প্রযুক্তি ডেস্ক
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্মার্ট ক্লাসরুম গড়ে তোলা হচ্ছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে আইসিটি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে।
এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হুয়াওয়ে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিতকরণ ও উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি উন্নত ও সংযুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে হুয়াওয়ে একটি পরিপূর্ণ আইসিটি সল্যুশন পোর্টফোলিও প্রতিষ্ঠা করেছে, যা গ্রাহকদের টেলিকম ও এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক, ডিভাইস এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সুবিধা দিচ্ছে। গত ২১ বছর ধরে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প, টেলিকম অপারেটর এবং স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। এবার সকলের জন্য একটি কানেক্টেড বিশ্ব সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে।
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের সঙ্গে অংশীদার হয়ে কাজ করেছে হুয়াওয়ে। অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ও সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য উন্নত আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার আকাঙ্ক্ষা থেকে এই অংশীদারত্ব হয়েছে। এই অংশীদারত্বের আওতায় হুয়াওয়ের ট্যাব, ল্যাপটপ, রাউটারসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম হিসেবে এক বছরের ইন্টারনেট সাবস্ক্রিপশন, শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, স্টেশনারি সামগ্রী, মাস্ক এবং একাধিক অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়েছে।
অভিযাত্রিক স্কুলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামির হাতে সরঞ্জামগুলো হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন এবং হুয়াওয়ে ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান অভিযাত্রিক স্কুলের হেড অব এডুকেশন এবং পরিচালক খাদিজা তুল কুবরা, স্কুলের শিক্ষক এবং সরঞ্জাম প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা। ডিজিটাল সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামগ্রী হাতে পাওয়ার পর তাঁদের আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, 'আমাদের সমাজে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি অসহায়ত্বের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও শিক্ষার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। হুয়াওয়ের মতো একটি বৈশ্বিক আইসিটি প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশে আইসিটির বিকাশে ভূমিকা এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাজের প্রতি দায়িত্বপালনে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত থাকার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।'
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন বলেন, 'আমাদের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ''ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-উই আর হেয়ার' তৈরি করা হয়েছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের উদ্দেশ্যে। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি এটি একটি সামান্য উদ্যোগ হলেও প্রচেষ্টার ধারা অব্যাহত রাখলে সমাজে পার্থক্য সৃষ্টি করবে এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার মাধ্যমে এক সময় বৃহৎ ফল অর্জিত হবে।'
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, 'অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন ধরে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করে আসছে, কিন্তু আমরা বৈশ্বিক মহামারিতে অনলাইন শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এবং ডিজিটাল মাধ্যমের অভাব বোধ করেছি। বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলার জন্য মাস্ক ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের মতো প্রয়োজনীয় সুরক্ষা উপকরণেরও অভাব ছিল। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ডিজিটাল ব্যবধান দূর করতে এবং তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা প্রদানে হুয়াওয়ে এগিয়ে এসেছে। সাহায্যের জন্য আমি হুয়াওয়েকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।'
হুয়াওয়ে সমাজের নিম্নস্তরের মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার জন্য সকল স্কুলকে যুক্ত করছে। বৈশ্বিক আইসিটি সেবাদাতা হিসেবে, দেশের জনগণের মধ্যে ডিজিটাল ব্যবধান দূর করার এবং সর্বোত্তম সেবা প্রদানের পাশাপাশি, বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি অন্তর্ভুক্ত ভবিষ্যৎ তৈরির পরিকল্পনা করেছে হুয়াওয়ে।
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটি স্মার্ট ক্লাসরুম গড়ে তোলা হচ্ছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে আইসিটি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে।
এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হুয়াওয়ে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিতকরণ ও উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি উন্নত ও সংযুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে হুয়াওয়ে একটি পরিপূর্ণ আইসিটি সল্যুশন পোর্টফোলিও প্রতিষ্ঠা করেছে, যা গ্রাহকদের টেলিকম ও এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক, ডিভাইস এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সুবিধা দিচ্ছে। গত ২১ বছর ধরে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প, টেলিকম অপারেটর এবং স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। এবার সকলের জন্য একটি কানেক্টেড বিশ্ব সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয় ডিজিটাল সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য প্রদান করেছে।
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের সঙ্গে অংশীদার হয়ে কাজ করেছে হুয়াওয়ে। অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ও সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য উন্নত আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার আকাঙ্ক্ষা থেকে এই অংশীদারত্ব হয়েছে। এই অংশীদারত্বের আওতায় হুয়াওয়ের ট্যাব, ল্যাপটপ, রাউটারসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম হিসেবে এক বছরের ইন্টারনেট সাবস্ক্রিপশন, শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, স্টেশনারি সামগ্রী, মাস্ক এবং একাধিক অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়েছে।
অভিযাত্রিক স্কুলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামির হাতে সরঞ্জামগুলো হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন এবং হুয়াওয়ে ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান অভিযাত্রিক স্কুলের হেড অব এডুকেশন এবং পরিচালক খাদিজা তুল কুবরা, স্কুলের শিক্ষক এবং সরঞ্জাম প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা। ডিজিটাল সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামগ্রী হাতে পাওয়ার পর তাঁদের আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, 'আমাদের সমাজে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি অসহায়ত্বের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও শিক্ষার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। হুয়াওয়ের মতো একটি বৈশ্বিক আইসিটি প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশে আইসিটির বিকাশে ভূমিকা এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাজের প্রতি দায়িত্বপালনে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত থাকার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।'
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন বলেন, 'আমাদের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ''ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-উই আর হেয়ার' তৈরি করা হয়েছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রয়োজনীয়তা পূরণের উদ্দেশ্যে। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি এটি একটি সামান্য উদ্যোগ হলেও প্রচেষ্টার ধারা অব্যাহত রাখলে সমাজে পার্থক্য সৃষ্টি করবে এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার মাধ্যমে এক সময় বৃহৎ ফল অর্জিত হবে।'
অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, 'অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন ধরে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করে আসছে, কিন্তু আমরা বৈশ্বিক মহামারিতে অনলাইন শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স এবং ডিজিটাল মাধ্যমের অভাব বোধ করেছি। বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলার জন্য মাস্ক ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের মতো প্রয়োজনীয় সুরক্ষা উপকরণেরও অভাব ছিল। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ডিজিটাল ব্যবধান দূর করতে এবং তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা প্রদানে হুয়াওয়ে এগিয়ে এসেছে। সাহায্যের জন্য আমি হুয়াওয়েকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।'
হুয়াওয়ে সমাজের নিম্নস্তরের মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার জন্য সকল স্কুলকে যুক্ত করছে। বৈশ্বিক আইসিটি সেবাদাতা হিসেবে, দেশের জনগণের মধ্যে ডিজিটাল ব্যবধান দূর করার এবং সর্বোত্তম সেবা প্রদানের পাশাপাশি, বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি অন্তর্ভুক্ত ভবিষ্যৎ তৈরির পরিকল্পনা করেছে হুয়াওয়ে।
ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার দেশের সব মোবাইল ফোন গ্রাহক বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা পাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) গত বুধবার সব অপারেটরকে এই নির্দেশনা দেয়।
১ দিন আগেমহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংকের ব্যবসা পরিচালনা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ারের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল শুক্রবার ঢাকায় আসছে।
২ দিন আগেতবে সমঝোতার নির্দিষ্ট শর্তাবলি আদালতে প্রকাশ করা হয়নি। বিচারকের সামনে বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরাও কোনো বক্তব্য দেননি। বিচারক ম্যাককরমিক যখন মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ তিনি মামলাটি মুলতবি ঘোষণা করেন এবং উভয় পক্ষকে অভিনন্দন জানান।
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
৩ দিন আগে