তিউনিসিয়ার শহর সোসে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ টেনিস খেলার খুব একটা উপযোগী নয়। সামিরা জাবিরের স্বপ্নটা অবশ্য ভিন্ন ছিল। বিনোদনের জন্য টেনিস খেললেও তাঁর স্বপ্ন ছিল বড় কিছু করার। নিজের সেই স্বপ্ন পূরণ না হলেও তাঁর তিন বছর বয়সী মেয়ে ওনস জাবিরকে পরিচয় করিয়ে দেন টেনিস র্যাকেটের সঙ্গে।
১০ বছর বয়সে ওনস প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন পেশাদার কোচের অধীনে। টেনিস দিয়ে প্রথম আলোচনায় আসেন ২০২০ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে। সেটিই ছিল প্রথমবার কোনো আরব নারীর গ্র্যান্ড স্লামের শেষ আটে ওঠা। তবে এখানেই সন্তুষ্ট থাকতে চান না ওনস। এবার ইতিহাস গড়লেন উইম্বলডনের মঞ্চে। প্রথম আরব নারী হিসেবে পৌঁছে গেছেন প্রতিযোগিতার চতুর্থ রাউন্ডেও।
র্যাঙ্কিংয়ের ২৪ নম্বরে থাকা ওনস দ্বিতীয় রাউন্ডে মুখোমুখি হয়েছিলেন সাবেক শীর্ষ বাছাই ও উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন গারবিনে মুগুরুজার। যেখানে প্রথম সেটে হেরেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান ওনস। ৫–৭, ৬–৩ ও ৬–২ গেমে জিতে পৌঁছে যান চতুর্থ রাউন্ডে। এর আগে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওনস বিদায় করেছেন আরেক টেনিস সুপারস্টার ভেনাস উইলিয়ামসকে।
ইতিহাস গড়ার পথে নাটকীয়তাও ছিল অনেক। সেন্টার কোর্টে ম্যাচ পয়েন্টের ঠিক আগমুহূর্তে চাপের মুখে স্নায়ু উত্তেজনায় কোর্টেই বমি করেন ওনস। সেই চাপ সামলে অবশ্য পরে ঠিকই ম্যাচ জিতেছেন। চতুর্থ রাউন্ডে ওনসের প্রতিপক্ষ পোলিশ তারকা ইগা সিয়াতেক।
গ্র্যান্ড স্লামের পথে ওনসের শুরুটা অবশ্য সহজ ছিল না। ২০১২ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে ২০১৬ পর্যন্ত সর্বোচ্চ অর্জন ছিল তাঁর প্রথম রাউন্ড। ২০১৭ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনে তৃতীয় রাউন্ডে গিয়ে আলোচনায় আসেন এই টেনিস তারকা। তবে ওনসকে নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে শেষ আটে যাওয়ার পর। আর এবার পৌঁছে গেলেন উইম্বলডনের চতুর্থ রাউন্ডে।
টেনিসে নিজের কঠিন পথচলার গল্পটা ওনস শুনিয়েছেন এভাবে, ‘আমার ক্যারিয়ারে অনেক হতাশার গল্প আছে। জুনিয়র থেকে পেশাদার টেনিসে আসাটা সহজ ছিল না। প্রথম ডব্লিউটিএ শিরোপা জেতাও অনেক কঠিন ছিল। গ্র্যান্ড স্লামের গল্পটাও একই। প্রথম–দ্বিতীয় রাউন্ডেই সব শেষ হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু আমি শক্ত ছিলাম এবং নিজের ওপর বিশ্বাস হারাইনি।’
ওনস আরও যোগ করেছেন, ‘আমার মনে হয়, অন্য টেনিস তারকাদের সঙ্গে আমার পার্থক্য আছে। আমি শুধু নিজের জন্য খেলছি না, পুরো মহাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি।’ যাত্রাটা এত দ্রুত শেষ করতে চান না ওনস। যেতে চান বহুদূর। বলেছেন, ‘শুধুই এগিয়ে যেতে চাই।’
তিউনিসিয়ার শহর সোসে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ টেনিস খেলার খুব একটা উপযোগী নয়। সামিরা জাবিরের স্বপ্নটা অবশ্য ভিন্ন ছিল। বিনোদনের জন্য টেনিস খেললেও তাঁর স্বপ্ন ছিল বড় কিছু করার। নিজের সেই স্বপ্ন পূরণ না হলেও তাঁর তিন বছর বয়সী মেয়ে ওনস জাবিরকে পরিচয় করিয়ে দেন টেনিস র্যাকেটের সঙ্গে।
১০ বছর বয়সে ওনস প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন পেশাদার কোচের অধীনে। টেনিস দিয়ে প্রথম আলোচনায় আসেন ২০২০ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে। সেটিই ছিল প্রথমবার কোনো আরব নারীর গ্র্যান্ড স্লামের শেষ আটে ওঠা। তবে এখানেই সন্তুষ্ট থাকতে চান না ওনস। এবার ইতিহাস গড়লেন উইম্বলডনের মঞ্চে। প্রথম আরব নারী হিসেবে পৌঁছে গেছেন প্রতিযোগিতার চতুর্থ রাউন্ডেও।
র্যাঙ্কিংয়ের ২৪ নম্বরে থাকা ওনস দ্বিতীয় রাউন্ডে মুখোমুখি হয়েছিলেন সাবেক শীর্ষ বাছাই ও উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন গারবিনে মুগুরুজার। যেখানে প্রথম সেটে হেরেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান ওনস। ৫–৭, ৬–৩ ও ৬–২ গেমে জিতে পৌঁছে যান চতুর্থ রাউন্ডে। এর আগে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওনস বিদায় করেছেন আরেক টেনিস সুপারস্টার ভেনাস উইলিয়ামসকে।
ইতিহাস গড়ার পথে নাটকীয়তাও ছিল অনেক। সেন্টার কোর্টে ম্যাচ পয়েন্টের ঠিক আগমুহূর্তে চাপের মুখে স্নায়ু উত্তেজনায় কোর্টেই বমি করেন ওনস। সেই চাপ সামলে অবশ্য পরে ঠিকই ম্যাচ জিতেছেন। চতুর্থ রাউন্ডে ওনসের প্রতিপক্ষ পোলিশ তারকা ইগা সিয়াতেক।
গ্র্যান্ড স্লামের পথে ওনসের শুরুটা অবশ্য সহজ ছিল না। ২০১২ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে ২০১৬ পর্যন্ত সর্বোচ্চ অর্জন ছিল তাঁর প্রথম রাউন্ড। ২০১৭ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনে তৃতীয় রাউন্ডে গিয়ে আলোচনায় আসেন এই টেনিস তারকা। তবে ওনসকে নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে শেষ আটে যাওয়ার পর। আর এবার পৌঁছে গেলেন উইম্বলডনের চতুর্থ রাউন্ডে।
টেনিসে নিজের কঠিন পথচলার গল্পটা ওনস শুনিয়েছেন এভাবে, ‘আমার ক্যারিয়ারে অনেক হতাশার গল্প আছে। জুনিয়র থেকে পেশাদার টেনিসে আসাটা সহজ ছিল না। প্রথম ডব্লিউটিএ শিরোপা জেতাও অনেক কঠিন ছিল। গ্র্যান্ড স্লামের গল্পটাও একই। প্রথম–দ্বিতীয় রাউন্ডেই সব শেষ হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু আমি শক্ত ছিলাম এবং নিজের ওপর বিশ্বাস হারাইনি।’
ওনস আরও যোগ করেছেন, ‘আমার মনে হয়, অন্য টেনিস তারকাদের সঙ্গে আমার পার্থক্য আছে। আমি শুধু নিজের জন্য খেলছি না, পুরো মহাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি।’ যাত্রাটা এত দ্রুত শেষ করতে চান না ওনস। যেতে চান বহুদূর। বলেছেন, ‘শুধুই এগিয়ে যেতে চাই।’
অচেনা দেশ, আসার আগে তাই পরিবার থেকেও পেয়েছিলেন সতর্কবার্তা। কিন্তু পা রাখার পর সবকিছুই যেন আপন মনে হচ্ছে সাঈদ খোদারাহমির। ইরানি এই কোচের হাত ধরে অচেনা ফুটসালকেও আপন করে নিতে চায় বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। প্রশংসার চেয়ে সমালোচিতই বেশি হয়েছেন প্রধান নির্বাচক হিসেবে। নান্নু এখন কাজ করছেন বিসিবির হেড অব প্রোগ্রাম হিসেবে। এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপে খেলার আগে তিনি বিসিবিকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
৫ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
৫ ঘণ্টা আগে