আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে নারী ইউএস ওপেনের ফাইনালটা কেবল শেষ হয়েছে। টুর্নামেন্ট শেষ হতে না হতেই কাঁদলেন আরিনা সাবালেঙ্কা। প্রথমবারের মতো ইউএস ওপেন জয় বলেই হয়তো বেলারুশের এই টেনিস তারকা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন।
মার্কিন বিলিয়নিয়ার টেরি পেগুলার মেয়ে জেসিকা পেগুলার সঙ্গে গত রাতে দারুণ লড়াই হয়েছে সাবালেঙ্কার। দুর্দান্ত লড়াইয়ের পর সাবালেঙ্কা জিতলেন ৭-৫, ৭-৫ গেমে। সরাসরি সেটে জিতে বেলারুশ-কন্যা যেমন নিজে প্রথমবার ইউএস ওপেন জিতলেন, তেমনি টুর্নামেন্টও খুঁজে পেল নতুন রানি। ম্যাচ শেষে সাবালেঙ্কা কী বলবেন, সেটাই যেন বুঝে উঠতে পারেননি। বেলারুশের এই টেনিস তারকা বলেন,‘আমি এই মুহূর্তে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। অনেকবার ইউএস ওপেন জয়ের কাছাকাছি গিয়েছিলাম। সব সময় এমনটাই স্বপ্ন দেখে এসেছিলাম। অবশেষে সুন্দর সেই ট্রফির ছোঁয়া পেলাম।’
ইউএস ওপেনের ফাইনাল এবারই প্রথম নয় সাবালেঙ্কার কাছে। বেলারুশ এই টেনিস তারকা গত বছর রানার্সআপ হয়েছিলেন কোকো গফের কাছে হেরে। এর আগে ২০২২ সালে সেমিফাইনালেই বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছিল সাবালেঙ্কার। প্রথমবার শিরোপাজয়ের পর অতীতের স্মৃতিচারণা করেছেন বেলারুশ এই টেনিস তারকা, ‘সেই কঠিন মুহূর্তগুলোর কথা এখনো মনে আছে। তবে কখনোই স্বপ্ন দেখা বাদ দেবেন না। কঠোর পরিশ্রম করে যান। নিজেকে নিয়ে আমি অনেক গর্বিত। দলকে নিয়েও গর্ব হচ্ছে।’
ক্যারিয়ারে এই নিয়ে তিনবার একক কোনো গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেন সাবালেঙ্কা। ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন দিয়ে শুরু। এ বছর জিতলেন আরও একটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। সবশেষ পেলেন গত রাতের ইউএস ওপেন। বেলারুশ টেনিস তারকার যেখানে আনন্দ, পেগুলার সেখানে একরাশ হতাশা। প্রথমবারের মতো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেও শিরোপার স্বাদ পাওয়া হয়নি পেগুলার। এর আগে সিনসিনাটি ওপেনের ফাইনালে সাবালেঙ্কার কাছেই হেরেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশোধও নিতে পারলেন না পেগুলার।
আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে নারী ইউএস ওপেনের ফাইনালটা কেবল শেষ হয়েছে। টুর্নামেন্ট শেষ হতে না হতেই কাঁদলেন আরিনা সাবালেঙ্কা। প্রথমবারের মতো ইউএস ওপেন জয় বলেই হয়তো বেলারুশের এই টেনিস তারকা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন।
মার্কিন বিলিয়নিয়ার টেরি পেগুলার মেয়ে জেসিকা পেগুলার সঙ্গে গত রাতে দারুণ লড়াই হয়েছে সাবালেঙ্কার। দুর্দান্ত লড়াইয়ের পর সাবালেঙ্কা জিতলেন ৭-৫, ৭-৫ গেমে। সরাসরি সেটে জিতে বেলারুশ-কন্যা যেমন নিজে প্রথমবার ইউএস ওপেন জিতলেন, তেমনি টুর্নামেন্টও খুঁজে পেল নতুন রানি। ম্যাচ শেষে সাবালেঙ্কা কী বলবেন, সেটাই যেন বুঝে উঠতে পারেননি। বেলারুশের এই টেনিস তারকা বলেন,‘আমি এই মুহূর্তে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। অনেকবার ইউএস ওপেন জয়ের কাছাকাছি গিয়েছিলাম। সব সময় এমনটাই স্বপ্ন দেখে এসেছিলাম। অবশেষে সুন্দর সেই ট্রফির ছোঁয়া পেলাম।’
ইউএস ওপেনের ফাইনাল এবারই প্রথম নয় সাবালেঙ্কার কাছে। বেলারুশ এই টেনিস তারকা গত বছর রানার্সআপ হয়েছিলেন কোকো গফের কাছে হেরে। এর আগে ২০২২ সালে সেমিফাইনালেই বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছিল সাবালেঙ্কার। প্রথমবার শিরোপাজয়ের পর অতীতের স্মৃতিচারণা করেছেন বেলারুশ এই টেনিস তারকা, ‘সেই কঠিন মুহূর্তগুলোর কথা এখনো মনে আছে। তবে কখনোই স্বপ্ন দেখা বাদ দেবেন না। কঠোর পরিশ্রম করে যান। নিজেকে নিয়ে আমি অনেক গর্বিত। দলকে নিয়েও গর্ব হচ্ছে।’
ক্যারিয়ারে এই নিয়ে তিনবার একক কোনো গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেন সাবালেঙ্কা। ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন দিয়ে শুরু। এ বছর জিতলেন আরও একটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। সবশেষ পেলেন গত রাতের ইউএস ওপেন। বেলারুশ টেনিস তারকার যেখানে আনন্দ, পেগুলার সেখানে একরাশ হতাশা। প্রথমবারের মতো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেও শিরোপার স্বাদ পাওয়া হয়নি পেগুলার। এর আগে সিনসিনাটি ওপেনের ফাইনালে সাবালেঙ্কার কাছেই হেরেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশোধও নিতে পারলেন না পেগুলার।
ক্রিকেটের বিশ্বায়নের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কার্যক্রম নিয়ে প্রায়ই চলে সমালোচনা। যদিও টি-টোয়েন্টির কারণে ইউরোপের অনেক দল ক্রিকেটে আগ্রহী হচ্ছে, তবে তাদের খুব একটা নিয়মিত দেখা যাচ্ছে না। আর রাজস্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে আইসিসি মাঝেমধ্যে নির্দিষ্ট কোনো বোর্ডকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
১১ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো কোনো ম্যাচ খেলেননি মিচেল ওয়েন। অস্ট্রেলিয়ার জার্সি পরার আগেই নিজেকে চিনিয়েছেন ওয়েন। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এরই মধ্যে দুটি সেঞ্চুরি করেছেন অজি এই ব্যাটার।
১ ঘণ্টা আগেসাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে ‘এ’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বয়সভিত্তিক এই টুর্নামেন্টে নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে খেলবে বাংলাদেশ। অপর গ্রুপে রয়েছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। এই গ্রুপে তাদের অপর দুই প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ ও ভুটান।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বৈরিতায় যখন দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের নিয়মিত দেখা হয় না, তখন কালেভদ্রে যা খেলা হয় ভক্ত-সমর্থকদের সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এজবাস্টনের মঞ্চ আজ প্রস্তুত ছিল ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সবকিছু পণ্ড হয়ে যায়।
৩ ঘণ্টা আগে