স্বপ্ন ছিল জীবনে একবার হলেও অলিম্পিকে খেলবেন। প্যারিস অলিম্পিকে ৫৮ বছর বয়সে সেই স্বপ্ন পূরণ করেছেন টেবিল টেনিস খেলোয়াড় জেং জিইং। প্রিলিমিনারি রাউন্ডে গত রাতে তিনি লেবাননের মারিয়ানা সাহাকিয়ানের কাছে ৪-১ ব্যবধানে হেরেছেন ঠিকই। তবে বহু বছরের লালিত স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত জেং।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর গুয়াংজুতে জন্ম নেওয়া জেং মাত্র ১৬ বছর বয়সে জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। জন্মসূত্রে চীনের নাগরিক এই অ্যাথলেট ১৯৮৬ সালে চিলিতে গিয়ে স্থায়ী হন। ২০ বছর বয়সে অবসর নিয়ে চিলিতে স্কুলের বাচ্চাদের কোচিং করিয়েছেন। ১৯৮৮ সালে অলিম্পিকে টেবিল টেনিস শুরু হয় প্রথমবারের মতো। জিইংয়ের ফিরে আসার গল্প করোনা মহামারির সময় শুরু। কঠোর অনুশীলনে টেবিল টেনিসে দ্রুতই নিজের র্যাঙ্কিংয়ের উন্নতি করেন এবং প্যারিস অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে নিজের ফিরে আসার গল্পের পূর্ণতা দেন।
ইনডোর ভর্তি দর্শকদের দারুণ সমর্থনে জেং কিছুটা আবেগী হয়ে পড়েছিলেন। ম্যাচ শেষে জেং বলেছেন, ‘৩০ বছর পর আমি আবারও টেবিল টেনিসে ফিরেছি। এই বয়সে অলিম্পিকে খেলার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। প্রতিটি প্রতিযোগিতায় আমি নিজের সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।’
স্বপ্ন ছিল জীবনে একবার হলেও অলিম্পিকে খেলবেন। প্যারিস অলিম্পিকে ৫৮ বছর বয়সে সেই স্বপ্ন পূরণ করেছেন টেবিল টেনিস খেলোয়াড় জেং জিইং। প্রিলিমিনারি রাউন্ডে গত রাতে তিনি লেবাননের মারিয়ানা সাহাকিয়ানের কাছে ৪-১ ব্যবধানে হেরেছেন ঠিকই। তবে বহু বছরের লালিত স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত জেং।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর গুয়াংজুতে জন্ম নেওয়া জেং মাত্র ১৬ বছর বয়সে জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। জন্মসূত্রে চীনের নাগরিক এই অ্যাথলেট ১৯৮৬ সালে চিলিতে গিয়ে স্থায়ী হন। ২০ বছর বয়সে অবসর নিয়ে চিলিতে স্কুলের বাচ্চাদের কোচিং করিয়েছেন। ১৯৮৮ সালে অলিম্পিকে টেবিল টেনিস শুরু হয় প্রথমবারের মতো। জিইংয়ের ফিরে আসার গল্প করোনা মহামারির সময় শুরু। কঠোর অনুশীলনে টেবিল টেনিসে দ্রুতই নিজের র্যাঙ্কিংয়ের উন্নতি করেন এবং প্যারিস অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে নিজের ফিরে আসার গল্পের পূর্ণতা দেন।
ইনডোর ভর্তি দর্শকদের দারুণ সমর্থনে জেং কিছুটা আবেগী হয়ে পড়েছিলেন। ম্যাচ শেষে জেং বলেছেন, ‘৩০ বছর পর আমি আবারও টেবিল টেনিসে ফিরেছি। এই বয়সে অলিম্পিকে খেলার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। প্রতিটি প্রতিযোগিতায় আমি নিজের সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে