নিজস্ব প্রতিবেদক
অলিম্পিক গেমস শুরু হতে তিন মাস বাকি। বিশ্বমঞ্চে ওঠার আগে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসটা আর্চার রোমান সানার কাছে ছিল এক প্রকার ‘লিটমাস টেস্ট’। অথচ সেই পরীক্ষাতে কেমন খেই হারিয়ে ফেলেছেন অলিম্পিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভরসা। সোনা জয় দূরের কথা, একক-দলীয় কোনো ইভেন্টেই পদক জিততে পারেননি এসএ গেমসের তিন সোনাজয়ী এই আর্চার।
৩ এপ্রিল রিকার্ভ বো ইভেন্টের এককে সেমিফাইনালেই ওঠা হয়নি রোমান সানার। অথচ এলিমিনেশনে গড়েছিলেন জাতীয় রেকর্ড। নকআউটে এসেই তালগোল পাকিয়ে গেলো। এককে ব্যর্থতার পর শেষ ভরসা ছিল দলীয় ও মিশ্র ইভেন্ট। এ দুই ইভেন্টেও হয়েছে ভরাডুবি। ব্রোঞ্জের লড়াইতেও হেরে বসে সানার দল আনসার। সবমিলিয়ে তিন পদকছাড়া বাংলাদেশ গেমস শেষ করার হতাশা পেয়ে বসেছে টোকিও অলিম্পিকে সরাসরি জায়গা করে নেওয়া সানাকে।
শুধু বাংলাদেশ গেমসই নন, রোমান সানা নিজের সঙ্গে লড়ছেন গত বছর থেকেই। গেমসে নামার আগে গত মাসে কক্সবাজারের জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপও খালি হাতে ফিরিয়েছে তাঁকে। টানা দুই টুর্নামেন্ট পদকহীনভাবে শেষ করেছেন, ক্যারিয়ারে এমন দুঃসময় খুব কমই এসেছে তাঁর জীবনে!
কিন্তু কেন হঠাৎ রোমানের এই অধপতন? বিশেষ করে অলিম্পিকের মাত্র তিন মাস আগেঅ পর্যাপ্ত অনুশীলন সুযোগ-সুবিধার অভাব না কি চেপে বসেছে প্রত্যাশার চাপ?
চাপ যে আছে সেটা স্বীকার করেননি রোমান সানা। অষ্টম বাংলাদেশ গেমসে আর্চারিতে সোনাজয়ীর দাবি, খারাপ সময়ের বৃত্তে পড়ে গেছেন। তাতে কমেছে আত্মবিশ্বাস। নকআউটে গেলেই কেমন যেন নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে পারফরম্যান্স। সঙ্গে যোগ হয়েছে চোট। ব্যর্থতার ব্যাখ্যায় রোমান সানা বলেছেন, ‘হয়তো ভাগ্য আমার পাশে ছিল না। নকআউটেও আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। একজন খেলোয়াড়ের আত্মবিশ্বাস ওঠা-নামা করবেই। নিজের কাছেই খারাপ লাগছে যে একবারেই পদক শূন্যভাবে আসর শেষ করেছি। ’
ছাত্রের মলিন পারফরম্যান্সে ভাবনায় পড়ে গেছেন আর্চারি কোচ মার্টিন ফ্রেডরিখ। গেমসে রোমানের পারফরম্যান্স নিয়ে আছে তাঁর মিশ্র অনুভূতি। করোনা মহামারিতে ক্যাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়াটাও রোমানের পারফরম্যান্সে অধপতনের বড় একটা কারণ বলে মনে করেন অভিজ্ঞ জার্মান কোচ।
রোমান সানার যত ব্যর্থতা
অলিম্পিক গেমস শুরু হতে তিন মাস বাকি। বিশ্বমঞ্চে ওঠার আগে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসটা আর্চার রোমান সানার কাছে ছিল এক প্রকার ‘লিটমাস টেস্ট’। অথচ সেই পরীক্ষাতে কেমন খেই হারিয়ে ফেলেছেন অলিম্পিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভরসা। সোনা জয় দূরের কথা, একক-দলীয় কোনো ইভেন্টেই পদক জিততে পারেননি এসএ গেমসের তিন সোনাজয়ী এই আর্চার।
৩ এপ্রিল রিকার্ভ বো ইভেন্টের এককে সেমিফাইনালেই ওঠা হয়নি রোমান সানার। অথচ এলিমিনেশনে গড়েছিলেন জাতীয় রেকর্ড। নকআউটে এসেই তালগোল পাকিয়ে গেলো। এককে ব্যর্থতার পর শেষ ভরসা ছিল দলীয় ও মিশ্র ইভেন্ট। এ দুই ইভেন্টেও হয়েছে ভরাডুবি। ব্রোঞ্জের লড়াইতেও হেরে বসে সানার দল আনসার। সবমিলিয়ে তিন পদকছাড়া বাংলাদেশ গেমস শেষ করার হতাশা পেয়ে বসেছে টোকিও অলিম্পিকে সরাসরি জায়গা করে নেওয়া সানাকে।
শুধু বাংলাদেশ গেমসই নন, রোমান সানা নিজের সঙ্গে লড়ছেন গত বছর থেকেই। গেমসে নামার আগে গত মাসে কক্সবাজারের জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপও খালি হাতে ফিরিয়েছে তাঁকে। টানা দুই টুর্নামেন্ট পদকহীনভাবে শেষ করেছেন, ক্যারিয়ারে এমন দুঃসময় খুব কমই এসেছে তাঁর জীবনে!
কিন্তু কেন হঠাৎ রোমানের এই অধপতন? বিশেষ করে অলিম্পিকের মাত্র তিন মাস আগেঅ পর্যাপ্ত অনুশীলন সুযোগ-সুবিধার অভাব না কি চেপে বসেছে প্রত্যাশার চাপ?
চাপ যে আছে সেটা স্বীকার করেননি রোমান সানা। অষ্টম বাংলাদেশ গেমসে আর্চারিতে সোনাজয়ীর দাবি, খারাপ সময়ের বৃত্তে পড়ে গেছেন। তাতে কমেছে আত্মবিশ্বাস। নকআউটে গেলেই কেমন যেন নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে পারফরম্যান্স। সঙ্গে যোগ হয়েছে চোট। ব্যর্থতার ব্যাখ্যায় রোমান সানা বলেছেন, ‘হয়তো ভাগ্য আমার পাশে ছিল না। নকআউটেও আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে। একজন খেলোয়াড়ের আত্মবিশ্বাস ওঠা-নামা করবেই। নিজের কাছেই খারাপ লাগছে যে একবারেই পদক শূন্যভাবে আসর শেষ করেছি। ’
ছাত্রের মলিন পারফরম্যান্সে ভাবনায় পড়ে গেছেন আর্চারি কোচ মার্টিন ফ্রেডরিখ। গেমসে রোমানের পারফরম্যান্স নিয়ে আছে তাঁর মিশ্র অনুভূতি। করোনা মহামারিতে ক্যাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়াটাও রোমানের পারফরম্যান্সে অধপতনের বড় একটা কারণ বলে মনে করেন অভিজ্ঞ জার্মান কোচ।
রোমান সানার যত ব্যর্থতা
রুদ্ধশ্বাস প্রথম দুই ওয়ানডেতে একটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। আজ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে অলিখিত ফাইনালে মাঠে নামছে দল দুটি। ফুটবলেও আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে চেলসি-অ্যাস্টন ভিলার মতো দলগুলো।
২৯ মিনিট আগেখেলা হবে ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়টুকু আমলে নিলে প্রায় ১০০ মিনিটই বলা যায়। তবে বাফুফে প্রস্তুতি নিচ্ছে আটঘাট বেঁধে। শুধু একটি ম্যাচকে ঘিরে দেশের ফুটবলে এমন আয়োজনের পরিকল্পনা শেষ কবে দেখা গেছে, তা বলা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই শিরোপা জয়ের উদ্যাপন করার সুযোগ, এস্পানিওলের বিপক্ষে মাঠে নামার আগেই সমীকরণটা বুঝে নিয়েছে বার্সেলোনা। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথমার্ধে ছন্নছাড়া ফুটবলই খেলেছে কাতালানরা। পায়নি কোনো গোলও। শিরোপার অপেক্ষা কি তাহলে বাড়ছে? সমর্থকদের মনে যখন মলিন ছায়া—তখনই ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোল।
১ ঘণ্টা আগেমালদ্বীপ হোক বা ভুটান—দ্বিতীয়ার্ধে কোনো ম্যাচেই ছন্দময় ফুটবল খেলতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ভুটানের বিপক্ষে অবশ্য গোল পেয়েছিল একটি, কিন্তু মালদ্বীপের আগে গোল হজম করতে হয়েছে দুটি।
২ ঘণ্টা আগে