নাজিম আল শমষের, ঢাকা
খোলা মাঠে হঠাৎ করেই শুরু ঝুম বৃষ্টি। মাথা বাঁচানোর একমাত্র উপায় তিরন্দাজদের জন্য সাজানো টেন্ট। এদিকে আবার বৃষ্টিতে ভিজে তিরন্দাজেরা তির ছোড়ায় ব্যস্ত। সুযোগ বুঝে ফাঁকা কয়েকটি চেয়ারের একটা দখল করা গেল। পাশেই বসা ভারত দলের জার্সি গায়ে এক তরুণ। বয়স ত্রিশের কোটায়। মনোযোগ দিয়ে দেখছেন তিরন্দাজদের লক্ষ্যভেদ।
খেলোয়াড় কি না, এমন জিজ্ঞাসা থেকে দেখিয়ে দিলেন গলায় ঝোলানো অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড। তাতে নাম লেখা ‘করনভির সিং’, পেশায় মনোবিদ। পাঞ্জাবের বাসিন্দা। বাংলা বলতে পারেন না, তবে বোঝেন। এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে খেলতে ভারতের যে দলটা ঢাকায় এসেছে সেই দলটার মনস্তাত্ত্বিক চাপ কমানোই তাঁর কাজ।
শুধু আর্চারিই নয়, করনভির পালাক্রমে কাজ করেন ভারতের বিভিন্ন জাতীয় দলের সঙ্গে। কথায় কথায় জানালেন টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরাজ চোপড়ার সঙ্গেও কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। ভারতের প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অলিম্পিকে সোনা জয়ের পেছনে নীরাজের রহস্য কী? এমন প্রশ্নে সহজ-সরল উত্তর, ‘কোনো রহস্য নেই। পুরোটাই দলগত ব্যাপার। ভারত একটা সময় খেলাধুলায় খুব বেশি অর্থকড়ি ঢালতে চাইত না। এখন তৃণমূল থেকে প্রতিভা উঠিয়ে আনা হচ্ছে। সাইড লাইন শক্তিশালী করা হচ্ছে। যখন আপনার বিকল্প খেলোয়াড়েরা শক্তিশালী হবে তখন পদক নিয়ে চিন্তাই করতে হবে না। ভারত ১০ বছর পর থেকে নিয়মিত অলিম্পিক সোনা জেতা শুরু করবে।’
প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছেন, যতটুকু দেখেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে খুব বেশি অমিল খুঁজে পাননি করনভির। ঢাকার চারপাশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেখে চোখে বেশ মুগ্ধতা। মাথাপিছু আয়ে বাংলাদেশ যে ভারতকে পেছনে ফেলল তাতে অবাক হচ্ছেন না মোটেও, ‘বাংলাদেশের মতো ছোট একটা দেশের প্রতিবছর ৭-৮ শতাংশ হারে জিডিপি, আর ভারতের কিনা ৪ শতাংশ! দেশের যেসব উন্নতি হচ্ছে কষ্ট করে আর কিছুদিন ধৈর্য ধরুন, দ্রুতই সুফল পাবেন।’
করনভির যখন বলছেন, তখন তির ছুড়ছেন বাংলাদেশের তিরন্দাজেরা। কথায় কথায় চলে এল ভারতের সঙ্গে রোমান সানাদের তুলনা। অলিম্পিকে খেললেই ভারতীয়রা পাচ্ছেন সরকারি চাকরি, সঙ্গে আর্থিকভাবে সচ্ছলতার নিশ্চয়তা। আর বাংলাদেশ? একটা অলিম্পিক পদক রোমানদের সব আর্থিক অসচ্ছলতা দূর করতে পারে বলে মন্তব্য তরুণ মনোবিদের, ‘২০০৮ সালে বিজেন্দর সিং বক্সিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তখন অনেক কিশোর বক্সিংয়ে এসেছে। নীরাজকে দেখে এখন অনেক শিশু জ্যাভলিন ছুড়তে চায়। বাংলাদেশ অলিম্পিকে একটা পদক জিতুক, দেখবেন সব পাল্টে গেছে।’
খোলা মাঠে হঠাৎ করেই শুরু ঝুম বৃষ্টি। মাথা বাঁচানোর একমাত্র উপায় তিরন্দাজদের জন্য সাজানো টেন্ট। এদিকে আবার বৃষ্টিতে ভিজে তিরন্দাজেরা তির ছোড়ায় ব্যস্ত। সুযোগ বুঝে ফাঁকা কয়েকটি চেয়ারের একটা দখল করা গেল। পাশেই বসা ভারত দলের জার্সি গায়ে এক তরুণ। বয়স ত্রিশের কোটায়। মনোযোগ দিয়ে দেখছেন তিরন্দাজদের লক্ষ্যভেদ।
খেলোয়াড় কি না, এমন জিজ্ঞাসা থেকে দেখিয়ে দিলেন গলায় ঝোলানো অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড। তাতে নাম লেখা ‘করনভির সিং’, পেশায় মনোবিদ। পাঞ্জাবের বাসিন্দা। বাংলা বলতে পারেন না, তবে বোঝেন। এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে খেলতে ভারতের যে দলটা ঢাকায় এসেছে সেই দলটার মনস্তাত্ত্বিক চাপ কমানোই তাঁর কাজ।
শুধু আর্চারিই নয়, করনভির পালাক্রমে কাজ করেন ভারতের বিভিন্ন জাতীয় দলের সঙ্গে। কথায় কথায় জানালেন টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরাজ চোপড়ার সঙ্গেও কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। ভারতের প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অলিম্পিকে সোনা জয়ের পেছনে নীরাজের রহস্য কী? এমন প্রশ্নে সহজ-সরল উত্তর, ‘কোনো রহস্য নেই। পুরোটাই দলগত ব্যাপার। ভারত একটা সময় খেলাধুলায় খুব বেশি অর্থকড়ি ঢালতে চাইত না। এখন তৃণমূল থেকে প্রতিভা উঠিয়ে আনা হচ্ছে। সাইড লাইন শক্তিশালী করা হচ্ছে। যখন আপনার বিকল্প খেলোয়াড়েরা শক্তিশালী হবে তখন পদক নিয়ে চিন্তাই করতে হবে না। ভারত ১০ বছর পর থেকে নিয়মিত অলিম্পিক সোনা জেতা শুরু করবে।’
প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছেন, যতটুকু দেখেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে খুব বেশি অমিল খুঁজে পাননি করনভির। ঢাকার চারপাশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেখে চোখে বেশ মুগ্ধতা। মাথাপিছু আয়ে বাংলাদেশ যে ভারতকে পেছনে ফেলল তাতে অবাক হচ্ছেন না মোটেও, ‘বাংলাদেশের মতো ছোট একটা দেশের প্রতিবছর ৭-৮ শতাংশ হারে জিডিপি, আর ভারতের কিনা ৪ শতাংশ! দেশের যেসব উন্নতি হচ্ছে কষ্ট করে আর কিছুদিন ধৈর্য ধরুন, দ্রুতই সুফল পাবেন।’
করনভির যখন বলছেন, তখন তির ছুড়ছেন বাংলাদেশের তিরন্দাজেরা। কথায় কথায় চলে এল ভারতের সঙ্গে রোমান সানাদের তুলনা। অলিম্পিকে খেললেই ভারতীয়রা পাচ্ছেন সরকারি চাকরি, সঙ্গে আর্থিকভাবে সচ্ছলতার নিশ্চয়তা। আর বাংলাদেশ? একটা অলিম্পিক পদক রোমানদের সব আর্থিক অসচ্ছলতা দূর করতে পারে বলে মন্তব্য তরুণ মনোবিদের, ‘২০০৮ সালে বিজেন্দর সিং বক্সিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তখন অনেক কিশোর বক্সিংয়ে এসেছে। নীরাজকে দেখে এখন অনেক শিশু জ্যাভলিন ছুড়তে চায়। বাংলাদেশ অলিম্পিকে একটা পদক জিতুক, দেখবেন সব পাল্টে গেছে।’
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
২৫ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে