বড় কোনো টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ড একটু ভালো খেললেই একই সুরে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম আর ইংলিশ ভক্ত-সমর্থকেরা গাইতে শুরু করে, ইটস কামিং হোম! ব্রিটিশ মিডিয়ার অতিপ্রচারে বিশ্লেষকেরা কখনো কখনো বলেন, ইংল্যান্ড দলটা কাগুজে বাঘ। কাগজেই যত তর্জন-গর্জন। বাস্তবে তাদের দৌড় সর্বোচ্চ সেমিফাইনাল!
গত ৫৫ বছরে কখনোই বড় টুর্নামেন্টে ফাইনালে না ওঠা ইংল্যান্ডের পাশে কাগুজে বাঘ তকমাটা প্রায় সত্যিই হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কাল সেই ধারণাটা প্রায় ভেঙে দিয়েছে সাউথগেটের দল। আর এতেই কেনদের নিয়ে আনন্দ-উচ্ছ্বাস আরও বেড়েছে সমর্থক আর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে। গার্ডিয়ানের প্রধান শিরোনাম, 'ইংল্যান্ডস স্বপ্ন দেখছে, ’৬৬–এর পর ফাইনাল অপেক্ষা করছে’। ডেইলি মেইল তো সেই সৃজনশীলতা দেখিয়ে লিখেছে, ‘কেন (Kane) ইউ বিলিভ ইট!’ ডেইলি এক্সপ্রেসের প্রধান শিরোনাম, ‘...এবং অবশেষে’। দ্য সান লিখেছে, ‘সম্ভবত পৃথিবীর সেরা অনুভূতি’।
ব্রিটিশদের এই উচ্ছ্বাস অযৌক্তিক নয়। ৫৫ বছর আগে ১৯৬৬ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে আর কোনো বড় শিরোপা জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। শিরোপা জেতা দূরের কথা বিশ্বকাপ কিংবা ইউরোর ফাইনালেও উঠতে পারেনি ইংলিশরা। অবশেষে সেমিফাইনালে ডেনমার্ককে ২-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ইউরোর ফাইনালে গ্যারেথ সাউথ গেটের দল। তবে ফাইনালে পৌঁছেও ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে উচ্ছ্বাসে ভেসে যাচ্ছেন না; বরং এখন তাঁর উদযাপন খুব পরিমিত।
ফাইনালে যে প্রতিপক্ষ রবার্তো মানচিনির দুরন্ত ইতালি। যে দল আবার টানা ৩৩ ম্যাচ অপরাজিত। শিরোপার অন্যতম বড় দাবিদার। কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে সাউথগেটের একটু সাবধানি হওয়াটাই স্বাভাবিক। কাল জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে সাউথগেট বলেছেন, ‘আমরা ফাইনালে উঠতে পেরেছি। এটা অবশ্যই খুবই আনন্দের বিষয়। তবে আমাদের এখনো একটা বড় বাধা পেরোনো বাকি। ইতালি দুর্দান্ত দল। ওদের রক্ষণে দুই যোদ্ধা আছে। তা ছাড়া পুরো দলই ভালো ছন্দে আছে। ফাইনালে আমরা একটা দারুণ ম্যাচের সাক্ষী হতে যাচ্ছি।’
ইতালির সঙ্গে ম্যাচটা কতটা কঠিন সেটি সাউথগেটের ভালোই জানা আছে। তবে শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী সাউথগেট, ‘আমরা সবাই জানি ইতালির বিপক্ষে কঠিন এক ম্যাচই হতে যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত আমরা টুর্নামেন্টে দারুণ ফুটবল খেলছি। শিরোপা জিততে আর মাত্র একটি জয় দরকার।’
বড় কোনো টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ড একটু ভালো খেললেই একই সুরে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম আর ইংলিশ ভক্ত-সমর্থকেরা গাইতে শুরু করে, ইটস কামিং হোম! ব্রিটিশ মিডিয়ার অতিপ্রচারে বিশ্লেষকেরা কখনো কখনো বলেন, ইংল্যান্ড দলটা কাগুজে বাঘ। কাগজেই যত তর্জন-গর্জন। বাস্তবে তাদের দৌড় সর্বোচ্চ সেমিফাইনাল!
গত ৫৫ বছরে কখনোই বড় টুর্নামেন্টে ফাইনালে না ওঠা ইংল্যান্ডের পাশে কাগুজে বাঘ তকমাটা প্রায় সত্যিই হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কাল সেই ধারণাটা প্রায় ভেঙে দিয়েছে সাউথগেটের দল। আর এতেই কেনদের নিয়ে আনন্দ-উচ্ছ্বাস আরও বেড়েছে সমর্থক আর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে। গার্ডিয়ানের প্রধান শিরোনাম, 'ইংল্যান্ডস স্বপ্ন দেখছে, ’৬৬–এর পর ফাইনাল অপেক্ষা করছে’। ডেইলি মেইল তো সেই সৃজনশীলতা দেখিয়ে লিখেছে, ‘কেন (Kane) ইউ বিলিভ ইট!’ ডেইলি এক্সপ্রেসের প্রধান শিরোনাম, ‘...এবং অবশেষে’। দ্য সান লিখেছে, ‘সম্ভবত পৃথিবীর সেরা অনুভূতি’।
ব্রিটিশদের এই উচ্ছ্বাস অযৌক্তিক নয়। ৫৫ বছর আগে ১৯৬৬ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে আর কোনো বড় শিরোপা জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। শিরোপা জেতা দূরের কথা বিশ্বকাপ কিংবা ইউরোর ফাইনালেও উঠতে পারেনি ইংলিশরা। অবশেষে সেমিফাইনালে ডেনমার্ককে ২-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ইউরোর ফাইনালে গ্যারেথ সাউথ গেটের দল। তবে ফাইনালে পৌঁছেও ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে উচ্ছ্বাসে ভেসে যাচ্ছেন না; বরং এখন তাঁর উদযাপন খুব পরিমিত।
ফাইনালে যে প্রতিপক্ষ রবার্তো মানচিনির দুরন্ত ইতালি। যে দল আবার টানা ৩৩ ম্যাচ অপরাজিত। শিরোপার অন্যতম বড় দাবিদার। কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে সাউথগেটের একটু সাবধানি হওয়াটাই স্বাভাবিক। কাল জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে সাউথগেট বলেছেন, ‘আমরা ফাইনালে উঠতে পেরেছি। এটা অবশ্যই খুবই আনন্দের বিষয়। তবে আমাদের এখনো একটা বড় বাধা পেরোনো বাকি। ইতালি দুর্দান্ত দল। ওদের রক্ষণে দুই যোদ্ধা আছে। তা ছাড়া পুরো দলই ভালো ছন্দে আছে। ফাইনালে আমরা একটা দারুণ ম্যাচের সাক্ষী হতে যাচ্ছি।’
ইতালির সঙ্গে ম্যাচটা কতটা কঠিন সেটি সাউথগেটের ভালোই জানা আছে। তবে শিরোপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী সাউথগেট, ‘আমরা সবাই জানি ইতালির বিপক্ষে কঠিন এক ম্যাচই হতে যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত আমরা টুর্নামেন্টে দারুণ ফুটবল খেলছি। শিরোপা জিততে আর মাত্র একটি জয় দরকার।’
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৩ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৪ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৬ ঘণ্টা আগে