নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সৌদি আরবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ বাতিল হয়ে গেছে। বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের চোখেমুখে রাজ্যের হতাশা। জামাল ভূঁইয়া তো ক্ষোভই ঝাড়লেন আজ। বিরক্ত-হতাশ কণ্ঠে বললেন, যা বোঝার ফেডারেশনই বুঝবে!
দুই দিনের টানাহেঁচড়া শেষে কাল রাতে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ দলের সৌদি যাওয়ার সম্ভাবনা। ব্যাগপত্তর গুছিয়ে রেখেছিলেন ফুটবলাররা। কাল সকালে উঠে হোয়াটসঅ্যাপে বাফুফে তাঁদের জানাল, যাওয়া হচ্ছে না! সৌদি পৌঁছে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে কি না, সে বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা পায়নি বাফুফে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়া কোন ভরসায় খেলোয়াড়দের আশা দিয়েছিল বাফুফে—এই উত্তর অজানা।
বিদেশে নিতে ব্যর্থ বাফুফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৭ মে দেশের মাঠে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ আয়োজন করা হচ্ছে। সেভাবেই যেন প্রস্তুত থাকেন খেলোয়াড়েরা। ফুটবলাররা বিষয়টিকে দেখছেন ‘মন্দের ভালো’ হিসেবে। তবে দলের সবার চাওয়া ছিল দেশের বাইরে অন্তত একটি প্রস্তুত ম্যাচ।
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম লেগে কাতারের বিপক্ষে খেলার আগে এক মাস ক্যাম্পে ছিলেন ফুটবলাররা। ম্যাচ খেলেছেন ভুটানের বিপক্ষে। কাতার ম্যাচের পর প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। ম্যাচটায় ভারতকে তাদের মাটিতেই ১-১ গোলে রুখে দিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাছাইয়ের দ্বিতীয় পর্বের আগে দুবার দেশের বাইরে নেওয়ার কথা বলেও নিতে পারেনি বাফুফে। আজ অনুশীলন শেষে জামালকে বিষয়টি সংবাদকর্মীরা মনে করিয়ে দিতেই বাফুফের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন জামাল, ‘এটা কি খেলোয়াড়দের দোষ? খেলোয়াড়েরা কোনো কিছু ঠিক করে না। এ বিষয় ফেডারেশন ঠিক করবে। আমাদের এসব বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন না। এগুলো ফেডারেশনের দায়িত্ব।’
নিজেদের ভুল-ত্রুটি কোথায়, তা নিয়ে অন্ধকারেই আছেন জামাল। এখন কোনোরকম একটা ম্যাচ খেলতে পারলেই খুশি বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো। দলে নতুন খেলোয়াড় এসেছে। নতুন কৌশল যোগ হয়েছে। এসব বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা যাবে।’
সৌদি যেতে না পারার সঙ্গে জাতীয় দলে যোগ হয়েছে করোনা–আতঙ্ক! মো. ইব্রাহিমের পর ক্যাম্পে থাকা আরেক ফুটবলার কোভিড পজিটিভ হয়েছেন। তবে ফিফার নিয়ম অনুযায়ী বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলছে না বাফুফে। জানা গেছে, আক্রান্ত ফুটবলার একজন ফরোয়ার্ড। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো আজও অনুশীলন করেননি উইঙ্গার মাহবুবুর রহমান সুফিল ও মিডফিল্ডার মো. আবদুল্লাহ। গুঞ্জন আছে, সুফিলই সেই করোনা আক্রান্ত খেলোয়াড়।
ঢাকা: সৌদি আরবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ বাতিল হয়ে গেছে। বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের চোখেমুখে রাজ্যের হতাশা। জামাল ভূঁইয়া তো ক্ষোভই ঝাড়লেন আজ। বিরক্ত-হতাশ কণ্ঠে বললেন, যা বোঝার ফেডারেশনই বুঝবে!
দুই দিনের টানাহেঁচড়া শেষে কাল রাতে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ দলের সৌদি যাওয়ার সম্ভাবনা। ব্যাগপত্তর গুছিয়ে রেখেছিলেন ফুটবলাররা। কাল সকালে উঠে হোয়াটসঅ্যাপে বাফুফে তাঁদের জানাল, যাওয়া হচ্ছে না! সৌদি পৌঁছে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে কি না, সে বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা পায়নি বাফুফে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়া কোন ভরসায় খেলোয়াড়দের আশা দিয়েছিল বাফুফে—এই উত্তর অজানা।
বিদেশে নিতে ব্যর্থ বাফুফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৭ মে দেশের মাঠে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ আয়োজন করা হচ্ছে। সেভাবেই যেন প্রস্তুত থাকেন খেলোয়াড়েরা। ফুটবলাররা বিষয়টিকে দেখছেন ‘মন্দের ভালো’ হিসেবে। তবে দলের সবার চাওয়া ছিল দেশের বাইরে অন্তত একটি প্রস্তুত ম্যাচ।
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম লেগে কাতারের বিপক্ষে খেলার আগে এক মাস ক্যাম্পে ছিলেন ফুটবলাররা। ম্যাচ খেলেছেন ভুটানের বিপক্ষে। কাতার ম্যাচের পর প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। ম্যাচটায় ভারতকে তাদের মাটিতেই ১-১ গোলে রুখে দিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাছাইয়ের দ্বিতীয় পর্বের আগে দুবার দেশের বাইরে নেওয়ার কথা বলেও নিতে পারেনি বাফুফে। আজ অনুশীলন শেষে জামালকে বিষয়টি সংবাদকর্মীরা মনে করিয়ে দিতেই বাফুফের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন জামাল, ‘এটা কি খেলোয়াড়দের দোষ? খেলোয়াড়েরা কোনো কিছু ঠিক করে না। এ বিষয় ফেডারেশন ঠিক করবে। আমাদের এসব বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন না। এগুলো ফেডারেশনের দায়িত্ব।’
নিজেদের ভুল-ত্রুটি কোথায়, তা নিয়ে অন্ধকারেই আছেন জামাল। এখন কোনোরকম একটা ম্যাচ খেলতে পারলেই খুশি বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো। দলে নতুন খেলোয়াড় এসেছে। নতুন কৌশল যোগ হয়েছে। এসব বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা যাবে।’
সৌদি যেতে না পারার সঙ্গে জাতীয় দলে যোগ হয়েছে করোনা–আতঙ্ক! মো. ইব্রাহিমের পর ক্যাম্পে থাকা আরেক ফুটবলার কোভিড পজিটিভ হয়েছেন। তবে ফিফার নিয়ম অনুযায়ী বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলছে না বাফুফে। জানা গেছে, আক্রান্ত ফুটবলার একজন ফরোয়ার্ড। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো আজও অনুশীলন করেননি উইঙ্গার মাহবুবুর রহমান সুফিল ও মিডফিল্ডার মো. আবদুল্লাহ। গুঞ্জন আছে, সুফিলই সেই করোনা আক্রান্ত খেলোয়াড়।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১৩ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৪ ঘণ্টা আগে