প্যারিসে এক জমকালো আয়োজনে রেকর্ড সপ্তমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জেতেন লিওনেল মেসি, যেখানে মেসির কাছাকাছি প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি। ২০২০-২১ মৌসুমে মাঠে ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা সময় কাটান এই বায়ার্ন মিউনিখ তারকা। ৪০ ম্যাচে ৪৮ গোলের সঙ্গে সতীর্থদের দিয়ে করান আরও ৯ গোল। তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে গত মৌসুমে লিগ শিরোপাসহ চারটি ট্রফি জেতে জার্মান জায়ান্টরা।
এমন পারফরম্যান্সের পরও ব্যক্তিগত মর্যাদাকর এই পুরস্কারের লড়াইয়ে মেসির কাছে হার মানতে হয় লেভানডফস্কিকে। ব্যাপারটা হতাশারই বটে লেভার জন্য। বিশেষ করে গতবারও ব্যালন ডি অরের অন্যতম দাবিদার হয়েও করোনার কারণে বাতিল হওয়ায় জেতা হয়নি সেটা। সপ্তম ব্যালন ডি’অর হাতে নিয়েই লেভার জন্য তাই সহানুভূতি ঝরে মেসির কণ্ঠে। সেদিন মেসি বলেছিলেন, ‘আমি রবার্টের (লেভানডফস্কি) নাম উল্লেখ করতে চাই। তাঁর সঙ্গে লড়াই করতে পারা দারুণ ব্যাপার। ফ্রান্স ফুটবলের উচিত ২০২০ সালের পুরস্কার তাঁকে দেওয়া। এটা তাঁর প্রাপ্য।’
তবে মেসির এই সহানুভূতি প্রকাশের ব্যাপারটা ভালোভাবে নিতে পারেনি লেভানডফস্কি। ২০২০ ব্যালন ডি অরের প্রসঙ্গ টেনে এই বায়ার্ন মিউনিখ তারকা বলেছেন, ‘২০২০ সালের ব্যালন ডি’অর নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই। ফাঁকা বুলি না হয়ে তাঁর (মেসি) বক্তব্য আন্তরিক ও বিনয়ী হলে ভালো।’
ব্যালন ডি’অরের পুরস্কার জিততে না পারায় যে হতাশ হয়েছেন, সেটাও লুকাননি লেভানডফস্কি। মেসির প্রতি নিজের শ্রদ্ধার কথা জানিয়েছে বলেছেন, ‘আমি বলতে পারব না যে আমি খুশি ছিলাম। মেসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কাছে থেকে ফিরে আসায় আমার দুঃখবোধ হয়েছে। তবে সে (মেসি) যেভাবে খেলে এবং তার অর্জনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা রয়েছে। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রমাণ করে, আমি ওই পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি।’
প্যারিসে এক জমকালো আয়োজনে রেকর্ড সপ্তমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জেতেন লিওনেল মেসি, যেখানে মেসির কাছাকাছি প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি। ২০২০-২১ মৌসুমে মাঠে ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা সময় কাটান এই বায়ার্ন মিউনিখ তারকা। ৪০ ম্যাচে ৪৮ গোলের সঙ্গে সতীর্থদের দিয়ে করান আরও ৯ গোল। তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে গত মৌসুমে লিগ শিরোপাসহ চারটি ট্রফি জেতে জার্মান জায়ান্টরা।
এমন পারফরম্যান্সের পরও ব্যক্তিগত মর্যাদাকর এই পুরস্কারের লড়াইয়ে মেসির কাছে হার মানতে হয় লেভানডফস্কিকে। ব্যাপারটা হতাশারই বটে লেভার জন্য। বিশেষ করে গতবারও ব্যালন ডি অরের অন্যতম দাবিদার হয়েও করোনার কারণে বাতিল হওয়ায় জেতা হয়নি সেটা। সপ্তম ব্যালন ডি’অর হাতে নিয়েই লেভার জন্য তাই সহানুভূতি ঝরে মেসির কণ্ঠে। সেদিন মেসি বলেছিলেন, ‘আমি রবার্টের (লেভানডফস্কি) নাম উল্লেখ করতে চাই। তাঁর সঙ্গে লড়াই করতে পারা দারুণ ব্যাপার। ফ্রান্স ফুটবলের উচিত ২০২০ সালের পুরস্কার তাঁকে দেওয়া। এটা তাঁর প্রাপ্য।’
তবে মেসির এই সহানুভূতি প্রকাশের ব্যাপারটা ভালোভাবে নিতে পারেনি লেভানডফস্কি। ২০২০ ব্যালন ডি অরের প্রসঙ্গ টেনে এই বায়ার্ন মিউনিখ তারকা বলেছেন, ‘২০২০ সালের ব্যালন ডি’অর নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই। ফাঁকা বুলি না হয়ে তাঁর (মেসি) বক্তব্য আন্তরিক ও বিনয়ী হলে ভালো।’
ব্যালন ডি’অরের পুরস্কার জিততে না পারায় যে হতাশ হয়েছেন, সেটাও লুকাননি লেভানডফস্কি। মেসির প্রতি নিজের শ্রদ্ধার কথা জানিয়েছে বলেছেন, ‘আমি বলতে পারব না যে আমি খুশি ছিলাম। মেসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কাছে থেকে ফিরে আসায় আমার দুঃখবোধ হয়েছে। তবে সে (মেসি) যেভাবে খেলে এবং তার অর্জনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা রয়েছে। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রমাণ করে, আমি ওই পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি।’
মেঘলা আবহাওয়ার মধ্যে ঝলমলে রোদ্দুর—সিলেটে আজ শুরু হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে প্রথম টেস্টের প্রথম সেশন ছিল এমনই। লাঞ্চ বিরতির আগে কোনো বৃষ্টি হয়নি। তবে প্রথম সেশনের খেলা শেষ হওয়ার পরই আবহাওয়ার পূর্বাভাস সত্য করে নেমেছে বৃষ্টি। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ কাভারে ঢাকা রয়েছে। এই প্রতিবেদন
১৫ মিনিট আগেঘরের মাঠের চেনা কন্ডিশন হলেও বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সিলেটে আজ শুরু হওয়া সিরিজের প্রথম টেস্টে জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ৫০ রান ওঠার আগেই দুই ওপেনারকে হারায় স্বাগতিকেরা।
৪৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের ‘দুঃসময়ের বন্ধু’ তকমা জিম্বাবুয়ে পেয়ে গেছে অনেক আগেই। মাঠের পারফরম্যান্সে বাংলাদেশ যখন কোনো সুখবর দিতে পারে না, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই দুঃখ ঘোচানোর সুযোগ পায় বাংলাদেশ। এবার সেই জিম্বাবুয়েই কাঁপিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশকে।
১ ঘণ্টা আগেবয়স মাত্র ১৪ বছর। এই ১৪ বছর বয়সে আইপিএল অভিষেকে রেকর্ড বই ওলটপালট করলেন বৈভব সূর্যবংশী। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত এক শুরুর রাতে তাঁর দুচোখ বেয়ে পড়েছে অশ্রু।
২ ঘণ্টা আগে