শেষের পথে ২০২০ ইউরো। শিরোপা কার হাতে উঠছে, সেটি জানতে আর চার ম্যাচের অপেক্ষা। শেষ চারের আগে এই ইউরোটা যে চার তারকার কাছে অন্যভাবে ধরা দিয়েছে, দেখে নেওয়া যাক সেটিই—
রাহিম স্টার্লিং (ইংল্যান্ড)
দারুণ ছন্দে আছেন রাহিম স্টার্লিং। কোয়ার্টার ফাইনালের আগ পর্যন্ত ইংলিশদের গোলের ৭৫ শতাংশই এসেছে তাঁর কাছ থেকে। এখন পর্যন্ত করেছেন তিন গোল। জাতীয় দলে অধিনায়ক হ্যারি কেনের সঙ্গে তাঁর জুটিটা এবারের ইউরোতে প্রতিপক্ষের কাছে বড় আতঙ্কের! ইউক্রেনের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে গোল পাননি ঠিকই, কিন্তু ম্যাচে কেনের দুই গোলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ জোগানদাতা তিনি। দারুণ সব ড্রিবলিংয়ে প্রতিপক্ষের রক্ষণকে বের করে আনছেন ডি-বক্সের বাইরে, যা গোলের সুযোগ করে দিচ্ছে বাকিদের।
মিকেল ডামসগার্ড (ডেনমার্ক)
গ্রুপ পর্বে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠেই ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর ডেনমার্ক সেমিফাইনাল খেলবে, এমন বাজি ধরার লোক কমই ছিল। দলের সেরা তারকার অনুপস্থিতিতে প্রথম ম্যাচেও হেরেছিল ডেনিশরা। ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় ম্যাচে ডেনমার্কের ঘুরে দাঁড়ানোর অন্যতম কারিগর দলের সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় ডামসগার্ড। চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালেও দুর্দান্ত তিনি। ডি-বক্সে নিজের দক্ষতার প্রমাণ করেছেন ডামসগার্ড, তাঁর একেকটি নিখুঁত পাসে কেঁপেছে চেকরা। ইংলিশদের ইউরোর যাত্রা থামিয়ে দিতে হলে সেমিতে আবারও জ্বলতে হবে ২১ বছর বয়সী মিডফিল্ডারকে।
জর্জিনহো (ইতালি)
জাতীয় দলের ক্যাম্পে সতীর্থরা তাঁকে ডাকেন ‘রেডিও’ জর্জিনহো নামে! ম্যাচে তাঁর মুখ বিরতিহীন চলতে থাকে বলেই সতীর্থরা ভালোবাসে এই নাম দিয়েছেন ২৯ বছর চেলসি মিডফিল্ডারকে। মাঝমাঠে খেলেন বলে আক্রমণ-রক্ষণ, দুই দিকটাই সমানতালে সামলাতে হয় তাঁকে। মাঠে সতীর্থদের দিতে থাকেন নির্দেশনা। এবারের ইউরোতে চিরো ইম্মোবিলে, ফ্রেডরিক কিয়েসা, লরেঞ্জো ইনসিনিয়েরা দারুণ খেলছেন। নেপথ্যের নায়ক হিসেবে ইতালি দলের অনেকের নামই আসবে, তবে তাদের ‘মস্তিষ্ক’ এককথায় একজন—জর্জিনহো। তিনি যেন অর্কেস্ট্রা দলের সুর কারিগর, যাঁর ইশারায় ইতালি দলে তৈরি হচ্ছে অনবদ্য ধ্রুপদি সংগীত।
জেরার্ড মোরেনো (স্পেন)
গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর আলভারো মোরাতার ওপর খেপেছিলেন স্প্যানিশ সমর্থকেরা। ভিয়ারিয়ালের হয়ে সদ্য শেষ হওয়া লিগ মৌসুমে ৩০ গোল করা জেরার্ড মোরেনোকে খেলানোর দাবি তোলেন সমর্থকেরা। মোরেনোকেই নিয়মিত খেলাচ্ছেন স্পেন কোচ লুইস এনরিকে। স্ট্রাইকার আবার ফলস নাইন হিসেবেও কোচের পছন্দ তিনি। ইউরোতে অবশ্য এখন পর্যন্ত গোল পাননি। তবে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে তাঁর শরীরী ভাষা, আত্মবিশ্বাস বাকিদেরও উজ্জীবিত করছে। ইউরোতে নিজের গোলখরাটা নিশ্চয় ইতালির বিপক্ষেই দূর করতে চাইবেন মোরেনো।
শেষের পথে ২০২০ ইউরো। শিরোপা কার হাতে উঠছে, সেটি জানতে আর চার ম্যাচের অপেক্ষা। শেষ চারের আগে এই ইউরোটা যে চার তারকার কাছে অন্যভাবে ধরা দিয়েছে, দেখে নেওয়া যাক সেটিই—
রাহিম স্টার্লিং (ইংল্যান্ড)
দারুণ ছন্দে আছেন রাহিম স্টার্লিং। কোয়ার্টার ফাইনালের আগ পর্যন্ত ইংলিশদের গোলের ৭৫ শতাংশই এসেছে তাঁর কাছ থেকে। এখন পর্যন্ত করেছেন তিন গোল। জাতীয় দলে অধিনায়ক হ্যারি কেনের সঙ্গে তাঁর জুটিটা এবারের ইউরোতে প্রতিপক্ষের কাছে বড় আতঙ্কের! ইউক্রেনের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে গোল পাননি ঠিকই, কিন্তু ম্যাচে কেনের দুই গোলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ জোগানদাতা তিনি। দারুণ সব ড্রিবলিংয়ে প্রতিপক্ষের রক্ষণকে বের করে আনছেন ডি-বক্সের বাইরে, যা গোলের সুযোগ করে দিচ্ছে বাকিদের।
মিকেল ডামসগার্ড (ডেনমার্ক)
গ্রুপ পর্বে ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠেই ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর ডেনমার্ক সেমিফাইনাল খেলবে, এমন বাজি ধরার লোক কমই ছিল। দলের সেরা তারকার অনুপস্থিতিতে প্রথম ম্যাচেও হেরেছিল ডেনিশরা। ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় ম্যাচে ডেনমার্কের ঘুরে দাঁড়ানোর অন্যতম কারিগর দলের সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় ডামসগার্ড। চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালেও দুর্দান্ত তিনি। ডি-বক্সে নিজের দক্ষতার প্রমাণ করেছেন ডামসগার্ড, তাঁর একেকটি নিখুঁত পাসে কেঁপেছে চেকরা। ইংলিশদের ইউরোর যাত্রা থামিয়ে দিতে হলে সেমিতে আবারও জ্বলতে হবে ২১ বছর বয়সী মিডফিল্ডারকে।
জর্জিনহো (ইতালি)
জাতীয় দলের ক্যাম্পে সতীর্থরা তাঁকে ডাকেন ‘রেডিও’ জর্জিনহো নামে! ম্যাচে তাঁর মুখ বিরতিহীন চলতে থাকে বলেই সতীর্থরা ভালোবাসে এই নাম দিয়েছেন ২৯ বছর চেলসি মিডফিল্ডারকে। মাঝমাঠে খেলেন বলে আক্রমণ-রক্ষণ, দুই দিকটাই সমানতালে সামলাতে হয় তাঁকে। মাঠে সতীর্থদের দিতে থাকেন নির্দেশনা। এবারের ইউরোতে চিরো ইম্মোবিলে, ফ্রেডরিক কিয়েসা, লরেঞ্জো ইনসিনিয়েরা দারুণ খেলছেন। নেপথ্যের নায়ক হিসেবে ইতালি দলের অনেকের নামই আসবে, তবে তাদের ‘মস্তিষ্ক’ এককথায় একজন—জর্জিনহো। তিনি যেন অর্কেস্ট্রা দলের সুর কারিগর, যাঁর ইশারায় ইতালি দলে তৈরি হচ্ছে অনবদ্য ধ্রুপদি সংগীত।
জেরার্ড মোরেনো (স্পেন)
গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর আলভারো মোরাতার ওপর খেপেছিলেন স্প্যানিশ সমর্থকেরা। ভিয়ারিয়ালের হয়ে সদ্য শেষ হওয়া লিগ মৌসুমে ৩০ গোল করা জেরার্ড মোরেনোকে খেলানোর দাবি তোলেন সমর্থকেরা। মোরেনোকেই নিয়মিত খেলাচ্ছেন স্পেন কোচ লুইস এনরিকে। স্ট্রাইকার আবার ফলস নাইন হিসেবেও কোচের পছন্দ তিনি। ইউরোতে অবশ্য এখন পর্যন্ত গোল পাননি। তবে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে তাঁর শরীরী ভাষা, আত্মবিশ্বাস বাকিদেরও উজ্জীবিত করছে। ইউরোতে নিজের গোলখরাটা নিশ্চয় ইতালির বিপক্ষেই দূর করতে চাইবেন মোরেনো।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১৪ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৭ ঘণ্টা আগে