ক্রীড়া ডেস্ক
ক্যারিয়ারের সোনালি সময় অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছেন মারিও বালোতেল্লি। ইউরোপের পেশাদারি ফুটবল খেললেও আগের মতো খুব একটা খবরের পাতায় ঠাঁই হয় না ইতালিয়ান স্ট্রাইকারের।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিয়ে ইন্টার মিলানের হয়ে আলো ছড়িয়ে ২০১০ সালে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন বালোতেল্লি। এরপর এসি মিলানে যাওয়ার আগে দুই ক্লাবেই কাটান তিন বছর করে। ইন্টার-সিটির হয়ে জিতেছেন ঘরোয়া লিগও। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস লিগের স্বাদ পাননি।
৩২ বছর বয়সী তারকার সাবেক দুই ক্লাব এবার মুখোমুখি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে। আগামী ১০ জুন, ইস্তাম্বুলে শিরোপা লড়াইয়ে নামবে ইন্টার-সিটি। ফাইনালে কাউকে ফেবারিট হিসেবে না ধরলেও আন্ডারডগ ইন্টারের বিপক্ষে সিটিকে সতর্ক করে দিয়েছেন বালোতেল্লি। সাবেক আজ্জুরি স্ট্রাইকার মনে করেন, আন্ডারডগ হিসেবে ফাইনালে যাওয়ায় ইন্টার সুবিধা পাবে।
লা গাজ্জেত্তা দেল্লো স্পোর্তকে বালোতেল্লি বলেছেন, ‘ম্যাচ পাল্টে দেওয়ার মতো অনেক ভালো খেলোয়াড় আছে ইন্টারের। আমার ভালো বন্ধু এডিন জেকো আছে। তবে রোমেলু লুকাকু ও কার্যকরী লাওতারো মার্তিনেজকে ভুললে চলবে না। ফিওরেন্টিনার বিপক্ষে তার (মার্তিনেজ) দ্বিতীয় গোলটি খুব সুন্দর ছিল।’
সাবেক দুই ক্লাবের ফাইনাল। কাকে সমর্থন দেবেন বালোতেল্লি। দুই ক্লাবের সঙ্গেই যে জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। এক ক্লাবের হয়ে উত্থান, আরেক ক্লাবে অনেক আশা জাগিয়েও ক্যারিয়ারকে বিতর্ক করা। ‘আন্তনগর’ ফাইনালে কাকে সমর্থন দেবেন সেটি মনের মধ্যেই রেখে দিয়েছেন বালোতেল্লি। তবে স্বদেশি ক্লাব ইন্টারকে এগিয়ে রাখছেন বর্তমানে সুইস ক্লাব সিওনের হয়ে খেলা স্ট্রাইকার, ‘অভিজ্ঞতা থেকে বললে, আন্ডারডগ হয়ে ফাইনালে যাওয়া ভালো। গার্দিওলার স্কোয়াড আকর্ষণীয় ব্রান্ডের ফুটবল খেলছে। ইনজাঘির দলও কার্যকর।’
গার্দিওলার অধীনে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে উঠেছে সিটি। তবে এখনো ইউরোপের মুকুট পরা হয়নি ইংলিশ জায়ান্টদের। ফাইনাল নিশ্চিত করার পথে লাইপজিগ, বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদের মতো ইউরোপ জায়ান্টদের উড়িয়ে দিয়েছে সিটিজেনরা। চলতি মৌসুমে আর্সেনালের হৃদয় ভেঙে জিতেছে হ্যাটট্রিক প্রিমিয়ার লিগও। এবার ইউরোপের সিংহাসনে বসার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছে গার্দিওলার শিষ্যরা। আর চতুর্থ চ্যাম্পিয়নস লিগের আশায় থাকা নেরাজ্জুরিরা ফাইনালের টিকিট পেয়েছে ১৩ বছর পর। কয়েক দিন আগে মার্তিনেজের জোড়া গোলে ফিওরেন্টিনাকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় কোপা ইতালিয়া ঘরে তুলেছে ইন্টার।
ক্যারিয়ারের সোনালি সময় অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছেন মারিও বালোতেল্লি। ইউরোপের পেশাদারি ফুটবল খেললেও আগের মতো খুব একটা খবরের পাতায় ঠাঁই হয় না ইতালিয়ান স্ট্রাইকারের।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিয়ে ইন্টার মিলানের হয়ে আলো ছড়িয়ে ২০১০ সালে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন বালোতেল্লি। এরপর এসি মিলানে যাওয়ার আগে দুই ক্লাবেই কাটান তিন বছর করে। ইন্টার-সিটির হয়ে জিতেছেন ঘরোয়া লিগও। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস লিগের স্বাদ পাননি।
৩২ বছর বয়সী তারকার সাবেক দুই ক্লাব এবার মুখোমুখি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে। আগামী ১০ জুন, ইস্তাম্বুলে শিরোপা লড়াইয়ে নামবে ইন্টার-সিটি। ফাইনালে কাউকে ফেবারিট হিসেবে না ধরলেও আন্ডারডগ ইন্টারের বিপক্ষে সিটিকে সতর্ক করে দিয়েছেন বালোতেল্লি। সাবেক আজ্জুরি স্ট্রাইকার মনে করেন, আন্ডারডগ হিসেবে ফাইনালে যাওয়ায় ইন্টার সুবিধা পাবে।
লা গাজ্জেত্তা দেল্লো স্পোর্তকে বালোতেল্লি বলেছেন, ‘ম্যাচ পাল্টে দেওয়ার মতো অনেক ভালো খেলোয়াড় আছে ইন্টারের। আমার ভালো বন্ধু এডিন জেকো আছে। তবে রোমেলু লুকাকু ও কার্যকরী লাওতারো মার্তিনেজকে ভুললে চলবে না। ফিওরেন্টিনার বিপক্ষে তার (মার্তিনেজ) দ্বিতীয় গোলটি খুব সুন্দর ছিল।’
সাবেক দুই ক্লাবের ফাইনাল। কাকে সমর্থন দেবেন বালোতেল্লি। দুই ক্লাবের সঙ্গেই যে জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। এক ক্লাবের হয়ে উত্থান, আরেক ক্লাবে অনেক আশা জাগিয়েও ক্যারিয়ারকে বিতর্ক করা। ‘আন্তনগর’ ফাইনালে কাকে সমর্থন দেবেন সেটি মনের মধ্যেই রেখে দিয়েছেন বালোতেল্লি। তবে স্বদেশি ক্লাব ইন্টারকে এগিয়ে রাখছেন বর্তমানে সুইস ক্লাব সিওনের হয়ে খেলা স্ট্রাইকার, ‘অভিজ্ঞতা থেকে বললে, আন্ডারডগ হয়ে ফাইনালে যাওয়া ভালো। গার্দিওলার স্কোয়াড আকর্ষণীয় ব্রান্ডের ফুটবল খেলছে। ইনজাঘির দলও কার্যকর।’
গার্দিওলার অধীনে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে উঠেছে সিটি। তবে এখনো ইউরোপের মুকুট পরা হয়নি ইংলিশ জায়ান্টদের। ফাইনাল নিশ্চিত করার পথে লাইপজিগ, বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদের মতো ইউরোপ জায়ান্টদের উড়িয়ে দিয়েছে সিটিজেনরা। চলতি মৌসুমে আর্সেনালের হৃদয় ভেঙে জিতেছে হ্যাটট্রিক প্রিমিয়ার লিগও। এবার ইউরোপের সিংহাসনে বসার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছে গার্দিওলার শিষ্যরা। আর চতুর্থ চ্যাম্পিয়নস লিগের আশায় থাকা নেরাজ্জুরিরা ফাইনালের টিকিট পেয়েছে ১৩ বছর পর। কয়েক দিন আগে মার্তিনেজের জোড়া গোলে ফিওরেন্টিনাকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় কোপা ইতালিয়া ঘরে তুলেছে ইন্টার।
বিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
২৭ মিনিট আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
৩০ মিনিট আগেরাজপুত্র ফিরে এসেছেন। সাও পাওলোর সান্তোস শহরে মানুষের ব্যতিব্যস্ততা বেড়ে গেছে। ভারী বর্ষণ উপেক্ষা করে শহরের মানুষ জড়ো হতে থাকে সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরোয়। রাজপত্রকে বরণ করে নিতে হবে যে! সেই রাজপুত্র নেইমার।
২ ঘণ্টা আগেচলমান বিপিএলে ফিক্সিং ইস্যুতে ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার গুঞ্জনে সরগরম দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। গণমাধ্যমে এ নিয়ে ছড়ানো নানা খবরের প্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বিজয় বিষয়টি সরাসরি অস্বীকার করেছেন এবং নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে