অনলাইন ডেস্ক
২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’
২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর; দিনটি যেন মারিয়া-মনিকাদের জন্যই সেজেছিল। সেদিন স্বাগতিকদের পনেরো হাজার দর্শককে কাঁদিয়ে স্বপ্ন জয়ের গল্প লিখেছিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপখ্যাত সাফে এবার একই মঞ্চে আরও একবার উৎসবের পালা। প্রতিপক্ষও নেপাল। তবে এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৭২ দিন। এই সময়ের পরিক্রমায় বদলে গেছে নেপালও। র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। সাম্প্রতিক ফর্মও ঈর্ষণীয়। তাই তো এই নেপালকে হারাতে কঠিনেরে ভালোবাসতেই হবে পিটার বাটলারের শিষ্যদের।
বাংলাদেশ থেকে কাঠমান্ডুর দূরত্বটা হাজার কিলোমিটারের। যে শহরে এখন ফুটবলের মিলনমেলার গোধূলিলগ্ন। আশপাশ থেকে অনেকে সেখানে গিয়েছেন প্রিয় দেশকে সমর্থন জোগাতে। যেখানে বাংলাদেশিরাও পিছিয়ে নেই। সাবিনাদের ম্যাচ হলেই কিছুসংখ্যক দর্শক কাঠমান্ডুর গ্যালারিতে জড়ো হন তাঁদের জন্য গলা ফাটাতে। আজ স্বাগতিকদের ভিড়ে তাঁরাও যেমন চাইবেন দেশের জয়, গোটা বাংলাদেশও চাইবে এবারও মেয়েরা ফিরুক ট্রফি হাতে বীরের বেশে। ম্যাচের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনও তেমন আভাস দিয়েছেন, ‘অবশ্যই চাইব...দেশের মানুষের দোয়া। গতবার আমাদের প্রতি আশা ছিল, সেটা রেখেছিলাম। এখন মেয়েরা ভালো ফুটবল খেলছে, এটাই স্বস্তির। আমি মনে করি, শিরোপা জেতার জন্যই খেলবে মেয়েরা।’
তবে এই পথে নেপাল যে আর ছাড় দিতে চায় না, সেটা অনেকটাই নিশ্চিত। গত আসরে তাদের দল ছিল জোড়াতালির। ফাইনালে দলের মূল তারকা সাবিত্রা ভান্ডারিকে পায়নি। তাঁর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিল দলটি। এবার সাবিত্রা দারুণ ছন্দে। সেই সঙ্গে পুরো নেপালই রীতিমতো উড়ছে। গ্রুপপর্বে তারা মালদ্বীপকে ১১ গোল আর শ্রীলঙ্কাকে ৬ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল। এমন আত্মবিশ্বাস ফাইনালেও কাজে লাগাতে মরিয়া দলটি। যেমনটা বলেছেন তাদের অধিনায়ক অঞ্জিলা তুম্বাপো সুব্বা, ‘ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অভাবনীয়ভাবে সমর্থকদের পাশে পেয়েছি আমরা। গ্যালারিতে, গ্যালারির বাইরেও তাঁরা আমাদের সমর্থন দিয়ে গেছেন। যখন রেখা লাল কার্ড দেখল, আমরা ১০ জনের দলে পরিণত হলাম, কিন্তু সমর্থকেরা পাশে থাকায় আমাদের কখনো মনে হয়নি, আমরা ১০ জন নিয়ে খেলছি। মনে হয়েছিল ভারতের ১১ জনের বিপক্ষে আমরাও ১১ জন খেলছি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে আমরা দারুণ অনুপ্রাণিত।’
তবে বাংলাদেশের সময়টাও ভালো যাচ্ছে। সর্বশেষ সেমিফাইনালে তারা ভুটানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। তার আগে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দেয়। এই দুই ম্যাচের জয়োচ্ছ্বাস ফাইনালেও টেনে নেওয়ার আশা অধিনায়ক সাবিনার, ‘নেপালকে ফাইনালে দেখে আমি খুশি। আশা করি, দর্শকেরা ফাইনাল উপভোগ করবেন। ফাইনাল কারও জন্যই সহজ হবে না, কঠিন ম্যাচ হবে। আমাদের কিছুটা অসুবিধা তো হবেই। দলের অনেকে তরুণ। আবার অনেকের এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। আমার কাছে মনে হয়, স্বাগতিক দলই বেশি চাপে থাকে। আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। মেয়েরা যেসব বিতর্কের মধ্য দিয়ে গেছে, সেসব কিছু অতিক্রম করে যেভাবে ফুটবল খেলেছে, সেটা অবিশ্বাস্য। এটার প্রশংসা করা উচিত। ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার মনে হয় না, কোনো কিছুর ঘাটতি আপনারা মাঠে দেখতে পাবেন।’
ক্রিকেটের বিশ্বায়নের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কার্যক্রম নিয়ে প্রায়ই চলে সমালোচনা। যদিও টি-টোয়েন্টির কারণে ইউরোপের অনেক দল ক্রিকেটে আগ্রহী হচ্ছে, তবে তাদের খুব একটা নিয়মিত দেখা যাচ্ছে না। আর রাজস্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে আইসিসি মাঝেমধ্যে নির্দিষ্ট কোনো বোর্ডকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
১১ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো কোনো ম্যাচ খেলেননি মিচেল ওয়েন। অস্ট্রেলিয়ার জার্সি পরার আগেই নিজেকে চিনিয়েছেন ওয়েন। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এরই মধ্যে দুটি সেঞ্চুরি করেছেন অজি এই ব্যাটার।
১ ঘণ্টা আগেসাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে ‘এ’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বয়সভিত্তিক এই টুর্নামেন্টে নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে খেলবে বাংলাদেশ। অপর গ্রুপে রয়েছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। এই গ্রুপে তাদের অপর দুই প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ ও ভুটান।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বৈরিতায় যখন দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের নিয়মিত দেখা হয় না, তখন কালেভদ্রে যা খেলা হয় ভক্ত-সমর্থকদের সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এজবাস্টনের মঞ্চ আজ প্রস্তুত ছিল ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সবকিছু পণ্ড হয়ে যায়।
৩ ঘণ্টা আগে