Ajker Patrika

দুই রাতেই এত রেকর্ড!

ক্রীড়া ডেস্ক
Thumbnail image

‘বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী’—কথাটার মমার্থ যথার্থভাবে বোঝা যায় চ্যাম্পিয়নস লিগের রাতগুলোতে। ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে কেউ-কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। 

সে রকমই দুটি রোমাঞ্চকর রাত গেছে কাল ও পরশু। দুই রাতে ছিল রেকর্ডের ছড়াছড়ি। 

গ্রুপ পর্বের ম্যাচ ডে ৩-তে ফেবারিট দলগুলো যেমন প্রত্যাশিত জয় পেয়েছে, তেমনি হোঁচটের ঘটনাও আছে। দেখা গেছে ব্যক্তিগত-দলীয় বেশ কিছু নৈপুণ্য। সংখ্যা তথ্যের মাধ্যমে সেগুলো তুলে ধরা হলো।

প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ৪০টি ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে গোল করেছেন লিওনেল মেসি। 

এক ম্যাচেই তিন অ্যাসিস্ট করেছেন জুভেন্টাসের আনহেল দি মারিয়া। গত দশ মৌসুমে একাধিকবার এই কীর্তি গড়া একমাত্র খেলোয়াড় তিনি। 

প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলিয়ে টানা ৯ ম্যাচে গোল পেয়েছেন আর্লিং হালান্ড। চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে এ কীর্তি গড়েছেন তিনি।

১০ 

এখন পর্যন্ত ১০ ম্যাচে একাধিক গোল করেছেন আর্লিং হালান্ড। ২০১৯ সালে তাঁর অভিষেকের পর থেকে যৌথ সর্বোচ্চ। অন্যজন রবার্ট লেভানডফস্কি

১৯ বছর ৯৮ দিন

সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক হিসেবে গোল করেছেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের জুড বেলিংহাম। অধিনায়কের বাহবন্ধনী পরে সেভিয়ার জাল কাঁপানোর সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর ৯৮ দিন। 

২৬

সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ঘরের মাঠে টানা পাঁচ ম্যাচ জিততে ব্যর্থ সেভিয়া, যা গত ২৬ বছরে প্রথম। 

৩১

গ্রুপ পর্বে টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান চ্যাম্পিয়নরা ছাড়িয়ে গেছে রিয়াল মাদ্রিদকে। 

৫০

দুই রাতে ১৬ ম্যাচ মিলিয়ে গোল হয়েছে ৫০টি। 

৫৮

নাপোলির কাছে ৬-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছে আয়াক্স। গত ৫৮ বছরে এটাই ডাচ ক্লাবটির সবচেয়ে বড় হার। 

৯৮

এখন পর্যন্ত ২২ ম্যাচে ২৮ গোল করেছেন আর্লিং ­­­­­হালান্ড। ম্যাচ প্রতি তাঁর গোল ১.২৭টি। এমন ৯৮টি ক্লাব আছে, যাদের ম্যাচ প্রতি গোল হালান্ডের চেয়েও কম। 

১৭৬৪

পিয়েরে এমেরিক-অবামেয়াং গোল পেয়েছেন ১৭৬৪ দিন পর। সর্বশেষ গোল করেছিলেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত