পরপর দুই দিন সৌদি আরব-জাপান যে চমক দেখিয়েছে, তাতে দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর বড় প্রত্যাশাই ছিল এশিয়ার দর্শকদের। সৌদি কিংবা জাপানের মতো জয় না পেলেও একবারে হতাশ করেনি কোরিয়া। এশিয়ান পরাশক্তিদের কাছে পয়েন্ট খুইয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা ও বিশ্বকাপের অন্যতম বড় দল উরুগুয়ে।
কাতার বিশ্বকাপে ‘এইচ’ গ্রুপটাকে এমনিতেই বেশ কঠিন ধরা হচ্ছে। গ্রুপের চার দল পর্তুগাল, ঘানা, দক্ষিণ কোরিয়া ও উরুগুয়ে-নিজ নিজ মহাদেশে রীতিমতো পরাশক্তি। এমন একটা গ্রুপে ১৯ ধাপ পেছানো কোরিয়ার বিপক্ষে জয়টা উরুগুয়েকে দিতে পারত স্বস্তি। স্বস্তি খুঁজতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়ে গেছে দুইবারের বিশ্বসেরা দলটা। জয়ের খোঁজে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে গোল শূন্য ড্র করেছেন লুইস সুয়ারেজ-এডিসন কাভানিরা। এবারের বিশ্বকাপে গোলশূন্য হওয়া চতুর্থ ম্যাচ এটি।
একটা দিক চিন্তা করে এক পয়েন্ট পেয়ে অবশ্য তৃপ্তিও পেতে পারে উরুগুয়ে। আগের দুই দিন এশিয়ানদের কাছে যেভাবে মার খেয়েছে আর্জেন্টিনা-জার্মানি, তাদের ম্যাচে অন্তত সেটা ঘটেনি। নিজেদের সুযোগগুলো কোরিয়া কাজে লাগাতে পারলে এক পয়েন্টের জায়গায় তিন পয়েন্টও খোয়াতে হতো উরুগুয়েকে।
এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ম্যাচে গোল না হলেও উরুগুয়ে-কোরিয়া খেলেছে আক্রমণাত্মক ফুটবল। আক্রমণের সংখ্যাটাও কাছাকাছি। র্যাঙ্কিংয়ে ৯ ’এ থাকা উরুগুয়েই এগিয়ে ম্যাচে। প্রথম সুযোগটাও ছিল তাদেরই। ২২ মিনিটে ফাকুন্দো পেয়েস্ত্রির ক্রসে সুয়ারেজ পা ছোঁয়াতে পারলেই গোল পেত উরুগুয়ে।
সুযোগ এসেছিল কোরিয়ার সামনেও। এবং সেরাটাই। ৩৪ মিনিটে উরুগুয়ে গোলরক্ষককে একা পেয়েও যেভাবে বার উঁচিয়ে বল বাইরে পাঠিয়েছেন হোয়াং উই-জো তাতে হতাশায় মাথায় হাত পড়েছে গ্যালারিতে থাকা হাজার হাজার কোরিয়ানের।
৪৩ মিনিটে উরুগুয়েকে গোলবঞ্চিত করেছে গোলপোস্ট। কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে অধিনায়ক ডিয়েগো গডিনের হেডটা পোস্টে লাগায় প্রথমার্ধে আর গোল পায়নি কোনো দলই।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের খেলায় ৬৩ মিনিটে একটা সুযোগ অবশ্য এসেছিল উরুগুয়ের সামনে। একক প্রচেষ্টায় বাঁ প্রান্ত ধরে কোরিয়ার রক্ষণে ঢুকে পড়েছিলেন ডারউইন নুনিয়েজ। ফাঁকায় দাঁড়ানো সুয়ারেজকে পাস বাড়াতে গিয়ে অবশ্য কোরিয়ান গোলরক্ষকের হাতে বল তুলে দেন লিভারপুল তারকা এরপরই সুয়ারেজকে তুলে নিয়ে উরুগুয়ের সর্বোচ্চ গোলদাতা এডিনসন কাভানিকে নামান উরুগুয়ে কোচ ডিয়েগো আলোনসো।
৮১ মিনিটে আবারও সুযোগ নষ্ট উরুগুয়ের। বক্সের বাইরে নেওয়া নুনিয়েজের শট কক্ষ পথে থাকলেও হয়তো গোল পেত উরুগুয়ে। সেই শটে কাভানিও চেষ্টা করেছিলেন হেড নেওয়ার কিন্তু মাথার সঙ্গে বলের কোনো সংযোগ না ঘটায় রক্ষা কোরিয়ার।
ভাগ্যই ৮৯ মিনিটে আবারও উরুগুয়েকে গোল পেতে দেয়নি গোলপোস্ট। ৩০ গজ দূর থেকে ফেদেরিকো ভালভার্দের শট পোস্ট কাঁপিয়ে চলে যায় বাইরে। পরের মিনিটে সং হিউ-মিনের শটে বল খুঁজে পায়নি জাল।
পরপর দুই দিন সৌদি আরব-জাপান যে চমক দেখিয়েছে, তাতে দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর বড় প্রত্যাশাই ছিল এশিয়ার দর্শকদের। সৌদি কিংবা জাপানের মতো জয় না পেলেও একবারে হতাশ করেনি কোরিয়া। এশিয়ান পরাশক্তিদের কাছে পয়েন্ট খুইয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা ও বিশ্বকাপের অন্যতম বড় দল উরুগুয়ে।
কাতার বিশ্বকাপে ‘এইচ’ গ্রুপটাকে এমনিতেই বেশ কঠিন ধরা হচ্ছে। গ্রুপের চার দল পর্তুগাল, ঘানা, দক্ষিণ কোরিয়া ও উরুগুয়ে-নিজ নিজ মহাদেশে রীতিমতো পরাশক্তি। এমন একটা গ্রুপে ১৯ ধাপ পেছানো কোরিয়ার বিপক্ষে জয়টা উরুগুয়েকে দিতে পারত স্বস্তি। স্বস্তি খুঁজতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়ে গেছে দুইবারের বিশ্বসেরা দলটা। জয়ের খোঁজে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে গোল শূন্য ড্র করেছেন লুইস সুয়ারেজ-এডিসন কাভানিরা। এবারের বিশ্বকাপে গোলশূন্য হওয়া চতুর্থ ম্যাচ এটি।
একটা দিক চিন্তা করে এক পয়েন্ট পেয়ে অবশ্য তৃপ্তিও পেতে পারে উরুগুয়ে। আগের দুই দিন এশিয়ানদের কাছে যেভাবে মার খেয়েছে আর্জেন্টিনা-জার্মানি, তাদের ম্যাচে অন্তত সেটা ঘটেনি। নিজেদের সুযোগগুলো কোরিয়া কাজে লাগাতে পারলে এক পয়েন্টের জায়গায় তিন পয়েন্টও খোয়াতে হতো উরুগুয়েকে।
এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ম্যাচে গোল না হলেও উরুগুয়ে-কোরিয়া খেলেছে আক্রমণাত্মক ফুটবল। আক্রমণের সংখ্যাটাও কাছাকাছি। র্যাঙ্কিংয়ে ৯ ’এ থাকা উরুগুয়েই এগিয়ে ম্যাচে। প্রথম সুযোগটাও ছিল তাদেরই। ২২ মিনিটে ফাকুন্দো পেয়েস্ত্রির ক্রসে সুয়ারেজ পা ছোঁয়াতে পারলেই গোল পেত উরুগুয়ে।
সুযোগ এসেছিল কোরিয়ার সামনেও। এবং সেরাটাই। ৩৪ মিনিটে উরুগুয়ে গোলরক্ষককে একা পেয়েও যেভাবে বার উঁচিয়ে বল বাইরে পাঠিয়েছেন হোয়াং উই-জো তাতে হতাশায় মাথায় হাত পড়েছে গ্যালারিতে থাকা হাজার হাজার কোরিয়ানের।
৪৩ মিনিটে উরুগুয়েকে গোলবঞ্চিত করেছে গোলপোস্ট। কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে অধিনায়ক ডিয়েগো গডিনের হেডটা পোস্টে লাগায় প্রথমার্ধে আর গোল পায়নি কোনো দলই।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের খেলায় ৬৩ মিনিটে একটা সুযোগ অবশ্য এসেছিল উরুগুয়ের সামনে। একক প্রচেষ্টায় বাঁ প্রান্ত ধরে কোরিয়ার রক্ষণে ঢুকে পড়েছিলেন ডারউইন নুনিয়েজ। ফাঁকায় দাঁড়ানো সুয়ারেজকে পাস বাড়াতে গিয়ে অবশ্য কোরিয়ান গোলরক্ষকের হাতে বল তুলে দেন লিভারপুল তারকা এরপরই সুয়ারেজকে তুলে নিয়ে উরুগুয়ের সর্বোচ্চ গোলদাতা এডিনসন কাভানিকে নামান উরুগুয়ে কোচ ডিয়েগো আলোনসো।
৮১ মিনিটে আবারও সুযোগ নষ্ট উরুগুয়ের। বক্সের বাইরে নেওয়া নুনিয়েজের শট কক্ষ পথে থাকলেও হয়তো গোল পেত উরুগুয়ে। সেই শটে কাভানিও চেষ্টা করেছিলেন হেড নেওয়ার কিন্তু মাথার সঙ্গে বলের কোনো সংযোগ না ঘটায় রক্ষা কোরিয়ার।
ভাগ্যই ৮৯ মিনিটে আবারও উরুগুয়েকে গোল পেতে দেয়নি গোলপোস্ট। ৩০ গজ দূর থেকে ফেদেরিকো ভালভার্দের শট পোস্ট কাঁপিয়ে চলে যায় বাইরে। পরের মিনিটে সং হিউ-মিনের শটে বল খুঁজে পায়নি জাল।
মেঘলা আবহাওয়ার মধ্যে ঝলমলে রোদ্দুর—সিলেটে আজ শুরু হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে প্রথম টেস্টের প্রথম সেশন ছিল এমনই। লাঞ্চ বিরতির আগে কোনো বৃষ্টি হয়নি। তবে প্রথম সেশনের খেলা শেষ হওয়ার পরই আবহাওয়ার পূর্বাভাস সত্য করে নেমেছে বৃষ্টি। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ কাভারে ঢাকা রয়েছে। এই প্রতিবেদন
১৮ মিনিট আগেঘরের মাঠের চেনা কন্ডিশন হলেও বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সিলেটে আজ শুরু হওয়া সিরিজের প্রথম টেস্টে জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ৫০ রান ওঠার আগেই দুই ওপেনারকে হারায় স্বাগতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ‘দুঃসময়ের বন্ধু’ তকমা জিম্বাবুয়ে পেয়ে গেছে অনেক আগেই। মাঠের পারফরম্যান্সে বাংলাদেশ যখন কোনো সুখবর দিতে পারে না, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই দুঃখ ঘোচানোর সুযোগ পায় বাংলাদেশ। এবার সেই জিম্বাবুয়েই কাঁপিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশকে।
১ ঘণ্টা আগেবয়স মাত্র ১৪ বছর। এই ১৪ বছর বয়সে আইপিএল অভিষেকে রেকর্ড বই ওলটপালট করলেন বৈভব সূর্যবংশী। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত এক শুরুর রাতে তাঁর দুচোখ বেয়ে পড়েছে অশ্রু।
২ ঘণ্টা আগে