ক্রীড়া ডেস্ক
এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হননি জাবি আলোনসো। গুঞ্জন আছে, তিনি চেয়েছিলেন লুকা মদরিচ আরও এক মৌসুম রিয়াল মাদ্রিদে থাকুক। তবে ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডারের সঙ্গে চুক্তি আর বাড়ায়নি। তাই এই মৌসুম শেষেই রিয়ালকে বিদায় বলবেন মদরিচ। শনিবার রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ম্যাচটি হয়ে থাকবে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তার শেষ ম্যাচ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদায়ী বার্তায় ৩৯ বছর বয়সী মদরিচ বলেন, ‘সময় এসে গেছে। যে সময় কখনো আসুক বলে আমি চাইনি, কিন্তু এটাই ফুটবল। জীবনে সবকিছুরই শুরু ও শেষ রয়েছে। শনিবার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে নিজের শেষ ম্যাচটি খেলব আমি। বিশ্বের সেরা ক্লাবের জার্সি পরার ও অসাধারণ কিছু করার আশা নিয়ে ২০১২ সালে এখানে পা রাখি আমি। তবে কখনো কল্পনাও করনি সামনে কী অপেক্ষা করছে আমার জন্য। রিয়াল মাদ্রিদে খেলা ব্যক্তি ও ফুটবলার হিসেবে আমার জীবনকে পাল্টে দিয়েছে।’
‘বিশ্বের সেরা ক্লাবের অন্যতম সফল যুগের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত। এই কয়েক বছরে বার্নাব্যুতে অবিশ্বাস্য সব প্রত্যাবর্তন, ফাইনাল, উদ্যাপন, জাদুকরী রাতসহ অসাধারণ সব মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছি। আমরা সবকিছুই জিতেছি এবং আমি এ নিয়ে খুব, খুব খুশি।’
‘তবে শিরোপা ও জয়ের চেয়েও রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তদের ভালোবাসাকে হৃদয়ে সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছি। বিশেষ এই বন্ধনটি ব্যাখ্যা করার ভাষা আমার নেই। আপনাদের সবার সমর্থন, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা আমি সবসময় অনুভব করেছি এবং এখনো করি। আপনাদের দেওয়া প্রতিটি করতালি ও ভালোবাসা আমি কখনো ভুলব না।’
‘গর্ব, কৃতজ্ঞতা আর অমলিন স্মৃতিতে ভরা হৃদয় নিয়ে চলে যাচ্ছি আমি। যদিও ক্লাব বিশ্বকাপের পর এই জার্সিটি আমি আর পরব না। তবে আমি সবসময় রিয়াল মাদ্রিদ ভক্ত হয়ে থাকব। আমাদের আবার দেখা হবে। রিয়াল মাদ্রিদ আজীবনের জন্য আমার ঘর হয়ে থাকবে। আলা মাদ্রিদ।’
১৩ মৌসুম খেলে নিজেকে রিয়ালের অন্যতম কিংবদন্তিতে পরিণত করেছেন মদরিচ। ৩০ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ২০১২ সালে তাঁকে টটেনহাম থেকে দলে ভেড়ায় রিয়াল। সেজন্য অবশ্য কম কটু কথা শুনতে হয়নি তাদের। তবে নিজেকে প্রমাণ করে মদরিচ দ্রুতই সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর আপন হয়ে ওঠেন। ক্লাবের সর্বোচ্চ শিরোপা (২৮) জেতা খেলোয়াড় হিসেবেই চলে যাচ্ছেন তিনি। ১৩ মৌসুমে ছয়বার চ্যাম্পিয়নস লিগ, চারবার লা লিগা, দুবার কোপা দেলরে, পাঁচবার করে স্প্যানিশ সুপার কাপ, উয়েফা সুপার কাপ ও ক্লাব বিশ্বকাপ জিতেছেন এই মিডফিল্ডার। রিয়ালে থেকে তিনি পেয়েছেন ব্যালন ডি’অরও।
এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হননি জাবি আলোনসো। গুঞ্জন আছে, তিনি চেয়েছিলেন লুকা মদরিচ আরও এক মৌসুম রিয়াল মাদ্রিদে থাকুক। তবে ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডারের সঙ্গে চুক্তি আর বাড়ায়নি। তাই এই মৌসুম শেষেই রিয়ালকে বিদায় বলবেন মদরিচ। শনিবার রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে ম্যাচটি হয়ে থাকবে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তার শেষ ম্যাচ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদায়ী বার্তায় ৩৯ বছর বয়সী মদরিচ বলেন, ‘সময় এসে গেছে। যে সময় কখনো আসুক বলে আমি চাইনি, কিন্তু এটাই ফুটবল। জীবনে সবকিছুরই শুরু ও শেষ রয়েছে। শনিবার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে নিজের শেষ ম্যাচটি খেলব আমি। বিশ্বের সেরা ক্লাবের জার্সি পরার ও অসাধারণ কিছু করার আশা নিয়ে ২০১২ সালে এখানে পা রাখি আমি। তবে কখনো কল্পনাও করনি সামনে কী অপেক্ষা করছে আমার জন্য। রিয়াল মাদ্রিদে খেলা ব্যক্তি ও ফুটবলার হিসেবে আমার জীবনকে পাল্টে দিয়েছে।’
‘বিশ্বের সেরা ক্লাবের অন্যতম সফল যুগের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত। এই কয়েক বছরে বার্নাব্যুতে অবিশ্বাস্য সব প্রত্যাবর্তন, ফাইনাল, উদ্যাপন, জাদুকরী রাতসহ অসাধারণ সব মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছি। আমরা সবকিছুই জিতেছি এবং আমি এ নিয়ে খুব, খুব খুশি।’
‘তবে শিরোপা ও জয়ের চেয়েও রিয়াল মাদ্রিদ ভক্তদের ভালোবাসাকে হৃদয়ে সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছি। বিশেষ এই বন্ধনটি ব্যাখ্যা করার ভাষা আমার নেই। আপনাদের সবার সমর্থন, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা আমি সবসময় অনুভব করেছি এবং এখনো করি। আপনাদের দেওয়া প্রতিটি করতালি ও ভালোবাসা আমি কখনো ভুলব না।’
‘গর্ব, কৃতজ্ঞতা আর অমলিন স্মৃতিতে ভরা হৃদয় নিয়ে চলে যাচ্ছি আমি। যদিও ক্লাব বিশ্বকাপের পর এই জার্সিটি আমি আর পরব না। তবে আমি সবসময় রিয়াল মাদ্রিদ ভক্ত হয়ে থাকব। আমাদের আবার দেখা হবে। রিয়াল মাদ্রিদ আজীবনের জন্য আমার ঘর হয়ে থাকবে। আলা মাদ্রিদ।’
১৩ মৌসুম খেলে নিজেকে রিয়ালের অন্যতম কিংবদন্তিতে পরিণত করেছেন মদরিচ। ৩০ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ২০১২ সালে তাঁকে টটেনহাম থেকে দলে ভেড়ায় রিয়াল। সেজন্য অবশ্য কম কটু কথা শুনতে হয়নি তাদের। তবে নিজেকে প্রমাণ করে মদরিচ দ্রুতই সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর আপন হয়ে ওঠেন। ক্লাবের সর্বোচ্চ শিরোপা (২৮) জেতা খেলোয়াড় হিসেবেই চলে যাচ্ছেন তিনি। ১৩ মৌসুমে ছয়বার চ্যাম্পিয়নস লিগ, চারবার লা লিগা, দুবার কোপা দেলরে, পাঁচবার করে স্প্যানিশ সুপার কাপ, উয়েফা সুপার কাপ ও ক্লাব বিশ্বকাপ জিতেছেন এই মিডফিল্ডার। রিয়ালে থেকে তিনি পেয়েছেন ব্যালন ডি’অরও।
বোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স লক্ষ্যটা থেকেছে হাতের নাগালে। ভারত পাওয়ার প্লের মধ্যে নাকি আরও পরে ম্যাচ শেষ করতে পারে সেটাই যেন দেখার অপেক্ষা ছিল। শেষ পর্যন্ত ৫৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে মাত্র ২৭ বল খেলতে হয়েছে তাদের। রান তাড়ায় নেমে এত কম বলে কখনো ম্যাচ শেষ করতে পারেনি ভারত।
২ ঘণ্টা আগে‘যশপ্রীত বুমরা একাদশে থাকলে আমি ধর্মঘটে যাব’—টিভি অনুষ্ঠানে বসে এমনই কথা বলেছিলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজা। ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য জাদেজার কথা রাখেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিকই খেলিয়েছে বুমরাকে। তাঁর এনে দেওয়া ব্রেকথ্রুর পর ভারতের স্পিন আক্রমণের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে
৩ ঘণ্টা আগেস্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
৫ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হতে চায় বাংলাদেশ। যে চাওয়ার কথা গতকাল টুর্নামেন্ট শুরুর দিন দুবাইয়ে ‘ক্যাপ্টেন’স মিট’-এ বলেছিলেন দলের অধিনায়ক লিটন দাস। কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে এই চাওয়াটা কতটা সংগতিপূর্ণ তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
৬ ঘণ্টা আগে