ক্রীড়া ডেস্ক

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
ইন্টারকে দারুণ সময়ে এনে দেওয়া ইনজাঘিও রীতিমতো মাস্টারমাইন্ড! ২০২৩ ফিফা বেস্ট মেন্স কোচের তালিকায় তিন নম্বর হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু খেলোয়াড় জীবনে ক্লাব ক্যারিয়ারের বড় একটা সময় ধারে খেলে কেটেছিল ইনজাঘির। ইতালির জাতীয় দলেও তাঁর সমৃদ্ধ কোনো ক্যারিয়ার ছিল না। এ স্ট্রাইকারের খেলার সুযোগই হয়েছিল তিন ম্যাচে।
ইনজাঘির কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুটাও দীপ্তহীন। ২০১৬-২০২১ পর্যন্ত লাৎসিও তাঁর অধীনে খেলেছে। খেলোয়াড় জীবনে যেটুকু নাম কুড়িয়েছিলেন ক্লাবটির হয়ে, কোচ হিসেবে পাঁচ বছরে ট্রফির ক্যাবিনেটটা ফাঁকা রেখেই বিদায় নেন। তবু ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার আলো জ্বালিয়েছেন লাৎসিওতেই। ক্লাবটিকে সুপারকোপা ইতালিয়ানায় দুবার ফাইনালে গেছেন। দুই বারই জুভেন্টাসের বিপক্ষে হেরে রানার্সআপে সন্তুষ্ট থাকতে হলো। ১২ মৌসুম পর ২০২০-২১ চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথমবারের মতো লাৎসিও শেষ ষোলোয় খেলেছে তাঁর অধীনে।
বিদায় মানে বিদায় নয়, নতুন করে শুরু। কথাটা দৃঢ় সংকল্পের ইনজাঘিরাই বেশ ভালো জানেন। লাৎসিও থেকে ইন্টার মিলানে যোগ দিয়েই ক্যাবিনেটে ট্রফি সাজানোর উন্মাদনায় মাতলেন এ ইতালিয়ান কোচ। ২০২১-২২ প্রথম মৌসুমেই অধরা সুপারকোপা ইতালিয়ানা জিতলেন ইন্টারের হয়ে। ২০২২ ও ২০২৩ সালে জিতলেন কোপা ইতালিয়া।
এ পর্যন্ত ইনজাঘির সবচেয়ে বড় অর্জন ২০২৩-২৪ মৌসুমে ইন্টারকে জেতালেন সিরি আ। ২০২২-২৩ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে ইন্টার মিলান তাঁর অধীনে খেলেছে ফাইনাল। ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে কঠিন লড়াইয়ের পর ১-০ গোলে হেরেছিল তাঁর দল। না হলে ক্লাব ফুটবলের বড় অর্জনটা সেদিনই হয়ে যেত।
২০০৯-১০ সালে হোসে মরিনহো চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতিয়েছিলেন ইন্টারকে। ১২ মৌসুম পর ইনজাঘি আবারও তাদের তুলেছিলেন ফাইনালে। এবার এই ইন্টার যেন আরও অপ্রতিরোধ্য। চলতি মৌসুমেও সিরি আ’য় শিরোপার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দলটি চ্যাম্পিয়নস লিগে জাদুকরী ফুটবলে মেতেছে। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে আলিয়াঞ্জ এরেনায় বায়ার্ন মিউনিখের ডেরা থেকে ২-১ গোলে জিতে কাল তারা সান সিরোতে নামবে দ্বিতীয় লেগে।
টুর্নামেন্টের এই পর্যায়ে এসে ইন্টারের ছাপ যেন স্পষ্ট হতে শুরু করল। দলের প্রতিটা খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, ট্যাকটিক্স সবকিছুতেই যেন তাদের এক ধরনের ভারসাম্য আর গভীরতা আছে, যেটা যেকোনো বড় দলের জন্য ভয়ংকর হতে পারে। কোয়ার্টারের প্রথম লেগে এরই মধ্যে টের পেয়েছে বায়ার্ন।
সিমোন ইনজাঘির মতো এক এক ক্লাসি মাস্টারমাইন্ড ডাগআউটে দাঁড়ালে, যেকোনো দলের জন্যই মাঠে মাইর খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সাইড লাইনের বাইরে দাঁড়ানো ইনজাঘিই ইন্টারের বড় অস্ত্র বললে ভুল হবে না। মানুষটা কৌশলগতভাবে তাঁর মেধার বিস্তার যেভাবে ঘটান, ম্যাচের ভেতর ভেতরেই পুরো গেমপ্ল্যান ঘুরিয়ে দেওয়ার দারুণ দক্ষতা তাঁর।
সম্প্রতি লিওনেল স্কালোনি ব্রাজিলকে ‘মধ্যে মাঠেই’ গিলে ফেলেছিলেন। আর্জেন্টাইন কোচের ফরমেশন এক না হলেও ইনজাঘিও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে চলেছেন মাঝমাঠে। ৩-৫-২ ফরমেশনকে যেন শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। ব্যাক-থ্রি দিয়ে ডিফেন্সে দেয়াল তৈরি করে ফেলেন, আর মিডে পাঁচজনকে দিয়ে এমনভাবে প্রেস করে, প্রতিপক্ষ বক্সেই যেতে পারে না সহজে। বারেল্লা, চালহানোগলু, মিখিতারিয়ান–এদের মতো মিডফিল্ডাররা শুধু বল কন্ট্রোল করে না, বরং প্রতিপক্ষের পাসিং লাইন ব্লক করে দেয়, আর সুযোগ পেলেই ফরোয়ার্ডদের জন্য খুনে থ্রু পাস দেন।
ডিফেন্সে আছে ‘দ্য ওয়াল’ আলেসান্দ্রো বাস্তোনি—বর্তমান ফুটবলের আদর্শ সেন্টার-ব্যাক। ফিজিক্যাল উপস্থিতি, আছে বল পায়ে আত্মবিশ্বাস, আর আছে ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা। প্রতিপক্ষের আক্রমণ আটকে দেওয়ার পাশাপাশি বাস্তোনির পাসগুলো এতটাই নিখুঁত হয়। ইন্টার অনেক সময় সেখান থেকেই আক্রমণ সাজায়।
বাস্তোনি, বেনজামিন পাভার্ড, স্টেফান ডেভ্রিজ ও ডেনজেল ডামফ্রিজ বিসেকের মতো স্কিলফুল ডিফেন্ডাররা আছেন। ডেভ্রাই যেখানে বক্সে ট্যাকলিং আর ব্লকে ভয়ংকর, পাভার্ড ঠিক তেমনই দারুণ পজিশনিং আর বল প্রগ্রেশনেও পারদর্শী। বাস্তোনি, বেনজামিন পাভার্ড, স্টেফান ডেভ্রিজ মিলে গড়ে তুলেছেন এমন এক ডিফেন্সিভ ইউনিট, যেটা শুধু গোল ঠেকাতেই নয়, আক্রমণ গড়তেও ভূমিকা রাখে।
ইন্টারের বড় হাইলাইট হচ্ছে ওদের উইং-ব্যাক সিস্টেম। ফেদেরিকো দিমার্কো আর ডামফ্রিজ কতটা ভয়ংকর, বেশ ভালো জনার কথা ফুটবল ভক্তদের। ওরা শুধু লাইন ধরে দৌড়ায় না, বরং ক্রস দেয়, কাটব্যাক দেয়, এমনকি সুযোগ পেলে নিজেরাও শট নেয়। ইনজাঘির সিস্টেমে এরা পুরো এক্স-ফ্যাক্টর।
ফরোয়ার্ডে লাউতারো মার্তিনেজ-মার্কাস থুরাম জুটি দারুণ ছন্দে রয়েছেন। ইন্টার মিলান মানেই যেন লাউতারো। গত কয়েক মৌসুম ধরেই দুর্দান্ত ফর্মে আছেন এই আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। আক্রমণভাগের মেরুদণ্ডে তিনি। এবার তাঁর সঙ্গে যোগ হয়েছেন ফরাসি স্ট্রাইকার থুরাম, আর এই নতুন জুটিটা যেন মাঠে চোখে লেগে থাকার মতো। মার্তিনেজ বল ধরে রেখে খেলাটা গড়ে তোলেন, আর থুরামের দারুণ টাইমিং। বল পায়ে থুরামের গতিও বেশ। প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডাররা প্রায়ই তাল হারিয়ে ফেলে। মার্তিনেজ-থুরামের বোঝাপড়া, মুভমেন্ট, আর স্পেস খোঁজার দক্ষতা ইন্টারের আক্রমণকে করে তুলেছে আরও ভয়ংকর।
ইনজাঘির ট্যাকটিক্স, বারেল্লার রান, থুরাম-মার্তিনেজ জুটি, দিমার্কো-ডামফ্রিজের উইং প্লে—সব মিলিয়ে এই ডার্ক হর্স ইন্টারের বিস্ফোরণে যেকোনো দলই পুড়তে পারে। নিজেদের মাঠে হেরে সান সিরোতে বায়ার্নের ‘ইন্টার’ পাশ তাই করা সহজ হওয়ার কথা নয়।

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
ইন্টারকে দারুণ সময়ে এনে দেওয়া ইনজাঘিও রীতিমতো মাস্টারমাইন্ড! ২০২৩ ফিফা বেস্ট মেন্স কোচের তালিকায় তিন নম্বর হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু খেলোয়াড় জীবনে ক্লাব ক্যারিয়ারের বড় একটা সময় ধারে খেলে কেটেছিল ইনজাঘির। ইতালির জাতীয় দলেও তাঁর সমৃদ্ধ কোনো ক্যারিয়ার ছিল না। এ স্ট্রাইকারের খেলার সুযোগই হয়েছিল তিন ম্যাচে।
ইনজাঘির কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুটাও দীপ্তহীন। ২০১৬-২০২১ পর্যন্ত লাৎসিও তাঁর অধীনে খেলেছে। খেলোয়াড় জীবনে যেটুকু নাম কুড়িয়েছিলেন ক্লাবটির হয়ে, কোচ হিসেবে পাঁচ বছরে ট্রফির ক্যাবিনেটটা ফাঁকা রেখেই বিদায় নেন। তবু ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার আলো জ্বালিয়েছেন লাৎসিওতেই। ক্লাবটিকে সুপারকোপা ইতালিয়ানায় দুবার ফাইনালে গেছেন। দুই বারই জুভেন্টাসের বিপক্ষে হেরে রানার্সআপে সন্তুষ্ট থাকতে হলো। ১২ মৌসুম পর ২০২০-২১ চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথমবারের মতো লাৎসিও শেষ ষোলোয় খেলেছে তাঁর অধীনে।
বিদায় মানে বিদায় নয়, নতুন করে শুরু। কথাটা দৃঢ় সংকল্পের ইনজাঘিরাই বেশ ভালো জানেন। লাৎসিও থেকে ইন্টার মিলানে যোগ দিয়েই ক্যাবিনেটে ট্রফি সাজানোর উন্মাদনায় মাতলেন এ ইতালিয়ান কোচ। ২০২১-২২ প্রথম মৌসুমেই অধরা সুপারকোপা ইতালিয়ানা জিতলেন ইন্টারের হয়ে। ২০২২ ও ২০২৩ সালে জিতলেন কোপা ইতালিয়া।
এ পর্যন্ত ইনজাঘির সবচেয়ে বড় অর্জন ২০২৩-২৪ মৌসুমে ইন্টারকে জেতালেন সিরি আ। ২০২২-২৩ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে ইন্টার মিলান তাঁর অধীনে খেলেছে ফাইনাল। ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে কঠিন লড়াইয়ের পর ১-০ গোলে হেরেছিল তাঁর দল। না হলে ক্লাব ফুটবলের বড় অর্জনটা সেদিনই হয়ে যেত।
২০০৯-১০ সালে হোসে মরিনহো চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতিয়েছিলেন ইন্টারকে। ১২ মৌসুম পর ইনজাঘি আবারও তাদের তুলেছিলেন ফাইনালে। এবার এই ইন্টার যেন আরও অপ্রতিরোধ্য। চলতি মৌসুমেও সিরি আ’য় শিরোপার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দলটি চ্যাম্পিয়নস লিগে জাদুকরী ফুটবলে মেতেছে। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে আলিয়াঞ্জ এরেনায় বায়ার্ন মিউনিখের ডেরা থেকে ২-১ গোলে জিতে কাল তারা সান সিরোতে নামবে দ্বিতীয় লেগে।
টুর্নামেন্টের এই পর্যায়ে এসে ইন্টারের ছাপ যেন স্পষ্ট হতে শুরু করল। দলের প্রতিটা খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, ট্যাকটিক্স সবকিছুতেই যেন তাদের এক ধরনের ভারসাম্য আর গভীরতা আছে, যেটা যেকোনো বড় দলের জন্য ভয়ংকর হতে পারে। কোয়ার্টারের প্রথম লেগে এরই মধ্যে টের পেয়েছে বায়ার্ন।
সিমোন ইনজাঘির মতো এক এক ক্লাসি মাস্টারমাইন্ড ডাগআউটে দাঁড়ালে, যেকোনো দলের জন্যই মাঠে মাইর খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সাইড লাইনের বাইরে দাঁড়ানো ইনজাঘিই ইন্টারের বড় অস্ত্র বললে ভুল হবে না। মানুষটা কৌশলগতভাবে তাঁর মেধার বিস্তার যেভাবে ঘটান, ম্যাচের ভেতর ভেতরেই পুরো গেমপ্ল্যান ঘুরিয়ে দেওয়ার দারুণ দক্ষতা তাঁর।
সম্প্রতি লিওনেল স্কালোনি ব্রাজিলকে ‘মধ্যে মাঠেই’ গিলে ফেলেছিলেন। আর্জেন্টাইন কোচের ফরমেশন এক না হলেও ইনজাঘিও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে চলেছেন মাঝমাঠে। ৩-৫-২ ফরমেশনকে যেন শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। ব্যাক-থ্রি দিয়ে ডিফেন্সে দেয়াল তৈরি করে ফেলেন, আর মিডে পাঁচজনকে দিয়ে এমনভাবে প্রেস করে, প্রতিপক্ষ বক্সেই যেতে পারে না সহজে। বারেল্লা, চালহানোগলু, মিখিতারিয়ান–এদের মতো মিডফিল্ডাররা শুধু বল কন্ট্রোল করে না, বরং প্রতিপক্ষের পাসিং লাইন ব্লক করে দেয়, আর সুযোগ পেলেই ফরোয়ার্ডদের জন্য খুনে থ্রু পাস দেন।
ডিফেন্সে আছে ‘দ্য ওয়াল’ আলেসান্দ্রো বাস্তোনি—বর্তমান ফুটবলের আদর্শ সেন্টার-ব্যাক। ফিজিক্যাল উপস্থিতি, আছে বল পায়ে আত্মবিশ্বাস, আর আছে ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা। প্রতিপক্ষের আক্রমণ আটকে দেওয়ার পাশাপাশি বাস্তোনির পাসগুলো এতটাই নিখুঁত হয়। ইন্টার অনেক সময় সেখান থেকেই আক্রমণ সাজায়।
বাস্তোনি, বেনজামিন পাভার্ড, স্টেফান ডেভ্রিজ ও ডেনজেল ডামফ্রিজ বিসেকের মতো স্কিলফুল ডিফেন্ডাররা আছেন। ডেভ্রাই যেখানে বক্সে ট্যাকলিং আর ব্লকে ভয়ংকর, পাভার্ড ঠিক তেমনই দারুণ পজিশনিং আর বল প্রগ্রেশনেও পারদর্শী। বাস্তোনি, বেনজামিন পাভার্ড, স্টেফান ডেভ্রিজ মিলে গড়ে তুলেছেন এমন এক ডিফেন্সিভ ইউনিট, যেটা শুধু গোল ঠেকাতেই নয়, আক্রমণ গড়তেও ভূমিকা রাখে।
ইন্টারের বড় হাইলাইট হচ্ছে ওদের উইং-ব্যাক সিস্টেম। ফেদেরিকো দিমার্কো আর ডামফ্রিজ কতটা ভয়ংকর, বেশ ভালো জনার কথা ফুটবল ভক্তদের। ওরা শুধু লাইন ধরে দৌড়ায় না, বরং ক্রস দেয়, কাটব্যাক দেয়, এমনকি সুযোগ পেলে নিজেরাও শট নেয়। ইনজাঘির সিস্টেমে এরা পুরো এক্স-ফ্যাক্টর।
ফরোয়ার্ডে লাউতারো মার্তিনেজ-মার্কাস থুরাম জুটি দারুণ ছন্দে রয়েছেন। ইন্টার মিলান মানেই যেন লাউতারো। গত কয়েক মৌসুম ধরেই দুর্দান্ত ফর্মে আছেন এই আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। আক্রমণভাগের মেরুদণ্ডে তিনি। এবার তাঁর সঙ্গে যোগ হয়েছেন ফরাসি স্ট্রাইকার থুরাম, আর এই নতুন জুটিটা যেন মাঠে চোখে লেগে থাকার মতো। মার্তিনেজ বল ধরে রেখে খেলাটা গড়ে তোলেন, আর থুরামের দারুণ টাইমিং। বল পায়ে থুরামের গতিও বেশ। প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডাররা প্রায়ই তাল হারিয়ে ফেলে। মার্তিনেজ-থুরামের বোঝাপড়া, মুভমেন্ট, আর স্পেস খোঁজার দক্ষতা ইন্টারের আক্রমণকে করে তুলেছে আরও ভয়ংকর।
ইনজাঘির ট্যাকটিক্স, বারেল্লার রান, থুরাম-মার্তিনেজ জুটি, দিমার্কো-ডামফ্রিজের উইং প্লে—সব মিলিয়ে এই ডার্ক হর্স ইন্টারের বিস্ফোরণে যেকোনো দলই পুড়তে পারে। নিজেদের মাঠে হেরে সান সিরোতে বায়ার্নের ‘ইন্টার’ পাশ তাই করা সহজ হওয়ার কথা নয়।

ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
৮ ঘণ্টা আগে
ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
৯ ঘণ্টা আগে
২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। সে সিরিজে ৩৯৮ ম্যাচে ৩৫১ ছক্কা মারা আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে যান রোহিত। ২৭৯ ওয়ানডে শেষে এই মারকুটে ব্যাটারের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ৩৫৫ ছক্কা।
রোহিতের ছক্কার রেকর্ড প্রসঙ্গে আফ্রিদি বলেন, ‘রেকর্ড তৈরি হয় ভাঙার জন্য। এই রেকর্ড এখন আরও উন্নত হয়েছে। আমি খুশি যে, একজন খেলোয়াড়, যাঁকে আমি সব সময় পছন্দ করি, তিনি এই রেকর্ড ভেঙেছেন।’
কোনো রেকর্ডই স্থায়ী বলে মনে করেন না আফ্রিদি, ‘আমার দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড প্রায় ১৮ বছর ধরে টিকে ছিল। কিন্তু সেটা ঠিকই ভেঙেছে। একজন খেলোয়াড় এসে রেকর্ড গড়ে আবার আরেকজন সেই রেকর্ড ভাঙে। ক্রিকেট আসলে এমনই।’
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) একই দলে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় রোহিত সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা আছে আফ্রিদির। তিনি বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালে আমার একমাত্র আইপিএল মৌসুমে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছি। সেবার রোহিতকে সতীর্থ হিসেবে পেয়েছিলাম। সেই সময় আমার তাঁকে পছন্দ হয়েছিল। দলীয় অনুশীলনে আমি তাঁকে ব্যাট করতে দেখেছি। তাঁর ক্লাস আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি জানতাম যে, একদিন রোহিত ভারতের হয়ে খেলবেন। দারুণ একজন ব্যাটার হিসেবে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’

ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
সবশেষ ওয়ানডে সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। সে সিরিজে ৩৯৮ ম্যাচে ৩৫১ ছক্কা মারা আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে যান রোহিত। ২৭৯ ওয়ানডে শেষে এই মারকুটে ব্যাটারের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ৩৫৫ ছক্কা।
রোহিতের ছক্কার রেকর্ড প্রসঙ্গে আফ্রিদি বলেন, ‘রেকর্ড তৈরি হয় ভাঙার জন্য। এই রেকর্ড এখন আরও উন্নত হয়েছে। আমি খুশি যে, একজন খেলোয়াড়, যাঁকে আমি সব সময় পছন্দ করি, তিনি এই রেকর্ড ভেঙেছেন।’
কোনো রেকর্ডই স্থায়ী বলে মনে করেন না আফ্রিদি, ‘আমার দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড প্রায় ১৮ বছর ধরে টিকে ছিল। কিন্তু সেটা ঠিকই ভেঙেছে। একজন খেলোয়াড় এসে রেকর্ড গড়ে আবার আরেকজন সেই রেকর্ড ভাঙে। ক্রিকেট আসলে এমনই।’
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) একই দলে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় রোহিত সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা আছে আফ্রিদির। তিনি বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালে আমার একমাত্র আইপিএল মৌসুমে ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলেছি। সেবার রোহিতকে সতীর্থ হিসেবে পেয়েছিলাম। সেই সময় আমার তাঁকে পছন্দ হয়েছিল। দলীয় অনুশীলনে আমি তাঁকে ব্যাট করতে দেখেছি। তাঁর ক্লাস আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি জানতাম যে, একদিন রোহিত ভারতের হয়ে খেলবেন। দারুণ একজন ব্যাটার হিসেবে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
৮ ঘণ্টা আগে
ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
৯ ঘণ্টা আগে
২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
গত অক্টোবরে বিসিবির পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করে সব ধরনের লিগ বর্জন করেছেন ৪৫ ক্লাবের সংগঠকরা। তাই কয়েকদফা পিছিয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। লিগ বর্জন করা ক্লাবগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেও রাজি করাতে পারেনি বিসিবি। সবশেষ ১২ ক্লাব নিয়ে আগামী ১১ ডিসেম্বর লিগ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু মাঠ প্রস্তুত না থাকায় আরও তিন দিন পেছানো হয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ শুরুর দিনক্ষণ। নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৪ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে প্রতিযোগিতার পরবর্তী আসর। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্টোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান আদনান রহমান দীপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের ২০ দলের মধ্যে আটটি লিগ বর্জন করেছে। তবে বিসিবির সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ মনে করেন, ক্রিকেটারদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত ক্লাবগুলোর। যেসব ক্লাব লিগে অংশ নেবে না তাদের বিরুদ্ধে সিসিডিএমের বাইলজ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে ফারুক বলেন, ‘একটা ব্যাপার স্পষ্ঠ। যারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তারাই এখন লিগ বর্জনে সোচ্চার। প্রতিবাদের ভাষা অনেক আছে। তাই বলে ক্রিকেটকে বন্ধ করা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। দেশে গুরুত্বপূর্ণ হলো খেলা। লিগ না হলে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন ক্রিকেটাররা। সে কারণেই ক্রিকেটারদের স্বার্থে খেলা মাঠে গড়ানো দরকার। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বোর্ড বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে।’

জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
গত অক্টোবরে বিসিবির পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করে সব ধরনের লিগ বর্জন করেছেন ৪৫ ক্লাবের সংগঠকরা। তাই কয়েকদফা পিছিয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। লিগ বর্জন করা ক্লাবগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেও রাজি করাতে পারেনি বিসিবি। সবশেষ ১২ ক্লাব নিয়ে আগামী ১১ ডিসেম্বর লিগ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু মাঠ প্রস্তুত না থাকায় আরও তিন দিন পেছানো হয়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ শুরুর দিনক্ষণ। নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৪ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে প্রতিযোগিতার পরবর্তী আসর। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্টোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান আদনান রহমান দীপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের ২০ দলের মধ্যে আটটি লিগ বর্জন করেছে। তবে বিসিবির সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ মনে করেন, ক্রিকেটারদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত ক্লাবগুলোর। যেসব ক্লাব লিগে অংশ নেবে না তাদের বিরুদ্ধে সিসিডিএমের বাইলজ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে ফারুক বলেন, ‘একটা ব্যাপার স্পষ্ঠ। যারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তারাই এখন লিগ বর্জনে সোচ্চার। প্রতিবাদের ভাষা অনেক আছে। তাই বলে ক্রিকেটকে বন্ধ করা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। দেশে গুরুত্বপূর্ণ হলো খেলা। লিগ না হলে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন ক্রিকেটাররা। সে কারণেই ক্রিকেটারদের স্বার্থে খেলা মাঠে গড়ানো দরকার। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বোর্ড বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে।’

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
৯ ঘণ্টা আগে
২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
চুক্তির আওতায় বাফুফের বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজে সম্পৃক্ত হবে বিএসআরএম। এই তালিকায় আছে বাফুফের কোচেস ট্রেনিং প্রোগ্রাম, টেকনিক্যাল প্রোগাম এবং এলিট একাডেমি নিয়ে বিভিন্ন কাজ। প্রথম ৫ বছর বিএসআরএম থেকে এক ধরণের আর্থিক সুবিধা পাবে বাফুফে। এই পর্বের কার্যক্রম মূল্যায়নের পর দ্বিতীয় ধাপে আর্থিক মুল্যায়ন করবে প্রতিষ্ঠানটি।
তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘আপনারা জানেন, বিএসআরএম অনেক দিন ধরে বাংলাদেশে একটা প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান। তারা শুধু ব্যবসার সাথে জড়িত নয়, সকল উন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত...অতীতেও জড়িত ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও আশা করি থাকবে। বিএসআরএমের তিনটা কোন ভ্যালুস-শক্তি, নিরাপত্তা এবং স্থায়ীত্ব-আমি মনে করি বাফুফেও একই কোর ভ্যালু তাদের সাথে শেয়ার করে।’
ফাহাদ করিম বলেন, ‘বিএসআরএম আমাদের ডেভেলপমেন্ট পার্টনার। ফেডারেশনের বোর্ডে বা আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে তাদের লোগো থাকবে। স্পেসিফিক কিছু বিষয়ে অন্যদের সঙ্গে তাদের লোগোও থাকবে। এখানে তাদের শর্ত স্টিল বা নির্মাণ সংক্রান্ত অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করা যাবে না। আমরা এটা অনুসরণ করি যেমন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত করি না।’

ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
চুক্তির আওতায় বাফুফের বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজে সম্পৃক্ত হবে বিএসআরএম। এই তালিকায় আছে বাফুফের কোচেস ট্রেনিং প্রোগ্রাম, টেকনিক্যাল প্রোগাম এবং এলিট একাডেমি নিয়ে বিভিন্ন কাজ। প্রথম ৫ বছর বিএসআরএম থেকে এক ধরণের আর্থিক সুবিধা পাবে বাফুফে। এই পর্বের কার্যক্রম মূল্যায়নের পর দ্বিতীয় ধাপে আর্থিক মুল্যায়ন করবে প্রতিষ্ঠানটি।
তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘আপনারা জানেন, বিএসআরএম অনেক দিন ধরে বাংলাদেশে একটা প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান। তারা শুধু ব্যবসার সাথে জড়িত নয়, সকল উন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত...অতীতেও জড়িত ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও আশা করি থাকবে। বিএসআরএমের তিনটা কোন ভ্যালুস-শক্তি, নিরাপত্তা এবং স্থায়ীত্ব-আমি মনে করি বাফুফেও একই কোর ভ্যালু তাদের সাথে শেয়ার করে।’
ফাহাদ করিম বলেন, ‘বিএসআরএম আমাদের ডেভেলপমেন্ট পার্টনার। ফেডারেশনের বোর্ডে বা আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে তাদের লোগো থাকবে। স্পেসিফিক কিছু বিষয়ে অন্যদের সঙ্গে তাদের লোগোও থাকবে। এখানে তাদের শর্ত স্টিল বা নির্মাণ সংক্রান্ত অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করা যাবে না। আমরা এটা অনুসরণ করি যেমন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত করি না।’

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
৮ ঘণ্টা আগে
২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির।
১০ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির। সেই জয়ের পুরস্কার বুঝে পেল হামজা চৌধুরী-জামাল ভূঁইয়ারা।
এশিয়ান কাপ বাচাইপর্বের চতুর্থ রাউন্ড শেষেই নিশ্চিত হয়–মূল পর্বে খেলা হচ্ছে না বাংলাদেশের। এরপরও ভারতের বিপক্ষে ম্যাচকে বাড়তি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল হাভিয়ের কাভরেরার দল। জয়খরা কাটাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল বাংলাদেশ। এবার আর হতাশ হতে হয়নি। বহু আকাঙ্খিত এই জয়ের পর ২ কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেন সদ্য পদত্যাগ করা যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২২ দিন পর আজ সে অর্থ বুঝে পেয়েছে বাংলাদেশ দল। দুপুরে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) ভবনে সংস্থাটির পরিচালক প্রশিক্ষক লাবণী চামকার কাছ থেকে চেক বুঝে নেন অধিনায়ক জামাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার আমের খান এবং বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার।
ভারতের বিপক্ষে পাওয়া সে ম্যাচের স্কোয়াডে থাকা ২৩ ফুটবলার, কোচ কাবরেরা, ম্যানেজার আমের প্রত্যেকে ৭ লাখ টাকা করে পেয়েছেন। ৫ লাখ টাকা করে পেয়েছেন কোচিং স্টাফের বাকি ৫ সদস্য।
বোনাস প্রসঙ্গে আমের বলেন, ‘ফেডারেশন থেকে ৪০ জনের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছিল। ভারত ম্যাচের আগে ইব্রাহিমসহ আরও কয়েকজন ক্যাম্পে ছিল। দলের অংশ হওয়ায় তাদের নামও তালিকায় ছিল। আজ আমরা এনএসসি থেকে ৩০ জনের চেক পেয়েছি।’

২ দশকের বেশি সময়ের অপেক্ষা ফুরিয়েছে শেখ মোরসালিনের কল্যাণে। এই অ্যাটাকিং মিডফল্ডারের একমাত্র গোলের সুবাদে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গত ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। প্রতিবেশীদের বিপক্ষে টানা ২২ বছরের জয়ের অপেক্ষা শেষ হয় দলটির। সেই জয়ের পুরস্কার বুঝে পেল হামজা চৌধুরী-জামাল ভূঁইয়ারা।
এশিয়ান কাপ বাচাইপর্বের চতুর্থ রাউন্ড শেষেই নিশ্চিত হয়–মূল পর্বে খেলা হচ্ছে না বাংলাদেশের। এরপরও ভারতের বিপক্ষে ম্যাচকে বাড়তি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল হাভিয়ের কাভরেরার দল। জয়খরা কাটাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল বাংলাদেশ। এবার আর হতাশ হতে হয়নি। বহু আকাঙ্খিত এই জয়ের পর ২ কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেন সদ্য পদত্যাগ করা যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২২ দিন পর আজ সে অর্থ বুঝে পেয়েছে বাংলাদেশ দল। দুপুরে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) ভবনে সংস্থাটির পরিচালক প্রশিক্ষক লাবণী চামকার কাছ থেকে চেক বুঝে নেন অধিনায়ক জামাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার আমের খান এবং বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার।
ভারতের বিপক্ষে পাওয়া সে ম্যাচের স্কোয়াডে থাকা ২৩ ফুটবলার, কোচ কাবরেরা, ম্যানেজার আমের প্রত্যেকে ৭ লাখ টাকা করে পেয়েছেন। ৫ লাখ টাকা করে পেয়েছেন কোচিং স্টাফের বাকি ৫ সদস্য।
বোনাস প্রসঙ্গে আমের বলেন, ‘ফেডারেশন থেকে ৪০ জনের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছিল। ভারত ম্যাচের আগে ইব্রাহিমসহ আরও কয়েকজন ক্যাম্পে ছিল। দলের অংশ হওয়ায় তাদের নামও তালিকায় ছিল। আজ আমরা এনএসসি থেকে ৩০ জনের চেক পেয়েছি।’

রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ নিয়ে যতটা হাইপ—ইন্টার মিলান ঠিক বিপরীত মেরুতে। নিভৃতে যেন বাধা ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে ছুটছে সিমোন ইনজাঘির ‘আন্ডাররেটেড মাস্টারপিস’। যারা ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইন্টারের খেলা দেখেন তাঁরা হয়তো ইনজাঘির মধ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল স্কালোনিরও মাঝে মাঝে সমন্বয়ও খুঁজে পেতে পারেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক এখন রোহিত শর্মা। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদিকে পেছনে ফেলে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ভারতের সাবেক অধিনায়কের কাছে রেকর্ড হারালেও মন খারাপ হচ্ছে না আফ্রিদির। এটাকে স্বাভাবিক বলেই মনে করছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে
জটিলতা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবশেষ নির্বাচন ঘিরে। সেই জটিলতার প্রভাব পড়েছে ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ আয়োজনে। তাই একরকম বাধ্য হয়েই নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। ক্লাব ক্রিকেট না হলে বিকল্প টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চায় সংস্থাটি।
৮ ঘণ্টা আগে
ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে বিএসআরএম। চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম।
৯ ঘণ্টা আগে