নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাচের ৭৫ মিনিটেই বোঝা গেছে, ফাইনালের ফল কী হচ্ছে। তখনই চোখের সামনে ভেসে উঠল ২০২২ অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের সেমিফাইনাল। সেই সেমিফাইনালে ভারতের কাছে ২-১ গোলে হারা দলের ৬ ফুটবলারকে নিয়ে গড়া হয়েছিল এবারের অনূর্ধ্ব-১৬ সাফ বাংলাদেশ দল। আজ ভুটানের চাংলিমিথাম স্টেডিয়ামে অনূর্ধ্ব-১৬ সাফের ফাইনালে ২-০ গোলে হেরে গেল বাংলাদেশ।
ফাইনালে আজ অবশ্য ভারতের কাছে যে খুব বেশি কোণঠাসা ছিল বাংলাদেশ এমনটাও নয়। বল পায়ে বরং দাপট বেশি ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু দুই দলের মধ্যে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে ভারতের ফিনিশিং। অল্প কয়েক সুযোগ কাজে লাগিয়ে ছোটদের ভারত পেয়েছে দুই গোল। আর বাংলাদেশের পরিকল্পনা সব মার খেয়েছে তালগোল পাকানো আক্রমণে।
ভারতের আক্রমণে বাংলাদেশের রক্ষণে প্রথম ফাটল ধরে ম্যাচের ৮ মিনিটের মাথায়। নিজেদের রক্ষণের ভুলে ভারতকে গোলের সুযোগ দিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক নাহিদুল ইসলামের পায়ের নিচ দিয়ে বল জালে পাঠান ভরত লাইরেনজম।
বাংলাদেশের গোল শোধ হয়ে যেতে পারত ১৭ মিনিটেই। সতীর্থের লম্বা করে বাড়ানো বলে ভারত গোলরক্ষক সুরাজ সিংকে একা পেয়েও দেরি করে ফেলেন বাংলাদেশি ফরোয়ার্ড মুর্শেদ আলী। সুযোগ নষ্ট করার কিছুক্ষণ বাদেই মুর্শেদকে তুলে নেন বাংলাদেশ কোচ সাইফুর রহমান মনি।
প্রথমার্ধে আরও বেশ কয়েকবার আক্রমণে উঠেছে বাংলাদেশ, কিন্তু প্রতিবারই তালগোল পাকানো ফিনিশিংয়ে পাওয়া হয়নি গোল। দ্বিতীয়ার্ধে ৭২ মিনিট পর্যন্তও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল বাংলাদেশের পায়ে। কিন্তু ৭৩ মিনিটে বাংলাদেশের হাত থেকে সেই নিয়ন্ত্রণ কেড়ে নেন লিভাইস জাংমিনলুম।
ভারতের প্রথম গোলের উৎস ছিলেন মিডফিল্ডার লিভাইস। নিজেদের বক্সে তাঁকে শট নেওয়ার মতো যথেষ্ট জায়গা করে দিলেন বাংলাদেশি ডিফেন্ডাররা। বাঁ পায়ে বেশ জোরের সঙ্গেই শট নিলেন লিভাইস, বাংলাদেশ গোলরক্ষক ফেরানোর কোনো সুযোগই পাননি। তাঁর এই গোলে নিশ্চিত হয় বয়সভিত্তিক সাফে ভারতের পঞ্চম শিরোপাও।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটেই বোঝা গেছে, ফাইনালের ফল কী হচ্ছে। তখনই চোখের সামনে ভেসে উঠল ২০২২ অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের সেমিফাইনাল। সেই সেমিফাইনালে ভারতের কাছে ২-১ গোলে হারা দলের ৬ ফুটবলারকে নিয়ে গড়া হয়েছিল এবারের অনূর্ধ্ব-১৬ সাফ বাংলাদেশ দল। আজ ভুটানের চাংলিমিথাম স্টেডিয়ামে অনূর্ধ্ব-১৬ সাফের ফাইনালে ২-০ গোলে হেরে গেল বাংলাদেশ।
ফাইনালে আজ অবশ্য ভারতের কাছে যে খুব বেশি কোণঠাসা ছিল বাংলাদেশ এমনটাও নয়। বল পায়ে বরং দাপট বেশি ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু দুই দলের মধ্যে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে ভারতের ফিনিশিং। অল্প কয়েক সুযোগ কাজে লাগিয়ে ছোটদের ভারত পেয়েছে দুই গোল। আর বাংলাদেশের পরিকল্পনা সব মার খেয়েছে তালগোল পাকানো আক্রমণে।
ভারতের আক্রমণে বাংলাদেশের রক্ষণে প্রথম ফাটল ধরে ম্যাচের ৮ মিনিটের মাথায়। নিজেদের রক্ষণের ভুলে ভারতকে গোলের সুযোগ দিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক নাহিদুল ইসলামের পায়ের নিচ দিয়ে বল জালে পাঠান ভরত লাইরেনজম।
বাংলাদেশের গোল শোধ হয়ে যেতে পারত ১৭ মিনিটেই। সতীর্থের লম্বা করে বাড়ানো বলে ভারত গোলরক্ষক সুরাজ সিংকে একা পেয়েও দেরি করে ফেলেন বাংলাদেশি ফরোয়ার্ড মুর্শেদ আলী। সুযোগ নষ্ট করার কিছুক্ষণ বাদেই মুর্শেদকে তুলে নেন বাংলাদেশ কোচ সাইফুর রহমান মনি।
প্রথমার্ধে আরও বেশ কয়েকবার আক্রমণে উঠেছে বাংলাদেশ, কিন্তু প্রতিবারই তালগোল পাকানো ফিনিশিংয়ে পাওয়া হয়নি গোল। দ্বিতীয়ার্ধে ৭২ মিনিট পর্যন্তও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল বাংলাদেশের পায়ে। কিন্তু ৭৩ মিনিটে বাংলাদেশের হাত থেকে সেই নিয়ন্ত্রণ কেড়ে নেন লিভাইস জাংমিনলুম।
ভারতের প্রথম গোলের উৎস ছিলেন মিডফিল্ডার লিভাইস। নিজেদের বক্সে তাঁকে শট নেওয়ার মতো যথেষ্ট জায়গা করে দিলেন বাংলাদেশি ডিফেন্ডাররা। বাঁ পায়ে বেশ জোরের সঙ্গেই শট নিলেন লিভাইস, বাংলাদেশ গোলরক্ষক ফেরানোর কোনো সুযোগই পাননি। তাঁর এই গোলে নিশ্চিত হয় বয়সভিত্তিক সাফে ভারতের পঞ্চম শিরোপাও।
প্রতিপক্ষ দল ব্যাটিংয়ে নামলে গড়ে রানের বন্যা বইয়ে দেয়। অথচ নিজেরা ব্যাটিংয়ে নামলে স্কোর ১০০ পেরোয় কি না, সেটা নিয়েই তৈরি হয় শঙ্কা। বলা হচ্ছে এখানে বাংলাদেশের কথা। ওয়ানডেতে জেতা তো দূরে থাক, পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করাও যেন এখন তাদের জন্য অনেক কঠিন কাজ।
৪১ মিনিট আগে২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল, ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল, ওয়ানডে সংস্করণে দুবার এশিয়া কাপের ফাইনাল—এগুলো এখন শোনাচ্ছে রূপকথার মতো। যে ওয়ানডে সংস্করণে ভারত-পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের কীর্তি রয়েছে বাংলাদেশের, সেই সংস্করণে তারা (বাংলাদেশ) রীতিমতো ধুঁকছে।
১ ঘণ্টা আগেওয়ানডেতে লাগাতার এমন বাজে কবে খেলেছে বাংলাদেশ, সেটা খুঁজতে এখন ঘাঁটতে হবে পরিসংখ্যান। সর্বশেষ ১২ ওয়ানডের মধ্যে ১১টিতেই হার, টানা চারটি সিরিজ হার, র্যাঙ্কিংয়ে ১০ নম্বরে অবস্থান—এসব কিছুই বুঝিয়ে দিচ্ছে ওয়ানডেতে কী হতশ্রী পারফরম্যান্স করছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেবেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এই তো ১১ অক্টোবর মায়ামির হার্ডরক স্টেডিয়ামে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচটা লিওনেল মেসি দেখেছেন গ্যালারিতে বসে। কোচ লিওনেল স্কালোনি তাঁকে বিশ্রাম দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রত্যাবর্তনের গল্প মেসির চেয়ে আরও ভালো কে লিখতে পারেন! আজ ফিরেই তিনি গড়ে ফেললেন এক রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগে