সুপার কোপার ফাইনালের প্রস্তুতিটা ভালো হলো না রিয়াল মাদ্রিদের। আগামী শনিবার ওসাসুনার বিপক্ষে ফাইনালে নামার আগে গতকাল রিয়াল সোসিয়েদাদের কাছে হেরেছে তারা। এই হারে লিগ জয়ের আশা বলা যায় একদম শেষ হয়েছে তাদের।
সোসিয়েদাদের কাছে ২-০ গোলে রিয়াল হেরে যাওয়ায় বার্সেলোনার জন্য সুবিধা হয়েছে। এমনিতেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে বড় ব্যবধানেই এগিয়ে ছিল কাতালান ক্লাব। গতকাল রাতে রিয়ালের পরাজয় দেখার আগে নিজেদের কাজটা ঠিকঠাকমতো সেরে রেখেছিল বার্সা। নিজেদের মাঠ ক্যাম্প ন্যুয়ে জর্দি আলবার একমাত্র গোলে ওসাসুনাকে হারিয়েছে তারা।
এই জয়ে ৩৩ ম্যাচে বার্সার পয়েন্ট ৮২। অন্যদিকে সমান ম্যাচে দুইয়ে থাকা রিয়ালের পয়েন্ট ৬৮। অর্থাৎ, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে পয়েন্টের ব্যবধান ১৪। আর লিগে দুই দলের ম্যাচ বাকি রয়েছে ৫টি করে। রিয়াল সব কটিতে জিতলে তাদের পয়েন্ট হবে ৮৩। আর যদি পরের ম্যাচে হারে তাহলে সেদিনই বার্সার চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিশ্চিত।
অন্যদিকে লস ব্ল্যাংকোসরা যদি শেষ কটি ম্যাচ না-ও হারে, বার্সা পরের ম্যাচ জিতলেই কেল্লাফতে। তাদের শেষ ৫ ম্যাচে মাত্র একটি জয়ই প্রয়োজন। অথবা একটি ম্যাচ ড্র হলেও চলবে। এতে তাদের পয়েন্ট হবে ৮৩। বাকি চার ম্যাচে হারলেও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শিরোপা জিতবে তারা।
গতকাল নিজেদের মাঠে প্রতিপক্ষের ১০ জনকেও যখন গোল দিতে পারছিলেন না বার্সার আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা, ঠিক তখনই ৭৬ মিনিটে বদলি নেমে দলের ত্রাতা হন আলবা। ম্যাচ শেষ হওয়ার ৫ মিনিট আগে দুর্দান্ত এক গোলে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। বাঁ পায়ের বুটের ওপরের অংশ দিয়ে বক্সের ভেতর থেকে শট নিয়ে পুরো ম্যাচেই ওসাসুনার গোলবারে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে দাঁড়ানো গোলরক্ষক এইতর ফার্নান্দেজকে পরাস্ত করেন তিনি।
অন্যদিকে ঠিক বিপরীত অবস্থানে ছিল রিয়াল। প্রতিপক্ষের মাঠে বিরতির পর পরই ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে তারা। গোলটি অবশ্য নিজেদের ভুলে খেয়েছে লস ব্ল্যাংকোসরা। ডিফেন্ডার এদের মিলিতোর ভুল ব্যাকপাসে। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের চাপে পড়ে গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়াকে ব্যাকপাস করেছিলেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার। কিন্তু একটু জোরে দেওয়ায় গোলবার ছেড়ে কোর্তোয়া বাইরে আসায় নাগাল পাননি। সেই সুযোগটা কাজে লাগান ফাঁকা গোলবার পাওয়া জাপানি উইঙ্গার তাকেফুসো কুবো।
গোল শোধের জন্য যখন লস ব্ল্যাংকোসরা মরিয়া, ঠিক তখনই আবার মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে আসে দানি কারভাহালের দ্বিতীয় হলুদে লাল কার্ড। ৬১ মিনিটে ১০ জনের দলে পরিণত হয় রিয়াল। এরপর খেলায় ফেরা তো দূরের কথা, ৮৫ মিনিটে দ্বিতীয় গোল হজম করে তারা। অ্যান্ডার বারেনেটিয়ার গোলে রিয়ালের লিগ চ্যাম্পিয়ন ধরে রাখার শেষ আশাটুকু শেষ হয়ে যায়।
আগামী ১৩ মে গেতাফের বিপক্ষে হারলে কিংবা ড্র করলেও সেদিনই বার্সা চ্যাম্পিয়ন হবে। আর যদি রিয়াল জয় পায়, তাহলে পরদিন বার্সা লিগ জয়ের সুযোগ পাচ্ছে। সেদিন এসপানিওলের বিপক্ষে জয় কিংবা ড্র করলেই ২০১৮-১৯ মৌসুমের পর আবারও শিরোপা জিতবে কাতালান ক্লাব।
সুপার কোপার ফাইনালের প্রস্তুতিটা ভালো হলো না রিয়াল মাদ্রিদের। আগামী শনিবার ওসাসুনার বিপক্ষে ফাইনালে নামার আগে গতকাল রিয়াল সোসিয়েদাদের কাছে হেরেছে তারা। এই হারে লিগ জয়ের আশা বলা যায় একদম শেষ হয়েছে তাদের।
সোসিয়েদাদের কাছে ২-০ গোলে রিয়াল হেরে যাওয়ায় বার্সেলোনার জন্য সুবিধা হয়েছে। এমনিতেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে বড় ব্যবধানেই এগিয়ে ছিল কাতালান ক্লাব। গতকাল রাতে রিয়ালের পরাজয় দেখার আগে নিজেদের কাজটা ঠিকঠাকমতো সেরে রেখেছিল বার্সা। নিজেদের মাঠ ক্যাম্প ন্যুয়ে জর্দি আলবার একমাত্র গোলে ওসাসুনাকে হারিয়েছে তারা।
এই জয়ে ৩৩ ম্যাচে বার্সার পয়েন্ট ৮২। অন্যদিকে সমান ম্যাচে দুইয়ে থাকা রিয়ালের পয়েন্ট ৬৮। অর্থাৎ, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে পয়েন্টের ব্যবধান ১৪। আর লিগে দুই দলের ম্যাচ বাকি রয়েছে ৫টি করে। রিয়াল সব কটিতে জিতলে তাদের পয়েন্ট হবে ৮৩। আর যদি পরের ম্যাচে হারে তাহলে সেদিনই বার্সার চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিশ্চিত।
অন্যদিকে লস ব্ল্যাংকোসরা যদি শেষ কটি ম্যাচ না-ও হারে, বার্সা পরের ম্যাচ জিতলেই কেল্লাফতে। তাদের শেষ ৫ ম্যাচে মাত্র একটি জয়ই প্রয়োজন। অথবা একটি ম্যাচ ড্র হলেও চলবে। এতে তাদের পয়েন্ট হবে ৮৩। বাকি চার ম্যাচে হারলেও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শিরোপা জিতবে তারা।
গতকাল নিজেদের মাঠে প্রতিপক্ষের ১০ জনকেও যখন গোল দিতে পারছিলেন না বার্সার আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা, ঠিক তখনই ৭৬ মিনিটে বদলি নেমে দলের ত্রাতা হন আলবা। ম্যাচ শেষ হওয়ার ৫ মিনিট আগে দুর্দান্ত এক গোলে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। বাঁ পায়ের বুটের ওপরের অংশ দিয়ে বক্সের ভেতর থেকে শট নিয়ে পুরো ম্যাচেই ওসাসুনার গোলবারে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে দাঁড়ানো গোলরক্ষক এইতর ফার্নান্দেজকে পরাস্ত করেন তিনি।
অন্যদিকে ঠিক বিপরীত অবস্থানে ছিল রিয়াল। প্রতিপক্ষের মাঠে বিরতির পর পরই ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে তারা। গোলটি অবশ্য নিজেদের ভুলে খেয়েছে লস ব্ল্যাংকোসরা। ডিফেন্ডার এদের মিলিতোর ভুল ব্যাকপাসে। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের চাপে পড়ে গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়াকে ব্যাকপাস করেছিলেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার। কিন্তু একটু জোরে দেওয়ায় গোলবার ছেড়ে কোর্তোয়া বাইরে আসায় নাগাল পাননি। সেই সুযোগটা কাজে লাগান ফাঁকা গোলবার পাওয়া জাপানি উইঙ্গার তাকেফুসো কুবো।
গোল শোধের জন্য যখন লস ব্ল্যাংকোসরা মরিয়া, ঠিক তখনই আবার মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে আসে দানি কারভাহালের দ্বিতীয় হলুদে লাল কার্ড। ৬১ মিনিটে ১০ জনের দলে পরিণত হয় রিয়াল। এরপর খেলায় ফেরা তো দূরের কথা, ৮৫ মিনিটে দ্বিতীয় গোল হজম করে তারা। অ্যান্ডার বারেনেটিয়ার গোলে রিয়ালের লিগ চ্যাম্পিয়ন ধরে রাখার শেষ আশাটুকু শেষ হয়ে যায়।
আগামী ১৩ মে গেতাফের বিপক্ষে হারলে কিংবা ড্র করলেও সেদিনই বার্সা চ্যাম্পিয়ন হবে। আর যদি রিয়াল জয় পায়, তাহলে পরদিন বার্সা লিগ জয়ের সুযোগ পাচ্ছে। সেদিন এসপানিওলের বিপক্ষে জয় কিংবা ড্র করলেই ২০১৮-১৯ মৌসুমের পর আবারও শিরোপা জিতবে কাতালান ক্লাব।
বার্সেলোনার জার্সিতে ২০২৪-২৫ মৌসুমটা দারুণ কাটিয়েছেন রবার্ট লেভানডফস্কি। অসাধারণ এক মৌসুম শেষে জাতীয় দল পোল্যান্ডের ক্যাম্পে তাঁর যোগদানের কথা ছিল। কিন্তু পোল্যান্ডের ম্যাচ যখন দরজায় কড়া নাড়ছে, তখনো তিনি ক্যাম্পে যোগ দেননি।
২৪ মিনিট আগেদীর্ঘদিন পর শিরোপা জেতার আনন্দ বুঝি এমনই হয়। বায়ার্ন মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর চোখে দেখা গেছে অশ্রু। পর্তুগালের দ্বিতীয় নেশনস লিগ জয় ছাপিয়ে তিনিই হয়ে ওঠেন মধ্যমণি।
১ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমীদের যেন তর সইছে না। হামজা চৌধুরী, জামাল ভূঁইয়ারা ভুটানের বিপক্ষে যে অসাধারণ খেলেছেন, তাতে সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে তাঁদের ওপর আশা বাড়ছে ভক্ত-সমর্থকদের। বিশ্ব ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা ফিফাও পোস্ট দিয়েছে বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে।
১ ঘণ্টা আগেক্লাব ফুটবলে মুড়ি-মুড়কির মতো শিরোপা জিতেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। কিন্তু আন্তর্জাতিক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রসঙ্গ আসে, তখন শোকেসটা হাহাকার করে ওঠে শিরোপার জন্য। অবশেষে পর্তুগালের জার্সিতে দীর্ঘ ৬ বছর পর শিরোপা জিতলেন ৪০ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
২ ঘণ্টা আগে