নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তিন বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের কোচের দায়িত্বে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যদিও সাফল্যের পাল্লা খুব বেশি ভারী নয়। ৩১ ম্যাচে ডাগআউটে থেকে মাত্র ৯ ম্যাচে জয় পেয়েছেন। তাঁর কৌশল বরাবরই সমালোচনার জন্ম দেয় সমর্থকদের মধ্যে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আস্থা হারাননি তিনি।
কাবরেরা এর মধ্যেই দলে পেয়েছেন হামজা চৌধুরীকে। যোগ হয়েছেন শমিত শোম ও ফাহামিদুল ইসলামও। তাই কাল সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে সমর্থকদের প্রত্যাশার পারদ তুঙ্গে আছে। তবে প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন না হলে দিন শেষে হতাশই হতে হবে। জয়ের ব্যাপারে কাবরেরাও আশাবাদী। তবে হেরে গেলে তোপের মুখে পড়তে পারেন তিনি। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয় কাজ করছে না তাঁর মধ্যে। আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমি যদি ভুল না করে থাকি, আগামী বছরের এপ্রিল পর্যন্ত চুক্তি আছে আমার।’
প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অনেক মতামতই থাকে। সব ঠিক থাকলে কালকের ম্যাচে একাদশে থাকছেন হামজা ও শমিত। সব মিলিয়ে ৬ প্রবাসী ফুটবলারকে নামানোর সুযোগ আছে কাবরেরার হাতে, ‘আমি মনে করি, মানসম্পন্ন খেলোয়াড় যোগ হওয়াটা দারুণ ব্যাপার। তবে এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় খেলোয়াড় আছে, যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লিগে খেলে। এখান থেকে প্রচুর প্রতিভা উঠে আসছে। একই সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট ও সতর্ক স্কাউটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই সব খেলোয়াড়দের দলে আনা উচিত, যারা সত্যিকার অর্থে দলে প্রভাব ফেলতে পারে। আমি তাই মনে করি, এই বিষয় নিয়ে শুধু ইতিবাচকভাবেই চিন্তা করা যায়।’
৩১ ম্যাচের একটিতেও পেনাল্টির দেখা পাননি কাবরেরা। তবে সিঙ্গাপুর ম্যাচে পেনাল্টি পাওয়ার আশা করছেন তিনি। যদিও স্পটকিক কে নেবেন, সেটা এখনো ঠিক করেননি, ‘আমাদের অনেকেই আছে যারা ভালো পেনাল্টি নিতে পারে। প্রধান কোচ থাকাকালীন আমি কখনোই পেনাল্টি পাইনি। আশা করি কালই প্রথম পেনাল্টির দেখা পাব।’
তিন বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের কোচের দায়িত্বে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যদিও সাফল্যের পাল্লা খুব বেশি ভারী নয়। ৩১ ম্যাচে ডাগআউটে থেকে মাত্র ৯ ম্যাচে জয় পেয়েছেন। তাঁর কৌশল বরাবরই সমালোচনার জন্ম দেয় সমর্থকদের মধ্যে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আস্থা হারাননি তিনি।
কাবরেরা এর মধ্যেই দলে পেয়েছেন হামজা চৌধুরীকে। যোগ হয়েছেন শমিত শোম ও ফাহামিদুল ইসলামও। তাই কাল সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে সমর্থকদের প্রত্যাশার পারদ তুঙ্গে আছে। তবে প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন না হলে দিন শেষে হতাশই হতে হবে। জয়ের ব্যাপারে কাবরেরাও আশাবাদী। তবে হেরে গেলে তোপের মুখে পড়তে পারেন তিনি। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয় কাজ করছে না তাঁর মধ্যে। আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমি যদি ভুল না করে থাকি, আগামী বছরের এপ্রিল পর্যন্ত চুক্তি আছে আমার।’
প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অনেক মতামতই থাকে। সব ঠিক থাকলে কালকের ম্যাচে একাদশে থাকছেন হামজা ও শমিত। সব মিলিয়ে ৬ প্রবাসী ফুটবলারকে নামানোর সুযোগ আছে কাবরেরার হাতে, ‘আমি মনে করি, মানসম্পন্ন খেলোয়াড় যোগ হওয়াটা দারুণ ব্যাপার। তবে এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় খেলোয়াড় আছে, যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লিগে খেলে। এখান থেকে প্রচুর প্রতিভা উঠে আসছে। একই সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট ও সতর্ক স্কাউটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই সব খেলোয়াড়দের দলে আনা উচিত, যারা সত্যিকার অর্থে দলে প্রভাব ফেলতে পারে। আমি তাই মনে করি, এই বিষয় নিয়ে শুধু ইতিবাচকভাবেই চিন্তা করা যায়।’
৩১ ম্যাচের একটিতেও পেনাল্টির দেখা পাননি কাবরেরা। তবে সিঙ্গাপুর ম্যাচে পেনাল্টি পাওয়ার আশা করছেন তিনি। যদিও স্পটকিক কে নেবেন, সেটা এখনো ঠিক করেননি, ‘আমাদের অনেকেই আছে যারা ভালো পেনাল্টি নিতে পারে। প্রধান কোচ থাকাকালীন আমি কখনোই পেনাল্টি পাইনি। আশা করি কালই প্রথম পেনাল্টির দেখা পাব।’
ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ পাচ্ছে নতুনত্ব। এখন থেকে এই সিরিজ পরিচিতি পাবে টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন সিরিজ হিসেবে। পাঁচ ম্যাচের এই টেস্ট সিরিজ শুরু হবে লর্ডসে ২০ জুন থেকে। নিজের নামে সিরিজের নামকরণ তা ভাবতেই বেশ অবাক লাগছে সাবেক ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের।
৩ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেবড় মঞ্চে কীভাবে পারফর্ম করতে হয়, সেটা অস্ট্রেলিয়া ভালো করেই জানে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ— একমাত্র দল হিসেবে আইসিসির সব টুর্নামেন্ট জিতে চক্রপূরণ করেছে অজিরা। তবে এবার গল্পটা ভিন্ন হবে বলে মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লুঙ্গি এনগিদি।
৪ ঘণ্টা আগেশিলংয়ের মতো ঢাকায়ও দেখা গেল একই দৃশ্য। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে এলেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। কিন্তু মার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে এক মিনিটও খেলার সুযোগ পাননি। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি কি আবারও হবে?
৪ ঘণ্টা আগে