চ্যাম্পিয়নস লিগে মুখোমুখি আজ
ক্রীড়া ডেস্ক
সান্তিয়াগো গিমেনেজ শৈশব থেকে ছিলেন ইতালিয়ান ফুটবলের ভক্ত এবং তাঁর পছন্দের ক্লাব এসি মিলান। ৩ ফেব্রুয়ারি সেই প্রিয় ক্লাবে পা রেখেছেন, চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাড়ে চার বছরের জন্য। কিন্তু নতুন চুক্তির সপ্তাহ দুয়েকও পার হয়নি, প্রিয় ক্লাবের হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে প্লে-অফের ম্যাচ খেলতে তাঁকে যেতে হচ্ছে রটারডামের ডি কুইপ স্টেডিয়ামে। এই মাঠ গিমেনেজের খুবই চেনা। চেনা এখানকার আলো-বাতাসও। ফেইনুর্ডের এই ঘরের মাঠে তিনি খেলেছেন তিন বছর। ডাচ ক্লাব ফেইনুর্ড থেকে শীতকালীন দলবদল শেষে তিনি শৈশব স্বপ্নের পূর্ণতা দিয়ে পাড়ি জমান মিলানে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে তাই আজকের রাত গিমেনেজের জন্য মিশ্র অনুভূতির। ফেইনুর্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এসি মিলানের টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তেমনটি বললেন গিমেনেজ, ‘অসংখ্য মিশ্র অনুভূতি। সত্যি বলতে আমি (আগে থেকে) চেয়েছিলাম এসি মিলান-ফেইনুর্ড ম্যাচ হোক। যদি ফেইনুর্ডেও থাকতাম, তাহলে সেই দলের বিপক্ষে খেলতাম, যাদের জন্য আমি সব সময় খেলার স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু আমি এখন মিলানে। তাই আমার জন্য এটা হবে দারুণ। রটারডামের পরিবার এবং সেই ক্লাবকে দেখতে পাব, যার সঙ্গে রয়েছে আমার গভীর সম্পর্ক। যেখানে কিছু চমৎকার সময় কাটিয়েছি, সেই দলকে বিদায় বলার সুযোগ পাব।’
২৩ বছর বয়সী গিমেনেজের জন্ম আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেসে। আর তিনি বড় হয়েছেন মেক্সিকোয়। তিন বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে আর্জেন্টিনা থেকে মেক্সিকোয় আসেন গিমেনেজ। বয়সভিক্তিক দলে আর্জেন্টিনা নয়, মেক্সিকোর প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। গিমেনেজ ভক্ত হওয়ার কথা ছিল আর্জেন্টিনা কিংবা মেক্সিকোর ফুটবলের।
তিনি কীভাবে ইতালিয়ান ফুটবল কিংবা এসি মিলানের ভক্ত হয়ে উঠলেন—গিমেনেজের মা ছিলেন ইতালীয় বংশোদ্ভূত। সেই সূত্রে ইতালিয়ান ফুটবলের খোঁজখবর রাখা এবং ভক্ত হয়ে পড়া। তাই এসি মিলানে মোরাতার জায়গায় যখন ৩২ মিলিয়ন ইউরোয় তাঁকে টানা হলো, তখন তাঁর কাছে সেটা ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। গিমেনেজের ভাষায়, ‘যেমন চেয়েছিলাম, সবকিছু তেমনই হয়েছে। ছেলেবেলায় আমি মিলানকে অনুসরণ করতাম। কেননা সেটি ছিল আমার প্রিয় দল। আর আমার পছন্দের সব তারকা কাকা, বেকহাম, রোনালদিনহো, রোনালদো, পিরলো, গাত্তুসোর মতো খেলোয়াড়দের সেই ক্লাবে খেলতে দেখেছি।’ গিমেনেজ বলেন, ‘আমার ছেলেবেলার স্বপ্ন ছিল (এসি মিলানে খেলা), তাই যখন তারা যোগাযোগ করল, আমার মনে হয়েছিল, এই সুযোগ হাতছাড়া করতে পারি না।’
এসি মিলানের হয়ে অভিষেক হয়েছে তাঁর। গত সপ্তাহে ইতালিয়ান কাপে রোমার বিপক্ষে জয়ে জোয়াও ফেলিক্সকে সহায়তা করার পর শনিবার লিগ ম্যাচে এম্পোলির বিপক্ষে সিরি ‘আ’ অভিষেকে চমৎকার এক বাঁকানো শটে দলের জয় (২-০) নিশ্চিত করে সমর্থকদের মন জয় করেছেন। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগের মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরার পালা গিমেনেজের।
সান্তিয়াগো গিমেনেজ শৈশব থেকে ছিলেন ইতালিয়ান ফুটবলের ভক্ত এবং তাঁর পছন্দের ক্লাব এসি মিলান। ৩ ফেব্রুয়ারি সেই প্রিয় ক্লাবে পা রেখেছেন, চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাড়ে চার বছরের জন্য। কিন্তু নতুন চুক্তির সপ্তাহ দুয়েকও পার হয়নি, প্রিয় ক্লাবের হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে প্লে-অফের ম্যাচ খেলতে তাঁকে যেতে হচ্ছে রটারডামের ডি কুইপ স্টেডিয়ামে। এই মাঠ গিমেনেজের খুবই চেনা। চেনা এখানকার আলো-বাতাসও। ফেইনুর্ডের এই ঘরের মাঠে তিনি খেলেছেন তিন বছর। ডাচ ক্লাব ফেইনুর্ড থেকে শীতকালীন দলবদল শেষে তিনি শৈশব স্বপ্নের পূর্ণতা দিয়ে পাড়ি জমান মিলানে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে তাই আজকের রাত গিমেনেজের জন্য মিশ্র অনুভূতির। ফেইনুর্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এসি মিলানের টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তেমনটি বললেন গিমেনেজ, ‘অসংখ্য মিশ্র অনুভূতি। সত্যি বলতে আমি (আগে থেকে) চেয়েছিলাম এসি মিলান-ফেইনুর্ড ম্যাচ হোক। যদি ফেইনুর্ডেও থাকতাম, তাহলে সেই দলের বিপক্ষে খেলতাম, যাদের জন্য আমি সব সময় খেলার স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু আমি এখন মিলানে। তাই আমার জন্য এটা হবে দারুণ। রটারডামের পরিবার এবং সেই ক্লাবকে দেখতে পাব, যার সঙ্গে রয়েছে আমার গভীর সম্পর্ক। যেখানে কিছু চমৎকার সময় কাটিয়েছি, সেই দলকে বিদায় বলার সুযোগ পাব।’
২৩ বছর বয়সী গিমেনেজের জন্ম আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেসে। আর তিনি বড় হয়েছেন মেক্সিকোয়। তিন বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে আর্জেন্টিনা থেকে মেক্সিকোয় আসেন গিমেনেজ। বয়সভিক্তিক দলে আর্জেন্টিনা নয়, মেক্সিকোর প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। গিমেনেজ ভক্ত হওয়ার কথা ছিল আর্জেন্টিনা কিংবা মেক্সিকোর ফুটবলের।
তিনি কীভাবে ইতালিয়ান ফুটবল কিংবা এসি মিলানের ভক্ত হয়ে উঠলেন—গিমেনেজের মা ছিলেন ইতালীয় বংশোদ্ভূত। সেই সূত্রে ইতালিয়ান ফুটবলের খোঁজখবর রাখা এবং ভক্ত হয়ে পড়া। তাই এসি মিলানে মোরাতার জায়গায় যখন ৩২ মিলিয়ন ইউরোয় তাঁকে টানা হলো, তখন তাঁর কাছে সেটা ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। গিমেনেজের ভাষায়, ‘যেমন চেয়েছিলাম, সবকিছু তেমনই হয়েছে। ছেলেবেলায় আমি মিলানকে অনুসরণ করতাম। কেননা সেটি ছিল আমার প্রিয় দল। আর আমার পছন্দের সব তারকা কাকা, বেকহাম, রোনালদিনহো, রোনালদো, পিরলো, গাত্তুসোর মতো খেলোয়াড়দের সেই ক্লাবে খেলতে দেখেছি।’ গিমেনেজ বলেন, ‘আমার ছেলেবেলার স্বপ্ন ছিল (এসি মিলানে খেলা), তাই যখন তারা যোগাযোগ করল, আমার মনে হয়েছিল, এই সুযোগ হাতছাড়া করতে পারি না।’
এসি মিলানের হয়ে অভিষেক হয়েছে তাঁর। গত সপ্তাহে ইতালিয়ান কাপে রোমার বিপক্ষে জয়ে জোয়াও ফেলিক্সকে সহায়তা করার পর শনিবার লিগ ম্যাচে এম্পোলির বিপক্ষে সিরি ‘আ’ অভিষেকে চমৎকার এক বাঁকানো শটে দলের জয় (২-০) নিশ্চিত করে সমর্থকদের মন জয় করেছেন। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগের মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরার পালা গিমেনেজের।
আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন হয়ে গেল। ব্যাগ গোছানোর কাজও হয়তো সেরে ফেলেছেন শান্ত-মিরাজেরা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে কাল মধ্যরাতের ফ্লাইটে দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা হবে বাংলাদেশ দল। আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর প্রত্যয়, ‘আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাচ্ছি।’
২৫ মিনিট আগেমাশরাফি বিন মর্তুহার নেতৃত্বে ২০১৭ সালে সবশেষ আয়োজিত চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সেমিফাইনালে খেলেছিল বাংলাদেশ। আট বছর পর এবার টুর্নামেন্টটি হতে যাচ্ছে হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে। আইসিসির ইভেন্টটিতে বাংলাদেশ খেলবে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে। আট দলের টুর্নামেন্ট কঠিন
৩৮ মিনিট আগেআইসিসির ২০২৪ সালের বর্ষসেরা ক্রিকেটার, বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার—দুটি পুরস্কারই জিতেছেন জসপ্রীত বুমরা। বোলিং জাদুতে ব্যাটারদের পরাস্ত করে একের পর এক উইকেট তুলে নিতে সিদ্ধহস্ত তিনি। অথচ এই তারকা পেসারকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাবে না ভারত।
১ ঘণ্টা আগেপ্যাট কামিন্স-জশ হ্যাজলউড-মিচেল স্টার্ক একসঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকে বিশ্বকাপসহ কত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচেই না জেতালেন। তবে আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এ পেসত্রয়ীকে পাচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া। চোটের পড়ে আগেই ছিটকে গেছেন প্যাট কামিন্স ও জশ হ্যাজলউড।
৩ ঘণ্টা আগে