ঢাকা: রোমাঞ্চ ও উত্তেজনার পারদ চূড়ায় তুলে শেষ হয়েছে ইউরোপীয় শীর্ষ লিগের লড়াই। মৌসুমজুড়ে লিগগুলোয় অনেক তারকা নিজেদের সেরাটা উপহার দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ লিগের শীর্ষ পাঁচ ফুটবলারকে নিয়ে এই আয়োজন। যাঁরা আসলে গড়ে দিয়েছেন পার্থক্য।
রুবিন দিয়াজ (সিটি)
এক মৌসুম বিরতির পর ফের প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে ম্যানচেস্টার সিটি। মৌসুমজুড়ে সিটির আক্রমণ ভাগের মতো রক্ষণও ছিল উজ্জ্বল। তবে আলাদাভাবে বলতে হয় পর্তুগিজ সেন্টার ব্যাক রুবিন দিয়াজের কথা। রক্ষণে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে দারুণ কার্যকারিতা দেখিয়েছেন দিয়াজ। সদ্য শেষ হওয়া মৌসুমে ৫৪ শতাংশ সফল ট্যাকেল করেছেন দিয়াজ, বল ক্লিয়ার করেছেন ৯০টি। এমনকি ডুয়েল জিতেছেন ১১১ বার।
রুমেলো লুকাকু (ইন্টার)
১১ বছর পর সিরি ‘আ’ শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে ইন্টার মিলান। ইতালিতে জুভেন্টাস–রাজত্ব শেষ করতে মৌসুমজুড়ে ধারাবাহিক ছিল ইন্টার। দলের তারকা খেলোয়াড়েরাও দারুণভাবে মেলে ধরেছিলেন নিজেদের। যেখানে সবার আগে বলতে হয় রোমেলু লুকাকুর কথা। গোলদাতার তালিকায় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর (২৯) চেয়ে পিছিয়ে দুই নম্বরে ছিলেন এই বেলজিয়ান স্ট্রাইকার (২৪)। কিন্তু ফল বিবেচনায় রোনালদোর চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর ছিলেন।
লুইস সুয়ারেজ (লা লিগা)
বার্সেলোনা থেকে ফুরিয়ে যাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে বের করে দেওয়া হয় তাঁকে। আতলেতিকো মাদ্রিদকে শিরোপা জিতিয়ে সেই অবহেলার জবাব দিয়েছেন উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার। অবশ্য শিরোপা জয়ে এককভাবে সুয়ারেজকে কৃতিত্ব দেওয়া বাকিদের ওপর অন্যায় হবে। পিছিয়ে রাখা যাবে না এক শর বেশি গোল বাঁচানো জান ওবলাককেও। তবে সুয়ারেজ নিজের ওপর সব আলো টেনে নিয়েছেন শেষ দুই ম্যাচ দিয়ে। দুই ম্যাচের একটিতে পা ফসকালে শিরোপা হাতছাড়া হতে পারত। সেখানে দুটি ম্যাচেই আতলেতিকোর জয়সূচক গোল এসেছে সুয়ারেজের পা থেকে।
রবার্ট লেভানডফস্কি (বায়ার্ন)
বুন্দেসলিগার সেরা খেলোয়াড় খুঁজে নিতে অবশ্য খুব একটা বেগ পেতে হয়নি। রেকর্ড গড়া মৌসুমে রবার্ট লেভানডফস্কি নিশ্চিতভাবেই সবার ওপরে থাকবেন। বায়ার্নের টানা নবম লিগ শিরোপা জয়ের পথে লেভা গোল করেছেন ৪১টি। এ পথে ভেঙেছেন কিংবদন্তি জার্ড মুলারের গড়া রেকর্ডও। মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে বেশ কয়েকটি ম্যাচ খেলতে পারেননি চোটের কারণে। না হলে এই সংখ্যা হয়তো আরও অনেক বেশি হতো।
সভেন বটমান (লিল)
প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি) পেছনে ফেলে লিগ ওয়ানের শিরোপা জিতেছে লিল। দলীয় নৈপুণ্য লিলকে সহায়তা করেছে শিরোপা জয়ে। কিন্তু এর মাঝেও একজন ডিফেন্ডারের কথা আলাদাভাবে বলতে হয়। তিনি সভেন বটমান। ২১ বছর বয়সী ডাচম্যান রক্ষণে পথ দেখিয়েছেন লিলকে।
ঢাকা: রোমাঞ্চ ও উত্তেজনার পারদ চূড়ায় তুলে শেষ হয়েছে ইউরোপীয় শীর্ষ লিগের লড়াই। মৌসুমজুড়ে লিগগুলোয় অনেক তারকা নিজেদের সেরাটা উপহার দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ লিগের শীর্ষ পাঁচ ফুটবলারকে নিয়ে এই আয়োজন। যাঁরা আসলে গড়ে দিয়েছেন পার্থক্য।
রুবিন দিয়াজ (সিটি)
এক মৌসুম বিরতির পর ফের প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে ম্যানচেস্টার সিটি। মৌসুমজুড়ে সিটির আক্রমণ ভাগের মতো রক্ষণও ছিল উজ্জ্বল। তবে আলাদাভাবে বলতে হয় পর্তুগিজ সেন্টার ব্যাক রুবিন দিয়াজের কথা। রক্ষণে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে দারুণ কার্যকারিতা দেখিয়েছেন দিয়াজ। সদ্য শেষ হওয়া মৌসুমে ৫৪ শতাংশ সফল ট্যাকেল করেছেন দিয়াজ, বল ক্লিয়ার করেছেন ৯০টি। এমনকি ডুয়েল জিতেছেন ১১১ বার।
রুমেলো লুকাকু (ইন্টার)
১১ বছর পর সিরি ‘আ’ শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে ইন্টার মিলান। ইতালিতে জুভেন্টাস–রাজত্ব শেষ করতে মৌসুমজুড়ে ধারাবাহিক ছিল ইন্টার। দলের তারকা খেলোয়াড়েরাও দারুণভাবে মেলে ধরেছিলেন নিজেদের। যেখানে সবার আগে বলতে হয় রোমেলু লুকাকুর কথা। গোলদাতার তালিকায় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর (২৯) চেয়ে পিছিয়ে দুই নম্বরে ছিলেন এই বেলজিয়ান স্ট্রাইকার (২৪)। কিন্তু ফল বিবেচনায় রোনালদোর চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর ছিলেন।
লুইস সুয়ারেজ (লা লিগা)
বার্সেলোনা থেকে ফুরিয়ে যাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে বের করে দেওয়া হয় তাঁকে। আতলেতিকো মাদ্রিদকে শিরোপা জিতিয়ে সেই অবহেলার জবাব দিয়েছেন উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার। অবশ্য শিরোপা জয়ে এককভাবে সুয়ারেজকে কৃতিত্ব দেওয়া বাকিদের ওপর অন্যায় হবে। পিছিয়ে রাখা যাবে না এক শর বেশি গোল বাঁচানো জান ওবলাককেও। তবে সুয়ারেজ নিজের ওপর সব আলো টেনে নিয়েছেন শেষ দুই ম্যাচ দিয়ে। দুই ম্যাচের একটিতে পা ফসকালে শিরোপা হাতছাড়া হতে পারত। সেখানে দুটি ম্যাচেই আতলেতিকোর জয়সূচক গোল এসেছে সুয়ারেজের পা থেকে।
রবার্ট লেভানডফস্কি (বায়ার্ন)
বুন্দেসলিগার সেরা খেলোয়াড় খুঁজে নিতে অবশ্য খুব একটা বেগ পেতে হয়নি। রেকর্ড গড়া মৌসুমে রবার্ট লেভানডফস্কি নিশ্চিতভাবেই সবার ওপরে থাকবেন। বায়ার্নের টানা নবম লিগ শিরোপা জয়ের পথে লেভা গোল করেছেন ৪১টি। এ পথে ভেঙেছেন কিংবদন্তি জার্ড মুলারের গড়া রেকর্ডও। মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে বেশ কয়েকটি ম্যাচ খেলতে পারেননি চোটের কারণে। না হলে এই সংখ্যা হয়তো আরও অনেক বেশি হতো।
সভেন বটমান (লিল)
প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি) পেছনে ফেলে লিগ ওয়ানের শিরোপা জিতেছে লিল। দলীয় নৈপুণ্য লিলকে সহায়তা করেছে শিরোপা জয়ে। কিন্তু এর মাঝেও একজন ডিফেন্ডারের কথা আলাদাভাবে বলতে হয়। তিনি সভেন বটমান। ২১ বছর বয়সী ডাচম্যান রক্ষণে পথ দেখিয়েছেন লিলকে।
টেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৭ মিনিট আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবেশির ভাগ সময় বিদেশিরা আইপিএলে ছড়ি ঘোরালেও এবারেরটা একটু ব্যতিক্রম। ১৮তম আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলছেন দাপট দেখিয়েছেন। ব্যাটিং, বোলিং দুই বিভাগেই ভারতীয়দের জয়জয়কার। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতেনাতে পেয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে