নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পক্ষে নেই র্যাঙ্কিং কিংবা পরিসংখ্যান। ২০০৩ সালের পর থেকে পক্ষে নেই ইতিহাসও। ১৮ বছর আগে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিতে মতিউর মুন্নার গোল্ডেন গোলে জয়। এরপর থেকে ভারতের বিপক্ষে জয় বাংলাদেশের কাছে সোনার হরিণ! তবে এবার জয়ের তীব্র তাড়নায় ইতিবাচক ফল আনা যে সম্ভব, দুই বছর আগে যুব ভারতী স্টেডিয়ামে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন জামাল ভূঁইয়া-সাদ উদ্দিনরা।
বাংলাদেশ দলের ফরোয়ার্ড রাকিব হোসেন এবারও ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত কিছু করার কথাই কাল বলেছেন, ‘ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারলে নিজের সর্বোচ্চর চেয়েও বেশি দেওয়ার চেষ্টা করব। ভারতের বিপক্ষে আমাদের অন্য রকম অনুভূতি কাজ করে।’
স্টিফেন কনস্ট্যান্টাইনের কোচিংয়ে রাতারাতি বদলে গেছে ভারত। ইংলিশ কোচ শুরুতে নজর দিয়েছিলেন র্যাঙ্কিংয়ে। ২০১৪ থেকে ২০১৯—এই পাঁচ বছর ভারতের কোচ থাকার সময় তিনি দলকে ম্যাচ খেলিয়েছেন তুলনামূলক শক্তিশালী দলগুলোর সঙ্গে। শারীরিকভাবে শক্তিশালী আর দ্রুতগতির খেলোয়াড়দের প্রতি বেশি জোর দিয়েছেন কনস্ট্যান্টাইন। এখন যার ফল পাচ্ছে ভারত।
ভারতের বর্তমান কোচ ইগর স্টিমাচ দলকে খেলান বলের নিয়ন্ত্রণ রেখে। বাংলাদেশ কোচ জেমি ডের মতো তাঁরও পছন্দ ৪-২-৩-১ ফর্মেশন। এই ফর্মেশনে বলের নিয়ন্ত্রণে গোলরক্ষক এবং সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্টিমাচের চাওয়া দলের প্রয়োজনে একজন উইঙ্গার নিচে নেমে পালন ডিফেন্ডারের দায়িত্ব, তৈরি করবেন শূন্যস্থান। আর সেই শূন্যস্থানে একজন ফুলব্যাক ওপরে উঠে চেষ্টা করবেন গোল পেতে। তবে স্টিমাচ গত বছর ক্ষোভ নিয়ে বলেছিলেন, তাঁর দল এখনো ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে খেলাটা রপ্ত করে উঠতে পারেনি। আক্রমণের সময় বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে পড়ছেন সুনীল ছেত্রিরা। আবার রক্ষণের সময় বেশি মাত্রায় রক্ষণাত্মক।
বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজেদের উইংয়ে প্রতিপক্ষের জন্য ভালোই একটা শূন্যস্থান তৈরি করে ভারত। বাংলাদেশ কোচ জেমি ডের পাল্টা আক্রমণ ঘরানার কৌশল কাজে লেগে যায় এখানেই। ২০১৯ সালে প্রথম লেগে বারবার প্রান্ত পরিবর্তন করে ভারতীয়দের নাভিশ্বাস তুলেছিলেন দুই উইঙ্গার মো. ইব্রাহিম ও সাদ উদ্দিন। ফরোয়ার্ডরা সহজ সুযোগ হাতছাড়া না করলে ভারতের বিপক্ষে জয় না পাওয়ার আক্ষেপ দুই বছর আগেই শেষ হয়ে যেত বাংলাদেশের।
র্যাঙ্কিংয়ে পার্থক্য আছে, তবে বাংলাদেশ এবার বিষয়টা খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না। ভারতীয় শিবিরেও খুব বেশি কথা হচ্ছে না র্যাঙ্কিং নিয়ে। দুই দলের চোখ পয়েন্টের দিকে। ২০২৩ এশিয়ান কাপে সরাসরি খেলতে হলে দুই দলেরই চাই জয়। এএফসি অঞ্চলের বাছাইপর্বে আট গ্রুপের সেরা তিন দল সরাসরি এশিয়ান কাপে খেলবে। চতুর্থ স্থানে থাকা সেরা চার দলও পাবে মূল পর্বের টিকিট। চতুর্থ স্থানে থাকা বাকি চার দলের সঙ্গে প্লে-অফ খেলবে পঞ্চম স্থানে থাকা দলগুলো। ভারত-বাংলাদেশ তাই চাইছে অন্তত চতুর্থ স্থানে থেকে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ করতে।
এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দুই দলের দুশ্চিন্তা অবশ্য একই, মাঝমাঠ। আফগানিস্তান ম্যাচের পর চোটে বাংলাদেশ হারায় মিডফিল্ডার সোহেল রানাকে। ভারতের সমস্যা আরও বড়। তাদের শিবিরে হানা দিয়েছে করোনা। পরীক্ষায় পজিটিভ হয়েছেন দলটির সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপা।
ঢাকা: পক্ষে নেই র্যাঙ্কিং কিংবা পরিসংখ্যান। ২০০৩ সালের পর থেকে পক্ষে নেই ইতিহাসও। ১৮ বছর আগে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিতে মতিউর মুন্নার গোল্ডেন গোলে জয়। এরপর থেকে ভারতের বিপক্ষে জয় বাংলাদেশের কাছে সোনার হরিণ! তবে এবার জয়ের তীব্র তাড়নায় ইতিবাচক ফল আনা যে সম্ভব, দুই বছর আগে যুব ভারতী স্টেডিয়ামে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন জামাল ভূঁইয়া-সাদ উদ্দিনরা।
বাংলাদেশ দলের ফরোয়ার্ড রাকিব হোসেন এবারও ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত কিছু করার কথাই কাল বলেছেন, ‘ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারলে নিজের সর্বোচ্চর চেয়েও বেশি দেওয়ার চেষ্টা করব। ভারতের বিপক্ষে আমাদের অন্য রকম অনুভূতি কাজ করে।’
স্টিফেন কনস্ট্যান্টাইনের কোচিংয়ে রাতারাতি বদলে গেছে ভারত। ইংলিশ কোচ শুরুতে নজর দিয়েছিলেন র্যাঙ্কিংয়ে। ২০১৪ থেকে ২০১৯—এই পাঁচ বছর ভারতের কোচ থাকার সময় তিনি দলকে ম্যাচ খেলিয়েছেন তুলনামূলক শক্তিশালী দলগুলোর সঙ্গে। শারীরিকভাবে শক্তিশালী আর দ্রুতগতির খেলোয়াড়দের প্রতি বেশি জোর দিয়েছেন কনস্ট্যান্টাইন। এখন যার ফল পাচ্ছে ভারত।
ভারতের বর্তমান কোচ ইগর স্টিমাচ দলকে খেলান বলের নিয়ন্ত্রণ রেখে। বাংলাদেশ কোচ জেমি ডের মতো তাঁরও পছন্দ ৪-২-৩-১ ফর্মেশন। এই ফর্মেশনে বলের নিয়ন্ত্রণে গোলরক্ষক এবং সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্টিমাচের চাওয়া দলের প্রয়োজনে একজন উইঙ্গার নিচে নেমে পালন ডিফেন্ডারের দায়িত্ব, তৈরি করবেন শূন্যস্থান। আর সেই শূন্যস্থানে একজন ফুলব্যাক ওপরে উঠে চেষ্টা করবেন গোল পেতে। তবে স্টিমাচ গত বছর ক্ষোভ নিয়ে বলেছিলেন, তাঁর দল এখনো ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে খেলাটা রপ্ত করে উঠতে পারেনি। আক্রমণের সময় বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে পড়ছেন সুনীল ছেত্রিরা। আবার রক্ষণের সময় বেশি মাত্রায় রক্ষণাত্মক।
বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজেদের উইংয়ে প্রতিপক্ষের জন্য ভালোই একটা শূন্যস্থান তৈরি করে ভারত। বাংলাদেশ কোচ জেমি ডের পাল্টা আক্রমণ ঘরানার কৌশল কাজে লেগে যায় এখানেই। ২০১৯ সালে প্রথম লেগে বারবার প্রান্ত পরিবর্তন করে ভারতীয়দের নাভিশ্বাস তুলেছিলেন দুই উইঙ্গার মো. ইব্রাহিম ও সাদ উদ্দিন। ফরোয়ার্ডরা সহজ সুযোগ হাতছাড়া না করলে ভারতের বিপক্ষে জয় না পাওয়ার আক্ষেপ দুই বছর আগেই শেষ হয়ে যেত বাংলাদেশের।
র্যাঙ্কিংয়ে পার্থক্য আছে, তবে বাংলাদেশ এবার বিষয়টা খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না। ভারতীয় শিবিরেও খুব বেশি কথা হচ্ছে না র্যাঙ্কিং নিয়ে। দুই দলের চোখ পয়েন্টের দিকে। ২০২৩ এশিয়ান কাপে সরাসরি খেলতে হলে দুই দলেরই চাই জয়। এএফসি অঞ্চলের বাছাইপর্বে আট গ্রুপের সেরা তিন দল সরাসরি এশিয়ান কাপে খেলবে। চতুর্থ স্থানে থাকা সেরা চার দলও পাবে মূল পর্বের টিকিট। চতুর্থ স্থানে থাকা বাকি চার দলের সঙ্গে প্লে-অফ খেলবে পঞ্চম স্থানে থাকা দলগুলো। ভারত-বাংলাদেশ তাই চাইছে অন্তত চতুর্থ স্থানে থেকে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ করতে।
এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দুই দলের দুশ্চিন্তা অবশ্য একই, মাঝমাঠ। আফগানিস্তান ম্যাচের পর চোটে বাংলাদেশ হারায় মিডফিল্ডার সোহেল রানাকে। ভারতের সমস্যা আরও বড়। তাদের শিবিরে হানা দিয়েছে করোনা। পরীক্ষায় পজিটিভ হয়েছেন দলটির সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপা।
মিরপুরে কোয়াবের গত দুটি সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। বিসিবিতে হওয়া সভায় ক্রিকেটারদের কল্যাণ সমিতি কোয়াবের নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
১১ মিনিট আগেএকসময় বাংলাদেশ ফুটবলে দলবদল মানেই ছিল উৎসবের পরিবেশ। ঢাকঢোল পিটিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ভবনে এসে খেলোয়াড়দের নিবন্ধন করাত ক্লাবগুলো। সেই দৃশ্যের দেখা মেলে এখন কালেভদ্রে। পরশু ছিল নতুন মৌসুমের প্রথম দলবদলের শেষ দিন। বাফুফে ভবনে নেই দলবদলের সেই উত্তাপ।
২৪ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইতিহাসে বর্ণিল এক চরিত্রের নাম বব সিম্পসন। খেলোয়াড়, অধিনায়ক, কোচ ও ধারাভাষ্যকার—সবক্ষেত্রে নিজের অসামান্য ছাপ রেখেছেন তিনি। অন্যতম প্রভাবশালী এই ব্যক্তিত্বকে হারিয়ে শোকাস্তব্ধ এক দিন পার করছে অস্ট্রেলিয়া। শনিবার সকালে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ৮৯ বছর বয়সী সাবেক এই অধিনায়ক ও প্রথম
১ ঘণ্টা আগেকারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১৩ ঘণ্টা আগে