ক্রীড়া ডেস্ক

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকে ভারত বরং লিখল বল হাতে প্রত্যাবর্তনের গল্প।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুমিতভাবেই টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ভারত। শিশিরের কারণে পরে ব্যাটিংয়ের কাজটা সহজ হয়ে পড়ে। তা কঠিন করে তুলতে দুর্দান্ত শুরু পায় পাকিস্তান।
ভারতের হয়ে এদিন প্রথমবার নতুন বল হাতে নেন শিভম দুবে। হার্দিক পান্ডিয়া চোটের কারণে ছিটকে যান একাদশ থেকে। তাই দুবে পরিণত হন দলের দ্বিতীয় পেসারে। তবে যাঁর ওপর সবচেয়ে বড় আস্থা ভারতের, সেই যশপ্রীত বুমরা করেছেন হতাশ। পাওয়ারপ্লেতে দুই ওভারে দিয়েছেন ১৮ রান।
বুমরাকে সামলাতে যেন কোন অসুবিধাই হচ্ছিল না সাহিবজাদা ফারহানের। তাঁর হাত ধরেই তো বুমরার বলে প্রথম ছক্কার দেখা পায় পাকিস্তান। এবার প্রথম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বুমরাকে ৩ ছক্কা মারলেন ফারহান। তাঁর ঝোড়ো ছোঁয়ায় পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৪৫ রান।
ফখর জামান ঢিমেতালে এগোলেও অতিরিক্ত ডট খেলে ফারহানের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করেননি। বরং পাওয়ার প্লের পর রানের গতি আরও বেড়ে যায় পাকিস্তানের। কুলদীপ যাদবের করা নবম ওভারে ৩৫ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি পূরণ করেন ফারহান। ভারতের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় ফিফটি।
এশিয়া কাপে প্রথম উইকেটের জন্য এর আগে কখনোই এত অপেক্ষা করতে হয়নি ভারতের। দশম ওভারে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটান বরুণ চক্রবর্তী। ফারহানকে তিলক বর্মার ক্যাচে পরিণত করে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তিনি। ৩৮ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৭ রানে সাজঘরে ফেরেন ফারহান।
এমন ভালো শুরুর পর পাকিস্তান সংগ্রহটা যে বড় হবে তেমন প্রত্যাশা করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু দলটা যখন পাকিস্তান, তখন প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন যে সচরাচর হয় না। এখানেও তাই পাকিস্তান তাদের আনপ্রেডিক্টেবল তকমাকে টেনে আনলো আরও একবার। শুরু হয় ব্যাটিং ধস।
প্রথম দুই ওভারে ২৩ রান দেওয়া কুলদীপ এবার দেন পাল্টা জবাব। নিজের তৃতীয় ওভারে সায়েম আইয়ুবকে (১৪) ফেরান বাঁহাতি এই স্পিনার। এরপর ১৮ ওভার পর্যন্ত ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল দেখেছে পাকিস্তান। নিজের শেষ ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন কুলদীপ।
ফখর কুলদীপের হাত থেকে রেহাই পেলেও বরুণকে এড়িয়ে যেতে পারেননি। ৩৫ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রানে আউট হন বাঁহাতি এই ব্যাটার। প্রথম তিনজন বাদে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, ২০ ওভার খেলার আগেই গুটিয়ে যায় ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে মাত্র ৩৩ রানে।
ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। এছাড়া অক্ষর ২৬ রানে, বরুণ ৩০ রানে ও বুমরা ২৫ রানে শিকার করেন দুটি করে উইকেট।

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকে ভারত বরং লিখল বল হাতে প্রত্যাবর্তনের গল্প।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুমিতভাবেই টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ভারত। শিশিরের কারণে পরে ব্যাটিংয়ের কাজটা সহজ হয়ে পড়ে। তা কঠিন করে তুলতে দুর্দান্ত শুরু পায় পাকিস্তান।
ভারতের হয়ে এদিন প্রথমবার নতুন বল হাতে নেন শিভম দুবে। হার্দিক পান্ডিয়া চোটের কারণে ছিটকে যান একাদশ থেকে। তাই দুবে পরিণত হন দলের দ্বিতীয় পেসারে। তবে যাঁর ওপর সবচেয়ে বড় আস্থা ভারতের, সেই যশপ্রীত বুমরা করেছেন হতাশ। পাওয়ারপ্লেতে দুই ওভারে দিয়েছেন ১৮ রান।
বুমরাকে সামলাতে যেন কোন অসুবিধাই হচ্ছিল না সাহিবজাদা ফারহানের। তাঁর হাত ধরেই তো বুমরার বলে প্রথম ছক্কার দেখা পায় পাকিস্তান। এবার প্রথম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বুমরাকে ৩ ছক্কা মারলেন ফারহান। তাঁর ঝোড়ো ছোঁয়ায় পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৪৫ রান।
ফখর জামান ঢিমেতালে এগোলেও অতিরিক্ত ডট খেলে ফারহানের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করেননি। বরং পাওয়ার প্লের পর রানের গতি আরও বেড়ে যায় পাকিস্তানের। কুলদীপ যাদবের করা নবম ওভারে ৩৫ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি পূরণ করেন ফারহান। ভারতের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় ফিফটি।
এশিয়া কাপে প্রথম উইকেটের জন্য এর আগে কখনোই এত অপেক্ষা করতে হয়নি ভারতের। দশম ওভারে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটান বরুণ চক্রবর্তী। ফারহানকে তিলক বর্মার ক্যাচে পরিণত করে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তিনি। ৩৮ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৭ রানে সাজঘরে ফেরেন ফারহান।
এমন ভালো শুরুর পর পাকিস্তান সংগ্রহটা যে বড় হবে তেমন প্রত্যাশা করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু দলটা যখন পাকিস্তান, তখন প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন যে সচরাচর হয় না। এখানেও তাই পাকিস্তান তাদের আনপ্রেডিক্টেবল তকমাকে টেনে আনলো আরও একবার। শুরু হয় ব্যাটিং ধস।
প্রথম দুই ওভারে ২৩ রান দেওয়া কুলদীপ এবার দেন পাল্টা জবাব। নিজের তৃতীয় ওভারে সায়েম আইয়ুবকে (১৪) ফেরান বাঁহাতি এই স্পিনার। এরপর ১৮ ওভার পর্যন্ত ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল দেখেছে পাকিস্তান। নিজের শেষ ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন কুলদীপ।
ফখর কুলদীপের হাত থেকে রেহাই পেলেও বরুণকে এড়িয়ে যেতে পারেননি। ৩৫ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রানে আউট হন বাঁহাতি এই ব্যাটার। প্রথম তিনজন বাদে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, ২০ ওভার খেলার আগেই গুটিয়ে যায় ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে মাত্র ৩৩ রানে।
ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। এছাড়া অক্ষর ২৬ রানে, বরুণ ৩০ রানে ও বুমরা ২৫ রানে শিকার করেন দুটি করে উইকেট।
ক্রীড়া ডেস্ক

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকে ভারত বরং লিখল বল হাতে প্রত্যাবর্তনের গল্প।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুমিতভাবেই টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ভারত। শিশিরের কারণে পরে ব্যাটিংয়ের কাজটা সহজ হয়ে পড়ে। তা কঠিন করে তুলতে দুর্দান্ত শুরু পায় পাকিস্তান।
ভারতের হয়ে এদিন প্রথমবার নতুন বল হাতে নেন শিভম দুবে। হার্দিক পান্ডিয়া চোটের কারণে ছিটকে যান একাদশ থেকে। তাই দুবে পরিণত হন দলের দ্বিতীয় পেসারে। তবে যাঁর ওপর সবচেয়ে বড় আস্থা ভারতের, সেই যশপ্রীত বুমরা করেছেন হতাশ। পাওয়ারপ্লেতে দুই ওভারে দিয়েছেন ১৮ রান।
বুমরাকে সামলাতে যেন কোন অসুবিধাই হচ্ছিল না সাহিবজাদা ফারহানের। তাঁর হাত ধরেই তো বুমরার বলে প্রথম ছক্কার দেখা পায় পাকিস্তান। এবার প্রথম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বুমরাকে ৩ ছক্কা মারলেন ফারহান। তাঁর ঝোড়ো ছোঁয়ায় পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৪৫ রান।
ফখর জামান ঢিমেতালে এগোলেও অতিরিক্ত ডট খেলে ফারহানের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করেননি। বরং পাওয়ার প্লের পর রানের গতি আরও বেড়ে যায় পাকিস্তানের। কুলদীপ যাদবের করা নবম ওভারে ৩৫ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি পূরণ করেন ফারহান। ভারতের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় ফিফটি।
এশিয়া কাপে প্রথম উইকেটের জন্য এর আগে কখনোই এত অপেক্ষা করতে হয়নি ভারতের। দশম ওভারে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটান বরুণ চক্রবর্তী। ফারহানকে তিলক বর্মার ক্যাচে পরিণত করে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তিনি। ৩৮ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৭ রানে সাজঘরে ফেরেন ফারহান।
এমন ভালো শুরুর পর পাকিস্তান সংগ্রহটা যে বড় হবে তেমন প্রত্যাশা করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু দলটা যখন পাকিস্তান, তখন প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন যে সচরাচর হয় না। এখানেও তাই পাকিস্তান তাদের আনপ্রেডিক্টেবল তকমাকে টেনে আনলো আরও একবার। শুরু হয় ব্যাটিং ধস।
প্রথম দুই ওভারে ২৩ রান দেওয়া কুলদীপ এবার দেন পাল্টা জবাব। নিজের তৃতীয় ওভারে সায়েম আইয়ুবকে (১৪) ফেরান বাঁহাতি এই স্পিনার। এরপর ১৮ ওভার পর্যন্ত ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল দেখেছে পাকিস্তান। নিজের শেষ ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন কুলদীপ।
ফখর কুলদীপের হাত থেকে রেহাই পেলেও বরুণকে এড়িয়ে যেতে পারেননি। ৩৫ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রানে আউট হন বাঁহাতি এই ব্যাটার। প্রথম তিনজন বাদে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, ২০ ওভার খেলার আগেই গুটিয়ে যায় ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে মাত্র ৩৩ রানে।
ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। এছাড়া অক্ষর ২৬ রানে, বরুণ ৩০ রানে ও বুমরা ২৫ রানে শিকার করেন দুটি করে উইকেট।

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকে ভারত বরং লিখল বল হাতে প্রত্যাবর্তনের গল্প।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুমিতভাবেই টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ভারত। শিশিরের কারণে পরে ব্যাটিংয়ের কাজটা সহজ হয়ে পড়ে। তা কঠিন করে তুলতে দুর্দান্ত শুরু পায় পাকিস্তান।
ভারতের হয়ে এদিন প্রথমবার নতুন বল হাতে নেন শিভম দুবে। হার্দিক পান্ডিয়া চোটের কারণে ছিটকে যান একাদশ থেকে। তাই দুবে পরিণত হন দলের দ্বিতীয় পেসারে। তবে যাঁর ওপর সবচেয়ে বড় আস্থা ভারতের, সেই যশপ্রীত বুমরা করেছেন হতাশ। পাওয়ারপ্লেতে দুই ওভারে দিয়েছেন ১৮ রান।
বুমরাকে সামলাতে যেন কোন অসুবিধাই হচ্ছিল না সাহিবজাদা ফারহানের। তাঁর হাত ধরেই তো বুমরার বলে প্রথম ছক্কার দেখা পায় পাকিস্তান। এবার প্রথম ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বুমরাকে ৩ ছক্কা মারলেন ফারহান। তাঁর ঝোড়ো ছোঁয়ায় পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৪৫ রান।
ফখর জামান ঢিমেতালে এগোলেও অতিরিক্ত ডট খেলে ফারহানের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করেননি। বরং পাওয়ার প্লের পর রানের গতি আরও বেড়ে যায় পাকিস্তানের। কুলদীপ যাদবের করা নবম ওভারে ৩৫ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি পূরণ করেন ফারহান। ভারতের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় ফিফটি।
এশিয়া কাপে প্রথম উইকেটের জন্য এর আগে কখনোই এত অপেক্ষা করতে হয়নি ভারতের। দশম ওভারে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটান বরুণ চক্রবর্তী। ফারহানকে তিলক বর্মার ক্যাচে পরিণত করে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তিনি। ৩৮ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৭ রানে সাজঘরে ফেরেন ফারহান।
এমন ভালো শুরুর পর পাকিস্তান সংগ্রহটা যে বড় হবে তেমন প্রত্যাশা করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু দলটা যখন পাকিস্তান, তখন প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির মেলবন্ধন যে সচরাচর হয় না। এখানেও তাই পাকিস্তান তাদের আনপ্রেডিক্টেবল তকমাকে টেনে আনলো আরও একবার। শুরু হয় ব্যাটিং ধস।
প্রথম দুই ওভারে ২৩ রান দেওয়া কুলদীপ এবার দেন পাল্টা জবাব। নিজের তৃতীয় ওভারে সায়েম আইয়ুবকে (১৪) ফেরান বাঁহাতি এই স্পিনার। এরপর ১৮ ওভার পর্যন্ত ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল দেখেছে পাকিস্তান। নিজের শেষ ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন কুলদীপ।
ফখর কুলদীপের হাত থেকে রেহাই পেলেও বরুণকে এড়িয়ে যেতে পারেননি। ৩৫ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রানে আউট হন বাঁহাতি এই ব্যাটার। প্রথম তিনজন বাদে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, ২০ ওভার খেলার আগেই গুটিয়ে যায় ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে মাত্র ৩৩ রানে।
ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। এছাড়া অক্ষর ২৬ রানে, বরুণ ৩০ রানে ও বুমরা ২৫ রানে শিকার করেন দুটি করে উইকেট।

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা।
মাউন্ট মঙ্গাননুইয়ের বে ওভালে এদিন বোলারাই নিউজিল্যান্ডের জয়ের ভীত গেড় দেন। জাকারি ফোকস, জ্যাকব ডাফিদের বোলিং তোপে পড়ে ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮০ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় মিচেল সান্টনারের দল। দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী ২৯ অক্টোবর মাঠে নামবে দুই দল।
সহজ লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। ১২ রানে উইল ইয়ং ও কেইন উইলিয়ামসনকে হারায় স্বাগতিকরা। সাড়ে সাত মাস পর খেলতে নেমে রানের খাতা খুলতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। দলীয় ২৪ রানে ফেরেন রাচিন রবীন্দ্র। চতুর্থ উইকেটে লাথামকে নিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মিচেল।
তবে ব্রেসওয়েল ও সান্টনারকে নিয়ে দুটি জুটি গড়ে শঙ্কা উড়িয়ে দলকে জয় এন দেন মিচেল। ৯২ রান যোগ করে ফেরেন ব্রেসওয়েল। ৫১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে সান্টনারের (২৭) সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন মিচেল। শেষ পর্যন্ত ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এই ব্যাটার। তাঁর ৯১ বলের ইনিংস সাজানো ৭ চার ও ২ ছয়ে। ইংল্যান্ডের হয়ে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স।
এর আগে ইংল্যান্ডের ইনিংসে একাই ১৩৫ রান এনে দেন হ্যারি ব্রুক। সফরকারীদের অধিনায়কের ১০১ বল ও ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন জেমি ওভারটন। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইংল্যান্ডকে হাতের নাগালে রাখার কাজটা সামনে থেকে করেছেন ফোকস। ৪১ রানে তাঁর শিকার ৪ উইকেট। ৫৫ রানে ৩ ব্যাটারকে ফেরান ডাফি। ম্যাট হেনরি নেন ২ উইকেট।

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা।
মাউন্ট মঙ্গাননুইয়ের বে ওভালে এদিন বোলারাই নিউজিল্যান্ডের জয়ের ভীত গেড় দেন। জাকারি ফোকস, জ্যাকব ডাফিদের বোলিং তোপে পড়ে ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮০ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় মিচেল সান্টনারের দল। দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী ২৯ অক্টোবর মাঠে নামবে দুই দল।
সহজ লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। ১২ রানে উইল ইয়ং ও কেইন উইলিয়ামসনকে হারায় স্বাগতিকরা। সাড়ে সাত মাস পর খেলতে নেমে রানের খাতা খুলতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। দলীয় ২৪ রানে ফেরেন রাচিন রবীন্দ্র। চতুর্থ উইকেটে লাথামকে নিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মিচেল।
তবে ব্রেসওয়েল ও সান্টনারকে নিয়ে দুটি জুটি গড়ে শঙ্কা উড়িয়ে দলকে জয় এন দেন মিচেল। ৯২ রান যোগ করে ফেরেন ব্রেসওয়েল। ৫১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে সান্টনারের (২৭) সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন মিচেল। শেষ পর্যন্ত ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এই ব্যাটার। তাঁর ৯১ বলের ইনিংস সাজানো ৭ চার ও ২ ছয়ে। ইংল্যান্ডের হয়ে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স।
এর আগে ইংল্যান্ডের ইনিংসে একাই ১৩৫ রান এনে দেন হ্যারি ব্রুক। সফরকারীদের অধিনায়কের ১০১ বল ও ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন জেমি ওভারটন। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইংল্যান্ডকে হাতের নাগালে রাখার কাজটা সামনে থেকে করেছেন ফোকস। ৪১ রানে তাঁর শিকার ৪ উইকেট। ৫৫ রানে ৩ ব্যাটারকে ফেরান ডাফি। ম্যাট হেনরি নেন ২ উইকেট।

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকেও ভারত লিখল বল হাতে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
লিগে সবশেষ ব্রেন্টফোর্ডের মাঠ জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়াম থেকে ৩–২ গোলের হার নিয়ে ফিরেছে লিভারপুল। এই হারে টেবিলের ছয়ে নেমে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গত মৌসুমে চার ম্যাচ হেরে যায় লিভারপুল। এবার প্রথম ৯ ম্যাচেই পেল সমান হারের দেখা। তাতে শিরোপা ধরে রাখার পথটা কঠিন হয়ে গেল জায়ান্টদের। লিভারপুলের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আর্সেনাল।
গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে স্কোয়াডের শক্তি বাড়াতে বেশকিছু ফুটবলার টেনেছে লিভারপুল। নতুনরা দলে এসে এখনো নিজেদের সেরাটা দিতে পারছেন না। যেটাকে টানা হারের একটা কারণ বলে মনে করছেন স্লট। টিএনটি স্পোর্টসকে তিনি বলেন, ‘দলবদলে স্কোয়াডে বেশকিছু নতুন খেলোয়াড় যোগ করলে মাঠের পারফরম্যান্স সেটার প্রভাব পড়ে। তাই বলে আমি আশা করিনি যে পরপর চারটি ম্যাচ হেরে যাব।’
ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হার সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে স্লটকে, ‘সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো টানা চার ম্যাচে হেরে যাওয়া। আপনি টানা চারবার হেরেছেন। ফলাফলটাই তো আসল। এরপর পারফরম্যান্স নিয়ে বিচার করা যেতে পারে। আমার মতে, আমাদের চারটি হারের মধ্যে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারটি সবচেয়ে খারাপ ছিল।’
বল দখলে পিছিয়ে থাকলেও ব্রেন্টফোর্ডের ফুটবলাররা লিভারপুলের চেয়ে ভালো খেলেছে বলেই মনে করেন স্লট, ‘মাঠে ছেলেরা নিজেদের মৌলিক বিষয়গুলো সঠিকভাবে করতে পারেনি। এটা দুই অর্ধের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সেই সুযোগে প্রতিপক্ষ দল আমাদের সঙ্গে বলেই লড়াইয়ে জিতেছে।’

লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
লিগে সবশেষ ব্রেন্টফোর্ডের মাঠ জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়াম থেকে ৩–২ গোলের হার নিয়ে ফিরেছে লিভারপুল। এই হারে টেবিলের ছয়ে নেমে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গত মৌসুমে চার ম্যাচ হেরে যায় লিভারপুল। এবার প্রথম ৯ ম্যাচেই পেল সমান হারের দেখা। তাতে শিরোপা ধরে রাখার পথটা কঠিন হয়ে গেল জায়ান্টদের। লিভারপুলের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আর্সেনাল।
গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে স্কোয়াডের শক্তি বাড়াতে বেশকিছু ফুটবলার টেনেছে লিভারপুল। নতুনরা দলে এসে এখনো নিজেদের সেরাটা দিতে পারছেন না। যেটাকে টানা হারের একটা কারণ বলে মনে করছেন স্লট। টিএনটি স্পোর্টসকে তিনি বলেন, ‘দলবদলে স্কোয়াডে বেশকিছু নতুন খেলোয়াড় যোগ করলে মাঠের পারফরম্যান্স সেটার প্রভাব পড়ে। তাই বলে আমি আশা করিনি যে পরপর চারটি ম্যাচ হেরে যাব।’
ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হার সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে স্লটকে, ‘সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো টানা চার ম্যাচে হেরে যাওয়া। আপনি টানা চারবার হেরেছেন। ফলাফলটাই তো আসল। এরপর পারফরম্যান্স নিয়ে বিচার করা যেতে পারে। আমার মতে, আমাদের চারটি হারের মধ্যে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারটি সবচেয়ে খারাপ ছিল।’
বল দখলে পিছিয়ে থাকলেও ব্রেন্টফোর্ডের ফুটবলাররা লিভারপুলের চেয়ে ভালো খেলেছে বলেই মনে করেন স্লট, ‘মাঠে ছেলেরা নিজেদের মৌলিক বিষয়গুলো সঠিকভাবে করতে পারেনি। এটা দুই অর্ধের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সেই সুযোগে প্রতিপক্ষ দল আমাদের সঙ্গে বলেই লড়াইয়ে জিতেছে।’

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকেও ভারত লিখল বল হাতে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে ওঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। মূল পর্বে ওঠার আশা না থাকলেও আসন্ন ম্যাচকে ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই ভক্তদের মধ্যে।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের ভেন্যু ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে। দুই প্রতিবেশী দেশের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ৯ নভেম্বর দুপুর ২ টা থেকে। টিকিট পাওয়া যাবে অনলাইন মাধ্যম কুইকেটে।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত মার্চে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শুরু করে বাংলাদেশ। শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে ১-১ গোল ড্র করে সফরকারী দল। এরপর ঘরের মাঠে টানা দুই ম্যাচে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের কাছে হেরে যায় তারা। সর্বশেষ ম্যাচে হংকংয়ের মাঠ থেকে পয়েন্ট ভাগ করে ফেরে বাংলাদেশ। এই ড্র ছিল অতিথিদের জন্য জয় সমতুল্য। পিছিয়ে পড়ার পর শেষ দিকে রাকিবের গোলে হার এড়ায় দলটি।
হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামদের মতো খেলোয়াড়দের আগমনে জেগে উঠেছে দেশের ফুটবল। এদের পেয়ে শক্তি বেড়েছে বাংলাদেশ দলের। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের প্রতি ম্যাচে লড়াকু পারফরম্যান্স তারই প্রমাণ। প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তিতে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ফুটবলপ্রেমীরা। বাংলাদেশের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই জাতীয় স্টেডিয়ামে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। জয় উপহার দিতে না পারলেও মাঠের পারফরম্যান্সে হতাশ করেননি হামজা, জামাল, রাকিবরা।
বাছাইপর্ব থেকে বিদায় নিশ্চিত হলেও ভারত ম্যাচকে হালকাভাবে নিচ্ছে না বাংলাদেশ। নিজেদের সেরাটা দিয়ে ভারতকে হারাতে মুখিয়ে আছেন হামজারা। হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পর ভারত ম্যাচ নিয়ে নিজেদের লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন ফুটবলাররা। এবার মাঠের লড়াইয়ের অপেক্ষা।

এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে ওঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। মূল পর্বে ওঠার আশা না থাকলেও আসন্ন ম্যাচকে ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই ভক্তদের মধ্যে।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের ভেন্যু ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে। দুই প্রতিবেশী দেশের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ৯ নভেম্বর দুপুর ২ টা থেকে। টিকিট পাওয়া যাবে অনলাইন মাধ্যম কুইকেটে।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত মার্চে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শুরু করে বাংলাদেশ। শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে ১-১ গোল ড্র করে সফরকারী দল। এরপর ঘরের মাঠে টানা দুই ম্যাচে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের কাছে হেরে যায় তারা। সর্বশেষ ম্যাচে হংকংয়ের মাঠ থেকে পয়েন্ট ভাগ করে ফেরে বাংলাদেশ। এই ড্র ছিল অতিথিদের জন্য জয় সমতুল্য। পিছিয়ে পড়ার পর শেষ দিকে রাকিবের গোলে হার এড়ায় দলটি।
হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামদের মতো খেলোয়াড়দের আগমনে জেগে উঠেছে দেশের ফুটবল। এদের পেয়ে শক্তি বেড়েছে বাংলাদেশ দলের। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের প্রতি ম্যাচে লড়াকু পারফরম্যান্স তারই প্রমাণ। প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তিতে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ফুটবলপ্রেমীরা। বাংলাদেশের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই জাতীয় স্টেডিয়ামে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। জয় উপহার দিতে না পারলেও মাঠের পারফরম্যান্সে হতাশ করেননি হামজা, জামাল, রাকিবরা।
বাছাইপর্ব থেকে বিদায় নিশ্চিত হলেও ভারত ম্যাচকে হালকাভাবে নিচ্ছে না বাংলাদেশ। নিজেদের সেরাটা দিয়ে ভারতকে হারাতে মুখিয়ে আছেন হামজারা। হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পর ভারত ম্যাচ নিয়ে নিজেদের লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন ফুটবলাররা। এবার মাঠের লড়াইয়ের অপেক্ষা।

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকেও ভারত লিখল বল হাতে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটা হলো দারুণ। টানা দুই হারের জবাবে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেবে বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। অথচ ব্যাটারদের আত্মাহুতিতে সেই লক্ষ্যটা কিনা দাঁড়াল ১৪৭ রানে। নিরাশায় ডুবে না থেকেও ভারত লিখল বল হাতে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে