২৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই চপে পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে ডেভিড মিলার ও এইডেন মার্করাম সেই চাপ তুলে নেন নিজের ঘাড়ে। দুই ব্যাটারের ফিফটিতে পার্থে ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে প্রোটিয়ারা।
ভারতের দেওয়া ১৩৪ রানের লক্ষ্যে ২ বল হাতে রেখেই পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ ওভারে প্রোটিয়াদের প্রয়োজন ছিল ৬ রান। ভুবেনশ্বর কুমারের করা ওভারের প্রথম বলে রান নিতে পারেননি স্ট্রাইকে থাকা ওয়েন পারনেল। পরের বলেই সিঙ্গেল নিয়ে মিলারকে দেন স্ট্রাইক। তৃতীয় বলেই খেলা এক প্রকার শেষ করে দেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পুল করতে গিয়ে মিলারের গ্ল্যাভসে লেগে উইকেটরক্ষকের ওপর দিয়ে বাউন্ডারি (চার) হয়ে যায়। তখন ম্যাচ সমতায়। চতুর্থ বলে চার মেরে দলের জয় নিশ্চত করেন ‘কিলার’ মিলার।
এ জয়ে সুপার টুয়েলভের গ্রুপ-২ এর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে বসল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩ ম্যাচে দুই জয় ও এক পরিত্যক্ত নিয়ে ৫ পয়েন্ট তাদের। সমান ম্যাচে দুই জয় ও এক হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ভারত।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই কুইন্টন ডি কক (১) ও রাইলি রুশোকে (০) ফেরান আর্শদীপ শিং। ষষ্ঠ ওভারে দলীয় ২৪ রানের মাথায় টেম্বা বাভুমাকে (১০) ফিরিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর চাপ তৈরি করেন মোহাম্মদ শামি। এরপরে মার্করাম-মিলারের ৭৬ রানের জুটি প্রোটিয়াদের জয়ের ভিত গড়ে দেয়।
হার্দিক পান্ডিয়ার শিকার হয়ে ৪১ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন মার্করাম। ৪৬ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন মিলার। ৪টি চার ও ৩টি ছক্কায় সাজিয়েছেন ইনিংসটি। ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে আর্শদীপ ২টি উইকেট নেন।
সুপার টুয়লেভে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। সূর্যকুমার যাদব ছাড়া সবাই ছিলেন ছায়া হয়ে। আট ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘেরই যেতে পারেননি। সূর্যকুমারের ৪০ বলে ৬৮ রানের ইনিংসে ১৩৩ রানের পুঁজি পায় ভারত। এছাড়া রোহিতের ব্যাট থেকে ১৫ ও বিরাট কোহলি ১২ রান করেন।
প্রোটিয়া বোলারদের মধ্যে ম্যাচ সেরা লুঙ্গি এনগিদি ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে পারনেল পেয়েছেন ৩টি উইকেট।
২৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই চপে পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে ডেভিড মিলার ও এইডেন মার্করাম সেই চাপ তুলে নেন নিজের ঘাড়ে। দুই ব্যাটারের ফিফটিতে পার্থে ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে প্রোটিয়ারা।
ভারতের দেওয়া ১৩৪ রানের লক্ষ্যে ২ বল হাতে রেখেই পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ ওভারে প্রোটিয়াদের প্রয়োজন ছিল ৬ রান। ভুবেনশ্বর কুমারের করা ওভারের প্রথম বলে রান নিতে পারেননি স্ট্রাইকে থাকা ওয়েন পারনেল। পরের বলেই সিঙ্গেল নিয়ে মিলারকে দেন স্ট্রাইক। তৃতীয় বলেই খেলা এক প্রকার শেষ করে দেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। পুল করতে গিয়ে মিলারের গ্ল্যাভসে লেগে উইকেটরক্ষকের ওপর দিয়ে বাউন্ডারি (চার) হয়ে যায়। তখন ম্যাচ সমতায়। চতুর্থ বলে চার মেরে দলের জয় নিশ্চত করেন ‘কিলার’ মিলার।
এ জয়ে সুপার টুয়েলভের গ্রুপ-২ এর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে বসল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩ ম্যাচে দুই জয় ও এক পরিত্যক্ত নিয়ে ৫ পয়েন্ট তাদের। সমান ম্যাচে দুই জয় ও এক হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ভারত।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই কুইন্টন ডি কক (১) ও রাইলি রুশোকে (০) ফেরান আর্শদীপ শিং। ষষ্ঠ ওভারে দলীয় ২৪ রানের মাথায় টেম্বা বাভুমাকে (১০) ফিরিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর চাপ তৈরি করেন মোহাম্মদ শামি। এরপরে মার্করাম-মিলারের ৭৬ রানের জুটি প্রোটিয়াদের জয়ের ভিত গড়ে দেয়।
হার্দিক পান্ডিয়ার শিকার হয়ে ৪১ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন মার্করাম। ৪৬ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন মিলার। ৪টি চার ও ৩টি ছক্কায় সাজিয়েছেন ইনিংসটি। ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে আর্শদীপ ২টি উইকেট নেন।
সুপার টুয়লেভে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। সূর্যকুমার যাদব ছাড়া সবাই ছিলেন ছায়া হয়ে। আট ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘেরই যেতে পারেননি। সূর্যকুমারের ৪০ বলে ৬৮ রানের ইনিংসে ১৩৩ রানের পুঁজি পায় ভারত। এছাড়া রোহিতের ব্যাট থেকে ১৫ ও বিরাট কোহলি ১২ রান করেন।
প্রোটিয়া বোলারদের মধ্যে ম্যাচ সেরা লুঙ্গি এনগিদি ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে পারনেল পেয়েছেন ৩টি উইকেট।
নিজের খেলাটা ঠিকঠাকই খেললেন হামজা চৌধুরী। আক্রমণ ঠেকানোর পাশাপাশি চেষ্টা করেছেন গোলের জন্যও। কিন্তু দিনশেষে ফুটবল সম্মিলিত খেলা। সেই খেলায় গতকাল পরাজিত দলেই থাকতে হয়েছে হামজাকে।
৭ ঘণ্টা আগেম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্ত। বাংলাদেশ তখন সমতা ফেরাতে মরিয়া। বল নিয়ে কাড়িকুড়ি করতে পছন্দ ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের। সেভাবেই সিঙ্গাপুরের মিডফিল্ডার ইরফান নাজিবকে কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।বল নিয়ন্ত্রণে রেখে বক্সেও ঢুকে পড়েন এই ফরোয়ার্ড। কিন্তু তাঁকে ল্যাং মেরে বসেন নাজিব।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের হারের দিনে হেরেছে ভারতও। আজ হংকংয়ের মাঠে স্বাগতিকদের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে তারা। এই হারের ফলে চার দলের গ্রুপ ‘সি’তে চার নম্বরে নেমে গেছে ভারত। সিঙ্গাপুরের কাছে হেরেও ভারতের ওপরে তিন নম্বরে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটা ঘিরে গত তিন মাস ধরে মানুষের কত আগ্রহ, উন্মাদনা। কত আশা, কত স্বপ্ন যে ম্যাচ ঘিরে, সেটিতে হেরেই গেল বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটি দেখতে ঈদের ছুটিতেও গ্যালারিতে উপচে পড়া দর্শক। অনেক দর্শক এসেছেন ঢাকার বাইরে থেকে। উৎসবমুখর এমন পরিবেশে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের
১০ ঘণ্টা আগে