আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত শনিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে একপেশে লড়াই হয়েছিল ঠিকই। তবে গ্যালারিতে ভারতীয় সমর্থকদের ‘কটূক্তি’ নিয়ে আইসিসির কাছে নালিশ করেছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও গ্যালারিতে হেনস্তার শিকার পাকিস্তানি ভক্ত-সমর্থকেরা।
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে গতকাল মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচে হঠাৎ পাকিস্তানের জার্সি পরা এক সমর্থককে দেখা যায় পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে। পাকিস্তানি সমর্থক বলেছেন, ‘আমি পাকিস্তান থেকে এসেছি। যদি আমি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে না পারি, তাহলে আমি কী বলব? ভারত মাতা কি জয় যদি সবাই বলতে পারেন, তাহলে আমি কেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে পারব না?’ এর জবাবে ভারতীয় পুলিশ বলেছে, ‘জিন্দাবাদ বলা যাবে না।’ এরপর সেই সমর্থক বলেন, ‘পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দেখছি। আর আমি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে পারব না!’ পুলিশকে পাকিস্তানি সমর্থক আরও একবার অনুরোধ করেন একই কথা বলার (পাকিস্তান জিন্দাবাদ না বলা) এবং সমর্থক সেটা ভিডিও করতে চেয়েছেন। এরপর সেই পুলিশ কর্মকর্তা আর কথা বাড়াননি। এ ঘটনা ভিডিও করে পাশে পাকিস্তানের জনপ্রিয় এক ইউটিউবার ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে বাধা দেওয়া সত্যিই খুব দুঃখজনক। এটা ক্রিকেটীয় আচরণের পরিপন্থী।’
এ ঘটনা ভাইরাল হলে ভক্ত-সমর্থকেরা রীতিমতো ক্ষোভ ঝেরেছেন। একজন টুইট করেন, ‘ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তারা পাকিস্তানি ভক্ত-সমর্থকদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে দিচ্ছে না। এটা খুবই লজ্জাজনক ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। আইসিসির এই ব্যাপারটা দেখা উচিত।’ টুইটারে অন্য আরেকজন লিখেছেন, ‘এ কেমন বোকার মতো কথা! তারা পাকিস্তানি ভক্ত, কিন্তু পুলিশ তাদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে দিচ্ছে না।’
অস্ট্রেলিয়ার কাছে অবশ্য গতকাল মাঠের খেলায়ও হেরে গেছে পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ৩৬৮ রানের লক্ষ্যে পাকিস্তান ২৭ বল বাকি থাকতে ৩০৫ রানে গুটিয়ে গেছে। ৬২ রানের জয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ১২৪ বলে ১৬৩ রান করেছেন ওয়ার্নার।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত শনিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে একপেশে লড়াই হয়েছিল ঠিকই। তবে গ্যালারিতে ভারতীয় সমর্থকদের ‘কটূক্তি’ নিয়ে আইসিসির কাছে নালিশ করেছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও গ্যালারিতে হেনস্তার শিকার পাকিস্তানি ভক্ত-সমর্থকেরা।
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে গতকাল মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচে হঠাৎ পাকিস্তানের জার্সি পরা এক সমর্থককে দেখা যায় পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে। পাকিস্তানি সমর্থক বলেছেন, ‘আমি পাকিস্তান থেকে এসেছি। যদি আমি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে না পারি, তাহলে আমি কী বলব? ভারত মাতা কি জয় যদি সবাই বলতে পারেন, তাহলে আমি কেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে পারব না?’ এর জবাবে ভারতীয় পুলিশ বলেছে, ‘জিন্দাবাদ বলা যাবে না।’ এরপর সেই সমর্থক বলেন, ‘পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দেখছি। আর আমি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে পারব না!’ পুলিশকে পাকিস্তানি সমর্থক আরও একবার অনুরোধ করেন একই কথা বলার (পাকিস্তান জিন্দাবাদ না বলা) এবং সমর্থক সেটা ভিডিও করতে চেয়েছেন। এরপর সেই পুলিশ কর্মকর্তা আর কথা বাড়াননি। এ ঘটনা ভিডিও করে পাশে পাকিস্তানের জনপ্রিয় এক ইউটিউবার ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে বাধা দেওয়া সত্যিই খুব দুঃখজনক। এটা ক্রিকেটীয় আচরণের পরিপন্থী।’
এ ঘটনা ভাইরাল হলে ভক্ত-সমর্থকেরা রীতিমতো ক্ষোভ ঝেরেছেন। একজন টুইট করেন, ‘ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তারা পাকিস্তানি ভক্ত-সমর্থকদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে দিচ্ছে না। এটা খুবই লজ্জাজনক ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। আইসিসির এই ব্যাপারটা দেখা উচিত।’ টুইটারে অন্য আরেকজন লিখেছেন, ‘এ কেমন বোকার মতো কথা! তারা পাকিস্তানি ভক্ত, কিন্তু পুলিশ তাদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলতে দিচ্ছে না।’
অস্ট্রেলিয়ার কাছে অবশ্য গতকাল মাঠের খেলায়ও হেরে গেছে পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ৩৬৮ রানের লক্ষ্যে পাকিস্তান ২৭ বল বাকি থাকতে ৩০৫ রানে গুটিয়ে গেছে। ৬২ রানের জয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ১২৪ বলে ১৬৩ রান করেছেন ওয়ার্নার।
ইংল্যান্ডের এখন ব্যস্ত সময় যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে। চেস্টার লি স্ট্রিটে গত রাতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২১ রানে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। আজও মাঠে নামছে ইংলিশরা। তবে এবার তারা খেলবে ফুটবলে। ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ইংল্যান্ড খেলবে অ্যান্ডোরার বিপক্ষে।
১ সেকেন্ড আগেতারকা ক্রিকেটারদের জ্বালা-যন্ত্রণার শেষ নেই। বাজে পারফরম্যান্সে সমালোচনা তো সহ্য করতেই হয়। এমনকি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে সেই দায়ভারও পড়ে তাঁর ওপর। বিরাট কোহলির এখন হচ্ছে এই অবস্থা। এক সমাজকর্মীর চোখে ‘ভিলেনে’ পরিণত হয়েছেন ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার।
৩১ মিনিট আগেদুই মাস পর আবারও সবাই একে অপরকে ঈদ মোবারক বলছেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এবার উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা। এই ঈদ কুরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা পরিবার পরিজন-বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা।
১ ঘণ্টা আগেঈদের আমেজ শুরু হয়েছে কদিন আগে থেকেই। পরিবারের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করতে অনেকেই চলে গেছেন ঢাকার বাইরে। অনেকে আবার রাজধানী শহরেই থেকেছেন। সামাজিক মাধ্যমে গতকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে, ‘ঈদ মোবারক।’
২ ঘণ্টা আগে