নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লক্ষ্য ছিল একটাই—ধবলধোলাই এড়ানো। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম দুটি টি-টোয়েন্টি হেরে সিরিজ খুইয়ে বসা বাংলাদেশের সে লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে ১০ উইকেটে ৫০ বল হাতে রেখেই জিতেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি উইকেটের ব্যবধানে কিংবা বেশি বল হাতে রেখে এটিই রেকর্ড জয় বাংলাদেশের।
আগের দুই ম্যাচ ব্যাটিংব্যর্থতার কারণে হারলেও এদিন ব্যাটিংদৃঢ়তা দেখিয়েছে দল। ওভারপ্রতি ৮ রান তুলে ৪৮ রানে কোনো উইকেট না হারিয়েই শেষ করেছে পাওয়ার প্লে। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেই মাঠ শেষ করেছেন দুই ওপেনার—দুই ওপেনার তানজিদ হাসান এবং সৌম্য সরকার; গড়েছেন ১০৮ রানের অবিছিন্ন জুটি। ৪২ বলে ৫৮* করেছেন তানজিদ, সৌম্যের রান ২৮ বলে অপরাজিত ৪৩।
দলের সহজ ও সান্ত্বনার জয়ের এ ভিতটা যুক্তরাষ্ট্রকে ১০৪ রানে আটকে গড়ে দিয়েছিলেন বোলাররাই। এখানে অবশ্য আলাদা করে বলতেই হয়, মোস্তাফিজুর রহমানের কথা। ১০ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের কাটারমাস্টার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা বোলিং তো বটেই, বাংলাদেশের পক্ষেও কোনো বোলারের ৬ উইকেট নেওয়ার প্রথম ঘটনাও এটি। মোস্তাফিজের রেকর্ড গড়ার দিনে রেকর্ড গড়েছেন সাকিব আল হাসানও। ১ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ৭০০ আন্তর্জাতিক উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন সাকিব। আর নামের পাশে ১৪ হাজারেরও বেশি রান থাকায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৭০০ উইকেট ও ১৪ হাজার রান করার একমাত্র কীর্তি গড়েছেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার।
আগেই সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় নির্ভার যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য এদিন চার পরিবর্তন এনে একাদশ সাজায়। অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল ছাড়াও অলরাউন্ডার স্টিভেন টেইলর, অলরাউন্ডার হারমিত সিং ও দ্বিতীয় ম্যাচের জয়ের নায়ক আলী খানকে বিশ্রামে রাখে তারা। তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন ওপেনার আন্দ্রিয়েস গাউস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
যুক্তরাষ্ট্র: ২০ ওভারে ১০৪ / ৯ (গাউস ২৭, জাহাঙ্গীর ১৮, অ্যান্ডারসন ১৮; মোস্তাফিজ ৬ / ১০, রিশাদ ১ / ৭, সাকিব ১ / ২৩, তানজিম ১ / ৩২)।
বাংলাদেশ: ১১.৪ ওভারে ১০৮ / ০ (তানজিদ ৫৮ *, সৌম্য ৪৩ *)।
ফল: বাংলাদেশ ১০ উইকেটেজয়ী।
ম্যাচ ও সিরিজসেরা: মোস্তাফিজুর রহমান।
লক্ষ্য ছিল একটাই—ধবলধোলাই এড়ানো। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম দুটি টি-টোয়েন্টি হেরে সিরিজ খুইয়ে বসা বাংলাদেশের সে লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে ১০ উইকেটে ৫০ বল হাতে রেখেই জিতেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি উইকেটের ব্যবধানে কিংবা বেশি বল হাতে রেখে এটিই রেকর্ড জয় বাংলাদেশের।
আগের দুই ম্যাচ ব্যাটিংব্যর্থতার কারণে হারলেও এদিন ব্যাটিংদৃঢ়তা দেখিয়েছে দল। ওভারপ্রতি ৮ রান তুলে ৪৮ রানে কোনো উইকেট না হারিয়েই শেষ করেছে পাওয়ার প্লে। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকেই মাঠ শেষ করেছেন দুই ওপেনার—দুই ওপেনার তানজিদ হাসান এবং সৌম্য সরকার; গড়েছেন ১০৮ রানের অবিছিন্ন জুটি। ৪২ বলে ৫৮* করেছেন তানজিদ, সৌম্যের রান ২৮ বলে অপরাজিত ৪৩।
দলের সহজ ও সান্ত্বনার জয়ের এ ভিতটা যুক্তরাষ্ট্রকে ১০৪ রানে আটকে গড়ে দিয়েছিলেন বোলাররাই। এখানে অবশ্য আলাদা করে বলতেই হয়, মোস্তাফিজুর রহমানের কথা। ১০ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের কাটারমাস্টার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা বোলিং তো বটেই, বাংলাদেশের পক্ষেও কোনো বোলারের ৬ উইকেট নেওয়ার প্রথম ঘটনাও এটি। মোস্তাফিজের রেকর্ড গড়ার দিনে রেকর্ড গড়েছেন সাকিব আল হাসানও। ১ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ৭০০ আন্তর্জাতিক উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন সাকিব। আর নামের পাশে ১৪ হাজারেরও বেশি রান থাকায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৭০০ উইকেট ও ১৪ হাজার রান করার একমাত্র কীর্তি গড়েছেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার।
আগেই সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় নির্ভার যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য এদিন চার পরিবর্তন এনে একাদশ সাজায়। অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল ছাড়াও অলরাউন্ডার স্টিভেন টেইলর, অলরাউন্ডার হারমিত সিং ও দ্বিতীয় ম্যাচের জয়ের নায়ক আলী খানকে বিশ্রামে রাখে তারা। তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন ওপেনার আন্দ্রিয়েস গাউস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
যুক্তরাষ্ট্র: ২০ ওভারে ১০৪ / ৯ (গাউস ২৭, জাহাঙ্গীর ১৮, অ্যান্ডারসন ১৮; মোস্তাফিজ ৬ / ১০, রিশাদ ১ / ৭, সাকিব ১ / ২৩, তানজিম ১ / ৩২)।
বাংলাদেশ: ১১.৪ ওভারে ১০৮ / ০ (তানজিদ ৫৮ *, সৌম্য ৪৩ *)।
ফল: বাংলাদেশ ১০ উইকেটেজয়ী।
ম্যাচ ও সিরিজসেরা: মোস্তাফিজুর রহমান।
তারকা ক্রিকেটারদের জ্বালা-যন্ত্রণার শেষ নেই। বাজে পারফরম্যান্সে সমালোচনা তো সহ্য করতেই হয়। এমনকি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে সেই দায়ভারও পড়ে তাঁর ওপর। বিরাট কোহলির এখন হচ্ছে এই অবস্থা। এক সমাজকর্মীর চোখে ‘ভিলেনে’ পরিণত হয়েছেন ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার।
১৫ মিনিট আগেদুই মাস পর আবারও সবাই একে অপরকে ঈদ মোবারক বলছেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এবার উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা। এই ঈদ কুরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা পরিবার পরিজন-বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা।
১ ঘণ্টা আগেঈদের আমেজ শুরু হয়েছে কদিন আগে থেকেই। পরিবারের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করতে অনেকেই চলে গেছেন ঢাকার বাইরে। অনেকে আবার রাজধানী শহরেই থেকেছেন। সামাজিক মাধ্যমে গতকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে, ‘ঈদ মোবারক।’
২ ঘণ্টা আগেওয়ানডে সিরিজ শেষে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হয়ে গেছে। তবে সতীর্থরা ইংল্যান্ডে থাকলেও আকিল হোসেন সেখানে থাকতে পারছেন না। সিরিজের বাকি অংশে খেলতে পারবেন কিনা, সেটা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।
৩ ঘণ্টা আগে