অনলাইন ডেস্ক
শেষ ওভারে জয়ের জন্য খুলনা টাইগার্সের দরকার ছিল ২৬ রান। প্রথম তিন বলে দুটি ছয়ে মেরে সমীকরণটাকে ৩ বলে ১৩ রানে নামিয়ে এনেছিলেন মোহাম্মদ নাঈম। কিন্তু পরের বলেই তিনি আউট হয়ে গেলে জয়ের স্বপ্ন ভেঙে যায় খুলনার। ফরচুন বরিশালের ১৬৭ রান তাড়া করতে গিয়ে খুলনা ৬ উইকেটে তুলতে পারে ১৬০ রান। তাতে খুলনার হার ৭ রানে।
রান তাড়ায় খুলনা ৬ রানে ইমরুল কায়েসকে (০) হারালেও ওই এক উইকেটেই তুলে ফেলেছিল ৬৫ রান। নাঈম অধিনায়ক মেহেদীকে নিয়ে যোগ করেন ৫৯ রান। এরপর চতুর্থ উইকেটে আফিফ হোসেনকে নিয়ে নাঈম ৫৫ রানের জুটি গড়লেও আস্কিং রানরেটটাকে কমিয়ে আনতে পারেনি। এক প্রান্ত আগলে রেখে ৪টি চার ও ৬টি ছয়ে নাঈম ৫৯ বলে ৭৭ রান করলেও তা জয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনা ছাড়া কোনো কাজে আসেনি।
ইনিংসের শুরুটা দুঃস্বপ্নের মতো হয়েছিল বরিশালের। ইনিংসের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে বিদায় নেন অধিনায়ক তামিম। মেহেদী হাসান মিরাজের সেই ওভারের প্রথম বলেই আবার বিদায় বরিশালের ব্যাটিং-নির্ভরতা ডেভিড মালান। দুজনের কেউ রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১ রানে ২ উইকেটে গায়েব—এমন বিপর্যয়ে যখন তাঁর দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরার কথা, তখন রানআউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিকুর রহিম (৫)। দলের রান তখন ১৬।
এই বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন তওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ। ৪৪ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। শুরুর বিপর্যয় সামলে আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এই জুটি ভাঙেন শুরুর ওভারেই ২ উইকেট তুলে নেওয়া মিরাজ। ব্যক্তিগত ৩৬ রান করে ফিরে যান হৃদয়। তাঁর ৩০ বলের ইনিংসে আছে ৪টি চার ও ১টি ছয়।
হৃদয় ফিফটি করতে না পারলেও ফিফটি করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ঠিক ৫০ রান করেই জিয়াউর রহমানকে উইকেট দিয়ে ফেরেন তিনি। তাঁর ৪৫ বলের ইনিংসে আছে ৩টি চার ও ২টি ছয়। তবে আউট হওয়ার আগে ষষ্ঠ উইকেটে ফাহিম আশরাফের সঙ্গে ২৩ এবং সপ্তম উইকেটে রিশাদ হোসেনের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ। দলীয় স্কোরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ রানের অবদান রিশাদের। ৫টি চার ও ১টি ছয়ে ১৯ বলে খেলা রিশাদের এই ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০৫.২৬!
বল হাতে সবচেয়ে সফল মেহেদী হাসান মিরাজ; ৩৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য খুলনা টাইগার্সের দরকার ছিল ২৬ রান। প্রথম তিন বলে দুটি ছয়ে মেরে সমীকরণটাকে ৩ বলে ১৩ রানে নামিয়ে এনেছিলেন মোহাম্মদ নাঈম। কিন্তু পরের বলেই তিনি আউট হয়ে গেলে জয়ের স্বপ্ন ভেঙে যায় খুলনার। ফরচুন বরিশালের ১৬৭ রান তাড়া করতে গিয়ে খুলনা ৬ উইকেটে তুলতে পারে ১৬০ রান। তাতে খুলনার হার ৭ রানে।
রান তাড়ায় খুলনা ৬ রানে ইমরুল কায়েসকে (০) হারালেও ওই এক উইকেটেই তুলে ফেলেছিল ৬৫ রান। নাঈম অধিনায়ক মেহেদীকে নিয়ে যোগ করেন ৫৯ রান। এরপর চতুর্থ উইকেটে আফিফ হোসেনকে নিয়ে নাঈম ৫৫ রানের জুটি গড়লেও আস্কিং রানরেটটাকে কমিয়ে আনতে পারেনি। এক প্রান্ত আগলে রেখে ৪টি চার ও ৬টি ছয়ে নাঈম ৫৯ বলে ৭৭ রান করলেও তা জয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনা ছাড়া কোনো কাজে আসেনি।
ইনিংসের শুরুটা দুঃস্বপ্নের মতো হয়েছিল বরিশালের। ইনিংসের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে বিদায় নেন অধিনায়ক তামিম। মেহেদী হাসান মিরাজের সেই ওভারের প্রথম বলেই আবার বিদায় বরিশালের ব্যাটিং-নির্ভরতা ডেভিড মালান। দুজনের কেউ রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১ রানে ২ উইকেটে গায়েব—এমন বিপর্যয়ে যখন তাঁর দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরার কথা, তখন রানআউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিকুর রহিম (৫)। দলের রান তখন ১৬।
এই বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন তওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ। ৪৪ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। শুরুর বিপর্যয় সামলে আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এই জুটি ভাঙেন শুরুর ওভারেই ২ উইকেট তুলে নেওয়া মিরাজ। ব্যক্তিগত ৩৬ রান করে ফিরে যান হৃদয়। তাঁর ৩০ বলের ইনিংসে আছে ৪টি চার ও ১টি ছয়।
হৃদয় ফিফটি করতে না পারলেও ফিফটি করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ঠিক ৫০ রান করেই জিয়াউর রহমানকে উইকেট দিয়ে ফেরেন তিনি। তাঁর ৪৫ বলের ইনিংসে আছে ৩টি চার ও ২টি ছয়। তবে আউট হওয়ার আগে ষষ্ঠ উইকেটে ফাহিম আশরাফের সঙ্গে ২৩ এবং সপ্তম উইকেটে রিশাদ হোসেনের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ। দলীয় স্কোরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ রানের অবদান রিশাদের। ৫টি চার ও ১টি ছয়ে ১৯ বলে খেলা রিশাদের এই ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০৫.২৬!
বল হাতে সবচেয়ে সফল মেহেদী হাসান মিরাজ; ৩৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
৪ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
৫ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
৫ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৭ ঘণ্টা আগে