অনলাইন ডেস্ক
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ মানেই উপভোগের নানা উপাদানে ভরপুর। চলতি বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে (বিজিটি) দেখুন, সিরিজের প্রতিটি টেস্টেই নতুন নতুন ঘটনার সমাহার। সবশেষ মেলবোর্ন টেস্টে যোগ হয়েছে বাংলাদেশের নামও! সেটি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের সৌজন্যে।
প্যাট কামিন্সের শর্ট বলে উইকেটকিপার অ্যালেক্স ক্যারির ধরা যশস্বী জয়সওয়ালের ক্যাচ নিয়ে গত দুই দিনে কী বিতর্কই না হলো! মাঠের আম্পায়ার নট আউট দিয়েছিলেন। কামিন্স দ্রুত রিভিউ নিলে টিভি আম্পায়ার সৈকত জয়সওয়ালকে ‘আউট’ ঘোষণা করেন। আর এতেই চটেছেন বেশির ভাগ ভারতীয়। দল হেরেছে, সেটির যত ক্ষোভ যেন সৈকতের ওপরই তাঁরা ঝাড়ছেন! সামাজিক মাধ্যমে বিসিসিআই সভাপতি রাজীব শুক্লা পর্যন্ত লিখেছেন, ‘প্রযুক্তি কী বলছে, তৃতীয় আম্পায়ারের সেদিকটা খেয়াল রাখা উচিত ছিল।’ সৈকতকে নিয়ে মজা করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘স্নিকোমিটার নিয়ে আলোচনা চলছে। এই লোকটাকে শুভেচ্ছাদূত বানানো যেতে পারে।’
ভারতীয়দের বাদ দিলে সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে বরং প্রশংসাই হচ্ছে বেশি। কাল যখন সকালে সৈকতের সঙ্গে ফোনে কথা হলো, জানালেন, আপাতত ফোন আর সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করছেন। তিনি নাকি আউট ঘোষণার সময়েই বুঝে গিয়েছিলেন আলোচনার ঢেউ উঠবে নিশ্চিত! তবে তিনি তৃপ্ত, সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছেন।
সৈকতের সিদ্ধান্তে যে স্নিকোমিটার-বিতর্ক উঠেছে, এটির কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা গেলে, এই সিরিজে আরটিএস বা রিয়েল টাইম স্নিকো প্রযুক্তি ঠিকঠাক কাজই করছে না! ক্যামেরার ফ্রেমিং, স্নিকোর আওয়াজ বোঝার প্রযুক্তিগত জটিলতাও আছে। ফলে সাদা চোখে সৈকতকে নিজের অভিজ্ঞতা, সুদীর্ঘ আম্পায়ারিং জীবনের সঞ্চিত জ্ঞান, প্রশিক্ষণ মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। বল যেহেতু যথেষ্ট গতিপথ পাল্টেছে, সেটি ভারতীয় ব্যাটারের গ্লাভসে না লাগলে সম্ভব নয়—এই যুক্তিটাই এখানে প্রবল।
মেলবোর্ন টেস্টে ছিলেন টিভি আম্পায়ার, শুক্রবার থেকে শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়ার সিডনি টেস্টে সৈকত দায়িত্ব পালন করবেন ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে। সৈকত সেটি নিয়ে ভাবছেন না। তাঁর ভাবনায় বরং এর পরের সিরিজ নিয়ে। জানুয়ারিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের সাদা বলের সিরিজে আম্পায়ারিং করতে ভারতে যাবেন সৈকত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতীয়রা বাংলাদেশি আম্পায়ারকে কীভাবে স্বাগত জানাবে, সেটিই দেখার!
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ মানেই উপভোগের নানা উপাদানে ভরপুর। চলতি বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে (বিজিটি) দেখুন, সিরিজের প্রতিটি টেস্টেই নতুন নতুন ঘটনার সমাহার। সবশেষ মেলবোর্ন টেস্টে যোগ হয়েছে বাংলাদেশের নামও! সেটি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের সৌজন্যে।
প্যাট কামিন্সের শর্ট বলে উইকেটকিপার অ্যালেক্স ক্যারির ধরা যশস্বী জয়সওয়ালের ক্যাচ নিয়ে গত দুই দিনে কী বিতর্কই না হলো! মাঠের আম্পায়ার নট আউট দিয়েছিলেন। কামিন্স দ্রুত রিভিউ নিলে টিভি আম্পায়ার সৈকত জয়সওয়ালকে ‘আউট’ ঘোষণা করেন। আর এতেই চটেছেন বেশির ভাগ ভারতীয়। দল হেরেছে, সেটির যত ক্ষোভ যেন সৈকতের ওপরই তাঁরা ঝাড়ছেন! সামাজিক মাধ্যমে বিসিসিআই সভাপতি রাজীব শুক্লা পর্যন্ত লিখেছেন, ‘প্রযুক্তি কী বলছে, তৃতীয় আম্পায়ারের সেদিকটা খেয়াল রাখা উচিত ছিল।’ সৈকতকে নিয়ে মজা করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘স্নিকোমিটার নিয়ে আলোচনা চলছে। এই লোকটাকে শুভেচ্ছাদূত বানানো যেতে পারে।’
ভারতীয়দের বাদ দিলে সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে বরং প্রশংসাই হচ্ছে বেশি। কাল যখন সকালে সৈকতের সঙ্গে ফোনে কথা হলো, জানালেন, আপাতত ফোন আর সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করছেন। তিনি নাকি আউট ঘোষণার সময়েই বুঝে গিয়েছিলেন আলোচনার ঢেউ উঠবে নিশ্চিত! তবে তিনি তৃপ্ত, সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছেন।
সৈকতের সিদ্ধান্তে যে স্নিকোমিটার-বিতর্ক উঠেছে, এটির কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা গেলে, এই সিরিজে আরটিএস বা রিয়েল টাইম স্নিকো প্রযুক্তি ঠিকঠাক কাজই করছে না! ক্যামেরার ফ্রেমিং, স্নিকোর আওয়াজ বোঝার প্রযুক্তিগত জটিলতাও আছে। ফলে সাদা চোখে সৈকতকে নিজের অভিজ্ঞতা, সুদীর্ঘ আম্পায়ারিং জীবনের সঞ্চিত জ্ঞান, প্রশিক্ষণ মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। বল যেহেতু যথেষ্ট গতিপথ পাল্টেছে, সেটি ভারতীয় ব্যাটারের গ্লাভসে না লাগলে সম্ভব নয়—এই যুক্তিটাই এখানে প্রবল।
মেলবোর্ন টেস্টে ছিলেন টিভি আম্পায়ার, শুক্রবার থেকে শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়ার সিডনি টেস্টে সৈকত দায়িত্ব পালন করবেন ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে। সৈকত সেটি নিয়ে ভাবছেন না। তাঁর ভাবনায় বরং এর পরের সিরিজ নিয়ে। জানুয়ারিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের সাদা বলের সিরিজে আম্পায়ারিং করতে ভারতে যাবেন সৈকত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতীয়রা বাংলাদেশি আম্পায়ারকে কীভাবে স্বাগত জানাবে, সেটিই দেখার!
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৩ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে