নিজস্ব প্রতিবেদক, শারজা
বল আকাশে উঠলেই বোধ হয় সংশয় জাগে বাংলাদেশের দর্শক-সমর্থকদের, ক্যাচটা ধরতে পারবে তো? একই ভাবনা কি বাংলাদেশের ফিল্ডারদেরও কাজ করে? ফিল্ডারদের মনের খবর দূর থেকে পাওয়া কঠিন। তবে তাঁদের শরীরী ভাষা বলে, ‘হ্যাঁ-না’ করতে করতেই হয়তো হাত গলে মাটিতে পড়ে যায় বলটা!
ক্যাচ হাতছাড়া ম্যাচেরই অংশ—ক্রিকেটে বহুল চর্চিত কথাটা বাংলাদেশ দলের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বেশির ভাগ ক্যাচ হাতছাড়া হচ্ছে দলের সেরা ফিল্ডারদের হাত গলে! গতকাল শারজায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটারদের তিনটা ক্যাচ হাতছাড়া হয়েছে। দুটি করেছেন মেহেদী হাসান আর বাকিটা আফিফ হোসেন! তরুণ এই দুই ক্রিকেটারই দলের সেরা ফিল্ডার হিসেবে বিবেচিত।
৬.৩ ওভারে রোস্টন চেজের ফিরতি ক্যাচ মুঠোবন্দী করতে পারেননি মেহেদী। ৯ রানে সুযোগ পাওয়া চেজ পরে থেমেছেন ৩৯ রান করে। মাঝে সাকিব আল হাসানের করা ১৩.২ ওভারে চেজ আরেকটা সুযোগ পেয়েছেন ২৭ রানে। সেটিও মেহেদীর পিচ্ছিল হাতের সৌজন্যে।
আরেকটা ক্যাচ পড়েছে ১৮.৫ ওভারে। শরীফুল ইসলামের বলে ডিপ কভারে তুলে দিয়েছিলেন জেসন হোল্ডার। সহজ ক্যাচ, ক্রিকেটে যাকে বলে ‘সিটার’ বা ‘ডলি’টাই তালুবন্দী করতে পারেননি আফিফ। ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ ২৪ বলের ৪৩ রান তোলা কঠিনই হতো। সেক্ষেত্রে লক্ষ্যটা আরও সহজ হতে পারত। সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহও সেটা বললেন।
এই ম্যাচের আগে টুর্নামেন্টে আলোচিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে লিটনের দুটি ক্যাচ হাতছাড়ার ঘটনা। বয়স, ফিটনেস, ক্ষিপ্রতা, আত্মবিশ্বাস—সব মিলিয়েই লিটন, আফিফ, মেহেদীদের বিবেচনা করা হয় দলের সেরা ফিল্ডার হিসেবে। অথচ তাঁদের হাত গলেই কিনা ক্যাচ ফসকাচ্ছে! এতে মূল্য দিতে হচ্ছে দলকেও। দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ে ফিটনেস-স্কিলের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপারটাও ভালোভাবে জড়িয়ে। সেকেন্ডের ভগ্নাংশে স্নায়ুচাপে মনোযোগ কিংবা আত্মবিশ্বাস টলে গেলেই হাতছাড়া হয়ে যায় ক্যাচ!
টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্যাচ হাতছাড়া করেছে ৯টি। ক্যাচ মিসের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মাশরাফি বিন মুর্তজা অবশ্য কদিন আগে কাঠগড়ায় তুলেছেন দলের প্রোটিয়া ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুককেই। ফেসবুকে সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘ফিল্ডিং কোচের (রায়ান কুক) কাছে কি এ বিষয়গুলো নিয়ে জানতে চাওয়া হয়? ২০১৯ বিশ্বকাপের পর ম্যানেজমেন্টের প্রায় সবাই চাকরি হারিয়েছে। শুধু বর্তমান ফিল্ডিং কোচ ছাড়া। তাহলে আমরা বিশ্বকাপে বা তারপর কি সেরা ফিল্ডিং দল হয়ে গিয়েছি?’
তবে সেরা ফিল্ডারদের ক্যাচ হাতছাড়া হওয়ায় চিন্তা বাড়াচ্ছে মাহমুদউল্লাহকে। গতকাল অধিনায়ক বলেছেন, ‘এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দলের সেরা ফিল্ডাররা যদি ক্যাচ মিস করে, কেউ অবশ্য ইচ্ছে করে হাতছাড়া করে না, তবে আমরা আশা করি তারা ধরবে। তবে যেহেতু ভুল নিয়মিত হচ্ছে, এটা চিন্তারই বিষয়।’
বল আকাশে উঠলেই বোধ হয় সংশয় জাগে বাংলাদেশের দর্শক-সমর্থকদের, ক্যাচটা ধরতে পারবে তো? একই ভাবনা কি বাংলাদেশের ফিল্ডারদেরও কাজ করে? ফিল্ডারদের মনের খবর দূর থেকে পাওয়া কঠিন। তবে তাঁদের শরীরী ভাষা বলে, ‘হ্যাঁ-না’ করতে করতেই হয়তো হাত গলে মাটিতে পড়ে যায় বলটা!
ক্যাচ হাতছাড়া ম্যাচেরই অংশ—ক্রিকেটে বহুল চর্চিত কথাটা বাংলাদেশ দলের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বেশির ভাগ ক্যাচ হাতছাড়া হচ্ছে দলের সেরা ফিল্ডারদের হাত গলে! গতকাল শারজায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটারদের তিনটা ক্যাচ হাতছাড়া হয়েছে। দুটি করেছেন মেহেদী হাসান আর বাকিটা আফিফ হোসেন! তরুণ এই দুই ক্রিকেটারই দলের সেরা ফিল্ডার হিসেবে বিবেচিত।
৬.৩ ওভারে রোস্টন চেজের ফিরতি ক্যাচ মুঠোবন্দী করতে পারেননি মেহেদী। ৯ রানে সুযোগ পাওয়া চেজ পরে থেমেছেন ৩৯ রান করে। মাঝে সাকিব আল হাসানের করা ১৩.২ ওভারে চেজ আরেকটা সুযোগ পেয়েছেন ২৭ রানে। সেটিও মেহেদীর পিচ্ছিল হাতের সৌজন্যে।
আরেকটা ক্যাচ পড়েছে ১৮.৫ ওভারে। শরীফুল ইসলামের বলে ডিপ কভারে তুলে দিয়েছিলেন জেসন হোল্ডার। সহজ ক্যাচ, ক্রিকেটে যাকে বলে ‘সিটার’ বা ‘ডলি’টাই তালুবন্দী করতে পারেননি আফিফ। ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ ২৪ বলের ৪৩ রান তোলা কঠিনই হতো। সেক্ষেত্রে লক্ষ্যটা আরও সহজ হতে পারত। সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহও সেটা বললেন।
এই ম্যাচের আগে টুর্নামেন্টে আলোচিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে লিটনের দুটি ক্যাচ হাতছাড়ার ঘটনা। বয়স, ফিটনেস, ক্ষিপ্রতা, আত্মবিশ্বাস—সব মিলিয়েই লিটন, আফিফ, মেহেদীদের বিবেচনা করা হয় দলের সেরা ফিল্ডার হিসেবে। অথচ তাঁদের হাত গলেই কিনা ক্যাচ ফসকাচ্ছে! এতে মূল্য দিতে হচ্ছে দলকেও। দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ে ফিটনেস-স্কিলের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপারটাও ভালোভাবে জড়িয়ে। সেকেন্ডের ভগ্নাংশে স্নায়ুচাপে মনোযোগ কিংবা আত্মবিশ্বাস টলে গেলেই হাতছাড়া হয়ে যায় ক্যাচ!
টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্যাচ হাতছাড়া করেছে ৯টি। ক্যাচ মিসের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মাশরাফি বিন মুর্তজা অবশ্য কদিন আগে কাঠগড়ায় তুলেছেন দলের প্রোটিয়া ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুককেই। ফেসবুকে সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘ফিল্ডিং কোচের (রায়ান কুক) কাছে কি এ বিষয়গুলো নিয়ে জানতে চাওয়া হয়? ২০১৯ বিশ্বকাপের পর ম্যানেজমেন্টের প্রায় সবাই চাকরি হারিয়েছে। শুধু বর্তমান ফিল্ডিং কোচ ছাড়া। তাহলে আমরা বিশ্বকাপে বা তারপর কি সেরা ফিল্ডিং দল হয়ে গিয়েছি?’
তবে সেরা ফিল্ডারদের ক্যাচ হাতছাড়া হওয়ায় চিন্তা বাড়াচ্ছে মাহমুদউল্লাহকে। গতকাল অধিনায়ক বলেছেন, ‘এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দলের সেরা ফিল্ডাররা যদি ক্যাচ মিস করে, কেউ অবশ্য ইচ্ছে করে হাতছাড়া করে না, তবে আমরা আশা করি তারা ধরবে। তবে যেহেতু ভুল নিয়মিত হচ্ছে, এটা চিন্তারই বিষয়।’
কদিন আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল, লিভারপুল ছেড়ে নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন লুইস দিয়াজ। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাও এসে গেল। অ্যানফিল্ড থেকে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে পাড়ি জমাচ্ছেন তিনি। চার বছরের জন্য কলম্বিয়ান এই উইঙ্গারের সঙ্গে চুক্তি করেছে জার্মান লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
৭ ঘণ্টা আগেসাড়ে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ফিরেছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তাই এই টেস্টে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। তবে তাঁকে বাইরে রেখে টেস্টের একাদশ গড়ে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তবু বুলাওয়ে টেস্টে শুরুটা তাদের মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ ওভারে অলআউট হয়েছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে রাউন্ড রবিন লিগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেনি ভারত। দারুণ ব্যাপার হলো, সেমিফাইনালেও প্রতিপক্ষে হিসেবে নিজেদের পেয়েছে তারা। আগামীকাল বার্মিংহামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মাঠে নামার কথা ছিল ভারত-পাকিস্তানের। সে পর্যন্ত আর যেতে হয়নি, ভারত এবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেল
৯ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বাঁ পায়ে ক্র্যাম্প এবং কাঁধে ব্যথায় ভুগছিলেন বেন স্টোকস। শেষ টেস্টে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, এমন সংশয় ছিলই। এর মধ্যে আজ ওভাল টেস্টের একাদশ ঘোষণা করেছে। কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টে নেই অধিনায়ক স্টোকস। তাঁর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওলি পোপ, এর আগেও ৪টি টেস্টে ইংল্যান্ডের
১০ ঘণ্টা আগে