নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
শ্রীলঙ্কার শুরুটা হয়েছিল চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটসুলভ। ১০ ওভারের মধ্যেই ৭০ পেরোনো ওপেনিং জুটি। ইঙ্গিত দিচ্ছিল ৩০০ পেরোনো স্কোর গড়ার। তবে এরপরই সফরকারীদের ব্যাটিং অর্ডারে তোপ দাগেন তানজিম হাসান সাকিব। শুরুতে সুবিধা করতে পারছিলেন না তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম। যদিও তিন ধাপে দাপট ছিল পেসারদেরই। শুরুতে সাকিব, মিডল অর্ডারে তাসকিন, আর শেষ দিকে আগুন ঝরালেন শরীফুল।
দারুণ ব্রেক-থ্রুর পাশাপাশি ১৩ রানের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের বিপর্যয়ে ফেলেন সাকিব। মাঝে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশকে পেয়ে আবারও চওড়া হলো কুশল মেন্ডিসের ব্যাট। আজ প্রথম ওয়ানডে ম্যাচেও ফিফটি তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক। সুযোগ পেয়ে জানিত লিয়ানাগে খেলেছেন ৬৭ রানের দারুণ এক ইনিংস। তবু বাংলাদেশের পেস ত্রয়ীর আক্রমণ সামলাতে হিমশিম খেয়ে তিনশ রানের আভাস দিয়েও শ্রীলঙ্কা থামল ৪৮.৫ ওভারে ২৫৫ রানে।
১৮ বছর পর চট্টগ্রামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক মেন্ডিস। লঙ্কান কোচ ক্রিস সিলভারউড গতকালই জানিয়েছেন, উইকেট রানপ্রসবা হবে। তাই টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে কোনো দ্বিধায় পড়তে হয়নি তাঁদের।
ফাঁকা গ্যালারিতে এমন দ্বৈরথের ম্যাচ কিছুটা পানসেই ছিল। শ্রীলঙ্কার শুরুটা ছিল বিধ্বংসী। দুই ওপেনার আভিষ্কা ফার্নান্দো ও পাতুম নিসাঙ্কা ওভার প্রতি রান তুলছিলেন সাড়ে ৭-এর ওপরে। তাসকিন-শরীফুলের লাইন-লেন্থ ছিল গড়বড়। প্রথম ৯ ওভারেই কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৮ রান তুলে ফেলে লঙ্কানরা। ৭১ রানে তাদের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন সাকিব। দশম ওভারে পঞ্চম বলে আভিষ্কাকে মুশফিকুর রহিমের ক্যাচে পরিণত করেন এ পেসার। স্লটের বল আভিষ্কার ব্যাট ছুঁয়ে জমা পড়ে মুশফিকের হাতে। ৩৩ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান করেছেন এই ব্যাটার।
এক ওভার বোলিং আক্রমণে এসে আবারও শ্রীলঙ্কাকে ধাক্কা দেন সাকিব। ১২ তম ওভারের প্রথম বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান নিশাঙ্কা। এজ হওয়া বল তৃতীয় স্লিপে সহজেই লুফে নেন সৌম্য সরকার। ২৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রান আসে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেও সাদিরা সামারাবিক্রমাও বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে সাদিরাকে ফেরান ওই সাকিবই। উইকেটরক্ষক মুশফিক এবার দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন ঝাঁপিয়ে পড়ে।
চতুর্থ উইকেটে চরিত আসালাঙ্কা ও মেন্ডিস বিপর্যয় সামলানোর চেষ্টা করেন। ৭৩ বলে ৪৪ রানের জুটিও গড়েন। ২৬ তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজের দ্রুত গতির বল আসালাঙ্কার ব্যাটের নিচ দিয়ে স্টাম্পের লালবাতি জ্বালিয়ে দেয়। ১৮ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা।
পঞ্চম উইকেটে লিয়ানাগে ও মেন্ডিস ৬৮ বলে ৬৯ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ২৯ তম ওয়ানডে ফিফটি করে তাসকিনের বলে ফেরেন মেন্ডিস। ৭৫ বলে ৫৯ রান এসেছে লঙ্কান অধিনায়কের ব্যাট থেকে। তারপর মাহিশ তিকশনা (১), ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে (১৩) ফিরিয়ে অতিথিদের কঠিন চাপে ফেলে দেন তাসকিন।
শেষ দিকে শরীফুল ফেরান লিয়ানাগে, দিলশান মাদুশাঙ্কা ও প্রমোদ মাদুশানকে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে টানা তৃতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন লিয়ানাগে। ৬৯ বলে ৬৭ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে তানজিম সাকিব, তাসকিন ও শরীফুল তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন।
শ্রীলঙ্কার শুরুটা হয়েছিল চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটসুলভ। ১০ ওভারের মধ্যেই ৭০ পেরোনো ওপেনিং জুটি। ইঙ্গিত দিচ্ছিল ৩০০ পেরোনো স্কোর গড়ার। তবে এরপরই সফরকারীদের ব্যাটিং অর্ডারে তোপ দাগেন তানজিম হাসান সাকিব। শুরুতে সুবিধা করতে পারছিলেন না তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম। যদিও তিন ধাপে দাপট ছিল পেসারদেরই। শুরুতে সাকিব, মিডল অর্ডারে তাসকিন, আর শেষ দিকে আগুন ঝরালেন শরীফুল।
দারুণ ব্রেক-থ্রুর পাশাপাশি ১৩ রানের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের বিপর্যয়ে ফেলেন সাকিব। মাঝে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশকে পেয়ে আবারও চওড়া হলো কুশল মেন্ডিসের ব্যাট। আজ প্রথম ওয়ানডে ম্যাচেও ফিফটি তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক। সুযোগ পেয়ে জানিত লিয়ানাগে খেলেছেন ৬৭ রানের দারুণ এক ইনিংস। তবু বাংলাদেশের পেস ত্রয়ীর আক্রমণ সামলাতে হিমশিম খেয়ে তিনশ রানের আভাস দিয়েও শ্রীলঙ্কা থামল ৪৮.৫ ওভারে ২৫৫ রানে।
১৮ বছর পর চট্টগ্রামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক মেন্ডিস। লঙ্কান কোচ ক্রিস সিলভারউড গতকালই জানিয়েছেন, উইকেট রানপ্রসবা হবে। তাই টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে কোনো দ্বিধায় পড়তে হয়নি তাঁদের।
ফাঁকা গ্যালারিতে এমন দ্বৈরথের ম্যাচ কিছুটা পানসেই ছিল। শ্রীলঙ্কার শুরুটা ছিল বিধ্বংসী। দুই ওপেনার আভিষ্কা ফার্নান্দো ও পাতুম নিসাঙ্কা ওভার প্রতি রান তুলছিলেন সাড়ে ৭-এর ওপরে। তাসকিন-শরীফুলের লাইন-লেন্থ ছিল গড়বড়। প্রথম ৯ ওভারেই কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৮ রান তুলে ফেলে লঙ্কানরা। ৭১ রানে তাদের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন সাকিব। দশম ওভারে পঞ্চম বলে আভিষ্কাকে মুশফিকুর রহিমের ক্যাচে পরিণত করেন এ পেসার। স্লটের বল আভিষ্কার ব্যাট ছুঁয়ে জমা পড়ে মুশফিকের হাতে। ৩৩ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান করেছেন এই ব্যাটার।
এক ওভার বোলিং আক্রমণে এসে আবারও শ্রীলঙ্কাকে ধাক্কা দেন সাকিব। ১২ তম ওভারের প্রথম বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান নিশাঙ্কা। এজ হওয়া বল তৃতীয় স্লিপে সহজেই লুফে নেন সৌম্য সরকার। ২৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রান আসে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেও সাদিরা সামারাবিক্রমাও বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে সাদিরাকে ফেরান ওই সাকিবই। উইকেটরক্ষক মুশফিক এবার দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন ঝাঁপিয়ে পড়ে।
চতুর্থ উইকেটে চরিত আসালাঙ্কা ও মেন্ডিস বিপর্যয় সামলানোর চেষ্টা করেন। ৭৩ বলে ৪৪ রানের জুটিও গড়েন। ২৬ তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজের দ্রুত গতির বল আসালাঙ্কার ব্যাটের নিচ দিয়ে স্টাম্পের লালবাতি জ্বালিয়ে দেয়। ১৮ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা।
পঞ্চম উইকেটে লিয়ানাগে ও মেন্ডিস ৬৮ বলে ৬৯ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন। ২৯ তম ওয়ানডে ফিফটি করে তাসকিনের বলে ফেরেন মেন্ডিস। ৭৫ বলে ৫৯ রান এসেছে লঙ্কান অধিনায়কের ব্যাট থেকে। তারপর মাহিশ তিকশনা (১), ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে (১৩) ফিরিয়ে অতিথিদের কঠিন চাপে ফেলে দেন তাসকিন।
শেষ দিকে শরীফুল ফেরান লিয়ানাগে, দিলশান মাদুশাঙ্কা ও প্রমোদ মাদুশানকে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে টানা তৃতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন লিয়ানাগে। ৬৯ বলে ৬৭ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে তানজিম সাকিব, তাসকিন ও শরীফুল তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৮ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১০ ঘণ্টা আগে