পাকিস্তানকে ধবলধোলাইয়ের সুখস্মৃতি নিয়ে ভারত সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ভারতে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে বিন্দুমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেনি নাজমুল হোসেন শান্তর দল। বাজেভাবে হেরে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের কাছে ভরাডুবির পর শান্ত কাঠগড়ায় তুললেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
চেন্নাইয়ে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশকে ২৮০ রানে হারিয়েছিল ভারত। সেটার না হয় একটা যুক্তি থাকল। কিন্তু কানপুরে যেখানে বৃষ্টির বাগড়া, মাঠের সমস্যাসহ নানা কারণে দুই দিন একটা বলও গড়ায়নি, সেখানেই বাংলাদেশের কি না এমন অসহায় আত্মসমর্পণ! ম্যাচে সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ১৭৩.২ ওভার, হিসেবে দুই দিনেরও কম। প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ২৩৩ ও ১৪৬ রানে। দ্বিতীয় টেস্টে মুমিনুল হকের সেঞ্চুরি ও সাদমান ইসলামের ফিফটি ছাড়া বলার মতো কিছুই নেই।
দুই টেস্টেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। সাকিব আল হাসান, লিটন দাস, মুশফিকুর রহিমরা এমনটা করেছেন বারবার। দ্বিতীয় টেস্ট শেষের পর আজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত ধারাভাষ্যকার মুরালি কার্তিককে বলেন, ‘দুই টেস্টে আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। এমন কন্ডিশনে আমাদের ভালো ব্যাটিং করা দরকার ছিল। আপনি যদি আমাদের ব্যাটারদের দিকে তাকান, দেখবেন যে ৩০-৪০ বল খেলে আউট হয়েছে। এই ইনিংসে মুমিনুল যে ব্যাটিং করেছে সেটা দারুণ ছিল।’
কানপুরে দুই ইনিংস মিলে ভারত হারিয়েছে ১২ উইকেট। যেখানে মেহেদী হাসান মিরাজ একাই ৬ উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসেই পেয়েছেন ৪টা। সব মিলিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৯ উইকেট নিয়েছেন তিনি। মিরাজের প্রশংসা করে শান্ত আজ বলেছেন, ‘দুই ইনিংসে আমরা যে বোলিং করেছি। আশা করি, মিরাজ পরের টেস্টেও ভালো করবে।’
চেন্নাইয়ে সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের বোলিংয়ের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত। ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। সেখান থেকে সপ্তম উইকেটে ১৯৯ রানের জুটি গড়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা। সেই জুটিতেই মূলত স্বাগতিকেরা করেছিল ৩৭৬ রান। দ্বিতীয় টেস্টেও শান্ত স্মরণ করলেন অশ্বিন-জাদেজার ২০০ ছুঁইছুঁই জুটির কথা, ‘অশ্বিন ও জাদ্দু যে ব্যাটিং করেছে সেই সময়ে। সত্যিই দুর্দান্ত। সেই জুটিটা আমাদের ভুগিয়েছে।’
বাংলাদেশ বনাম ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৮৯ রান করেন যশস্বী জয়সওয়াল। ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন ৩ ফিফটি। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৪৭.২৫ ও ৮১.৮১। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ১৫২ রান করেন শান্ত। যেখানে চেন্নাইয়ে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই বাংলাদেশ অধিনায়ক করেছিলেন ৮২ রান।
আরও খবর পড়ুন:
পাকিস্তানকে ধবলধোলাইয়ের সুখস্মৃতি নিয়ে ভারত সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ভারতে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে বিন্দুমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেনি নাজমুল হোসেন শান্তর দল। বাজেভাবে হেরে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের কাছে ভরাডুবির পর শান্ত কাঠগড়ায় তুললেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
চেন্নাইয়ে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশকে ২৮০ রানে হারিয়েছিল ভারত। সেটার না হয় একটা যুক্তি থাকল। কিন্তু কানপুরে যেখানে বৃষ্টির বাগড়া, মাঠের সমস্যাসহ নানা কারণে দুই দিন একটা বলও গড়ায়নি, সেখানেই বাংলাদেশের কি না এমন অসহায় আত্মসমর্পণ! ম্যাচে সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ১৭৩.২ ওভার, হিসেবে দুই দিনেরও কম। প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ২৩৩ ও ১৪৬ রানে। দ্বিতীয় টেস্টে মুমিনুল হকের সেঞ্চুরি ও সাদমান ইসলামের ফিফটি ছাড়া বলার মতো কিছুই নেই।
দুই টেস্টেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। সাকিব আল হাসান, লিটন দাস, মুশফিকুর রহিমরা এমনটা করেছেন বারবার। দ্বিতীয় টেস্ট শেষের পর আজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত ধারাভাষ্যকার মুরালি কার্তিককে বলেন, ‘দুই টেস্টে আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। এমন কন্ডিশনে আমাদের ভালো ব্যাটিং করা দরকার ছিল। আপনি যদি আমাদের ব্যাটারদের দিকে তাকান, দেখবেন যে ৩০-৪০ বল খেলে আউট হয়েছে। এই ইনিংসে মুমিনুল যে ব্যাটিং করেছে সেটা দারুণ ছিল।’
কানপুরে দুই ইনিংস মিলে ভারত হারিয়েছে ১২ উইকেট। যেখানে মেহেদী হাসান মিরাজ একাই ৬ উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে প্রথম ইনিংসেই পেয়েছেন ৪টা। সব মিলিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৯ উইকেট নিয়েছেন তিনি। মিরাজের প্রশংসা করে শান্ত আজ বলেছেন, ‘দুই ইনিংসে আমরা যে বোলিং করেছি। আশা করি, মিরাজ পরের টেস্টেও ভালো করবে।’
চেন্নাইয়ে সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের বোলিংয়ের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত। ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। সেখান থেকে সপ্তম উইকেটে ১৯৯ রানের জুটি গড়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা। সেই জুটিতেই মূলত স্বাগতিকেরা করেছিল ৩৭৬ রান। দ্বিতীয় টেস্টেও শান্ত স্মরণ করলেন অশ্বিন-জাদেজার ২০০ ছুঁইছুঁই জুটির কথা, ‘অশ্বিন ও জাদ্দু যে ব্যাটিং করেছে সেই সময়ে। সত্যিই দুর্দান্ত। সেই জুটিটা আমাদের ভুগিয়েছে।’
বাংলাদেশ বনাম ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৮৯ রান করেন যশস্বী জয়সওয়াল। ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন ৩ ফিফটি। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৪৭.২৫ ও ৮১.৮১। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ১৫২ রান করেন শান্ত। যেখানে চেন্নাইয়ে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই বাংলাদেশ অধিনায়ক করেছিলেন ৮২ রান।
আরও খবর পড়ুন:
ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ। এর মধ্যে আমন্ত্রণ এল আরও এক সিরিজ খেলার। অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে নিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে চায় আফগানিস্তান।
৫ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার পর আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে কিউইরা। দলের জয়ে ঝোড়ো ইনিংস খেলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পাওয়া ডেভন কনওয়ে। ৪০ বলে ৫৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার
৮ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৮ ঘণ্টা আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৮ ঘণ্টা আগে