টেস্ট অধিনায়কত্ব নিজ ইচ্ছায় ছেড়েছিলেন বিরাট কোহলি। তবে তাঁকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেয় ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক বোর্ড (বিসিসিআই)। তাঁর পরিবর্তে টিম ইন্ডিয়ার দায়িত্বভার নেন রোহিত শর্মা। বর্তমান সময়ে দুজনেই ভারতের ব্যাটিং লাইন-আপের স্তম্ভ। রেকর্ড বইয়ে দুই ব্যাটারের লড়াইটাও বেশ দারুণ। একজন আরেকজনকে ছাড়িয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
তবে কোহলি ও রোহিতের এই লড়াই শুধু মাঠে নয় মাঠের বাইরেও নাকি চলে। বাস্তবেও দুজনের সম্পর্কের মধ্যে ঝামেলা চলছে, এমন গুঞ্জন প্রায়ই শোনা যায়। অধিনায়কত্বের রদবদলের পর গুঞ্জনটি আরও জোরালো হয়। কোহলি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বিশ্রাম নিলে সেই গুঞ্জনের পালে জোর হাওয়া লাগে।
নিজেরা অবশ্য বহুবার জানিয়েছেন, দুজনের মধ্যে কোনো ঝামেলা নেই। বিসিসিআইয়ের পক্ষেও বলা হয়েছে তাঁদের সম্পর্ক ভালো। তবুও কোহলি-রোহিতের সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যে কথা ওঠে। এবার ভারতীয় বোর্ডের কোষাধ্যক্ষ অরুণ ধুমলও জানিয়েছেন, বাস্তবে দুজনের মধ্যে কোনো লড়াই নেই। কোহলি ও রোহিতের সম্পর্ক ফাটলের যে গুঞ্জন শোনা যায় তা সমর্থকদের মনগড়া।
ভক্তরা তাঁদের প্রিয় ক্রিকেটারের প্রতি এতটাই অনুগত যে, একে অন্যের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হন। ভক্তদের এমন ঈর্ষার কারণেই এ দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্বের গুঞ্জন শোনা যায় বলে মনে করেন ধুমল, ‘আমরা কখনো রোহিত, কোহলিকে নিয়ে আলাদা করে ভাবিনি। সমর্থকদের আবেগের কারণে এ দু’জনকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। সে জন্য ওদের লড়াইয়ের কথা বারবার সামনে আসে। সামাজিক মাধ্যমে তো যে যা খুশি বলতে পারে। কোনো বাধা নেই। এই একই জিনিস দেখা যেত সুনীল (গাভাস্কার) ও কপিলের (দেব) ক্ষেত্রে। পরে শচীন (টেন্ডুলকার) এবং সৌরভকে (গাঙ্গুলি) নিয়েও এমন ঘটনা ঘটে। আসলে সামাজিক মাধ্যমে যে কোনো ঘটনাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বিরাট আকার দেওয়া হয়।’
ভারতীয় ক্রিকেটে তারকা খেলোয়াড়ের কমতি নেই। অতীতের সুনীল গাভাস্কার-কপিল দেব থেকে শুরু করে এখনকার রোহিত-কোহলিরা; মাঝে শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলি, রাহুল দ্রাবিড়, মাহেন্দ্র সিং ধোনিরাও ছিলেন। এসব তারকা ক্রিকেটারদের নিয়েও আগে এমনটা শোনা যেত। তবে ক্রিকেটাররা এমন গুঞ্জনকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন অসংখ্যবার।
টেস্ট অধিনায়কত্ব নিজ ইচ্ছায় ছেড়েছিলেন বিরাট কোহলি। তবে তাঁকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেয় ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক বোর্ড (বিসিসিআই)। তাঁর পরিবর্তে টিম ইন্ডিয়ার দায়িত্বভার নেন রোহিত শর্মা। বর্তমান সময়ে দুজনেই ভারতের ব্যাটিং লাইন-আপের স্তম্ভ। রেকর্ড বইয়ে দুই ব্যাটারের লড়াইটাও বেশ দারুণ। একজন আরেকজনকে ছাড়িয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
তবে কোহলি ও রোহিতের এই লড়াই শুধু মাঠে নয় মাঠের বাইরেও নাকি চলে। বাস্তবেও দুজনের সম্পর্কের মধ্যে ঝামেলা চলছে, এমন গুঞ্জন প্রায়ই শোনা যায়। অধিনায়কত্বের রদবদলের পর গুঞ্জনটি আরও জোরালো হয়। কোহলি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বিশ্রাম নিলে সেই গুঞ্জনের পালে জোর হাওয়া লাগে।
নিজেরা অবশ্য বহুবার জানিয়েছেন, দুজনের মধ্যে কোনো ঝামেলা নেই। বিসিসিআইয়ের পক্ষেও বলা হয়েছে তাঁদের সম্পর্ক ভালো। তবুও কোহলি-রোহিতের সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যে কথা ওঠে। এবার ভারতীয় বোর্ডের কোষাধ্যক্ষ অরুণ ধুমলও জানিয়েছেন, বাস্তবে দুজনের মধ্যে কোনো লড়াই নেই। কোহলি ও রোহিতের সম্পর্ক ফাটলের যে গুঞ্জন শোনা যায় তা সমর্থকদের মনগড়া।
ভক্তরা তাঁদের প্রিয় ক্রিকেটারের প্রতি এতটাই অনুগত যে, একে অন্যের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হন। ভক্তদের এমন ঈর্ষার কারণেই এ দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্বের গুঞ্জন শোনা যায় বলে মনে করেন ধুমল, ‘আমরা কখনো রোহিত, কোহলিকে নিয়ে আলাদা করে ভাবিনি। সমর্থকদের আবেগের কারণে এ দু’জনকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। সে জন্য ওদের লড়াইয়ের কথা বারবার সামনে আসে। সামাজিক মাধ্যমে তো যে যা খুশি বলতে পারে। কোনো বাধা নেই। এই একই জিনিস দেখা যেত সুনীল (গাভাস্কার) ও কপিলের (দেব) ক্ষেত্রে। পরে শচীন (টেন্ডুলকার) এবং সৌরভকে (গাঙ্গুলি) নিয়েও এমন ঘটনা ঘটে। আসলে সামাজিক মাধ্যমে যে কোনো ঘটনাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বিরাট আকার দেওয়া হয়।’
ভারতীয় ক্রিকেটে তারকা খেলোয়াড়ের কমতি নেই। অতীতের সুনীল গাভাস্কার-কপিল দেব থেকে শুরু করে এখনকার রোহিত-কোহলিরা; মাঝে শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলি, রাহুল দ্রাবিড়, মাহেন্দ্র সিং ধোনিরাও ছিলেন। এসব তারকা ক্রিকেটারদের নিয়েও আগে এমনটা শোনা যেত। তবে ক্রিকেটাররা এমন গুঞ্জনকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন অসংখ্যবার।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩৬ মিনিট আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় এক বছর ধরে জাতীয় দলের বাইরে সাকিব আল হাসান। রাজনৈতিক কারণে দেশেও ফিরতে পারছেন না। ফলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের অধীনে কোনো ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক ম্যাচেও খেলা হচ্ছে না তাঁর। নিজে না খেললেও সতীর্থদের খেলা দেখছেন, সুযোগ পেলে দিচ্ছেন পরামর্শও।
৩ ঘণ্টা আগেপাওয়ার হিটিং কোচ হিসেবে জুলিয়ান রস উডের খ্যাতি রয়েছে। বিশেষ করে, বর্তমানে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ডেথ ওভারে হার্ড হিটিং করতে যে টেকনিক দরকার, সেটা এখন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের শেখাচ্ছেন উড। শিগগিরই এই পাওয়ার হিটিং কোচ বাংলাদেশে আসবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে