ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছে পাকিস্তান। দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাবর আজম, কিন্তু শেষ পর্যন্ত উইকেটে থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি। শেষ দিকে গুরুত্বপূর্ণ ওই কাজটি করেছেন খুশদিল শাল। তাই ম্যাচ-সেরা নির্বাচিত হয়েও পুরস্কারটি খুশদিলের হাতে তুলে দিয়েছেন বাবর।
বাবর আজম যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন, মনে হচ্ছিল সহজ জয় পেতে যাচ্ছে পাকিস্তান। কিন্তু দলীয় ২৩৭ রানে বাবর ফিরলে প্রয়োজনীয় রানরেট বাড়তে থাকে। শেষ চার ওভারে পাকিস্তানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৪ বলে ৪৪ রান। ম্যাচের ভাগ্য যখন ঝুলছিল, তখনই টানা ৩ ছয়ে ম্যাচের ছবি বদলে দেন খুশদিল। ওই ওভারে পাকিস্তান তোলে ২০ রান। ম্যাচের গতিপথ বদলে যায় তখনই। বাকি কাজটুকুও ঠান্ডা মাথায় করেন খুশদিল। ২৩ বলে ৪১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ৪ বল বাকি থাকতেই দলের জয় নিশ্চিত করেন খুশদিল। বাবরের চোখে তাই এই ম্যাচের নায়ক খুশদিলই।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সঞ্চালক বাবরের নাম ঘোষণা করলে তিনিই এগিয়ে যান, কিন্তু মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে তখন বলেন, ‘ম্যাচ-সেরার পুরস্কারটি আমি খুশদিলকে দিতে চাই।’ খুশদিলের প্রশংসা করে বাবর বলেন, ‘সে যেভাবে শেষ করেছে, তা অসাধারণ।’ এরপর খুশদিল ম্যাচ-সেরার পুরস্কারটি গ্রহণ করেন এবং ম্যান অব দ্য ম্যাচের বলটিতে স্বাক্ষর করেন।
ম্যাচে নিজের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরে খুশদিল দারুণ উচ্ছ্বসিত। তিনি বলেছেন, ‘পরিকল্পনা ছিল খেলাটা শেষ পর্যন্ত টেনে নেওয়া। আর নিজের সবটুকু ঢেলে দেওয়া। শেষ দুই বছর ধরে পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি। (সিরিজের আগে) ১০-১২ দিনের যে ক্যাম্প ছিল, সেখানে কোচরা সহায়তা করেছেন ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে।’
ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করেছে পাকিস্তান। দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাবর আজম, কিন্তু শেষ পর্যন্ত উইকেটে থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি। শেষ দিকে গুরুত্বপূর্ণ ওই কাজটি করেছেন খুশদিল শাল। তাই ম্যাচ-সেরা নির্বাচিত হয়েও পুরস্কারটি খুশদিলের হাতে তুলে দিয়েছেন বাবর।
বাবর আজম যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন, মনে হচ্ছিল সহজ জয় পেতে যাচ্ছে পাকিস্তান। কিন্তু দলীয় ২৩৭ রানে বাবর ফিরলে প্রয়োজনীয় রানরেট বাড়তে থাকে। শেষ চার ওভারে পাকিস্তানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৪ বলে ৪৪ রান। ম্যাচের ভাগ্য যখন ঝুলছিল, তখনই টানা ৩ ছয়ে ম্যাচের ছবি বদলে দেন খুশদিল। ওই ওভারে পাকিস্তান তোলে ২০ রান। ম্যাচের গতিপথ বদলে যায় তখনই। বাকি কাজটুকুও ঠান্ডা মাথায় করেন খুশদিল। ২৩ বলে ৪১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ৪ বল বাকি থাকতেই দলের জয় নিশ্চিত করেন খুশদিল। বাবরের চোখে তাই এই ম্যাচের নায়ক খুশদিলই।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সঞ্চালক বাবরের নাম ঘোষণা করলে তিনিই এগিয়ে যান, কিন্তু মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে তখন বলেন, ‘ম্যাচ-সেরার পুরস্কারটি আমি খুশদিলকে দিতে চাই।’ খুশদিলের প্রশংসা করে বাবর বলেন, ‘সে যেভাবে শেষ করেছে, তা অসাধারণ।’ এরপর খুশদিল ম্যাচ-সেরার পুরস্কারটি গ্রহণ করেন এবং ম্যান অব দ্য ম্যাচের বলটিতে স্বাক্ষর করেন।
ম্যাচে নিজের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরে খুশদিল দারুণ উচ্ছ্বসিত। তিনি বলেছেন, ‘পরিকল্পনা ছিল খেলাটা শেষ পর্যন্ত টেনে নেওয়া। আর নিজের সবটুকু ঢেলে দেওয়া। শেষ দুই বছর ধরে পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি। (সিরিজের আগে) ১০-১২ দিনের যে ক্যাম্প ছিল, সেখানে কোচরা সহায়তা করেছেন ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৪ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৪ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৫ ঘণ্টা আগে