নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কমনওয়েলথ গেমসের দলে স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখার পর থেকেই আলোচনায় বাংলাদেশ নারী দলের তারকা অলরাউন্ডার জাহানারা আলম। দল ঘোষণার সময় বিসিবি জানিয়ে ছিল, নতুনদের সুযোগ দিতেই জাহানারাকে স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখা হয়েছে। তবে পরে জানা যায়, শৃঙ্খলা ভাঙার কারণেই দলে জায়গা হয়নি জাহানারার।
এর মধ্যে জিম্বাবুয়ে সফরের পর দল নিয়ে বোর্ডের কাছে জাহানারার লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়ার খবরও সামনে এসেছে। তবে এ বিষয়ে বিসিবির পরিচালক ও নারী বিভাগের প্রধান শফিউল আলম চৌধুরী বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি। আজ তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, যে প্রমাণ তাঁর হাতে আছে তা দেখালে সবাইকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হবে!
জাহানারার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে সিলেটে নাদেল বলেন, ‘আমার কাছে কিছু প্রমাণ আছে। আমি দেখাতে চাই না, দেখালে আপনারাই লজ্জা পাবেন। এখানে পক্ষ-বিপক্ষের বিষয় নেই। আমরা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় যেতে চাই। তারা আমাদের সন্তানতুল্য, ছোট ভাই ছোট বোনের মতো। তাদের চলার পথে কিছু ভুলভ্রান্তি থাকতেই পারে। সেটা অভিভাবকসুলভ মনোভাব দিয়ে সংশোধন করার দায়িত্ব আমাদের।’
জাহানারা কী ধরনের শৃঙ্খলা ভেঙেছেন, সেটির ব্যাখ্যায় নাদেল আরও বলেন, ‘একটি টুর্নামেন্ট বা সফরের পর কোচ-ম্যানেজার তাদের রিপোর্ট আমাদের কাছে দেন। অন্য কারও কিছু থেকে থাকলে বোর্ডকে অবশ্যই জানাতে পারেন। বোর্ডের কাছে একজন খেলোয়াড়কে নিয়ে যে তথ্য এসেছে, তা নিয়ে তার কিছু কথাবার্তা থাকতেই পারে। এর আগেও সে এগুলো বলেছে। কিংবা অন্য খেলোয়াড়দের মাধ্যমে যখনই সামনে এনেছে, আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
তবে জাহানার বাদ পড়াকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবেই দেখার কথা বলেছেন নাদেল। তিনি বলেন, ‘কোনো খেলোয়াড়ের বাদ পড়া, আবার যুক্ত হওয়া এটা খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আমরা আমাদের দলটা সাজাচ্ছি। কিন্তু আমার কম্পিউটার বিশ্লেষক কাকে নিচ্ছি, টিম বয় কাকে নিচ্ছি, এটা কে নির্ধারণ করে দেবেন? আমি না আপনারা? এই প্রশ্নটা আপনাদের কাছে রেখে যেতে চাই।’
কমনওয়েলথ গেমসের দলে স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখার পর থেকেই আলোচনায় বাংলাদেশ নারী দলের তারকা অলরাউন্ডার জাহানারা আলম। দল ঘোষণার সময় বিসিবি জানিয়ে ছিল, নতুনদের সুযোগ দিতেই জাহানারাকে স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখা হয়েছে। তবে পরে জানা যায়, শৃঙ্খলা ভাঙার কারণেই দলে জায়গা হয়নি জাহানারার।
এর মধ্যে জিম্বাবুয়ে সফরের পর দল নিয়ে বোর্ডের কাছে জাহানারার লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়ার খবরও সামনে এসেছে। তবে এ বিষয়ে বিসিবির পরিচালক ও নারী বিভাগের প্রধান শফিউল আলম চৌধুরী বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি। আজ তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, যে প্রমাণ তাঁর হাতে আছে তা দেখালে সবাইকে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হবে!
জাহানারার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে সিলেটে নাদেল বলেন, ‘আমার কাছে কিছু প্রমাণ আছে। আমি দেখাতে চাই না, দেখালে আপনারাই লজ্জা পাবেন। এখানে পক্ষ-বিপক্ষের বিষয় নেই। আমরা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় যেতে চাই। তারা আমাদের সন্তানতুল্য, ছোট ভাই ছোট বোনের মতো। তাদের চলার পথে কিছু ভুলভ্রান্তি থাকতেই পারে। সেটা অভিভাবকসুলভ মনোভাব দিয়ে সংশোধন করার দায়িত্ব আমাদের।’
জাহানারা কী ধরনের শৃঙ্খলা ভেঙেছেন, সেটির ব্যাখ্যায় নাদেল আরও বলেন, ‘একটি টুর্নামেন্ট বা সফরের পর কোচ-ম্যানেজার তাদের রিপোর্ট আমাদের কাছে দেন। অন্য কারও কিছু থেকে থাকলে বোর্ডকে অবশ্যই জানাতে পারেন। বোর্ডের কাছে একজন খেলোয়াড়কে নিয়ে যে তথ্য এসেছে, তা নিয়ে তার কিছু কথাবার্তা থাকতেই পারে। এর আগেও সে এগুলো বলেছে। কিংবা অন্য খেলোয়াড়দের মাধ্যমে যখনই সামনে এনেছে, আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিয়েছি।’
তবে জাহানার বাদ পড়াকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবেই দেখার কথা বলেছেন নাদেল। তিনি বলেন, ‘কোনো খেলোয়াড়ের বাদ পড়া, আবার যুক্ত হওয়া এটা খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আমরা আমাদের দলটা সাজাচ্ছি। কিন্তু আমার কম্পিউটার বিশ্লেষক কাকে নিচ্ছি, টিম বয় কাকে নিচ্ছি, এটা কে নির্ধারণ করে দেবেন? আমি না আপনারা? এই প্রশ্নটা আপনাদের কাছে রেখে যেতে চাই।’
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে