হৃদ্রোগ থেকে বেঁচে উঠেছেন, ভুগছেন ডায়াবেটিসে। বয়সও কম হয়নি। তারপরও দমিয়ে রাখা যায়নি মোহাম্মদ বশিরকে। পাকিস্তান সমর্থকদের কাছে ‘চাচা মোহাম্মদ বশির’ নামে পরিচিত তিনি। এই ক্রিকেটপাগল মানুষটি ভারতে বিশ্বকাপ দেখতে এসেছেন ১৩ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে।
আজ হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচে উড়িয়েছেন তাঁর প্রিয় দল পাকিস্তানের পতাকা। ৬৭ বছর বয়সী বশির চাচার বর্তমান বাস শিকাগো শহরে। বাবর আজমদের খেলা দেখতে তিনি পাকিস্তানের পকাতা দিয়ে তৈরি পাঞ্জাবি পরে এসেছেন স্টেডিয়াম। হাতে ছিল দেশটির পতাকা।
পাকিস্তানের ম্যাচে দেখতে আসার প্রতি আগ্রহ নিয়ে এএফপিকে মোহাম্মদ বশির বলেন, ‘এখানে আমি একমাত্র পাকিস্তানি। তবে আমার কণ্ঠস্বর ও উৎসাহ ১০০-১৫০ মানুষের সমান।’
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে শুরুতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে আসতে চায়নি পাকিস্তান। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে সাত বছর পর ভারতে এসেছে তারা। বাবররাও পেয়েছেন উষ্ণ অভ্যর্থনা।
জন্মসূত্রে পাকিস্তানি হলেও ভারতের সঙ্গেও সম্পর্ক রয়েছে চাচা মোহাম্মদ বশিরের। তিনি বিয়ে করেছেন ভারতে। এখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টধারী হলেও জানিয়েছেন, ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের প্রতি টান রয়েছে তাঁর। করাচিতে জন্ম চাচা বশির বলেন, ‘পাকিস্তান আমার জন্মভূমি। আমি ভাগ্যবান যে আমার স্ত্রী ভারতের। তাই দুই দেশের প্রতি আমার টান আছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে বেশ পরিচিত মুখ বশির। এমনকি ২০১১ বিশ্বকাপ মোহালিতে হওয়া সেমিফাইনাল দেখার জন্য তাঁকে ম্যাচ টিকিট দিয়েছিলেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। সেই স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বলেছেন, ‘মাহির (ধোনির ডাকনাম) সঙ্গে আমার বিশেষ সম্পর্ক আছে।’
অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া ২০১৫ বিশ্বকাপ এবং চার বছর পর যুক্তরাজ্যর বিশ্বকাপেও স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়েছেন বশির চাচা।
হৃদ্রোগ থেকে বেঁচে উঠেছেন, ভুগছেন ডায়াবেটিসে। বয়সও কম হয়নি। তারপরও দমিয়ে রাখা যায়নি মোহাম্মদ বশিরকে। পাকিস্তান সমর্থকদের কাছে ‘চাচা মোহাম্মদ বশির’ নামে পরিচিত তিনি। এই ক্রিকেটপাগল মানুষটি ভারতে বিশ্বকাপ দেখতে এসেছেন ১৩ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে।
আজ হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচে উড়িয়েছেন তাঁর প্রিয় দল পাকিস্তানের পতাকা। ৬৭ বছর বয়সী বশির চাচার বর্তমান বাস শিকাগো শহরে। বাবর আজমদের খেলা দেখতে তিনি পাকিস্তানের পকাতা দিয়ে তৈরি পাঞ্জাবি পরে এসেছেন স্টেডিয়াম। হাতে ছিল দেশটির পতাকা।
পাকিস্তানের ম্যাচে দেখতে আসার প্রতি আগ্রহ নিয়ে এএফপিকে মোহাম্মদ বশির বলেন, ‘এখানে আমি একমাত্র পাকিস্তানি। তবে আমার কণ্ঠস্বর ও উৎসাহ ১০০-১৫০ মানুষের সমান।’
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে শুরুতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে আসতে চায়নি পাকিস্তান। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে সাত বছর পর ভারতে এসেছে তারা। বাবররাও পেয়েছেন উষ্ণ অভ্যর্থনা।
জন্মসূত্রে পাকিস্তানি হলেও ভারতের সঙ্গেও সম্পর্ক রয়েছে চাচা মোহাম্মদ বশিরের। তিনি বিয়ে করেছেন ভারতে। এখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টধারী হলেও জানিয়েছেন, ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের প্রতি টান রয়েছে তাঁর। করাচিতে জন্ম চাচা বশির বলেন, ‘পাকিস্তান আমার জন্মভূমি। আমি ভাগ্যবান যে আমার স্ত্রী ভারতের। তাই দুই দেশের প্রতি আমার টান আছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে বেশ পরিচিত মুখ বশির। এমনকি ২০১১ বিশ্বকাপ মোহালিতে হওয়া সেমিফাইনাল দেখার জন্য তাঁকে ম্যাচ টিকিট দিয়েছিলেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। সেই স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বলেছেন, ‘মাহির (ধোনির ডাকনাম) সঙ্গে আমার বিশেষ সম্পর্ক আছে।’
অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া ২০১৫ বিশ্বকাপ এবং চার বছর পর যুক্তরাজ্যর বিশ্বকাপেও স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়েছেন বশির চাচা।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৫ ঘণ্টা আগে