নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরে জড়বস্তু–বিশ্বকাপ ট্রফিটা যেন প্রাণবন্ত হয়ে উঠল! সকালে ট্রফি হাতে ড্রেসিংরুম থেকে মাঠে বেরিয়ে এলেন মুশফিকুর রহিম। তখন যে খেলোয়াড়েরা ছিলেন, জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় মুশফিকই ট্রফি হাতে নেবেন এই দৃশ্য স্বাভাবিকই ছিল। বিরূপ আবহাওয়ায় নিরুত্তাপ সূর্যের আলো পড়তেই শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ডের সামনে সাজানো মঞ্চে চিকচিক করছিল সোনার ট্রফি, যেন প্রাণের সঞ্চারণ।
এরপর তো ট্রফিকে ঘিরে কত আয়োজন। মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের সঙ্গে ফটোসেশন করলেন তরুণ ক্রিকেটাররা। তাঁদের সঙ্গে বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাস, স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথসহ ফিটনেস ট্রেনাররা ছিলেন।
মাঠে খেলোয়াড়দের ফটোসেশনের পর মিডিয়া সেন্টারের সামনে আরেক মঞ্চে আনা হয় ট্রফি। সকাল থেকেই সচরাচর সময়ের চেয়ে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিসিবিসংশ্লিষ্ট, সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটার ও সাংবাদিকদের ভিড় ছিল অনেক বেশি। বিশ্বকাপের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎই যেন কাজের বাইরে তাঁদের আরেক উদ্দেশ্য। নিরাপত্তা কর্মীরাও হিমশিম খাচ্ছিলেন, পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে। বড় লাইন ধরে একে একে ট্রফির সঙ্গে ফটোসেশন করলেন অনেকেই।
এর মধ্যেই ট্রফির মঞ্চ থেকে কয়েক গজ দূরে বাংলাদেশ দলের সাবেক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমনের কাছে অনুভূতি জানতে ঘিরে ধরেন সংবাদকর্মীরা। ট্রফি ছুঁয়ে বেশ রোমাঞ্চিত ছিলেন বিসিবির এই নির্বাচক। তবে ট্রফিটা তিনি এভাবে নয়, চার বছরের জন্যই রাখতে চান।
সংবাদমাধ্যমকে অকপটে বললেন, ‘ট্রফিটা ছুঁতে পেরে খুব ভালো লাগছে। একটা স্বপ্ন তো থাকে। যদি খোলা ট্রফিটা ধরতে পারতাম জেতার পরে, তাহলে আরও ভালো লাগবে। একটু রোমাঞ্চ অনুভব করছি। আমাদের জন্য বিশ্বকাপ মনে হচ্ছে আজকে শুরু হয়ে গেল।’
এর আগে চারটি বিশ্বকাপে খেলেছেন মুশফিক। ভারতে অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় নিজের ৫ম বিশ্বকাপকে রাঙাতে চান আগের চার বিশ্বকাপকে ছাড়িয়ে গিয়ে, ‘কাগজে কলমে যতই ভালো হই না কেন, নির্দিষ্ট দিনে যারা ভালো করবে তারা জিতবে। আর অভিজ্ঞতার ব্যাপারটা যেটা, তা হলো আমি অনেক ভাগ্যবান, গত চারটা বিশ্বকাপ খেলেছি। যদি এ বছর (বিশ্বকাপ) খেলে থাকি, তাহলে অবশ্যই চাইব গত চার বিশ্বকাপের চেয়েও বেশি ভালো ফল করতে পারি।’
ট্রফিটা ছেলেদের হলেও বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে ফটোসেশনের সুযোগ দিয়েছে বিসিবি। কদিন আগে ভারতকে রীতিমতো ভড়কে দিয়েছিল তারা। নারী দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির কাছে ট্রফিটা সামনাসামনি দেখা ছিল একরকম স্বপ্নের মতো। তিনি বললেন, ‘আগে কখনো সামনাসামনি দেখার সুযোগ হয়নি (বিশ্বকাপ ট্রফি)। ধন্যবাদ বিসিবি ও আমাদের নারী বিভাগকে, আমাদের এ সুযোগটা দেওয়ার জন্য এবং অনেক তরুণ খেলোয়াড় ছিল তাদের আসলে স্বপ্নের মতো ছিল বিশ্বকাপ ট্রফিকে সামনে থেকে দেখা।’
এটা অবশ্য ছেলেদের ক্ষেত্রেও স্বপ্নের মতো ছিল। শামীম পাটোয়ারী তো ট্রফিতে চুমু এঁকেই বসলেন। পরে সে ছবি রীতিমতো ভাইরাল হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। নারী দলের ক্রিকেটাররাও বিশ্বাস করেন এবার ভালো করার অনেক সুযোগ রয়েছে সাকিব আল হাসান-লিটন দাসদের।
জ্যোতি বললেন, ‘বাংলাদেশের কাছ থেকে আমাদের সবার খেলোয়াড় হিসেবে অনেক বেশি আশা, পাশাপাশি জনগণেরও অনেক বেশি (আশা)। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমার মনে হয় সেরা দলটাই বোধ হয় এবার। যারা তরুণ খেলোয়াড় তারা খুব ভালো ছন্দে আছে এবং এ সংস্করণে আমরা খুব ভালো খেলি। তাদের কাছ থেকে আমরা সেরাটাই আশা করব।’
ট্রফি দেখে স্পিন বোলিং কোচ হেরাথের মুখ থেকেও বেরিয়ে এল চ্যালেঞ্জ নেওয়ার আত্মবিশ্বাসী বার্তা। তাঁর দীক্ষায় বিশ্বকাপে সাকিব-মেহেদী হাসান মিরাজরা জ্বলে উঠবেন বলে বিশ্বাস হেরাথের, ‘বিশ্বকাপে স্পিনাররা বড় প্রভাব রাখবে। সাকিব, মেহেদির সঙ্গে আরও কিছু স্পিনার থাকবে স্কোয়াডে। আমি নিশ্চিত, তারা তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। (ব্যাটিংয়ে) সাম্প্রতিক সময়ে ভালো করেছে–বিশেষ করে সাকিব, মুশফিক। এ ছাড়া ব্যাটার হিসেবে যদি বলি, তওহীদ হৃদয়। তবে আমি নিশ্চিত, সবাই চ্যালেঞ্জ নিতে উন্মুখ হয়ে আছে। বিশ্বকাপে যেকোনো সময় আবেগের হতে পারে। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সঠিকটাই নিতে হবে। আমরা সবাই বিশ্বকাপ জয়ের দিকে তাকিয়ে আছি।’
একটা সময় বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ বলতেই স্পিননির্ভর বলা হতো। তবে তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের সৌজন্যে পেস বোলিং ইউনিটও বেশ শক্তিশালী এখন। সম্প্রতি অনেক সিরিজে সামর্থ্যের প্রমাণও রেখেছেন তাঁরা। ওই ধারাবাহিকতা বিশ্বকাপে অব্যাহত থাকবে বলে বিশ্বাস তাসকিনের, ‘আসলে এটা শুনতে খুব আনন্দের, আমাদের ফাস্ট বোলাররা ভালো করছে। এই ফাস্ট বোলারদের উন্নতির জন্য সর্বশেষ কিছু বছর আমরা কঠোর পরিশ্রম করছি। সামনে আরও উন্নতির লক্ষ্যে কষ্ট করে যাচ্ছি যেন আরও ভালো কিছু করতে পারি। আসন্ন বিশ্বকাপেও আমরা খুব আশাবাদী যে ভালো কিছু হবে ইনশাআল্লাহ।’
বিশ্বকাপ ট্রফি সামনে পেয়ে যেহেতু এত কথা। যার থেকে এত কিরণ, তাহলে এই ট্রফি জড়বস্তু কেন, প্রাণবন্তই তো বলা যায়!
মিরপুরে জড়বস্তু–বিশ্বকাপ ট্রফিটা যেন প্রাণবন্ত হয়ে উঠল! সকালে ট্রফি হাতে ড্রেসিংরুম থেকে মাঠে বেরিয়ে এলেন মুশফিকুর রহিম। তখন যে খেলোয়াড়েরা ছিলেন, জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় মুশফিকই ট্রফি হাতে নেবেন এই দৃশ্য স্বাভাবিকই ছিল। বিরূপ আবহাওয়ায় নিরুত্তাপ সূর্যের আলো পড়তেই শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ডের সামনে সাজানো মঞ্চে চিকচিক করছিল সোনার ট্রফি, যেন প্রাণের সঞ্চারণ।
এরপর তো ট্রফিকে ঘিরে কত আয়োজন। মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের সঙ্গে ফটোসেশন করলেন তরুণ ক্রিকেটাররা। তাঁদের সঙ্গে বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাস, স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথসহ ফিটনেস ট্রেনাররা ছিলেন।
মাঠে খেলোয়াড়দের ফটোসেশনের পর মিডিয়া সেন্টারের সামনে আরেক মঞ্চে আনা হয় ট্রফি। সকাল থেকেই সচরাচর সময়ের চেয়ে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিসিবিসংশ্লিষ্ট, সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটার ও সাংবাদিকদের ভিড় ছিল অনেক বেশি। বিশ্বকাপের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎই যেন কাজের বাইরে তাঁদের আরেক উদ্দেশ্য। নিরাপত্তা কর্মীরাও হিমশিম খাচ্ছিলেন, পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে। বড় লাইন ধরে একে একে ট্রফির সঙ্গে ফটোসেশন করলেন অনেকেই।
এর মধ্যেই ট্রফির মঞ্চ থেকে কয়েক গজ দূরে বাংলাদেশ দলের সাবেক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমনের কাছে অনুভূতি জানতে ঘিরে ধরেন সংবাদকর্মীরা। ট্রফি ছুঁয়ে বেশ রোমাঞ্চিত ছিলেন বিসিবির এই নির্বাচক। তবে ট্রফিটা তিনি এভাবে নয়, চার বছরের জন্যই রাখতে চান।
সংবাদমাধ্যমকে অকপটে বললেন, ‘ট্রফিটা ছুঁতে পেরে খুব ভালো লাগছে। একটা স্বপ্ন তো থাকে। যদি খোলা ট্রফিটা ধরতে পারতাম জেতার পরে, তাহলে আরও ভালো লাগবে। একটু রোমাঞ্চ অনুভব করছি। আমাদের জন্য বিশ্বকাপ মনে হচ্ছে আজকে শুরু হয়ে গেল।’
এর আগে চারটি বিশ্বকাপে খেলেছেন মুশফিক। ভারতে অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় নিজের ৫ম বিশ্বকাপকে রাঙাতে চান আগের চার বিশ্বকাপকে ছাড়িয়ে গিয়ে, ‘কাগজে কলমে যতই ভালো হই না কেন, নির্দিষ্ট দিনে যারা ভালো করবে তারা জিতবে। আর অভিজ্ঞতার ব্যাপারটা যেটা, তা হলো আমি অনেক ভাগ্যবান, গত চারটা বিশ্বকাপ খেলেছি। যদি এ বছর (বিশ্বকাপ) খেলে থাকি, তাহলে অবশ্যই চাইব গত চার বিশ্বকাপের চেয়েও বেশি ভালো ফল করতে পারি।’
ট্রফিটা ছেলেদের হলেও বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে ফটোসেশনের সুযোগ দিয়েছে বিসিবি। কদিন আগে ভারতকে রীতিমতো ভড়কে দিয়েছিল তারা। নারী দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির কাছে ট্রফিটা সামনাসামনি দেখা ছিল একরকম স্বপ্নের মতো। তিনি বললেন, ‘আগে কখনো সামনাসামনি দেখার সুযোগ হয়নি (বিশ্বকাপ ট্রফি)। ধন্যবাদ বিসিবি ও আমাদের নারী বিভাগকে, আমাদের এ সুযোগটা দেওয়ার জন্য এবং অনেক তরুণ খেলোয়াড় ছিল তাদের আসলে স্বপ্নের মতো ছিল বিশ্বকাপ ট্রফিকে সামনে থেকে দেখা।’
এটা অবশ্য ছেলেদের ক্ষেত্রেও স্বপ্নের মতো ছিল। শামীম পাটোয়ারী তো ট্রফিতে চুমু এঁকেই বসলেন। পরে সে ছবি রীতিমতো ভাইরাল হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। নারী দলের ক্রিকেটাররাও বিশ্বাস করেন এবার ভালো করার অনেক সুযোগ রয়েছে সাকিব আল হাসান-লিটন দাসদের।
জ্যোতি বললেন, ‘বাংলাদেশের কাছ থেকে আমাদের সবার খেলোয়াড় হিসেবে অনেক বেশি আশা, পাশাপাশি জনগণেরও অনেক বেশি (আশা)। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমার মনে হয় সেরা দলটাই বোধ হয় এবার। যারা তরুণ খেলোয়াড় তারা খুব ভালো ছন্দে আছে এবং এ সংস্করণে আমরা খুব ভালো খেলি। তাদের কাছ থেকে আমরা সেরাটাই আশা করব।’
ট্রফি দেখে স্পিন বোলিং কোচ হেরাথের মুখ থেকেও বেরিয়ে এল চ্যালেঞ্জ নেওয়ার আত্মবিশ্বাসী বার্তা। তাঁর দীক্ষায় বিশ্বকাপে সাকিব-মেহেদী হাসান মিরাজরা জ্বলে উঠবেন বলে বিশ্বাস হেরাথের, ‘বিশ্বকাপে স্পিনাররা বড় প্রভাব রাখবে। সাকিব, মেহেদির সঙ্গে আরও কিছু স্পিনার থাকবে স্কোয়াডে। আমি নিশ্চিত, তারা তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। (ব্যাটিংয়ে) সাম্প্রতিক সময়ে ভালো করেছে–বিশেষ করে সাকিব, মুশফিক। এ ছাড়া ব্যাটার হিসেবে যদি বলি, তওহীদ হৃদয়। তবে আমি নিশ্চিত, সবাই চ্যালেঞ্জ নিতে উন্মুখ হয়ে আছে। বিশ্বকাপে যেকোনো সময় আবেগের হতে পারে। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সঠিকটাই নিতে হবে। আমরা সবাই বিশ্বকাপ জয়ের দিকে তাকিয়ে আছি।’
একটা সময় বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ বলতেই স্পিননির্ভর বলা হতো। তবে তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের সৌজন্যে পেস বোলিং ইউনিটও বেশ শক্তিশালী এখন। সম্প্রতি অনেক সিরিজে সামর্থ্যের প্রমাণও রেখেছেন তাঁরা। ওই ধারাবাহিকতা বিশ্বকাপে অব্যাহত থাকবে বলে বিশ্বাস তাসকিনের, ‘আসলে এটা শুনতে খুব আনন্দের, আমাদের ফাস্ট বোলাররা ভালো করছে। এই ফাস্ট বোলারদের উন্নতির জন্য সর্বশেষ কিছু বছর আমরা কঠোর পরিশ্রম করছি। সামনে আরও উন্নতির লক্ষ্যে কষ্ট করে যাচ্ছি যেন আরও ভালো কিছু করতে পারি। আসন্ন বিশ্বকাপেও আমরা খুব আশাবাদী যে ভালো কিছু হবে ইনশাআল্লাহ।’
বিশ্বকাপ ট্রফি সামনে পেয়ে যেহেতু এত কথা। যার থেকে এত কিরণ, তাহলে এই ট্রফি জড়বস্তু কেন, প্রাণবন্তই তো বলা যায়!
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে