নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা চার হার। আজ বিশ্বকাপ প্রস্তুতি মিশনও শুরু হলো হারে। টানা হারের মধ্যে থাকলে যেটা হয়, মানসিকভাবেও পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। জয়ের আত্মবিশ্বাস দিনকে দিন তলানিতে ঠেকছে। এই মুহূর্তে তাই হন্যে হয়ে একটা জয়ের সন্ধান করছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দলের বিশ্বাস, একটা জয়ই পারবে পুরো দলের চেহারা বদলে দিতে। দলের এই বিশ্বাসের কথা জানিয়েছেন অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। আফগানিস্তানের কাছে বিধ্বস্ত হওয়ার পর দলের প্রতিনিধি হয়ে কথা বলেন মোসাদ্দেক। দল মানসিকভাবে পিছিয়ে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, 'এটাতে মানসিকভাবে পিছিয়ে যাওয়ার কিছু নেই। আমাদের একটা জয়ের মুহূর্ত দরকার। জয় এলেই আমি মনে করি পুরো দলের চেহারা বদলে যাবে। সেই বিশ্বাসটা আমার মনে হয় সবার মধ্যে থাকা উচিত।'
মানসিকভাবে পিছিয়ে পড়ার কথা মোসাদ্দেক সরাসরি স্বীকার না করলেও এড়িয়ে যেতে পারেননি। আরেকটি হারের পর দলের অবস্থা জানাতে গিয়ে ঠিকই সেটা ফুটে উঠেছে। প্রস্তুতি ম্যাচের হারে দলের অবস্থা নিয়ে মোসাদ্দেক বলেন, 'আমরা শেষ যে সিরিজটা (ত্রিদেশীয় সিরিজ) খেলে আসলাম সেখানে জিততে পারেনি। এখানে এসে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচেও হারলাম। হারতে থাকলে অনেক সমস্যাই বের হয়ে আসে। যদি আমরা ইতিবাচক কিছু চিন্তা করতে যাই, সেটা এই ম্যাচে ছিল না। কিন্তু এর আগের সিরিজটাতে (ত্রিদেশীয় সিরিজ) ইতিবাচক কিছু ছিল। দল হিসেবে আমি মনে করি আমরা উন্নতি করছি।'
এই সংস্করণে ব্যাটিং বেশি ভোগাচ্ছে বাংলাদেশকে। আজ আফগান ম্যাচেও যেমন। একপর্যায়ে ৪৭ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত টেনেটুনে ৯৮ রানে থামে ইনিংস। বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব নিয়ে দলে ইমপ্যাক্ট ক্রিকেটারের গুরুত্বের কথা বলেছিলেন শ্রীধরন শ্রীরাম। এখন পর্যন্ত সেটা দেখাতে ব্যর্থ ক্রিকেটাররা। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না পারায় এমনটা হচ্ছে বলে মনে করেন মোসাদ্দেক, 'ইমপ্যাক্ট বা এক্সজিকিউশন-এগুলো আসলে খারাপ কিছু না। ক্রিকেটে অবশ্যই এগুলো খুব ভালো কথা, যদি আমরা তা বাস্তবায়ন করতে পারি। যেহেতু আমরা বাস্তবায়ন করতে পারছি না তাই আমরা দল হিসেবে ভালো করতে পারছি না। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচে যদি ২০ রানে ৪ উইকেট পড়ে যায় সে জায়গা থেকে ম্যাচে ফেরা খুব কঠিন। এই জায়গাতে যদি আমরা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারি, দল হিসেবে ভালো করব।'
ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা চার হার। আজ বিশ্বকাপ প্রস্তুতি মিশনও শুরু হলো হারে। টানা হারের মধ্যে থাকলে যেটা হয়, মানসিকভাবেও পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। জয়ের আত্মবিশ্বাস দিনকে দিন তলানিতে ঠেকছে। এই মুহূর্তে তাই হন্যে হয়ে একটা জয়ের সন্ধান করছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দলের বিশ্বাস, একটা জয়ই পারবে পুরো দলের চেহারা বদলে দিতে। দলের এই বিশ্বাসের কথা জানিয়েছেন অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। আফগানিস্তানের কাছে বিধ্বস্ত হওয়ার পর দলের প্রতিনিধি হয়ে কথা বলেন মোসাদ্দেক। দল মানসিকভাবে পিছিয়ে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, 'এটাতে মানসিকভাবে পিছিয়ে যাওয়ার কিছু নেই। আমাদের একটা জয়ের মুহূর্ত দরকার। জয় এলেই আমি মনে করি পুরো দলের চেহারা বদলে যাবে। সেই বিশ্বাসটা আমার মনে হয় সবার মধ্যে থাকা উচিত।'
মানসিকভাবে পিছিয়ে পড়ার কথা মোসাদ্দেক সরাসরি স্বীকার না করলেও এড়িয়ে যেতে পারেননি। আরেকটি হারের পর দলের অবস্থা জানাতে গিয়ে ঠিকই সেটা ফুটে উঠেছে। প্রস্তুতি ম্যাচের হারে দলের অবস্থা নিয়ে মোসাদ্দেক বলেন, 'আমরা শেষ যে সিরিজটা (ত্রিদেশীয় সিরিজ) খেলে আসলাম সেখানে জিততে পারেনি। এখানে এসে প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচেও হারলাম। হারতে থাকলে অনেক সমস্যাই বের হয়ে আসে। যদি আমরা ইতিবাচক কিছু চিন্তা করতে যাই, সেটা এই ম্যাচে ছিল না। কিন্তু এর আগের সিরিজটাতে (ত্রিদেশীয় সিরিজ) ইতিবাচক কিছু ছিল। দল হিসেবে আমি মনে করি আমরা উন্নতি করছি।'
এই সংস্করণে ব্যাটিং বেশি ভোগাচ্ছে বাংলাদেশকে। আজ আফগান ম্যাচেও যেমন। একপর্যায়ে ৪৭ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত টেনেটুনে ৯৮ রানে থামে ইনিংস। বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব নিয়ে দলে ইমপ্যাক্ট ক্রিকেটারের গুরুত্বের কথা বলেছিলেন শ্রীধরন শ্রীরাম। এখন পর্যন্ত সেটা দেখাতে ব্যর্থ ক্রিকেটাররা। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না পারায় এমনটা হচ্ছে বলে মনে করেন মোসাদ্দেক, 'ইমপ্যাক্ট বা এক্সজিকিউশন-এগুলো আসলে খারাপ কিছু না। ক্রিকেটে অবশ্যই এগুলো খুব ভালো কথা, যদি আমরা তা বাস্তবায়ন করতে পারি। যেহেতু আমরা বাস্তবায়ন করতে পারছি না তাই আমরা দল হিসেবে ভালো করতে পারছি না। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচে যদি ২০ রানে ৪ উইকেট পড়ে যায় সে জায়গা থেকে ম্যাচে ফেরা খুব কঠিন। এই জায়গাতে যদি আমরা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারি, দল হিসেবে ভালো করব।'
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
২ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে