সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল মুখোমুখি—আলোচনাটা শুরু হয়েছিল ম্যাচের আগেই। আর সেটির তীব্রতা তো ম্যাচের দুই ইনিংসেই দেখা গেল। শেষ হওয়ার পরও কী থামে! আবারও দুই দেশসেরা ক্রিকেটারের উইকেট উদ্যাপন নিয়ে বিভক্ত সাকিব-তামিম ভক্তরা। সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচনা-সমালোচনা। তবে এ নিয়ে কী বললেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম?
‘সাকিব-তামিম’ ডার্বির পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মুশফিক। তবে তাঁর দলের হারের চেয়ে কথাবার্তা বেশি হলো দুই তারকার এমন উদ্যাপন নিয়ে। সেটি নিয়ে ফরচুন বরিশালের উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বললেন, ‘সত্যি বলতে, আমি উদ্যাপনটা দেখিনি। দেখছিলাম ক্যাচটা হয়েছে কি না। এরপর কে ব্যাটিংয়ে আসবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করছিলাম। এখন বললেন (উদ্যাপনের বিষয়ে), গিয়ে হাইলাইটস দেখতে পারি, কী উদ্যাপন ছিল।’
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে একসঙ্গে খেলেছেন সাকিব-তামিম-মুশফিক। জাতীয় লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কি তারা আগে একে অপরের বিপক্ষে খেলেননি? তার পরও যখন গতকাল সাকিবের স্পেলের প্রথম বলে তামিম অমন বিভ্রান্তিকর শট খেলে ক্যাচ তুলে দিলেন, সেটি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছে। সেই আউট নিয়ে তামিমের বরিশাল সতীর্থ মুশফিকের মন্তব্য, ‘ওই বলটা যদি খেয়াল করে দেখেন, তাহলে এর আগে যতগুলা বোলার বল করেছে গ্রিপ পায় নাই, এক্সট্রা বাউন্স পায় নাই। ও যেই লেন্থে বল করেছে, বলটা পড়ে একটু বাইট করেছে। তামিম একটু দ্বিধা দ্বন্দ্বে ছিল এটা পুল করবে নাকি ফ্লিক করে, গ্ল্যান্স করে এক রান নেবে। ব্যাটসম্যানের ভুল করতে একটা বলই লাগে।’
আর সেই আউটের পর সাকিবের উচ্ছ্বসিত উদ্যাপন এবং পরে তামিমের ব্যঙ্গাত্মক উদ্যাপন নিয়ে মুশফিক তুলে ধরলেন ক্রিকেটের বাস্তব চিত্রটা, ‘এর আগে সাকিবের বলে তামিম কি আউট হয় নাই? বা তামিম সাকিবের বলে ছয় মারে নাই? আপনারা যদি ওইভাবে দেখেন তাহলে হতে পারে, আর যদি না দেখেন তাহলে এটা ক্রিকেটের জ্ঞানের ব্যাপার।’
এবারের বিপিএলে দুর্দান্ত ফর্মে আছেন মুশফিক। তবে গতকাল সাকিবের দল রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে হাসেনি তাঁর ব্যাট। দলে তিনি সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদি হাসান মিরাজের মতো দীর্ঘদিনের জাতীয় দল সতীর্থদের। তার পরও এখনো ঝুলে আছে বরিশালের প্লে অফ ভাগ্য। চট্টগ্রামে গতকালের হার নিয়ে মুশফিকের কথা, ‘প্রত্যেক ম্যাচেই আমরা জেতার চেষ্টা করি। এত বছর আমরা একটা দলে খেলেছি। অধিনায়ক বলেন, সিনিয়র প্লেয়ার বলেন, যতটুকু ইনপুট দেওয়া যায় আরকি। উইকেটরক্ষক হিসেবে আমার গুরুদায়িত্ব কী হচ্ছে না হচ্ছে, কোন খেলোয়াড় সম্পর্কে কতটুকু জানি এগুলো দলের সঙ্গে ভাগাভাগি করা। যতটুকু লাগে আমি চেষ্টা করি সাহায্য করার।’
সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল মুখোমুখি—আলোচনাটা শুরু হয়েছিল ম্যাচের আগেই। আর সেটির তীব্রতা তো ম্যাচের দুই ইনিংসেই দেখা গেল। শেষ হওয়ার পরও কী থামে! আবারও দুই দেশসেরা ক্রিকেটারের উইকেট উদ্যাপন নিয়ে বিভক্ত সাকিব-তামিম ভক্তরা। সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচনা-সমালোচনা। তবে এ নিয়ে কী বললেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম?
‘সাকিব-তামিম’ ডার্বির পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মুশফিক। তবে তাঁর দলের হারের চেয়ে কথাবার্তা বেশি হলো দুই তারকার এমন উদ্যাপন নিয়ে। সেটি নিয়ে ফরচুন বরিশালের উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বললেন, ‘সত্যি বলতে, আমি উদ্যাপনটা দেখিনি। দেখছিলাম ক্যাচটা হয়েছে কি না। এরপর কে ব্যাটিংয়ে আসবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করছিলাম। এখন বললেন (উদ্যাপনের বিষয়ে), গিয়ে হাইলাইটস দেখতে পারি, কী উদ্যাপন ছিল।’
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলে একসঙ্গে খেলেছেন সাকিব-তামিম-মুশফিক। জাতীয় লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কি তারা আগে একে অপরের বিপক্ষে খেলেননি? তার পরও যখন গতকাল সাকিবের স্পেলের প্রথম বলে তামিম অমন বিভ্রান্তিকর শট খেলে ক্যাচ তুলে দিলেন, সেটি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছে। সেই আউট নিয়ে তামিমের বরিশাল সতীর্থ মুশফিকের মন্তব্য, ‘ওই বলটা যদি খেয়াল করে দেখেন, তাহলে এর আগে যতগুলা বোলার বল করেছে গ্রিপ পায় নাই, এক্সট্রা বাউন্স পায় নাই। ও যেই লেন্থে বল করেছে, বলটা পড়ে একটু বাইট করেছে। তামিম একটু দ্বিধা দ্বন্দ্বে ছিল এটা পুল করবে নাকি ফ্লিক করে, গ্ল্যান্স করে এক রান নেবে। ব্যাটসম্যানের ভুল করতে একটা বলই লাগে।’
আর সেই আউটের পর সাকিবের উচ্ছ্বসিত উদ্যাপন এবং পরে তামিমের ব্যঙ্গাত্মক উদ্যাপন নিয়ে মুশফিক তুলে ধরলেন ক্রিকেটের বাস্তব চিত্রটা, ‘এর আগে সাকিবের বলে তামিম কি আউট হয় নাই? বা তামিম সাকিবের বলে ছয় মারে নাই? আপনারা যদি ওইভাবে দেখেন তাহলে হতে পারে, আর যদি না দেখেন তাহলে এটা ক্রিকেটের জ্ঞানের ব্যাপার।’
এবারের বিপিএলে দুর্দান্ত ফর্মে আছেন মুশফিক। তবে গতকাল সাকিবের দল রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে হাসেনি তাঁর ব্যাট। দলে তিনি সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদি হাসান মিরাজের মতো দীর্ঘদিনের জাতীয় দল সতীর্থদের। তার পরও এখনো ঝুলে আছে বরিশালের প্লে অফ ভাগ্য। চট্টগ্রামে গতকালের হার নিয়ে মুশফিকের কথা, ‘প্রত্যেক ম্যাচেই আমরা জেতার চেষ্টা করি। এত বছর আমরা একটা দলে খেলেছি। অধিনায়ক বলেন, সিনিয়র প্লেয়ার বলেন, যতটুকু ইনপুট দেওয়া যায় আরকি। উইকেটরক্ষক হিসেবে আমার গুরুদায়িত্ব কী হচ্ছে না হচ্ছে, কোন খেলোয়াড় সম্পর্কে কতটুকু জানি এগুলো দলের সঙ্গে ভাগাভাগি করা। যতটুকু লাগে আমি চেষ্টা করি সাহায্য করার।’
রুদ্ধশ্বাস প্রথম দুই ওয়ানডেতে একটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। আজ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে অলিখিত ফাইনালে মাঠে নামছে দল দুটি। ফুটবলেও আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে চেলসি-অ্যাস্টন ভিলার মতো দলগুলো।
৪০ মিনিট আগেখেলা হবে ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়টুকু আমলে নিলে প্রায় ১০০ মিনিটই বলা যায়। তবে বাফুফে প্রস্তুতি নিচ্ছে আটঘাট বেঁধে। শুধু একটি ম্যাচকে ঘিরে দেশের ফুটবলে এমন আয়োজনের পরিকল্পনা শেষ কবে দেখা গেছে, তা বলা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই শিরোপা জয়ের উদ্যাপন করার সুযোগ, এস্পানিওলের বিপক্ষে মাঠে নামার আগেই সমীকরণটা বুঝে নিয়েছে বার্সেলোনা। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথমার্ধে ছন্নছাড়া ফুটবলই খেলেছে কাতালানরা। পায়নি কোনো গোলও। শিরোপার অপেক্ষা কি তাহলে বাড়ছে? সমর্থকদের মনে যখন মলিন ছায়া—তখনই ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোল।
১ ঘণ্টা আগেমালদ্বীপ হোক বা ভুটান—দ্বিতীয়ার্ধে কোনো ম্যাচেই ছন্দময় ফুটবল খেলতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ভুটানের বিপক্ষে অবশ্য গোল পেয়েছিল একটি, কিন্তু মালদ্বীপের আগে গোল হজম করতে হয়েছে দুটি।
২ ঘণ্টা আগে