নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গোছানো হয়েই গেছে বাংলাদেশের। দলের প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর পর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও গতকাল মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ড সিরিজপূর্ব ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন একই কথা। আর নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, নিউজিল্যান্ড সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচের পর ঘোষণা হতে পারে সেই দল। দল যখন গোছানোই আছে, সিরিজের আগেই কেন দল ঘোষণা করেনি বিসিবি?
গত সোমবার সংবাদ সম্মেলনে ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগেই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করা গেলে দারুণ হতো। তাতে খেলোয়াড়রা আরেকটু নির্ভার হয়ে খেলতে পারত।’ গতকাল মঙ্গলবার মাহমুদউল্লাহও কোচের কথারই পুনরাবৃত্তি করলেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগেই দল (টি-২০ বিশ্বকাপের) ঘোষণা করতে পারলে দারুণ হতো। খেলোয়াড়রা নির্ভার থাকতে পারত। তবে এটা আমাদের হাতে নেই। মোটামুটি দল গোছানো আছে। নির্বাচকেরা দ্রুত দল দিয়ে দেবেন। তবে সিরিজের আগে দলটা দিলে ভালো হতো। সে ক্ষেত্রে খেলোয়াড়েরা নির্ভার থাকতে পারত।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে আছেন ১৯ ক্রিকেটার। চোটে পড়ে দলের বাইরে থাকা তামিম ইকবালকে যোগ করলে দল হয়ে যায় ২০ জনের। এই ২০ জনের মধ্যে ছয়-সাতজনের একাদশে জায়গা হয়তো পাকা। বাকিদের কম-বেশি যেতে হবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে। একাদশে যাঁদের জায়গা কিছুটা ‘নড়বড়ে’, তাঁদের নিউজিল্যান্ড সিরিজটা খেলতে হবে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স আর বিশ্বকাপ দলে থাকা না-থাকার ভাবনা নিয়ে। যদিও নিউজিল্যান্ড সিরিজের পারফরম্যান্স খুব একটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গঠনে প্রভাব ফেলবে না, সেটি নির্বাচকেরা আগেই জানিয়েছেন। কারণ, সিরিজের মাঝপথেই ঘোষণা করা হবে দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণার শেষ তারিখ যে ১০ সেপ্টেম্বর।
তৈরি দল ঘোষণা হতে দেরি কেন–এই প্রশ্নে নির্বাচকেরা অবশ্য অভিন্ন উত্তর দিচ্ছেন, ‘বিশ্বকাপের দল, একটু রয়ে-সয়েই দিচ্ছি। এর সঙ্গে অন্য কিছুর সম্পর্ক নেই।’ নির্বাচকেরা বরং অবাক হয়েছেন কোচ–অধিনায়কের মন্তব্য শুনে। নির্বাচকদের যুক্তি, কোচ-অধিনায়ক জানেন কে বিশ্বকাপ দলে থাকছেন, কে থাকছেন না! দু-একটা জায়গা বাদে বেশির ভাগের সমাধান করে ফেলেছেন তাঁরা।
গোছানো দলটা কেমন হচ্ছে–এ নিয়ে নির্বাচকেরা তো বটেই, মাহমুদউল্লাহ নিজেও একটু রহস্য করলেন কাল। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘এ নিয়ে কোচের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। নির্বাচকেরাও তাঁদের মত দেবেন। শিগগির আপনারাও জানতে পারবেন (দল)।’
এর মধ্যেই অনেক দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। নিউজিল্যান্ড তো বাংলাদেশ সফরে আসার আগেই দল দিয়েছে। বাংলাদেশে যে কিউই দলটি এসেছে, সে দলের কেউ নেই তাদের বিশ্বকাপের স্কোয়াডে। টম ল্যাথাম-কলিন ডি গ্র্যান্ডহোমদের সামনে তাই চাপমুক্ত থেকে নির্ভার ক্রিকেট খেলার সুযোগ। এই সিরিজে তাদের খুব একটা চাওয়া-পাওয়া নেই!
সিরিজের প্রথম দুই-তিন ম্যাচে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সে সুযোগটা কম। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল অনেকটা গোছানো হলেও এরই মধ্যে কয়েকটি পজিশনে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি হয়েছে। টুর্নামেন্টে কিপিং কে করবেন–মুশফিকুর রহিম নাকি নুরুল হাসান সোহান। এই প্রশ্নটা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা পর্যন্ত। তামিম ইকবালের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে থাকবেন কে–লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম নাকি সৌম্য সরকার? এ প্রশ্নও সামনে এসেছে।
বিশ্বকাপের দলটা নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগে ঘোষণা করলে এসব প্রশ্ন হয়তো এতটা উচ্চকিত হতো না। তাতে ল্যাথামদের মতো সৌম্যরাও খেলতে পারতেন পুরোপুরি নির্ভার হয়ে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গোছানো হয়েই গেছে বাংলাদেশের। দলের প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর পর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও গতকাল মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ড সিরিজপূর্ব ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন একই কথা। আর নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, নিউজিল্যান্ড সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচের পর ঘোষণা হতে পারে সেই দল। দল যখন গোছানোই আছে, সিরিজের আগেই কেন দল ঘোষণা করেনি বিসিবি?
গত সোমবার সংবাদ সম্মেলনে ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগেই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করা গেলে দারুণ হতো। তাতে খেলোয়াড়রা আরেকটু নির্ভার হয়ে খেলতে পারত।’ গতকাল মঙ্গলবার মাহমুদউল্লাহও কোচের কথারই পুনরাবৃত্তি করলেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগেই দল (টি-২০ বিশ্বকাপের) ঘোষণা করতে পারলে দারুণ হতো। খেলোয়াড়রা নির্ভার থাকতে পারত। তবে এটা আমাদের হাতে নেই। মোটামুটি দল গোছানো আছে। নির্বাচকেরা দ্রুত দল দিয়ে দেবেন। তবে সিরিজের আগে দলটা দিলে ভালো হতো। সে ক্ষেত্রে খেলোয়াড়েরা নির্ভার থাকতে পারত।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে আছেন ১৯ ক্রিকেটার। চোটে পড়ে দলের বাইরে থাকা তামিম ইকবালকে যোগ করলে দল হয়ে যায় ২০ জনের। এই ২০ জনের মধ্যে ছয়-সাতজনের একাদশে জায়গা হয়তো পাকা। বাকিদের কম-বেশি যেতে হবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে। একাদশে যাঁদের জায়গা কিছুটা ‘নড়বড়ে’, তাঁদের নিউজিল্যান্ড সিরিজটা খেলতে হবে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স আর বিশ্বকাপ দলে থাকা না-থাকার ভাবনা নিয়ে। যদিও নিউজিল্যান্ড সিরিজের পারফরম্যান্স খুব একটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গঠনে প্রভাব ফেলবে না, সেটি নির্বাচকেরা আগেই জানিয়েছেন। কারণ, সিরিজের মাঝপথেই ঘোষণা করা হবে দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণার শেষ তারিখ যে ১০ সেপ্টেম্বর।
তৈরি দল ঘোষণা হতে দেরি কেন–এই প্রশ্নে নির্বাচকেরা অবশ্য অভিন্ন উত্তর দিচ্ছেন, ‘বিশ্বকাপের দল, একটু রয়ে-সয়েই দিচ্ছি। এর সঙ্গে অন্য কিছুর সম্পর্ক নেই।’ নির্বাচকেরা বরং অবাক হয়েছেন কোচ–অধিনায়কের মন্তব্য শুনে। নির্বাচকদের যুক্তি, কোচ-অধিনায়ক জানেন কে বিশ্বকাপ দলে থাকছেন, কে থাকছেন না! দু-একটা জায়গা বাদে বেশির ভাগের সমাধান করে ফেলেছেন তাঁরা।
গোছানো দলটা কেমন হচ্ছে–এ নিয়ে নির্বাচকেরা তো বটেই, মাহমুদউল্লাহ নিজেও একটু রহস্য করলেন কাল। বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, ‘এ নিয়ে কোচের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। নির্বাচকেরাও তাঁদের মত দেবেন। শিগগির আপনারাও জানতে পারবেন (দল)।’
এর মধ্যেই অনেক দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। নিউজিল্যান্ড তো বাংলাদেশ সফরে আসার আগেই দল দিয়েছে। বাংলাদেশে যে কিউই দলটি এসেছে, সে দলের কেউ নেই তাদের বিশ্বকাপের স্কোয়াডে। টম ল্যাথাম-কলিন ডি গ্র্যান্ডহোমদের সামনে তাই চাপমুক্ত থেকে নির্ভার ক্রিকেট খেলার সুযোগ। এই সিরিজে তাদের খুব একটা চাওয়া-পাওয়া নেই!
সিরিজের প্রথম দুই-তিন ম্যাচে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সে সুযোগটা কম। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল অনেকটা গোছানো হলেও এরই মধ্যে কয়েকটি পজিশনে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি হয়েছে। টুর্নামেন্টে কিপিং কে করবেন–মুশফিকুর রহিম নাকি নুরুল হাসান সোহান। এই প্রশ্নটা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা পর্যন্ত। তামিম ইকবালের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে থাকবেন কে–লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম নাকি সৌম্য সরকার? এ প্রশ্নও সামনে এসেছে।
বিশ্বকাপের দলটা নিউজিল্যান্ড সিরিজের আগে ঘোষণা করলে এসব প্রশ্ন হয়তো এতটা উচ্চকিত হতো না। তাতে ল্যাথামদের মতো সৌম্যরাও খেলতে পারতেন পুরোপুরি নির্ভার হয়ে।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৮ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১০ ঘণ্টা আগে