জয়ের জন্য শেষ ওভারে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৭ রান। দ্বিতীয় বলে অর্শদীপ সিংকে চার মেরে সেই ব্যবধান ২ রানে নামিয়ে আনেন আসিফ আলী। কিন্তু চতুর্থ বলে এলবিডব্লিউ তিনি। পাকিস্তানের তখন ২ বলে দরকার ২ রান। ইফতিখার আহমেদ ব্যাট হাতে এসে ভারতকে আর কোনো সুযোগ দেননি। ফুল টস থেকে দুই রান নিয়ে পাকিস্তানকে জয় এনে দেন তিনি।
সেই সঙ্গে প্রতিশোধটাও নিয়ে নিল পাকিস্তান। এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হারলেও সুপার ফোরে ভারতকে হারাল বাবর আজমরা। দুবাইয়ে গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচও গড়িয়েছিল শেষ ওভারে। ২ বল বাকি থাকতে ছয় হাঁকিয়ে ভারতকে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। কিন্তু এবার ব্যাটিংয়ের পর বল হাতেও জ্বলে উঠতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। এবার একই ভেন্যুতে পাকিস্তান প্রতিশোধ নিল ১ বল বাকি থাকতে ৫ উইকেটের জয়ে।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতকে লড়াকু পুঁজি এনে দেন বিরাট কোহলি। তাঁর ফিফটিতে ৭ উইকেটে ১৮১ রানের সংগ্রহ পায় ভারত। এবারের এশিয়া কাপে ‘ব্যাক টু ব্যাক’ ফিফটি পেলেন কোহলি। ৪৪ বলে ৪ চার ও ১ ছয়ে ৬০ রান করেন তিনি। ভারতকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন লোকেশ রাহুল (২৮) ও রোহিত শর্মা (২৮)। ওপেনিং জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৫৪ রান জমা করেন তাঁরা।
জবাব দিতে নেমে পাকিস্তান শুরুতে অধিনায়ক বাবরকে (১৪) হারায়। তবে উইকেটরক্ষক-ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটে এগোতে থাকে তারা। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ২০ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানের জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে তোলেন তিনি। দলীয় ১৪৭ রানে ফেরেন রিজওয়ান। তাঁর ৫১ বলে ৭১ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ২ ছয়ে। পাকিস্তানের জয়ের বাকি পথ পাড়ি দেয় খুশদিল শাহ (১৪*) ও আসিফ আলীর (১৬) ব্যাটে। এই জুটি ভাঙলেও শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ২ রান নিয়ে দলকে জয় এনে দেন ইফতিখার (২*)। ১৯.১ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮২ রান করে পাকিস্তান।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে পাকিস্তানের দরকার ছিল ৭ রান। দ্বিতীয় বলে অর্শদীপ সিংকে চার মেরে সেই ব্যবধান ২ রানে নামিয়ে আনেন আসিফ আলী। কিন্তু চতুর্থ বলে এলবিডব্লিউ তিনি। পাকিস্তানের তখন ২ বলে দরকার ২ রান। ইফতিখার আহমেদ ব্যাট হাতে এসে ভারতকে আর কোনো সুযোগ দেননি। ফুল টস থেকে দুই রান নিয়ে পাকিস্তানকে জয় এনে দেন তিনি।
সেই সঙ্গে প্রতিশোধটাও নিয়ে নিল পাকিস্তান। এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হারলেও সুপার ফোরে ভারতকে হারাল বাবর আজমরা। দুবাইয়ে গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচও গড়িয়েছিল শেষ ওভারে। ২ বল বাকি থাকতে ছয় হাঁকিয়ে ভারতকে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। কিন্তু এবার ব্যাটিংয়ের পর বল হাতেও জ্বলে উঠতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। এবার একই ভেন্যুতে পাকিস্তান প্রতিশোধ নিল ১ বল বাকি থাকতে ৫ উইকেটের জয়ে।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতকে লড়াকু পুঁজি এনে দেন বিরাট কোহলি। তাঁর ফিফটিতে ৭ উইকেটে ১৮১ রানের সংগ্রহ পায় ভারত। এবারের এশিয়া কাপে ‘ব্যাক টু ব্যাক’ ফিফটি পেলেন কোহলি। ৪৪ বলে ৪ চার ও ১ ছয়ে ৬০ রান করেন তিনি। ভারতকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন লোকেশ রাহুল (২৮) ও রোহিত শর্মা (২৮)। ওপেনিং জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৫৪ রান জমা করেন তাঁরা।
জবাব দিতে নেমে পাকিস্তান শুরুতে অধিনায়ক বাবরকে (১৪) হারায়। তবে উইকেটরক্ষক-ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটে এগোতে থাকে তারা। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ২০ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানের জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে তোলেন তিনি। দলীয় ১৪৭ রানে ফেরেন রিজওয়ান। তাঁর ৫১ বলে ৭১ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ২ ছয়ে। পাকিস্তানের জয়ের বাকি পথ পাড়ি দেয় খুশদিল শাহ (১৪*) ও আসিফ আলীর (১৬) ব্যাটে। এই জুটি ভাঙলেও শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ২ রান নিয়ে দলকে জয় এনে দেন ইফতিখার (২*)। ১৯.১ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮২ রান করে পাকিস্তান।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৫ ঘণ্টা আগে