ক্রীড়া ডেস্ক
জিততে না পারলেও প্রথম ওয়ানডেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষে অন্তত একবার হলেও মনে হয়েছিল ক্যারিবীয়রা ২৯৫ রান তাড়া করতে জিততে পারবে কি! কিন্তু আজ বাংলাদেশের ব্যাটারদের যা পারফরম্যান্স, তাতে প্রথমার্ধে সে প্রশ্নটা কারও মনে উঁকিঝুঁকি মারবে বলে মনে হয় না। ১১৫ রান তুলতেই যে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলেছে ৭ উইকেট। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪৩.১ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৭ রান করেছে বাংলাদেশ।
প্রথম ম্যাচের ভেন্যুতেই হচ্ছে দ্বিতীয় ম্যাচ। পেসার তাসকিন আহমেদের জায়গার শরীফুল ইসলাম খেললেও একাদশে ব্যাটিং লাইনআপ ছিল অপরিবর্তিত। তারপরও ব্যাটিং লাইনআপের কেন এই মুখ থুবড়ে পড়া? এই প্রশ্নের উত্তর একটাই—ব্যাটাররা নিজেদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। ১১ তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেরা ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৩৩ বলে ৪৬ রান করেছেন। ৪টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৩৯.৩৯! এই তামিমকে বাদ দিলে টপ-অর্ডারের সবাইকে সমালোচনার কাঠগড়ায় কমবেশি সবাইকেই দাঁড় করানো যায়!
অভিজ্ঞ ব্যাটার লিটন দাসের কথাই ধরা যাক। ছন্দে নেই বোঝাই যাচ্ছিল তাঁর ব্যাটিংয়ে জড়তা দেখে। একের পর এক বল নষ্ট করে যাচ্ছিলেন; ফুটব্যাটে খেলতে পারছিলেন না। ১৮ বলে করেছেন মাত্র ৪ রান। রান হবে ভেবে মুখোমুখি হওয়া ১৯ তম বলে জেইডেন সিলসকে পুল করতে গেলেন। অফ স্টাম্পের বাইরের বলটির লেন্থ পড়তে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে শূন্যে ভেসে বল চলে যায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। সেখানে তাঁকে তালুবন্দী করেন এভিন লুইস। আগের ম্যাচেও ২ রান করে আউট হয়েছিলেন লিটন।
গ্লোবাল সুপার লিগে রংপুর রাইডার্সের হয়ে রানের ফোয়ারা ছোটানো সৌম্য সরকারও (২) এদিন ব্যর্থ। লিটনের আগে তিনিই ক্যারিবীয় শিকারিদের খাতায় প্রথম নাম লিখিয়েছেন। বোলার সেই সিলস। অফ-মিডল স্টাম্পে ফুল লেন্থের ডেলিভারি তুলে মারতে গিয়েছিলেন। টাইমিংয়ে গড়বড়ে ক্যাচ তুলে দেন মিড-অনে। প্রথম ওয়ানডের পাওয়ার প্লেতে ৫৮ রানে ২ উইকেট খুইয়েছিল বাংলাদেশ। এদিন ৫৫ রানে হারায় ৩ উইকেট। সৌম্য-লিটনের সঙ্গে যোগ দেন মেহেদি হাসান মিরাজও (১)। তিনি অবশ্য খেলতে না গিয়েই আউট! বোলার সেই সিলস। অফ স্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কিন্তু তাঁর উঠিয়ে নিতে যাওয়া ব্যাটের নিচের কানায় লেগে বল আঘাত লাগে স্টাম্পে। ৫৪ রানে ৩ উইকেট গায়েব বাংলাদেশের।
এই অবস্থায় বড় একটা জুটির দরকার ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সেটা হয়নি। মিরাজের এক ওভার পরই আউট হয়ে যান দলকে আশা দেখানো তানজিদ। পঞ্চম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ হোসেন একটা জুটি গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু উড়িয়ে মারতে যাওয়া আফিফকে (২৪) ফিরিয়ে তাঁদের ৩৬ রানের জুটি ভেঙে দেন গুডাকেশ মোটি। এরপর মোটির বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফেরেন জাকের আলী অনিক (৩)। অভিষিক্ত মাইন্ডলি বলে ডাক মেরে ফেরেন রিশাদ হোসেন।
এরপরই ইনিংসের বড় জুটিটির জন্ম দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ-তানজিম হাসান সাকিব। অষ্টম উইকেটে দুজনে করেন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি। রোস্টন চেজের বলে ৪৫ রানে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে তানজিম সাকিব ফিরলে ভাঙে
এই জুটি। মাহমুদউল্লাহ ৫০ রানে ব্যাট করছেন, সঙ্গে আছেন শরীফুল (০)। মাহমুদউল্লাহ প্রথম ওয়ানডেতে অপরাজিত ছিলেন ৫০ রানে। ওয়ানডেতে এটি তাঁর টানা তৃতীয় ফিফটি।
জিততে না পারলেও প্রথম ওয়ানডেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষে অন্তত একবার হলেও মনে হয়েছিল ক্যারিবীয়রা ২৯৫ রান তাড়া করতে জিততে পারবে কি! কিন্তু আজ বাংলাদেশের ব্যাটারদের যা পারফরম্যান্স, তাতে প্রথমার্ধে সে প্রশ্নটা কারও মনে উঁকিঝুঁকি মারবে বলে মনে হয় না। ১১৫ রান তুলতেই যে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলেছে ৭ উইকেট। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪৩.১ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৭ রান করেছে বাংলাদেশ।
প্রথম ম্যাচের ভেন্যুতেই হচ্ছে দ্বিতীয় ম্যাচ। পেসার তাসকিন আহমেদের জায়গার শরীফুল ইসলাম খেললেও একাদশে ব্যাটিং লাইনআপ ছিল অপরিবর্তিত। তারপরও ব্যাটিং লাইনআপের কেন এই মুখ থুবড়ে পড়া? এই প্রশ্নের উত্তর একটাই—ব্যাটাররা নিজেদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। ১১ তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেরা ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৩৩ বলে ৪৬ রান করেছেন। ৪টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৩৯.৩৯! এই তামিমকে বাদ দিলে টপ-অর্ডারের সবাইকে সমালোচনার কাঠগড়ায় কমবেশি সবাইকেই দাঁড় করানো যায়!
অভিজ্ঞ ব্যাটার লিটন দাসের কথাই ধরা যাক। ছন্দে নেই বোঝাই যাচ্ছিল তাঁর ব্যাটিংয়ে জড়তা দেখে। একের পর এক বল নষ্ট করে যাচ্ছিলেন; ফুটব্যাটে খেলতে পারছিলেন না। ১৮ বলে করেছেন মাত্র ৪ রান। রান হবে ভেবে মুখোমুখি হওয়া ১৯ তম বলে জেইডেন সিলসকে পুল করতে গেলেন। অফ স্টাম্পের বাইরের বলটির লেন্থ পড়তে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে শূন্যে ভেসে বল চলে যায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। সেখানে তাঁকে তালুবন্দী করেন এভিন লুইস। আগের ম্যাচেও ২ রান করে আউট হয়েছিলেন লিটন।
গ্লোবাল সুপার লিগে রংপুর রাইডার্সের হয়ে রানের ফোয়ারা ছোটানো সৌম্য সরকারও (২) এদিন ব্যর্থ। লিটনের আগে তিনিই ক্যারিবীয় শিকারিদের খাতায় প্রথম নাম লিখিয়েছেন। বোলার সেই সিলস। অফ-মিডল স্টাম্পে ফুল লেন্থের ডেলিভারি তুলে মারতে গিয়েছিলেন। টাইমিংয়ে গড়বড়ে ক্যাচ তুলে দেন মিড-অনে। প্রথম ওয়ানডের পাওয়ার প্লেতে ৫৮ রানে ২ উইকেট খুইয়েছিল বাংলাদেশ। এদিন ৫৫ রানে হারায় ৩ উইকেট। সৌম্য-লিটনের সঙ্গে যোগ দেন মেহেদি হাসান মিরাজও (১)। তিনি অবশ্য খেলতে না গিয়েই আউট! বোলার সেই সিলস। অফ স্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কিন্তু তাঁর উঠিয়ে নিতে যাওয়া ব্যাটের নিচের কানায় লেগে বল আঘাত লাগে স্টাম্পে। ৫৪ রানে ৩ উইকেট গায়েব বাংলাদেশের।
এই অবস্থায় বড় একটা জুটির দরকার ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সেটা হয়নি। মিরাজের এক ওভার পরই আউট হয়ে যান দলকে আশা দেখানো তানজিদ। পঞ্চম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ হোসেন একটা জুটি গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু উড়িয়ে মারতে যাওয়া আফিফকে (২৪) ফিরিয়ে তাঁদের ৩৬ রানের জুটি ভেঙে দেন গুডাকেশ মোটি। এরপর মোটির বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফেরেন জাকের আলী অনিক (৩)। অভিষিক্ত মাইন্ডলি বলে ডাক মেরে ফেরেন রিশাদ হোসেন।
এরপরই ইনিংসের বড় জুটিটির জন্ম দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ-তানজিম হাসান সাকিব। অষ্টম উইকেটে দুজনে করেন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি। রোস্টন চেজের বলে ৪৫ রানে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে তানজিম সাকিব ফিরলে ভাঙে
এই জুটি। মাহমুদউল্লাহ ৫০ রানে ব্যাট করছেন, সঙ্গে আছেন শরীফুল (০)। মাহমুদউল্লাহ প্রথম ওয়ানডেতে অপরাজিত ছিলেন ৫০ রানে। ওয়ানডেতে এটি তাঁর টানা তৃতীয় ফিফটি।
দুইবার পিছিয়ে পড়েও জর্ডানকে জিততে দেয়নি বাংলাদেশ। মাঠ ছেড়েছে জয়ের সমান ২-২ গোলের ড্র নিয়ে। এর আগে শনিবার ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইন্দোনেশিয়াকেও গোলশূন্য ড্রয়ে রুখে দিয়ে আফঈদা খন্দকার।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এসেই আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে ভুটান ফুটবল দলের। আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় পানি নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেল কয়েকজনকে। তাই সংবাদ সম্মেলনে সেই সত্য সরলভাবে তুলে ধরলেন দলটির জাপানি কোচ আতসুশি নাকামুরা।
১১ ঘণ্টা আগেবাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
১১ ঘণ্টা আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
১৩ ঘণ্টা আগে