অনলাইন ডেস্ক
শেষ ভালো যাঁর, সব ভালো তাঁর—সদ্য সমাপ্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাংলাদেশের খেলা নিয়ে এমনটা বলাই যায়। উইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজেই। মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের মতে বাংলাদেশের ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে যেতে হবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুর্গ জয়ের পর কয়েকভাগে দেশে ফিরছেন ক্রিকেটাররা। ঢাকা বিমানবন্দরে আজ জাকের আলী, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদদের মুখে দেখা গেছে বিজয়ের হাসি। বিজয়ীদের দেখতে বিমানবন্দরে ভক্ত-সমর্থকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। গণমাধ্যমকর্মীরাও সংখ্যায় কম ছিলেন না। শিষ্যদের সঙ্গে এসেছেন কোচ সালাহউদ্দিন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সালাহউদ্দিনকে বেশিরভাগ প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিয়ে। এই সিরিজে বাংলাদেশের এমন ভালো করার রহস্য কী, সেটার ব্যাখ্যায় শিষ্যদের যেমন প্রশংসা করেছেন, তেমনি তাঁর কথায় বোঝা গেছে আত্মতুষ্টিতে ভোগা যাবে না। বাংলাদেশ কোচ বলেন,‘যদি টি-টোয়েন্টি জিতেও থাকি, তবু আমাদের দুর্বলতা রয়েছে।আমাদের অনেক জায়গা আছে, যেগুলো তাড়াতাড়ি উন্নতি করতে হবে। আমার মনে হয় না খুব বেশি সময় নেওয়া উচিত।কারণ, অপেক্ষা করতে করতে অনেক দিন পেরিয়ে যায়। আমরা এত বছর ক্রিকেট খেলার পর আমাদের একটা স্টেজে আসা উচিত, যেখানে আমরা ধারাবাহিকভাবে ক্রিকেট খেলব।সেটার জন্য আমাদের যে জায়গাগুলো দেখা দরকার, সেগুলো তাড়াতাড়ি দেখব।’
টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ ইতিহাস গড়লেও ওয়ানডে সিরিজে বাজেভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছে উইন্ডিজ। এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আনুষ্ঠানিক সূচি না জানানো হলেও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে হওয়ার কথা। আইসিসির ইভেন্টের আগে বাংলাদেশের আর কোনো ওয়ানডেও নেই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রসঙ্গ যখন এসেছে, তখন সালাহউদ্দিন বলেন,‘আমি জানি না আপনারা সবাই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে ব্যস্ত আছেন কেন? আমার মনে হয় যে প্রতিটা সিরিজেই যেন ছেলেরা উন্নতি করতে পারে, সেটাই আমাদের জন্য বড় ব্যাপার হবে। যে সিরিজে আমাদের মনে হয় অনেক কিছুই ছিল না, তবে আমার মনে হয় ছেলেরা ভালোই খেলেছে। আরও ভালো হয়তো হতে পারত। সেখান থেকে যতটুকু করেছে, একটা নতুন দল বা নতুন গোছানো দল হিসেবে তারা যথেষ্ট ভালো করেছে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাস নেতৃত্ব দিলেও আশানুরূপ ব্যাটিং তিনি করতে পারেননি। তিন ম্যাচ মিলে করেছেন ১৭ রান।ওয়ানডেতে তিন ম্যাচ মিলে দুই অঙ্কও স্পর্শ করতে পারেননি (৬ রান)। যেখানে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৩২১ রানের পাহাড় গড়েও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এমনকি টেস্টেও বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে ধস নেমেছে বারবার। সালাহউদ্দিন বলেন,‘আমাদের তো অনেক জায়গায় দুর্বলতা আছে। সেটা যদি সবার সামনে বলি, ঠিক হবে না। আমাদের যে দুর্বলতা আছে সেটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করব।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজে ব্যাটিং কোচ হিসেবে শিষ্যদের ব্যাটিং নিয়ে সালাহউদ্দিন কতটা কাজ করেছেন, সেটা টি-টোয়েন্টি সিরিজ দেখলেই স্পষ্ট। তবে তিনি জানিয়েছেন, প্রধান কোচের সিদ্ধান্তেই সবকিছু হয়। বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সেরও প্রশংসা করেছেন সালাহউদ্দিন। ক্যারিবীয় দ্বীপের ভালো পরিবেশের কারণেই জয় দিয়ে সিরিজটা বাংলাদেশ শেষ করতে পেরেছে বলে সালাহউদ্দিন মনে করেন।
শেষ ভালো যাঁর, সব ভালো তাঁর—সদ্য সমাপ্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাংলাদেশের খেলা নিয়ে এমনটা বলাই যায়। উইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজেই। মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের মতে বাংলাদেশের ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে যেতে হবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুর্গ জয়ের পর কয়েকভাগে দেশে ফিরছেন ক্রিকেটাররা। ঢাকা বিমানবন্দরে আজ জাকের আলী, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদদের মুখে দেখা গেছে বিজয়ের হাসি। বিজয়ীদের দেখতে বিমানবন্দরে ভক্ত-সমর্থকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। গণমাধ্যমকর্মীরাও সংখ্যায় কম ছিলেন না। শিষ্যদের সঙ্গে এসেছেন কোচ সালাহউদ্দিন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সালাহউদ্দিনকে বেশিরভাগ প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিয়ে। এই সিরিজে বাংলাদেশের এমন ভালো করার রহস্য কী, সেটার ব্যাখ্যায় শিষ্যদের যেমন প্রশংসা করেছেন, তেমনি তাঁর কথায় বোঝা গেছে আত্মতুষ্টিতে ভোগা যাবে না। বাংলাদেশ কোচ বলেন,‘যদি টি-টোয়েন্টি জিতেও থাকি, তবু আমাদের দুর্বলতা রয়েছে।আমাদের অনেক জায়গা আছে, যেগুলো তাড়াতাড়ি উন্নতি করতে হবে। আমার মনে হয় না খুব বেশি সময় নেওয়া উচিত।কারণ, অপেক্ষা করতে করতে অনেক দিন পেরিয়ে যায়। আমরা এত বছর ক্রিকেট খেলার পর আমাদের একটা স্টেজে আসা উচিত, যেখানে আমরা ধারাবাহিকভাবে ক্রিকেট খেলব।সেটার জন্য আমাদের যে জায়গাগুলো দেখা দরকার, সেগুলো তাড়াতাড়ি দেখব।’
টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ ইতিহাস গড়লেও ওয়ানডে সিরিজে বাজেভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছে উইন্ডিজ। এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আনুষ্ঠানিক সূচি না জানানো হলেও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে হওয়ার কথা। আইসিসির ইভেন্টের আগে বাংলাদেশের আর কোনো ওয়ানডেও নেই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রসঙ্গ যখন এসেছে, তখন সালাহউদ্দিন বলেন,‘আমি জানি না আপনারা সবাই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে ব্যস্ত আছেন কেন? আমার মনে হয় যে প্রতিটা সিরিজেই যেন ছেলেরা উন্নতি করতে পারে, সেটাই আমাদের জন্য বড় ব্যাপার হবে। যে সিরিজে আমাদের মনে হয় অনেক কিছুই ছিল না, তবে আমার মনে হয় ছেলেরা ভালোই খেলেছে। আরও ভালো হয়তো হতে পারত। সেখান থেকে যতটুকু করেছে, একটা নতুন দল বা নতুন গোছানো দল হিসেবে তারা যথেষ্ট ভালো করেছে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে লিটন দাস নেতৃত্ব দিলেও আশানুরূপ ব্যাটিং তিনি করতে পারেননি। তিন ম্যাচ মিলে করেছেন ১৭ রান।ওয়ানডেতে তিন ম্যাচ মিলে দুই অঙ্কও স্পর্শ করতে পারেননি (৬ রান)। যেখানে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৩২১ রানের পাহাড় গড়েও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এমনকি টেস্টেও বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে ধস নেমেছে বারবার। সালাহউদ্দিন বলেন,‘আমাদের তো অনেক জায়গায় দুর্বলতা আছে। সেটা যদি সবার সামনে বলি, ঠিক হবে না। আমাদের যে দুর্বলতা আছে সেটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করব।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজে ব্যাটিং কোচ হিসেবে শিষ্যদের ব্যাটিং নিয়ে সালাহউদ্দিন কতটা কাজ করেছেন, সেটা টি-টোয়েন্টি সিরিজ দেখলেই স্পষ্ট। তবে তিনি জানিয়েছেন, প্রধান কোচের সিদ্ধান্তেই সবকিছু হয়। বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সেরও প্রশংসা করেছেন সালাহউদ্দিন। ক্যারিবীয় দ্বীপের ভালো পরিবেশের কারণেই জয় দিয়ে সিরিজটা বাংলাদেশ শেষ করতে পেরেছে বলে সালাহউদ্দিন মনে করেন।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে