নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন বোলাররা। এবারের বিশ্বকাপে উইকেটে ভালো সহায়তা পাচ্ছেন তাঁরা। উইকেট বিবেচনায় যেমন স্কোর হওয়া দরকার, সেটাও বাংলাদেশ দল করতে পারছে না। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নিজেই সেটি স্বীকার করেছেন।
গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে জেতার পর শান্ত সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উইকেট ব্যাটিং সহায়ক নয়। তবে স্কোরটা ১৩০-১৪০ হতে পারত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘এই পুরো টুর্নামেন্টেই খুব বড় স্কোর হচ্ছে না। বেশির ভাগ ম্যাচেই এ রকম কম রান হচ্ছে। সেগুলো ডিফেন্ড করছে আবার জিতে যাচ্ছে। আমি যেটা বললাম, কম রান হয়েছে। এত কম রানেরও উইকেট না। ১৩০-১৪০ রানের উইকেট ছিল।’
দলের ব্যাটিং ব্যর্থতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন শান্ত। বলেছেন নিজের ব্যাটিং নিয়েও চিন্তার কথাও। দলের এমন ব্যাটিংকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ উল্লেখ করে বলেন, ‘এটা তো আসলে সম্ভব না প্রতিদিন বোলাররা ম্যাচ জেতাবে। আশা করব প্রতিদিনই তারা ম্যাচ জেতাক। ব্যাটারদের দায়িত্বও আছে। কেন হচ্ছে না, সবাই চেষ্টা করছে বের করার—কিন্তু হচ্ছে না, এটা গ্রহণযোগ্য না। সত্যি বলতে এই উইকেট ১৪০-১৫০ রান করার মতো উইকেট ছিল। আমরা করতে পারিনি। অবশ্য এটা আমাদের জন্য চিন্তার একটা কারণ।’
সুপার এইটের আগে নিজেদের ভঙ্গুর ব্যাটিং সত্যি-ই অস্বস্তিতে রাখছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। বোলিংয়ে যেমন যৌথভাবে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ উইকেটশিকারি তানজিম হাসান সাকিব। ৪ ম্যাচে ৪.৮০ ইকোনমিতে ৯ উইকেট নিয়ে সেরার বোলারদের তালিকায় পাঁচ নম্বরে আছেন এই তরুণ পেসার। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ফজল হক ফারুকির ১২ উইকেট। এ ছাড়া সাকিবের ওপরে থাকা ট্রেন্ট বোল্ট, আকিল হোসেন ও অ্যানরিখ নরকীয়ারও ৯ উইকেট করে।
৭ উইকেট নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানও আছেন সেরা দশে। ৭টি করে উইকেট শিকার করেছেন তাসকিন আহমেদ ও লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনেরও। তাঁরা যৌথভাবে চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। সেরা বোলারদের তালিকায় আছেন ওপরের দিকে।
ঠিক বিপরীত চিত্র সেরা ব্যাটারদের তালিকায়। সেরা দশে নেই কোনো বাংলাদেশি ব্যাটার। তাঁরা রয়েছেন উল্টো দিকে—অর্থাৎ তালিকার নিচের দিকে। ৪ ম্যাচে ১২৫ স্ট্রাইকরেটে ৯৫ রান করে তালিকার ১৯ নম্বরে আছেন তাওহিদ হৃদয়। এ তরুণ ব্যাটারই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে সেরা ব্যাটার। ১০৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটে ৯২ রান করে সাকিব আল হাসান আছেন ২২ নম্বরে। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ৭২ রান নিয়ে ২৯ নম্বরে রয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
৮৬.১৫ স্ট্রাইকরেটে ৫৬ রান নিয়ে ৫৮ নম্বরে লিটন দাস। ১১১.৯০ স্ট্রাইকরেটে ৪৭ রান করে তানজিদ হাসান তামিম রয়েছেন ৬৯ নম্বরে। ৫৯.০৯ স্ট্রাইকরেটে ৪ ম্যাচে ২৬ রান করে তালিকায় ১০৫ নম্বরে আছেন শান্ত। তালিকায় ব্যাটারদের অবস্থানই যেন বলে দিচ্ছে ব্যাটিংয়ে কতটা দুঃসময়ে বাংলাদেশ। সেরা তালিকায় নেই তাদের ব্যাটাররা। টপ অর্ডারের এমন হতাশার ব্যাটিং সুপার এইটের আগে নিঃসন্দেহে চিন্তা বাড়াচ্ছে ম্যানেজমেন্টের।
রাখঢাক না রেখে নিজেই চিন্তার কথা স্বীকার করেন শান্ত, ‘অবশ্যই চিন্তার কারণ (নিজের ব্যাটিং)। এভাবে ব্যাটিং করলে মনে হয় না দলের জন্য ভালো কোনো দিক। ভালো শুরু পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, আমরা ভালো শুরু পাচ্ছি না। ব্যাটাররা সে রকমভাবে শেষও করতে পারছে না। অবশ্যই চিন্তার কারণ। এখান থেকে আমাদেরই বেরিয়ে আসতে হবে। কীভাবে বেরোতে হবে এটা নিয়ে অনেক পরিকল্পনা সব সময়ই হয়, কিন্তু এই ভুল বারবারই হচ্ছে। আশা করব, পরের রাউন্ডে এই ভুলগুলো যত কম করা যায়।’
বাংলাদেশকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন বোলাররা। এবারের বিশ্বকাপে উইকেটে ভালো সহায়তা পাচ্ছেন তাঁরা। উইকেট বিবেচনায় যেমন স্কোর হওয়া দরকার, সেটাও বাংলাদেশ দল করতে পারছে না। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নিজেই সেটি স্বীকার করেছেন।
গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে জেতার পর শান্ত সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উইকেট ব্যাটিং সহায়ক নয়। তবে স্কোরটা ১৩০-১৪০ হতে পারত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘এই পুরো টুর্নামেন্টেই খুব বড় স্কোর হচ্ছে না। বেশির ভাগ ম্যাচেই এ রকম কম রান হচ্ছে। সেগুলো ডিফেন্ড করছে আবার জিতে যাচ্ছে। আমি যেটা বললাম, কম রান হয়েছে। এত কম রানেরও উইকেট না। ১৩০-১৪০ রানের উইকেট ছিল।’
দলের ব্যাটিং ব্যর্থতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন শান্ত। বলেছেন নিজের ব্যাটিং নিয়েও চিন্তার কথাও। দলের এমন ব্যাটিংকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ উল্লেখ করে বলেন, ‘এটা তো আসলে সম্ভব না প্রতিদিন বোলাররা ম্যাচ জেতাবে। আশা করব প্রতিদিনই তারা ম্যাচ জেতাক। ব্যাটারদের দায়িত্বও আছে। কেন হচ্ছে না, সবাই চেষ্টা করছে বের করার—কিন্তু হচ্ছে না, এটা গ্রহণযোগ্য না। সত্যি বলতে এই উইকেট ১৪০-১৫০ রান করার মতো উইকেট ছিল। আমরা করতে পারিনি। অবশ্য এটা আমাদের জন্য চিন্তার একটা কারণ।’
সুপার এইটের আগে নিজেদের ভঙ্গুর ব্যাটিং সত্যি-ই অস্বস্তিতে রাখছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। বোলিংয়ে যেমন যৌথভাবে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ উইকেটশিকারি তানজিম হাসান সাকিব। ৪ ম্যাচে ৪.৮০ ইকোনমিতে ৯ উইকেট নিয়ে সেরার বোলারদের তালিকায় পাঁচ নম্বরে আছেন এই তরুণ পেসার। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ফজল হক ফারুকির ১২ উইকেট। এ ছাড়া সাকিবের ওপরে থাকা ট্রেন্ট বোল্ট, আকিল হোসেন ও অ্যানরিখ নরকীয়ারও ৯ উইকেট করে।
৭ উইকেট নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানও আছেন সেরা দশে। ৭টি করে উইকেট শিকার করেছেন তাসকিন আহমেদ ও লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনেরও। তাঁরা যৌথভাবে চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। সেরা বোলারদের তালিকায় আছেন ওপরের দিকে।
ঠিক বিপরীত চিত্র সেরা ব্যাটারদের তালিকায়। সেরা দশে নেই কোনো বাংলাদেশি ব্যাটার। তাঁরা রয়েছেন উল্টো দিকে—অর্থাৎ তালিকার নিচের দিকে। ৪ ম্যাচে ১২৫ স্ট্রাইকরেটে ৯৫ রান করে তালিকার ১৯ নম্বরে আছেন তাওহিদ হৃদয়। এ তরুণ ব্যাটারই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে সেরা ব্যাটার। ১০৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটে ৯২ রান করে সাকিব আল হাসান আছেন ২২ নম্বরে। ১০০ স্ট্রাইকরেটে ৭২ রান নিয়ে ২৯ নম্বরে রয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
৮৬.১৫ স্ট্রাইকরেটে ৫৬ রান নিয়ে ৫৮ নম্বরে লিটন দাস। ১১১.৯০ স্ট্রাইকরেটে ৪৭ রান করে তানজিদ হাসান তামিম রয়েছেন ৬৯ নম্বরে। ৫৯.০৯ স্ট্রাইকরেটে ৪ ম্যাচে ২৬ রান করে তালিকায় ১০৫ নম্বরে আছেন শান্ত। তালিকায় ব্যাটারদের অবস্থানই যেন বলে দিচ্ছে ব্যাটিংয়ে কতটা দুঃসময়ে বাংলাদেশ। সেরা তালিকায় নেই তাদের ব্যাটাররা। টপ অর্ডারের এমন হতাশার ব্যাটিং সুপার এইটের আগে নিঃসন্দেহে চিন্তা বাড়াচ্ছে ম্যানেজমেন্টের।
রাখঢাক না রেখে নিজেই চিন্তার কথা স্বীকার করেন শান্ত, ‘অবশ্যই চিন্তার কারণ (নিজের ব্যাটিং)। এভাবে ব্যাটিং করলে মনে হয় না দলের জন্য ভালো কোনো দিক। ভালো শুরু পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, আমরা ভালো শুরু পাচ্ছি না। ব্যাটাররা সে রকমভাবে শেষও করতে পারছে না। অবশ্যই চিন্তার কারণ। এখান থেকে আমাদেরই বেরিয়ে আসতে হবে। কীভাবে বেরোতে হবে এটা নিয়ে অনেক পরিকল্পনা সব সময়ই হয়, কিন্তু এই ভুল বারবারই হচ্ছে। আশা করব, পরের রাউন্ডে এই ভুলগুলো যত কম করা যায়।’
দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম তিনটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের মতো পরের তিনটি ফাইনালেও (২০২৭,২০২৯, ২০৩১) আয়োজক হিসেবে ইংল্যান্ডের নাম ঘোষণা করেছে আইসিসি। যদিও ভারত চেয়েছিল ২০২৭ সালের আসর আয়োজন করতে। তবে অতীতের তিন আসরে ইংল্যান্ডের আয়োজনের অভিজ্ঞতা মুগ্ধ করেছে আইসিসিকে।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে দাঁড়াতেই দিলেন না তাসকিনরা। ১৯.৩ ওভারে ১১০ রানেই গুটিয়ে গেছে সফরকারীরা। পাকিস্তানের তিন ব্যাটারই শুধু দুই অঙ্কের ঘরে পোঁছাতে পেরেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাওয়ার-প্লেতে পাকিস্তানকে রীতিমতো কাঁপিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। ৬ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৪১ রান পাকিস্তানের। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, শেখ মেহেদী, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব।
৪ ঘণ্টা আগে