জয়ের পাল্লা একবার ভারতের দিকে ঝুঁকে তো আরেকবার পাকিস্তানের দিকে। পরতে পরতে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াই। তাতে শেষ হাসি হাসল ভারত। জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে টিম ইন্ডিয়ার দরকার ছিল ২১ রান। হারিস রউফের করা ১৯তম ওভারে ৩ চার মেরে হার্দিক পান্ডিয়া সেই পরিসংখ্যান ৬ বলে নামিয়ে আনেন ৭ রানে।
তবে রোমাঞ্চ তখনো বাকি। শেষ ওভারের প্রথম বলে রবীন্দ্র জাদেজাকে বোল্ড করে পাকিস্তানের জয়ের আশা জাগিয়ে তোলেন স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ। পরের দুই বলে মাত্র এক রান নিতে পারে ভারত। তবে তৃতীয় বলেই নওয়াজকে লং-অন দিয়ে ছক্কা মেরে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের বুক থেকে চাপের ভার কমান পান্ডিয়া। এশিয়া কাপে নিজেদর প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেটের জয় পেল ভারত। পাকিস্তানের দেওয়া ১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ২ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টিম ইন্ডিয়া। ১৪৮ রান করে তারা। এর আগে দুবাইয়ে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৯.৫ ওভারে ১৪৭ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান।
উদ্বোধনী জুটির শুরুটা রাঙাতে পারেননি পাকিস্তানের দুই ওপেনার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। দলীয় ১৫ রানের মাথায় ভুবনেশ্বর কুমারের বাউন্সারে অর্শদীপ সিংয়ের ক্যাচে ফেরেন বাবর (১০)। তিনে এসে ব্যর্থ হন ফখর জামানও। ১০ রান করে আবেশ খানের শিকার হন তিনি। ৪২ রানে দুই উইকেট হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে পাকিস্তান। পাওয়ার প্লে-তে দুই উইকেটে আসে ৪৩ রান। এ সময় একপাশ আগলে রাখা রিজওয়ানের সঙ্গে দারুণ জুটি গড়েন ইফতেখার আহমেদ। তাঁদের ৪৫ রানের জুটি ভাঙে ইফতেখার (২৮) ফিরলে। হার্দিক পান্ডিয়ার শট বলে দিনেশ কার্তিকের গ্লাভসে আটকা পড়েন তিনি।
নিজের পরের ওভারে জোড়া শিকার করেন পান্ডিয়া। প্রথম বলে ওপেনার রিজওয়ানকে পুল করতে বাধ্য করেন তিনি। তাতে ডিপ থার্ডে থাকা আবেশের তালুবন্দী হন তিনি। ৪৩ রানে ফেরেন রিজওয়ানও। একই ওভারের তৃতীয় বলে খুশদিল শাহকে ফেরান এই পেসার। অনুশীলনে ছক্কার ঝড় তোলা আসিফ আলী পাননি কোনো ছক্কার দেখা। মাত্র ৯ রান করে ভুবেনেশ্বরের শিকার হন তিনি। এই পেসারের চার শিকারে ঠিকমতো দাঁড়াতেই পারেননি পাকিস্তানি ব্যাটাররা। শেষের দিকে শাহনেওয়াজ দাহানির ১৬ রানে চড়ে লড়াকু সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় ভারত। শুরুতেই টি-টোয়েন্টিতে অভিষক্তি নাসিম শাহর বলে বোল্ড লোকেশ রাহুল (০)। এরপর দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির ব্যাটে ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে ভারত। দুজনের জুটিতে দলীয় ৫০ রানের সংগ্রহ পায় তারা। তবে পরপর দুই বলে রোহিত (১২) ও কোহলিকে (৩৫) সাজঘরে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশা জাগান নওয়াজ। এরপর জাদেজা ও সূর্যকুমার যাদব মিলে ভারতকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যাদব ফেরেন ১৮ রান। এরপর পান্ডিয়ার সঙ্গে জুটি বাঁধেন জাদেজা। একপ্রান্ত আগলে রাখেন এই অলরাউন্ডর। অন্যদিকে পান্ডিয়া খেলতে থাকেন ব্যাট চালিয়ে। জাদেজা ৩৫ রান করে শেষ ওভারে প্রথম বলে ফিরলেও পান্ডিয়ার ১৭ বলে অপরাজিত ৩৩ রানের সুবাদে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ভারত। এর আগে বল হাতে গুরুত্বপূর্ণ ৩ উইকেট নেন তিনি। ভুবনেশ্বর নেন ৪ উইকেট।
জয়ের পাল্লা একবার ভারতের দিকে ঝুঁকে তো আরেকবার পাকিস্তানের দিকে। পরতে পরতে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াই। তাতে শেষ হাসি হাসল ভারত। জয়ের জন্য শেষ ১২ বলে টিম ইন্ডিয়ার দরকার ছিল ২১ রান। হারিস রউফের করা ১৯তম ওভারে ৩ চার মেরে হার্দিক পান্ডিয়া সেই পরিসংখ্যান ৬ বলে নামিয়ে আনেন ৭ রানে।
তবে রোমাঞ্চ তখনো বাকি। শেষ ওভারের প্রথম বলে রবীন্দ্র জাদেজাকে বোল্ড করে পাকিস্তানের জয়ের আশা জাগিয়ে তোলেন স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ। পরের দুই বলে মাত্র এক রান নিতে পারে ভারত। তবে তৃতীয় বলেই নওয়াজকে লং-অন দিয়ে ছক্কা মেরে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের বুক থেকে চাপের ভার কমান পান্ডিয়া। এশিয়া কাপে নিজেদর প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেটের জয় পেল ভারত। পাকিস্তানের দেওয়া ১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ২ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টিম ইন্ডিয়া। ১৪৮ রান করে তারা। এর আগে দুবাইয়ে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৯.৫ ওভারে ১৪৭ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান।
উদ্বোধনী জুটির শুরুটা রাঙাতে পারেননি পাকিস্তানের দুই ওপেনার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। দলীয় ১৫ রানের মাথায় ভুবনেশ্বর কুমারের বাউন্সারে অর্শদীপ সিংয়ের ক্যাচে ফেরেন বাবর (১০)। তিনে এসে ব্যর্থ হন ফখর জামানও। ১০ রান করে আবেশ খানের শিকার হন তিনি। ৪২ রানে দুই উইকেট হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে পাকিস্তান। পাওয়ার প্লে-তে দুই উইকেটে আসে ৪৩ রান। এ সময় একপাশ আগলে রাখা রিজওয়ানের সঙ্গে দারুণ জুটি গড়েন ইফতেখার আহমেদ। তাঁদের ৪৫ রানের জুটি ভাঙে ইফতেখার (২৮) ফিরলে। হার্দিক পান্ডিয়ার শট বলে দিনেশ কার্তিকের গ্লাভসে আটকা পড়েন তিনি।
নিজের পরের ওভারে জোড়া শিকার করেন পান্ডিয়া। প্রথম বলে ওপেনার রিজওয়ানকে পুল করতে বাধ্য করেন তিনি। তাতে ডিপ থার্ডে থাকা আবেশের তালুবন্দী হন তিনি। ৪৩ রানে ফেরেন রিজওয়ানও। একই ওভারের তৃতীয় বলে খুশদিল শাহকে ফেরান এই পেসার। অনুশীলনে ছক্কার ঝড় তোলা আসিফ আলী পাননি কোনো ছক্কার দেখা। মাত্র ৯ রান করে ভুবেনেশ্বরের শিকার হন তিনি। এই পেসারের চার শিকারে ঠিকমতো দাঁড়াতেই পারেননি পাকিস্তানি ব্যাটাররা। শেষের দিকে শাহনেওয়াজ দাহানির ১৬ রানে চড়ে লড়াকু সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় ভারত। শুরুতেই টি-টোয়েন্টিতে অভিষক্তি নাসিম শাহর বলে বোল্ড লোকেশ রাহুল (০)। এরপর দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির ব্যাটে ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে ভারত। দুজনের জুটিতে দলীয় ৫০ রানের সংগ্রহ পায় তারা। তবে পরপর দুই বলে রোহিত (১২) ও কোহলিকে (৩৫) সাজঘরে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশা জাগান নওয়াজ। এরপর জাদেজা ও সূর্যকুমার যাদব মিলে ভারতকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যাদব ফেরেন ১৮ রান। এরপর পান্ডিয়ার সঙ্গে জুটি বাঁধেন জাদেজা। একপ্রান্ত আগলে রাখেন এই অলরাউন্ডর। অন্যদিকে পান্ডিয়া খেলতে থাকেন ব্যাট চালিয়ে। জাদেজা ৩৫ রান করে শেষ ওভারে প্রথম বলে ফিরলেও পান্ডিয়ার ১৭ বলে অপরাজিত ৩৩ রানের সুবাদে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ভারত। এর আগে বল হাতে গুরুত্বপূর্ণ ৩ উইকেট নেন তিনি। ভুবনেশ্বর নেন ৪ উইকেট।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
১০ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১১ ঘণ্টা আগে