টানা হার, খেলার ধাঁচের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারা—টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট যেন বাংলাদেশের জন্য এক বিভীষিকার নাম। প্রতি ম্যাচ শেষে তাই উন্নতির কথা আওড়াতে হচ্ছে খেলোয়াড়দের। অধিনায়কের দায়িত্বে থাকায় এই বিষয়টা এখন সাকিব আল হাসানকে বেশি সামলাতে হচ্ছে। এই সংস্করণে পুনরায় দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর অধীনে ৮ ম্যাচের মাত্র একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ।
প্রতি ম্যাচ শেষে উন্নতির কথা বলতে বলতে তাই সাকিবও বিরক্ত। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারের পর আজ সংবাদ সম্মেলনে সেই বিরক্তিই প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। হারের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে সাকিব বলেন, ‘সিডনিতে আজ উইকেট খুব ভালো ছিল। আমরা আরও অনেক ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম। ব্যক্তিগতভাবে আমি হতাশ। কারণ, এখানে ভালো ব্যাটিংয়ের সুযোগ ছিল। এমন না যে আমরা ২০০ চেজই করে ফেলতাম। কিন্তু আমাদের অনেক ভালো শুরু ছিল। আমি নিশ্চিত সবাই প্রথম দুই ওভার দেখার পর ভেবেছে, না কিছু একটা হতে পারে। আমাদের এই জায়গাগুলোতে আসলে উন্নতির জায়গাগুলো অনেক বেশি। যদিও বারবার উন্নতি করার কথা বলতে আমার ভালো লাগে না।’
তা লাগার কথাও না সাকিবের। ওপেনিং-মিডলঅর্ডার-ফিনিশিং—কোনো বিভাগ থেকেই প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স মিলছে না। প্রোটিয়াদের ২০৫ তাড়া করতে নেমে প্রথম দুই ওভারে বিনা উইকেটে ২৬ রান তুলেও ১৬.৩ ওভারে ১০১ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ার পুরোনো গল্পই ফেরত এসেছে সিডনিতে। ২০০ রান তাড়া নিয়ে সাকিবের উত্তর, ‘এমন পরিস্থিতিতে যা হয়, ধস নামা শুরু হলে ঘুরে দাঁড়ানোর খুব একটা সময় থাকে না। সময়টা নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসার জন্য ব্যাটিং করতে হয়, যদি জেতার জন্য খেলেন। এখানে পতন আসতেই পারে, এটা মেনে নিতে হবে। আমার মনে হয় ব্যাটিংয়ে সেটিই হয়েছে। আমরা ২০০ তাড়া করার জন্য প্রস্তুত ছিলাম কি না? হয়তো না, হয়তো না।’
এ জন্য ঘরোয়া ক্রিকেটকেও কিছুটা দায়ী করলেন সাকিব। ২০০ রান তাড়ার বিশ্বাস দলের মধ্যে ছিল কি না সেটা নিয়েও প্রশ্ন বাংলাদেশ অধিনায়কের, ‘আমরা আসলেই বিশ্বাস করেছি কি, আমরা বড় রান তাড়া করে জিততে পারব। আমরা কখনো ঘরোয়া ক্রিকেটে বড় রান তাড়া করে খুব বেশি জিতি না। ওই একটা জায়গাতে আমাদের সম্ভবত ঘাটতি আছে। কারণ, অন্য দলগুলো যখন খেলে, বেশির ভাগ দল টি-টোয়েন্টিতে ১৭০,১৮০ কিংবা ২০০ তাড়া করতে পছন্দ করে। এই জায়গাগুলোয় আমরা খুব বেশি অভ্যস্ত বলে মনে হয় না।’
টানা হার, খেলার ধাঁচের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারা—টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট যেন বাংলাদেশের জন্য এক বিভীষিকার নাম। প্রতি ম্যাচ শেষে তাই উন্নতির কথা আওড়াতে হচ্ছে খেলোয়াড়দের। অধিনায়কের দায়িত্বে থাকায় এই বিষয়টা এখন সাকিব আল হাসানকে বেশি সামলাতে হচ্ছে। এই সংস্করণে পুনরায় দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর অধীনে ৮ ম্যাচের মাত্র একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ।
প্রতি ম্যাচ শেষে উন্নতির কথা বলতে বলতে তাই সাকিবও বিরক্ত। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারের পর আজ সংবাদ সম্মেলনে সেই বিরক্তিই প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। হারের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে সাকিব বলেন, ‘সিডনিতে আজ উইকেট খুব ভালো ছিল। আমরা আরও অনেক ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম। ব্যক্তিগতভাবে আমি হতাশ। কারণ, এখানে ভালো ব্যাটিংয়ের সুযোগ ছিল। এমন না যে আমরা ২০০ চেজই করে ফেলতাম। কিন্তু আমাদের অনেক ভালো শুরু ছিল। আমি নিশ্চিত সবাই প্রথম দুই ওভার দেখার পর ভেবেছে, না কিছু একটা হতে পারে। আমাদের এই জায়গাগুলোতে আসলে উন্নতির জায়গাগুলো অনেক বেশি। যদিও বারবার উন্নতি করার কথা বলতে আমার ভালো লাগে না।’
তা লাগার কথাও না সাকিবের। ওপেনিং-মিডলঅর্ডার-ফিনিশিং—কোনো বিভাগ থেকেই প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স মিলছে না। প্রোটিয়াদের ২০৫ তাড়া করতে নেমে প্রথম দুই ওভারে বিনা উইকেটে ২৬ রান তুলেও ১৬.৩ ওভারে ১০১ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ার পুরোনো গল্পই ফেরত এসেছে সিডনিতে। ২০০ রান তাড়া নিয়ে সাকিবের উত্তর, ‘এমন পরিস্থিতিতে যা হয়, ধস নামা শুরু হলে ঘুরে দাঁড়ানোর খুব একটা সময় থাকে না। সময়টা নিজেদের অনুকূলে নিয়ে আসার জন্য ব্যাটিং করতে হয়, যদি জেতার জন্য খেলেন। এখানে পতন আসতেই পারে, এটা মেনে নিতে হবে। আমার মনে হয় ব্যাটিংয়ে সেটিই হয়েছে। আমরা ২০০ তাড়া করার জন্য প্রস্তুত ছিলাম কি না? হয়তো না, হয়তো না।’
এ জন্য ঘরোয়া ক্রিকেটকেও কিছুটা দায়ী করলেন সাকিব। ২০০ রান তাড়ার বিশ্বাস দলের মধ্যে ছিল কি না সেটা নিয়েও প্রশ্ন বাংলাদেশ অধিনায়কের, ‘আমরা আসলেই বিশ্বাস করেছি কি, আমরা বড় রান তাড়া করে জিততে পারব। আমরা কখনো ঘরোয়া ক্রিকেটে বড় রান তাড়া করে খুব বেশি জিতি না। ওই একটা জায়গাতে আমাদের সম্ভবত ঘাটতি আছে। কারণ, অন্য দলগুলো যখন খেলে, বেশির ভাগ দল টি-টোয়েন্টিতে ১৭০,১৮০ কিংবা ২০০ তাড়া করতে পছন্দ করে। এই জায়গাগুলোয় আমরা খুব বেশি অভ্যস্ত বলে মনে হয় না।’
ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ। এর মধ্যে আমন্ত্রণ এল আরও এক সিরিজ খেলার। অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে নিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে চায় আফগানিস্তান।
৭ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার পর আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে কিউইরা। দলের জয়ে ঝোড়ো ইনিংস খেলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পাওয়া ডেভন কনওয়ে। ৪০ বলে ৫৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার
৯ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৯ ঘণ্টা আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
১০ ঘণ্টা আগে