ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশ-ভারত লড়াই মানেই যেন আলাদা উত্তেজনা। যদিও গতকাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তেমন কিছুর দেখা মেলেনি। বরং বাংলাদেশকে অনায়াসে হারিয়েই আসরের শুরু করে ভারত। দলটির সাবেক ওপেনার বীরেন্দর শেবাগ অবশ্য আরেকটু দাপুটে জয় আশা করেছিলেন। তবে বাংলাদেশকে নিয়ে কোনো ধরনের ভয়ে ছিলেন না তিনি।
দুবাই স্টেডিয়ামে ভারতের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। তবুও ২২৯ রান পেরোতে লেগে যায় ৪৬.৩ ওভার। আগ্রাসী শুরুর পর কিছুটা ধীরে-সুস্থে খেলতে থাকে রোহিত শর্মার দল।
বাংলাদেশও একটা সময়ে গিয়ে মোমেন্টাম আদায় করে নিয়েছিল। কিন্তু শুবমান গিলের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত। দলীয় ১৪৪ রানে অবশ্য চতুর্থ উইকেট হারায় তারা। এরপর লোকেশ রাহুলের একটি সহজ ক্যাচও মিস করে বসেন জাকের আলী।
তবে সেই ক্যাচটি নিলেও বাংলাদেশ তেমন কোনো বাধা সৃষ্টি করতে পারত না বলে মনে করেন শেবাগ। ক্রিকেট ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ক্রিকবাজের সঙ্গে আলোচনায় কটাক্ষের সুরে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না কেউ নার্ভাস ছিল। সত্যি বলছি, আপনাদের কারণেই বাংলাদেশকে নিয়ে প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছি আমি। জানি না, আমার ভেতর কীসের ভয় ঢোকাতে চেয়েছিলেন আপনারা, যেন বড় কোনো দলের বিপক্ষে খেলছি আমরা। বাংলাদেশকে নিয়ে ভয়? খেলার সময়ও তাদের নিয়ে এতোটা ভয় ছিল না আমার, যেমনটা আপনারা বোঝানোর চেষ্টা করছেন।’
ভক্তদের চোখেও কোনো দুশ্চিন্তার ছাপ দেখেননি শেবাগ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশই তো! অস্ট্রেলিয়া বা পাকিস্তান নয়, যে আনপ্রেডিক্টেবল হবে। আমার মনে হয় না, একজন ভক্তও জয় নিয়ে চিন্তিত ছিল। আমি নিজেই তো ভয়ে ছিলাম না, তাহলে ভক্তরা কী করে থাকবে?’
ম্যাচ দেরিতে শেষ হওয়ার কারণ নিয়ে শেবাগ বলেন, ‘ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আরও ৫ (৩) ওভার বাকি ছিল। গিল সময় নিয়ে খেলছিল। যে কারণে রান তাড়ায় এতটা সময় লেগেছে। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও শ্রেয়াস আইয়ারের মধ্যে কেউ একজন দ্রুত আউট না হলে, ম্যাচ ৩৫ ওভারেই শেষ হয়ে যেত। তারা আউট হওয়ার কারণেই গিলকে শেষ পর্যন্ত খেলতে হয়েছে।’
বাংলাদেশ-ভারত লড়াই মানেই যেন আলাদা উত্তেজনা। যদিও গতকাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তেমন কিছুর দেখা মেলেনি। বরং বাংলাদেশকে অনায়াসে হারিয়েই আসরের শুরু করে ভারত। দলটির সাবেক ওপেনার বীরেন্দর শেবাগ অবশ্য আরেকটু দাপুটে জয় আশা করেছিলেন। তবে বাংলাদেশকে নিয়ে কোনো ধরনের ভয়ে ছিলেন না তিনি।
দুবাই স্টেডিয়ামে ভারতের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। তবুও ২২৯ রান পেরোতে লেগে যায় ৪৬.৩ ওভার। আগ্রাসী শুরুর পর কিছুটা ধীরে-সুস্থে খেলতে থাকে রোহিত শর্মার দল।
বাংলাদেশও একটা সময়ে গিয়ে মোমেন্টাম আদায় করে নিয়েছিল। কিন্তু শুবমান গিলের হার না মানা সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত। দলীয় ১৪৪ রানে অবশ্য চতুর্থ উইকেট হারায় তারা। এরপর লোকেশ রাহুলের একটি সহজ ক্যাচও মিস করে বসেন জাকের আলী।
তবে সেই ক্যাচটি নিলেও বাংলাদেশ তেমন কোনো বাধা সৃষ্টি করতে পারত না বলে মনে করেন শেবাগ। ক্রিকেট ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ক্রিকবাজের সঙ্গে আলোচনায় কটাক্ষের সুরে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না কেউ নার্ভাস ছিল। সত্যি বলছি, আপনাদের কারণেই বাংলাদেশকে নিয়ে প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছি আমি। জানি না, আমার ভেতর কীসের ভয় ঢোকাতে চেয়েছিলেন আপনারা, যেন বড় কোনো দলের বিপক্ষে খেলছি আমরা। বাংলাদেশকে নিয়ে ভয়? খেলার সময়ও তাদের নিয়ে এতোটা ভয় ছিল না আমার, যেমনটা আপনারা বোঝানোর চেষ্টা করছেন।’
ভক্তদের চোখেও কোনো দুশ্চিন্তার ছাপ দেখেননি শেবাগ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশই তো! অস্ট্রেলিয়া বা পাকিস্তান নয়, যে আনপ্রেডিক্টেবল হবে। আমার মনে হয় না, একজন ভক্তও জয় নিয়ে চিন্তিত ছিল। আমি নিজেই তো ভয়ে ছিলাম না, তাহলে ভক্তরা কী করে থাকবে?’
ম্যাচ দেরিতে শেষ হওয়ার কারণ নিয়ে শেবাগ বলেন, ‘ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আরও ৫ (৩) ওভার বাকি ছিল। গিল সময় নিয়ে খেলছিল। যে কারণে রান তাড়ায় এতটা সময় লেগেছে। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও শ্রেয়াস আইয়ারের মধ্যে কেউ একজন দ্রুত আউট না হলে, ম্যাচ ৩৫ ওভারেই শেষ হয়ে যেত। তারা আউট হওয়ার কারণেই গিলকে শেষ পর্যন্ত খেলতে হয়েছে।’
রানে ছিলেন না। শ্রীলঙ্কা সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজে রানে ফিরেছেন লিটন দাস। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে সিরিজ জিতিয়েছেন বাংলাদেশকে, হয়েছেন সিরিজের সেরা খেলোয়াড়। এখন অধিনায়কের উচিত ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চোখ রেখে দল গড়া। আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজকে ঘিরে তেমন কিছু ভাবছেন..
১২ মিনিট আগেজাতীয় ব্যাডমিন্টনে পুরুষ এককে শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখলেন খন্দকার আবদুস সোয়াদ। এনিয়ে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন হলেন বাংলাদেশ আনসারের এই শাটলার। নারী এককে দেখা মিলেছে নতুন রানির। ঊর্মি আক্তারকে হারিয়ে প্রথমবার মুকুট পেয়েছেন নাছিমা খাতুন।
১৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজে মিরপুরের উইকেট কেমন হবে, এ নিয়ে ধোঁয়াশা। তবে এই মাঠের উইকেট কখনো বোলারদের ঠকায় না, এটাই তো চেনা-জানা পরিচয়। আজ তো সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা রসিকতার সঙ্গে বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস বলেই ফেলেছেন, বোলার হিসেবে মিরপুরে খেললে তাঁর ক্যারিয়ার বড় হতো।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫ এশিয়া কাপ নিয়ে ধীরে ধীরে কাটছিল অনিশ্চয়তা। সূচি প্রকাশ না করা হলেও সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই শুরু হবে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগে