ক্রীড়া ডেস্ক
লাহোরে হাইভোল্টেজ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রানের ইতিহাস গড়ল ইংল্যান্ড। বেন ডাকেটের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসের সৌজন্যে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ৩৫১ রান তুলেছে তারা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে/সর্বোচ্চ স্কোরও এটি। এত দিন সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ছিল ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের করা ৩৪৭।
ওপেনিংয়ে নেমে ৪৮ তম ওভারে ফেরার আগে ডাকেট খেলেছেন ১৬৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসও এটি। এ বাঁহাতি ওপেনার পেছনে ফেলেছেন কিউইদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়া সেই ম্যাচে নাথান অ্যাস্টলের করা অপরাজিত ১৪৫।
গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ। ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং অর্ডারের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার নবীন পেস বোলিং আক্রমণ। শুরুতেই অবশ্য ইংলিশদের ভিত কিছুটা নাড়িয়ে দিয়েছিলেন বেন ডারশুইস। দ্বিতীয় ওভারেই ফেরান তেতে ওঠা ফিল সল্টকে। প্রথম ওভারে ১টি করে ছক্কা ও চার মেরে ৬ বলে ১০ রানে আউট হন এই ওপেনার।
ক্যারিয়ারের প্রথমবার ওয়ানডাউনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি জেমি স্মিথ (১৫)। দলীয় ৪৩ রানে তাঁকেও ফেরান ডারশুইস। তৃতীয় উইকেটেই গতিপথ বদলে যেন জো রুট ও ডাকেট। ১৫৫ বলে গড়েন ১৫৮ রানের অসাধারণ এক জুটি। দলের ২০১ রানে ফেরেন রুট। ৭৮ বলে খেলেছেন ৬৮ রানের কার্যকর এক ইনিংস। বিপরীত দাপুটে ব্যাটিংয়ে তৃতীয় ওয়ানডে সেঞ্চুরি তুলে নেন ডাকেট।
পরের ব্যাটাররা বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও কার্যকর ভূমিকা রেখেছেন জস বাটলার (২৩) ও জফরা আর্চার (১০ বলে ২১)। ৪৮ তম ওভারে মার্নাস লাবুশেনের সোজাসুজি স্লোয়ার এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন ডাকেট। ১৪৩ বলে ফিরেছেন ১৬৫ রানের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস খেলে। মরেছেন ১৭টি চার ও ৩টি ছক্কা। অস্ট্রেলিয়ার ডারশুইস ৩ টি, অ্যাডাম জাম্পা ও লাবুশেন ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
লাহোরে হাইভোল্টেজ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রানের ইতিহাস গড়ল ইংল্যান্ড। বেন ডাকেটের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসের সৌজন্যে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ৩৫১ রান তুলেছে তারা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে/সর্বোচ্চ স্কোরও এটি। এত দিন সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ছিল ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের করা ৩৪৭।
ওপেনিংয়ে নেমে ৪৮ তম ওভারে ফেরার আগে ডাকেট খেলেছেন ১৬৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসও এটি। এ বাঁহাতি ওপেনার পেছনে ফেলেছেন কিউইদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়া সেই ম্যাচে নাথান অ্যাস্টলের করা অপরাজিত ১৪৫।
গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ। ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং অর্ডারের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার নবীন পেস বোলিং আক্রমণ। শুরুতেই অবশ্য ইংলিশদের ভিত কিছুটা নাড়িয়ে দিয়েছিলেন বেন ডারশুইস। দ্বিতীয় ওভারেই ফেরান তেতে ওঠা ফিল সল্টকে। প্রথম ওভারে ১টি করে ছক্কা ও চার মেরে ৬ বলে ১০ রানে আউট হন এই ওপেনার।
ক্যারিয়ারের প্রথমবার ওয়ানডাউনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি জেমি স্মিথ (১৫)। দলীয় ৪৩ রানে তাঁকেও ফেরান ডারশুইস। তৃতীয় উইকেটেই গতিপথ বদলে যেন জো রুট ও ডাকেট। ১৫৫ বলে গড়েন ১৫৮ রানের অসাধারণ এক জুটি। দলের ২০১ রানে ফেরেন রুট। ৭৮ বলে খেলেছেন ৬৮ রানের কার্যকর এক ইনিংস। বিপরীত দাপুটে ব্যাটিংয়ে তৃতীয় ওয়ানডে সেঞ্চুরি তুলে নেন ডাকেট।
পরের ব্যাটাররা বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও কার্যকর ভূমিকা রেখেছেন জস বাটলার (২৩) ও জফরা আর্চার (১০ বলে ২১)। ৪৮ তম ওভারে মার্নাস লাবুশেনের সোজাসুজি স্লোয়ার এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন ডাকেট। ১৪৩ বলে ফিরেছেন ১৬৫ রানের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস খেলে। মরেছেন ১৭টি চার ও ৩টি ছক্কা। অস্ট্রেলিয়ার ডারশুইস ৩ টি, অ্যাডাম জাম্পা ও লাবুশেন ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য প্রথমে শক্তিশালী দলই ঘোষণা করেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ইনজুরি-অবসর মিলিয়ে স্কোয়াড থেকে সরে দাঁড়ান নিয়মিত অধিনায়ক প্যাট কামিন্সসহ পাঁচ তারকা। তাই ফেবারিটের তালিকা থেকে তাদের নাম মুছে দেন অনেকেই। কিন্তু ৫০ ওভারের টুর্নামেন্ট বলে কথা, চাইলেই কি আর অস্ট্রেলিয়াকে হিসেবের বাইরে ফেলা
৫ ঘণ্টা আগেব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের কাছে নতুন আর কী! দুবাইয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে সেই একই দৃশ্য দেখা গেছে। নিমেষেই অদৃশ্য হয়ে গেল বাংলাদেশের টপ অর্ডার। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশের পরে মান বাঁচিয়েছে তাওহীদ হৃদয় আর জাকের আলীর অনবদ্য ব্যাটিং। তাতেও অবশ্য বড় স্কোর গড়া হয়নি। বাংলাদেশ
৮ ঘণ্টা আগে৫১ বছর পর ঘরের মাঠে কাবাডি টেস্ট সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে নেপালকে সেভাবে লড়াইয়ের সুযোগই দেয়নি মিজানুর রহমানের দল। পাঁচটি লোনাসহ ৫৩-২৯ পয়েন্ট ব্যবধানে জিতে ম্যাট ছাড়ে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে হারিয়ে অঘটনের জন্ম দিয়েছিল ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব। আজ আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষেও তেমন কিছুরই ইঙ্গিত দেয় তারা। কিন্তু স্বপ্ন বিনষ্ট হয় অচিরেই। শুরুতে পিছিয়ে পড়লেও আবাহনী মাঠ ছাড়ে ৬-১ গোলের বড় জয় নিয়ে। দিনের আরেক ম্যাচে
১০ ঘণ্টা আগে