অনলাইন ডেস্ক
গত বছর ওয়ানডে ফরম্যাটে একদমই ফর্মে ছিলেন না লিটন দাস। পাঁচ ম্যাচ খেলে তাঁর ব্যাট থেকে কেবল ৬ রানই এসেছে! সর্বোচ্চ রান ছিল ৪। যার ফলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা করে নিতে পারেননি তিনি। সেই বাস্তবতা মেনে নিয়েছেন ডানহাতি এই ওপেনার, এমনটাই দাবি জাতীয় দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের।
সদ্য সমাপ্ত বিপিএলের শুরুতে লিটন ছিলেন ব্যর্থতার বৃত্তে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণার আগেও তাঁর ব্যাটে রান ছিল না। ঢাকা ক্যাপিটালসের একাদশ থেকেও বাদ পড়তে হয়েছিল তাঁকে। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণার রাতে, লিটন দেখিয়েছিলেন নিজের ফিরে আসার সংকেত। তানজিদ হাসানের সঙ্গে রেকর্ড ২৪১ রানের উদ্বোধনী জুটিতে তিনি প্রথম ২৪ বলেই করেন ফিফটি। শতক হাঁকান ৪০ বলে। পরে ৫৫ বলে অপরাজিত ১২৫ রানের ইনিংস খেলে লিটন দেন ফিরে আসার বার্তা দেন। তবে সে শতকটি ছিল বেশ অসময়ে, কারণ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণায় তাঁর নাম ছিল না। নির্বাচকরা সেই শতকের পরও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। শতকের পর, লিটন আরেকটি মাত্র ম্যাচে ৭০ রান করতে পেরেছিলেন। তবে তার রান খরা আবারও শুরু হয়ে যায়। ইনিংস বড় করতে না পারার ঘটনাগুলোরই পুনরাবৃত্তি হতে থাকে। তাঁর দলও লিগ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়।
গত কয়েক দিন ধরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি চলছে মিরপুরে। প্রধান কোচ ফিল সিমন্স ও স্থানীয় কোচদের সঙ্গে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরের কয়েকজন ক্রিকেটারও অনুশীলন করছেন। আজ দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে লিটনের বিপিএলে শত রানের ইনিংস এবং দলে না থাকা নিয়ে কোচের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়।
লিটন প্রসঙ্গে প্রশ্নটি মজার ছলে নিয়ে সিমন্স হেসে বলেন, ‘আমি লিটনের সঙ্গে একটু কথা বলেছি। আমি মনে করি, যখন দল নির্বাচন করা হয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই খেলোয়াড়েরা হতাশ হয়, যখন তারা স্কোয়াডে থাকে না। তবে আমি মনে করি, সে এটা মেনে নিয়ে নিজের ব্যাটিংয়ে কাজ করছে। আমরা দেখেছি, সে ফর্মে ফিরে এসেছে। এমন একজন খেলোয়াড়কে আপনি মিস করবেন। তবে একই সময়ে আমরা সবাই জানি যে, সে রান করতে পারছিল না। তাই সেই সময়ে দল নির্বাচন এমনই হয়। তবে সে দলে ফিরতে খুব কঠোর পরিশ্রম করছে।’
গেল বছর টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে লিটনের পারফরম্যান্স অতোটা খারাপ ছিল না। ২১ ম্যাচে ২০ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৪ রানের ইনিংসসহ ৩০৯ রান করেছেন তিনি। সবশেষ ক্যারিবীয় সফরের টি–টোয়েন্টি সিরিজে তাঁর নেতৃত্বে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।
গত বছর ওয়ানডে ফরম্যাটে একদমই ফর্মে ছিলেন না লিটন দাস। পাঁচ ম্যাচ খেলে তাঁর ব্যাট থেকে কেবল ৬ রানই এসেছে! সর্বোচ্চ রান ছিল ৪। যার ফলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা করে নিতে পারেননি তিনি। সেই বাস্তবতা মেনে নিয়েছেন ডানহাতি এই ওপেনার, এমনটাই দাবি জাতীয় দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের।
সদ্য সমাপ্ত বিপিএলের শুরুতে লিটন ছিলেন ব্যর্থতার বৃত্তে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণার আগেও তাঁর ব্যাটে রান ছিল না। ঢাকা ক্যাপিটালসের একাদশ থেকেও বাদ পড়তে হয়েছিল তাঁকে। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণার রাতে, লিটন দেখিয়েছিলেন নিজের ফিরে আসার সংকেত। তানজিদ হাসানের সঙ্গে রেকর্ড ২৪১ রানের উদ্বোধনী জুটিতে তিনি প্রথম ২৪ বলেই করেন ফিফটি। শতক হাঁকান ৪০ বলে। পরে ৫৫ বলে অপরাজিত ১২৫ রানের ইনিংস খেলে লিটন দেন ফিরে আসার বার্তা দেন। তবে সে শতকটি ছিল বেশ অসময়ে, কারণ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণায় তাঁর নাম ছিল না। নির্বাচকরা সেই শতকের পরও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। শতকের পর, লিটন আরেকটি মাত্র ম্যাচে ৭০ রান করতে পেরেছিলেন। তবে তার রান খরা আবারও শুরু হয়ে যায়। ইনিংস বড় করতে না পারার ঘটনাগুলোরই পুনরাবৃত্তি হতে থাকে। তাঁর দলও লিগ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়।
গত কয়েক দিন ধরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি চলছে মিরপুরে। প্রধান কোচ ফিল সিমন্স ও স্থানীয় কোচদের সঙ্গে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরের কয়েকজন ক্রিকেটারও অনুশীলন করছেন। আজ দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে লিটনের বিপিএলে শত রানের ইনিংস এবং দলে না থাকা নিয়ে কোচের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়।
লিটন প্রসঙ্গে প্রশ্নটি মজার ছলে নিয়ে সিমন্স হেসে বলেন, ‘আমি লিটনের সঙ্গে একটু কথা বলেছি। আমি মনে করি, যখন দল নির্বাচন করা হয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই খেলোয়াড়েরা হতাশ হয়, যখন তারা স্কোয়াডে থাকে না। তবে আমি মনে করি, সে এটা মেনে নিয়ে নিজের ব্যাটিংয়ে কাজ করছে। আমরা দেখেছি, সে ফর্মে ফিরে এসেছে। এমন একজন খেলোয়াড়কে আপনি মিস করবেন। তবে একই সময়ে আমরা সবাই জানি যে, সে রান করতে পারছিল না। তাই সেই সময়ে দল নির্বাচন এমনই হয়। তবে সে দলে ফিরতে খুব কঠোর পরিশ্রম করছে।’
গেল বছর টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে লিটনের পারফরম্যান্স অতোটা খারাপ ছিল না। ২১ ম্যাচে ২০ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৪ রানের ইনিংসসহ ৩০৯ রান করেছেন তিনি। সবশেষ ক্যারিবীয় সফরের টি–টোয়েন্টি সিরিজে তাঁর নেতৃত্বে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।
ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
৬ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১ উইকেটে হারিয়েছে তারা। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জয়ের নায়ক সামিউন বশির। বল হাতে ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে হার না মানা ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বল হাতে আলো ছড়ানোর পর ব্যাটিংয়ে সুবাস ছড়িয়েছেন বেন স্টোকস। নাম লেখালেন বিরল এক ক্লাবেও। স্যার গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিসের পর টেস্টে ৭ হাজার রান ও ২০০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি। স্টোকস সেই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন সেঞ্চুরি করেই।
৭ ঘণ্টা আগে