২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যে বিরাট কোহলিকে দেখা যাচ্ছে, তিনি বড্ড অচেনা। ‘রানমেশিন’ তকমা পাওয়া কোহলি এবার রানের জন্য সংগ্রাম করছেন। অফ ফর্মের বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারতীয় ব্যাটার নাম লিখিয়েছেন বিব্রতকর রেকর্ডে। এই রেকর্ডে কোহলি পাচ্ছেন সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিমদেরও।
১০.৭১ গড় ও ১০০ স্ট্রাইকরেটে ৭৫ রান—এবারের বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচ খেলে কোহলি এমন স্কোর করেন। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে অ্যান্টিগায় সুপার এইটে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুই ডাকের দুটিই মেরেছেন কোহলি। ওপেনার হিসেবে নির্দিষ্ট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে কমপক্ষে ৫ ইনিংস খেলেছেন, এমন ব্যাটারদের মধ্যে কোহলির গড় তৃতীয় সর্বনিম্ন। বিব্রতকর রেকর্ডটিতে সর্বনিম্ন গড় সৌম্য সরকারের। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার ২০১৬ বিশ্বকাপে ওপেনিংয়ে ৯.৬০ গড়ে ব্যাটিং করেছেন। এই তালিকায় কোহলি-সৌম্যর চেয়ে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকবেন দুই তামিম। তানজিদ তামিম এবারের বিশ্বকাপে ১০.৮৫ গড়ে করেছেন ৭৬ রান। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে তামিম ইকবালের গড় ছিল ১১.২০। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার ৫ ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৫৬ রান।
ওপেনার হিসেবে নির্দিষ্ট কোনো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বনিম্ন গড়ের তালিকায় সৌম্য-কোহলির মাঝে এক জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েসলি মাধেভেরে ৯.৮০ গড়ে ব্যাটিং করেছেন। ৫ ম্যাচে করেছিলেন ৪৯ রান। সর্বনিম্ন গড়ের পাঁচ ওপেনারদের মধ্যে স্ট্রাইকরেট সবচেয়ে বেশি এই মাধেভেরের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবশেষ আসরে জিম্বাবুয়ের এই ওপেনার ব্যাটিং করেন ১১৯.৫১ স্ট্রাইকরেটে। কোহলির স্ট্রাইকরেট ১০০। বাংলাদেশের তিন ব্যাটারের স্ট্রাইকরেট ১০০-এর নিচে। তামিম, তানজিদ তামিম এবং সৌম্যর স্ট্রাইকরেট ৭১.৭৯, ৯৬.২০ এবং ৮৫.৭১।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় এখনো সবার ওপরে কোহলি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণের টুর্নামেন্টে কোহলি করেছেন ১২১৬ রান। ১২১১ রান করে রোহিত শর্মা নিশ্বাস ফেলছেন কোহলির ঘাড়ে। বর্তমানে অফ ফর্মে থাকা কোহলি ২০১৪, ২০১৬—এ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট-সেরা ক্রিকেটার হয়েছেন। সেই দুবার ভারত হোঁচট খেয়েছে নকআউট পর্বে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক আসরে ওপেনারদের সর্বনিম্ন গড়
গড় দল ইনিংস রান আসর
সৌম্য সরকার ৯.৬০ বাংলাদেশ ৫ ৪৮ ২০১৬
ওয়েসলি মাধেভেরে ৯.৮০ জিম্বাবুয়ে ৫ ৪৯ ২০২২
বিরাট কোহলি ১০.৭১ ভারত ৭ ৭৫ ২০২৪
তানজিদ হাসান তামিম ১০.৮৫ বাংলাদেশ ৭ ৭৬ ২০২৪
তামিম ইকবাল ১১.২০ বাংলাদেশ ৫ ৫৬ ২০০৭
আরও পড়ুন: ফাইনালেই জ্বলে উঠবেন কোহলি, বলছেন রোহিত
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যে বিরাট কোহলিকে দেখা যাচ্ছে, তিনি বড্ড অচেনা। ‘রানমেশিন’ তকমা পাওয়া কোহলি এবার রানের জন্য সংগ্রাম করছেন। অফ ফর্মের বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারতীয় ব্যাটার নাম লিখিয়েছেন বিব্রতকর রেকর্ডে। এই রেকর্ডে কোহলি পাচ্ছেন সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিমদেরও।
১০.৭১ গড় ও ১০০ স্ট্রাইকরেটে ৭৫ রান—এবারের বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচ খেলে কোহলি এমন স্কোর করেন। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে অ্যান্টিগায় সুপার এইটে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুই ডাকের দুটিই মেরেছেন কোহলি। ওপেনার হিসেবে নির্দিষ্ট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে কমপক্ষে ৫ ইনিংস খেলেছেন, এমন ব্যাটারদের মধ্যে কোহলির গড় তৃতীয় সর্বনিম্ন। বিব্রতকর রেকর্ডটিতে সর্বনিম্ন গড় সৌম্য সরকারের। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার ২০১৬ বিশ্বকাপে ওপেনিংয়ে ৯.৬০ গড়ে ব্যাটিং করেছেন। এই তালিকায় কোহলি-সৌম্যর চেয়ে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকবেন দুই তামিম। তানজিদ তামিম এবারের বিশ্বকাপে ১০.৮৫ গড়ে করেছেন ৭৬ রান। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে তামিম ইকবালের গড় ছিল ১১.২০। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার ৫ ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৫৬ রান।
ওপেনার হিসেবে নির্দিষ্ট কোনো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বনিম্ন গড়ের তালিকায় সৌম্য-কোহলির মাঝে এক জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েসলি মাধেভেরে ৯.৮০ গড়ে ব্যাটিং করেছেন। ৫ ম্যাচে করেছিলেন ৪৯ রান। সর্বনিম্ন গড়ের পাঁচ ওপেনারদের মধ্যে স্ট্রাইকরেট সবচেয়ে বেশি এই মাধেভেরের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবশেষ আসরে জিম্বাবুয়ের এই ওপেনার ব্যাটিং করেন ১১৯.৫১ স্ট্রাইকরেটে। কোহলির স্ট্রাইকরেট ১০০। বাংলাদেশের তিন ব্যাটারের স্ট্রাইকরেট ১০০-এর নিচে। তামিম, তানজিদ তামিম এবং সৌম্যর স্ট্রাইকরেট ৭১.৭৯, ৯৬.২০ এবং ৮৫.৭১।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় এখনো সবার ওপরে কোহলি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণের টুর্নামেন্টে কোহলি করেছেন ১২১৬ রান। ১২১১ রান করে রোহিত শর্মা নিশ্বাস ফেলছেন কোহলির ঘাড়ে। বর্তমানে অফ ফর্মে থাকা কোহলি ২০১৪, ২০১৬—এ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট-সেরা ক্রিকেটার হয়েছেন। সেই দুবার ভারত হোঁচট খেয়েছে নকআউট পর্বে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক আসরে ওপেনারদের সর্বনিম্ন গড়
গড় দল ইনিংস রান আসর
সৌম্য সরকার ৯.৬০ বাংলাদেশ ৫ ৪৮ ২০১৬
ওয়েসলি মাধেভেরে ৯.৮০ জিম্বাবুয়ে ৫ ৪৯ ২০২২
বিরাট কোহলি ১০.৭১ ভারত ৭ ৭৫ ২০২৪
তানজিদ হাসান তামিম ১০.৮৫ বাংলাদেশ ৭ ৭৬ ২০২৪
তামিম ইকবাল ১১.২০ বাংলাদেশ ৫ ৫৬ ২০০৭
আরও পড়ুন: ফাইনালেই জ্বলে উঠবেন কোহলি, বলছেন রোহিত
ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ। এর মধ্যে আমন্ত্রণ এল আরও এক সিরিজ খেলার। অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে নিয়ে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে চায় আফগানিস্তান।
১০ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার পর আজ হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে কিউইরা। দলের জয়ে ঝোড়ো ইনিংস খেলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এক বছর পর টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পাওয়া ডেভন কনওয়ে। ৪০ বলে ৫৯ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার
১২ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
১৩ ঘণ্টা আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
১৩ ঘণ্টা আগে