টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতের একাদশে ছিলেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ঘরের মাঠে এ বছরের মার্চে সর্বশেষ টেস্ট খেলেন অশ্বিন। ডোমিনিকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ফিরেছেন তিনি। চার মাস পর ফিরেই বিরল রেকর্ড গড়েছেন ভারতীয় এই স্পিনার।
ডোমিনিকায় গতকাল শুরু হয় দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। তেজনারায়ণ চন্দরপলকে বোল্ড করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন অশ্বিন। এই উইকেট নিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান তিনি। প্রথম ভারতীয় বোলার হিসেবে বাবা-ছেলে দুই জনকেই আউট করার কীর্তি গড়েন তিনি। ১২ বছর আগে তেজনারায়ণের বাবা শিবনারায়ণের উইকেট নিয়েছিলেন অশ্বিন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দিল্লিতে ২০১১ সালে টেস্টে অভিষেক হয় ভারতীয় এই স্পিনারের। দ্বিতীয় ইনিংসে শিবনারায়ণকে এলবিডব্লু করেন তিনি। সব মিলিয়ে চন্দরপল জুটির উইকেট পাঁচবার নিয়েছেন ভারতীয় এই স্পিনার। ২০১১ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে শিবনারায়ণের উইকেট নিয়েছিলেন। এরপর ২০১৩ সালে ভারত সফরে আসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই সিরিজে ইডেন গার্ডেন্স, মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে—দুই স্টেডিয়ামেই এই বাঁহাতি ব্যাটারের উইকেট নিয়েছিলেন অশ্বিন।
অশ্বিনসহ বাবা-ছেলের উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন পাঁচ বোলার। প্রথম এই কীর্তি গড়েন স্যার ইয়ান বোথাম। ১৯৭৮ সালে ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে নিউজিল্যান্ডের ল্যান্স কেয়ার্নসের উইকেট নিয়েছেন বোথাম। এরপর ১৯৯২ সালে ল্যান্সের ছেলে ক্রিস কেয়ার্নসের উইকেট নেন ইংল্যান্ডের সাবেক এই অলরাউন্ডার। বোথামের পর ওয়াসিম আকরামও কিউইদের কেয়ার্নস জুটির উইকেট পেয়েছিলেন। আর সবচেয়ে বেশি তিনবার চন্দরপল জুটির বিপক্ষে হয়েছে এই রেকর্ড। মিচেল স্টার্ক, সায়মন হারমারের পর গতকাল চন্দরপল জুটির উইকেট নেন অশ্বিন। ২০১২ সালে শিবনারায়ণ ও ২০২২ সালে তেজনারায়ণের উইকেট নেন স্টার্ক। আর এ বছরের মার্চে জোহানেসবার্গে চন্দরপল জুটির উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন সায়মন হারমার।
বাবা-ছেলে দুজনেরই উইকেট নেওয়া বোলাররা:
১. ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড) : প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; উইকেট: ল্যান্স কেয়ার্নস (১৯৭৮) ও ক্রিস কেয়ার্নস (১৯৯২)
২. ওয়াসিম আকরাম (পাকিস্তান) : প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; উইকেট: ল্যান্স কেয়ার্নস (১৯৮৫) ও ক্রিস কেয়ার্নস (১৯৯৫)
৩. মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১২) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২২)
৪. সায়মন হারমার (দক্ষিণ আফ্রিকা) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১৫) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২৩)
৫. রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১১) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২৩)
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতের একাদশে ছিলেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ঘরের মাঠে এ বছরের মার্চে সর্বশেষ টেস্ট খেলেন অশ্বিন। ডোমিনিকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ফিরেছেন তিনি। চার মাস পর ফিরেই বিরল রেকর্ড গড়েছেন ভারতীয় এই স্পিনার।
ডোমিনিকায় গতকাল শুরু হয় দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। তেজনারায়ণ চন্দরপলকে বোল্ড করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন অশ্বিন। এই উইকেট নিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লেখান তিনি। প্রথম ভারতীয় বোলার হিসেবে বাবা-ছেলে দুই জনকেই আউট করার কীর্তি গড়েন তিনি। ১২ বছর আগে তেজনারায়ণের বাবা শিবনারায়ণের উইকেট নিয়েছিলেন অশ্বিন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দিল্লিতে ২০১১ সালে টেস্টে অভিষেক হয় ভারতীয় এই স্পিনারের। দ্বিতীয় ইনিংসে শিবনারায়ণকে এলবিডব্লু করেন তিনি। সব মিলিয়ে চন্দরপল জুটির উইকেট পাঁচবার নিয়েছেন ভারতীয় এই স্পিনার। ২০১১ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে শিবনারায়ণের উইকেট নিয়েছিলেন। এরপর ২০১৩ সালে ভারত সফরে আসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই সিরিজে ইডেন গার্ডেন্স, মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে—দুই স্টেডিয়ামেই এই বাঁহাতি ব্যাটারের উইকেট নিয়েছিলেন অশ্বিন।
অশ্বিনসহ বাবা-ছেলের উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন পাঁচ বোলার। প্রথম এই কীর্তি গড়েন স্যার ইয়ান বোথাম। ১৯৭৮ সালে ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে নিউজিল্যান্ডের ল্যান্স কেয়ার্নসের উইকেট নিয়েছেন বোথাম। এরপর ১৯৯২ সালে ল্যান্সের ছেলে ক্রিস কেয়ার্নসের উইকেট নেন ইংল্যান্ডের সাবেক এই অলরাউন্ডার। বোথামের পর ওয়াসিম আকরামও কিউইদের কেয়ার্নস জুটির উইকেট পেয়েছিলেন। আর সবচেয়ে বেশি তিনবার চন্দরপল জুটির বিপক্ষে হয়েছে এই রেকর্ড। মিচেল স্টার্ক, সায়মন হারমারের পর গতকাল চন্দরপল জুটির উইকেট নেন অশ্বিন। ২০১২ সালে শিবনারায়ণ ও ২০২২ সালে তেজনারায়ণের উইকেট নেন স্টার্ক। আর এ বছরের মার্চে জোহানেসবার্গে চন্দরপল জুটির উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন সায়মন হারমার।
বাবা-ছেলে দুজনেরই উইকেট নেওয়া বোলাররা:
১. ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড) : প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; উইকেট: ল্যান্স কেয়ার্নস (১৯৭৮) ও ক্রিস কেয়ার্নস (১৯৯২)
২. ওয়াসিম আকরাম (পাকিস্তান) : প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; উইকেট: ল্যান্স কেয়ার্নস (১৯৮৫) ও ক্রিস কেয়ার্নস (১৯৯৫)
৩. মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১২) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২২)
৪. সায়মন হারমার (দক্ষিণ আফ্রিকা) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১৫) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২৩)
৫. রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত) : প্রতিপক্ষ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: উইকেট: শিবনারায়ণ চন্দরপল (২০১১) ও তেজনারায়ণ চন্দরপল (২০২৩)
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৭ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৮ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৯ ঘণ্টা আগে